শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী বাজারে নলজোড়া খালের ওপর ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি ভেঙে নতুন করে নির্মাণ শুরু হয়েছে। তবে সেতুর পাশে গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কে চলাচলকারী যাত্রীদের জন্য করা হয়নি কোনো ধরনের বিকল্প ব্যবস্থা। নির্মাণাধীন সেতুর পাশে রাস্তা কিংবা বেইলি সেতুর ব্যবস্থা না করায় ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন চলাচলকারীরা।
জনদুর্ভোগ নিরসনে বরমী ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষে শীতলক্ষ্যার তীর কেটে বিকল্প একটি রাস্তা করা হয়েছে। তবে তা দিয়ে শুধু মানুষ চলাচল করতে পারলেও কোনো যানবাহন চলে না।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, ধীরগতিতে চলছে সেতুর কাজ। সেতু নির্মাণে বেশি শ্রমিককে কাজ করতে দেখা যায়নি। অন্যদিকে বিকল্প রাস্তা না থাকায় নদীর পাশ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে হাজারো মানুষ। অনেকে না জেনে বিভিন্ন পরিবহনে সেতু পর্যন্ত এসে আবার ১০ কিলোমিটার পথ ঘুরে যেতে হয় গন্তব্যে।
ইউনিয়ন পরিষদ নির্মিত বিকল্প রাস্তাটি অনেক ঢালু। ওই রাস্তা থেকে মূল রাস্তায় উঠতে বয়োবৃদ্ধ ও অসুস্থদের খুবই কষ্ট হয়। এ ছাড়া, নদীর পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বিকল্প রাস্তাটি তলিয়ে যাওয়ার পথে। এই রাস্তা তলিয়ে গেলে স্থানীয় বাসিন্দাদের ১০ কিলোমিটার সড়ক ঘুরে বরমী বাজারে প্রবেশ করতে হবে।
গোসিঙ্গা ইউনিয়নের পেলাইদ গ্রামের আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘প্রতি সপ্তাহে দু-তিন দিন বরমী বাজারে আসতে হয়। ব্রিজ নির্মাণের ফলে বিকল্প সড়ক নেই। চেয়ারম্যান সাহেব নদীর তীর দিয়ে যে রাস্তা করে দিছেন, তা দিয়ে কোনোমতে চলাচল করা যায়। কিন্তু হাটবাজার করে চলাচল করা কঠিন।’
বরমী ইউনিয়নের বরমা গ্রামের অটোরিকশাচালক ইমাম হোসেন বলেন, ‘বিকল্প রাস্তা না করে সেতু নির্মাণ শুরু হওয়ার ফলে যাত্রীদের পাশাপাশি আমাদের আয় কমেছে। যে বিকল্প রাস্তা, সেটা দিয়ে কোনো ধরনের যানবাহন চলাচল সম্ভব নয়।’
একই ইউনিয়নের লতিফপুর গ্রামের সবজি ব্যবসায়ী মোতাহার হোসেন বলেন, পণ্য নিয়ে বাজারে প্রবেশের সহজ রাস্তা বন্ধ। বিকল্প রাস্তা না থাকায় ১০ কিলোমিটার ঘুরে বাজারে প্রবেশ করতে হয়।
বরমী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. তোফাজ্জল হোসেন বলেন, সেতু নির্মাণের ফলে বিকল্প রাস্তা না থাকায় অনেক ভোগান্তি হচ্ছে জনসাধারণের। এ ভোগান্তির কথা মাথায় নিয়ে শীতলক্ষ্যা নদীর তীর দিয়ে একটি রাস্তা ইউনিয়ন পরিষদের অর্থায়নে করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পানি বেড়ে যাওয়ার ফলে তা-ও তলিয়ে যেতে শুরু করেছে।
সেতুর ঠিকাদার মুসফিকুর রহমান কাঞ্চন বলেন, ‘বিকল্প রাস্তার বিষয়ে আমি বলতে পারব না। আপনি উপজেলা প্রকৌশলীর সঙ্গে কথা বলেন। তাঁরা ভালো বলতে পারবেন।’
শ্রীপুর উপজেলা প্রকৌশলী এ জেড এম রকিবুল আহসান বলেন, ‘২ কোটি ৩৬ লাখ টাকা ব্যয়ে নলজোড়া খালের ওপর ২৭ মিটার লম্বা সেতু নির্মিত হচ্ছে। চলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। সেতু নির্মাণের আগেই বিকল্প সড়ক করার মতো জায়গা না থাকায় খালের ওপর শুধু বাঁশের সাঁকো নির্মাণের কথা বলা হয়েছে। নদীর তীর কেটে আমরা রাস্তা করতে পারি না।’
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী বাজারে নলজোড়া খালের ওপর ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি ভেঙে নতুন করে নির্মাণ শুরু হয়েছে। তবে সেতুর পাশে গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কে চলাচলকারী যাত্রীদের জন্য করা হয়নি কোনো ধরনের বিকল্প ব্যবস্থা। নির্মাণাধীন সেতুর পাশে রাস্তা কিংবা বেইলি সেতুর ব্যবস্থা না করায় ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন চলাচলকারীরা।
জনদুর্ভোগ নিরসনে বরমী ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষে শীতলক্ষ্যার তীর কেটে বিকল্প একটি রাস্তা করা হয়েছে। তবে তা দিয়ে শুধু মানুষ চলাচল করতে পারলেও কোনো যানবাহন চলে না।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, ধীরগতিতে চলছে সেতুর কাজ। সেতু নির্মাণে বেশি শ্রমিককে কাজ করতে দেখা যায়নি। অন্যদিকে বিকল্প রাস্তা না থাকায় নদীর পাশ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে হাজারো মানুষ। অনেকে না জেনে বিভিন্ন পরিবহনে সেতু পর্যন্ত এসে আবার ১০ কিলোমিটার পথ ঘুরে যেতে হয় গন্তব্যে।
ইউনিয়ন পরিষদ নির্মিত বিকল্প রাস্তাটি অনেক ঢালু। ওই রাস্তা থেকে মূল রাস্তায় উঠতে বয়োবৃদ্ধ ও অসুস্থদের খুবই কষ্ট হয়। এ ছাড়া, নদীর পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বিকল্প রাস্তাটি তলিয়ে যাওয়ার পথে। এই রাস্তা তলিয়ে গেলে স্থানীয় বাসিন্দাদের ১০ কিলোমিটার সড়ক ঘুরে বরমী বাজারে প্রবেশ করতে হবে।
গোসিঙ্গা ইউনিয়নের পেলাইদ গ্রামের আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘প্রতি সপ্তাহে দু-তিন দিন বরমী বাজারে আসতে হয়। ব্রিজ নির্মাণের ফলে বিকল্প সড়ক নেই। চেয়ারম্যান সাহেব নদীর তীর দিয়ে যে রাস্তা করে দিছেন, তা দিয়ে কোনোমতে চলাচল করা যায়। কিন্তু হাটবাজার করে চলাচল করা কঠিন।’
বরমী ইউনিয়নের বরমা গ্রামের অটোরিকশাচালক ইমাম হোসেন বলেন, ‘বিকল্প রাস্তা না করে সেতু নির্মাণ শুরু হওয়ার ফলে যাত্রীদের পাশাপাশি আমাদের আয় কমেছে। যে বিকল্প রাস্তা, সেটা দিয়ে কোনো ধরনের যানবাহন চলাচল সম্ভব নয়।’
একই ইউনিয়নের লতিফপুর গ্রামের সবজি ব্যবসায়ী মোতাহার হোসেন বলেন, পণ্য নিয়ে বাজারে প্রবেশের সহজ রাস্তা বন্ধ। বিকল্প রাস্তা না থাকায় ১০ কিলোমিটার ঘুরে বাজারে প্রবেশ করতে হয়।
বরমী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. তোফাজ্জল হোসেন বলেন, সেতু নির্মাণের ফলে বিকল্প রাস্তা না থাকায় অনেক ভোগান্তি হচ্ছে জনসাধারণের। এ ভোগান্তির কথা মাথায় নিয়ে শীতলক্ষ্যা নদীর তীর দিয়ে একটি রাস্তা ইউনিয়ন পরিষদের অর্থায়নে করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পানি বেড়ে যাওয়ার ফলে তা-ও তলিয়ে যেতে শুরু করেছে।
সেতুর ঠিকাদার মুসফিকুর রহমান কাঞ্চন বলেন, ‘বিকল্প রাস্তার বিষয়ে আমি বলতে পারব না। আপনি উপজেলা প্রকৌশলীর সঙ্গে কথা বলেন। তাঁরা ভালো বলতে পারবেন।’
শ্রীপুর উপজেলা প্রকৌশলী এ জেড এম রকিবুল আহসান বলেন, ‘২ কোটি ৩৬ লাখ টাকা ব্যয়ে নলজোড়া খালের ওপর ২৭ মিটার লম্বা সেতু নির্মিত হচ্ছে। চলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। সেতু নির্মাণের আগেই বিকল্প সড়ক করার মতো জায়গা না থাকায় খালের ওপর শুধু বাঁশের সাঁকো নির্মাণের কথা বলা হয়েছে। নদীর তীর কেটে আমরা রাস্তা করতে পারি না।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে