তাড়াইল (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশায় কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে বোরো ধানের বীজতলা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কৃষকেরা শীত ও কুয়াশার ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বীজতলা রক্ষায় বিভিন্ন প্রকার ছত্রাকনাশক ছিটিয়েও ফল পাচ্ছেন না। প্রকৃতির এ রূপ দীর্ঘ সময় থাকলে এবার উপজেলায় বোরোর চারার সংকট দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, তাড়াইলে এবার ৪৬৩ হেক্টর জমিতে বোরোর বীজতলার
লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫৫ হেক্টর বেশি অর্জিত হয়েছে। বীজতলার চারা দিয়ে ১০ হাজার ৩৬০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ করা সম্ভব হবে। কিন্তু টানা শীত আর ঘন কুয়াশায় বীজতলা নষ্ট হওয়ায় এবার চারা নিয়ে শঙ্কিত কৃষকেরা।
উপজেলার তালজাঙ্গা ইউনিয়নের আড়াইউড়া গ্রামের কৃষক নবকুমার তালুকদার জানান, বোরোর বীজতলার অর্ধেকই শীত ও কুয়াশায় বিবর্ণ হয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে নতুন করে আবারও বীজতলা তৈরি করতে হবে। যাঁরা পৌষের শুরুর দিকে বীজতলা তৈরি করে বীজ ফেলেছেন, তাঁরা সেই বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে রেখে শীত ও কুয়াশা থেকে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন।
উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের কৃষকেরা বলেন, ধানের বীজতলার অর্ধেকই শীত ও কুয়াশার কারণে মরে যাচ্ছে। কৃষকেরা বীজতলা রক্ষায় ব্যাভিস্টিন, স্কোর, ডুডু, থিওভিটসহ বিভিন্ন ছত্রাকনাশক প্রয়োগ করছেন। কিন্তু তাতে কোনো ফল পাচ্ছেন না।
সরেজমিন উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, কুয়াশায় বীজতলা বিবর্ণ হয়ে যাচ্ছে। শীতের কবল থেকে রক্ষা করতে শত শত বীজতলায় পলিথিন দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে। যাঁরা পলিথিন দিতে পারেননি, তাঁরা খড় দিয়ে ঢেকে রাখছেন। কেউবা বীজতলায় ছাই ছিটিয়ে তা রক্ষার চেষ্টা করছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আশরাফুল আলম জানান, শীত ও কুয়াশার কারণে বোরো বীজতলা বিবর্ণ হয়ে যাচ্ছে। যদি এ রকমই আবহাওয়া থাকে ও বীজতলা বিবর্ণ হয়ে যায়, তাহলে প্রতি শতকে ৭ গ্রাম ইউরিয়া সার দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এরপরও যদি না হয়, তাহলে প্রতি শতকে ১০ গ্রাম হারে জিপসাম সার দিলে বিবর্ণ হওয়া কেটে যাবে। দেরিতে বপন করা বীজতলাগুলোর চারা শীত ও কুয়াশায় বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তবে প্রতিদিন তিন-চার ঘণ্টা করে রোদ পাওয়া গেলে ক্ষতির পরিমাণ কমে আসবে।
পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখার বিষয়ে আশরাফুল বলেন, ‘এখন যাঁরা বীজতলা তৈরি করছেন, তাঁদের আমরা কাদা না করে শুকনা বীজতলা তৈরি করে বীজ বপন করে পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখার পরামর্শ দিচ্ছি। আবার অনেকে শীত ও কুয়াশা থেকে বীজতলা রক্ষায় পলিথিন দিয়ে ঢেকে দিচ্ছেন। এটা আধুনিক প্রযুক্তি। এতে ক্ষতির সম্ভাবনা খুব কম।’
তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশায় কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে বোরো ধানের বীজতলা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কৃষকেরা শীত ও কুয়াশার ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বীজতলা রক্ষায় বিভিন্ন প্রকার ছত্রাকনাশক ছিটিয়েও ফল পাচ্ছেন না। প্রকৃতির এ রূপ দীর্ঘ সময় থাকলে এবার উপজেলায় বোরোর চারার সংকট দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, তাড়াইলে এবার ৪৬৩ হেক্টর জমিতে বোরোর বীজতলার
লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫৫ হেক্টর বেশি অর্জিত হয়েছে। বীজতলার চারা দিয়ে ১০ হাজার ৩৬০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ করা সম্ভব হবে। কিন্তু টানা শীত আর ঘন কুয়াশায় বীজতলা নষ্ট হওয়ায় এবার চারা নিয়ে শঙ্কিত কৃষকেরা।
উপজেলার তালজাঙ্গা ইউনিয়নের আড়াইউড়া গ্রামের কৃষক নবকুমার তালুকদার জানান, বোরোর বীজতলার অর্ধেকই শীত ও কুয়াশায় বিবর্ণ হয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে নতুন করে আবারও বীজতলা তৈরি করতে হবে। যাঁরা পৌষের শুরুর দিকে বীজতলা তৈরি করে বীজ ফেলেছেন, তাঁরা সেই বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে রেখে শীত ও কুয়াশা থেকে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন।
উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের কৃষকেরা বলেন, ধানের বীজতলার অর্ধেকই শীত ও কুয়াশার কারণে মরে যাচ্ছে। কৃষকেরা বীজতলা রক্ষায় ব্যাভিস্টিন, স্কোর, ডুডু, থিওভিটসহ বিভিন্ন ছত্রাকনাশক প্রয়োগ করছেন। কিন্তু তাতে কোনো ফল পাচ্ছেন না।
সরেজমিন উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, কুয়াশায় বীজতলা বিবর্ণ হয়ে যাচ্ছে। শীতের কবল থেকে রক্ষা করতে শত শত বীজতলায় পলিথিন দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে। যাঁরা পলিথিন দিতে পারেননি, তাঁরা খড় দিয়ে ঢেকে রাখছেন। কেউবা বীজতলায় ছাই ছিটিয়ে তা রক্ষার চেষ্টা করছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আশরাফুল আলম জানান, শীত ও কুয়াশার কারণে বোরো বীজতলা বিবর্ণ হয়ে যাচ্ছে। যদি এ রকমই আবহাওয়া থাকে ও বীজতলা বিবর্ণ হয়ে যায়, তাহলে প্রতি শতকে ৭ গ্রাম ইউরিয়া সার দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এরপরও যদি না হয়, তাহলে প্রতি শতকে ১০ গ্রাম হারে জিপসাম সার দিলে বিবর্ণ হওয়া কেটে যাবে। দেরিতে বপন করা বীজতলাগুলোর চারা শীত ও কুয়াশায় বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তবে প্রতিদিন তিন-চার ঘণ্টা করে রোদ পাওয়া গেলে ক্ষতির পরিমাণ কমে আসবে।
পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখার বিষয়ে আশরাফুল বলেন, ‘এখন যাঁরা বীজতলা তৈরি করছেন, তাঁদের আমরা কাদা না করে শুকনা বীজতলা তৈরি করে বীজ বপন করে পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখার পরামর্শ দিচ্ছি। আবার অনেকে শীত ও কুয়াশা থেকে বীজতলা রক্ষায় পলিথিন দিয়ে ঢেকে দিচ্ছেন। এটা আধুনিক প্রযুক্তি। এতে ক্ষতির সম্ভাবনা খুব কম।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে