মনিরামপুর প্রতিনিধি
মনিরামপুরে গ্রাম পর্যায়ের সমস্যা চিহ্নিত করে স্থানীয়ভাবে সমাধানের লক্ষ্যে কাজ শুরু করছেন একদল স্বেচ্ছাসেবী। ৪-৫ জন স্বেচ্ছাসেবী, শিক্ষক, মুক্তিযোদ্ধা, ইমাম, পুরোহিত, সচেতন নাগরিক এবং গ্রামের প্রতিটি পাড়ার একজন প্রতিনিধিকে যুক্ত করে ২১-২৫ সদস্য নিয়ে গ্রাম উন্নয়ন কমিটি গঠন করে স্থানীয় নানা সমস্যার সমাধান করা হবে। কমিটিতে উপদেষ্টা হিসেবে যুক্ত করা হয়েছে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্যদের।
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ‘দি হাঙ্গার প্রজেক্ট’ গ্রাম পর্যায়ে ছোট ছোট সমস্যা স্থানীয়ভাবেই সমাধানে এ উদ্যোগ নিয়েছে বলে জানা গেছে। উপজেলার মনোহরপুর ও দূর্বাডাঙ্গা ইউনিয়নের ২২টি গ্রাম চিহ্নিত করে কাজ করছে সংস্থাটি। এর মধ্যে মনোহরপুর ইউনিয়নের ১০টি এবং দূর্বাডাঙ্গা ইউনিয়নের ১২টি গ্রাম রয়েছে।
জানা গেছে, প্রতিটি গ্রামে কমিটির সদস্যরা বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে সরেজমিন ঘুরে এলাকার একটি সামাজিক মানচিত্র তৈরি করছেন। মানচিত্রের মাধ্যমে ওই সীমানায় প্রতিটি পরিবারের নাম, তাঁদের স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা, নলকূপ, শিক্ষা, ধনী, মধ্যবিত্ত, দরিদ্র ও অতি দরিদ্র পরিবার চিহ্নিত করে মানচিত্রে রং দিয়ে নির্ধারণ করছেন। এভাবে চিত্রের মাধ্যমে গ্রামের কাঁচা, পাকা ও ইট রাস্তা, হাসপাতাল, ক্লিনিক, নলকূপ চিহ্নিত করা হচ্ছে।
মে মাস থেকে স্বেচ্ছাসেবীরা মনোহরপুর ইউনিয়নের এনায়েতপুর, খাকুন্দী, মনোহরপুর, বয়ারখোলা, মনোহরপুর পশ্চিম, রোজিপুর, কপালিয়া, কপালিয়া পূর্ব, মনোহরপুর খন্দকারপাড়া, দক্ষিণ ভবানীপুর ও দূর্বাডাঙ্গা ইউনিয়নের বাটবিলা, কুষখালি, দূর্বাডাঙ্গা, খাল বাটবিলা, ঝিকরডাঙ্গা, হরিণা, শ্যামনগর, বাজিতপুর, কোণাকোলা, দত্তকোণা, খাটুয়াডাঙ্গা, বাহিরঘরিয়া এলাকাঘুরে গ্রামের মানচিত্র এঁকেছেন।
প্রকল্পের স্থানীয় সমন্বয়ক অমর রায় বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে ১৬টি গ্রামের আর্থসামাজিক অবস্থা মানচিত্রে তুলে ধরতে পেরেছি। আগামী ১৪ জুনের মধ্যে বাকি গ্রামগুলোর বাস্তবচিত্র মানচিত্রে তুলে ধরা হবে। এর পর জুলাই মাসে প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদে বসে কমিটির পরিকল্পনা সভা হবে। সেখানে আলোচনার মধ্যমে গ্রামভিত্তিক সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
প্রকল্পের যশোর জেলার আঞ্চলিক সমন্বয়ক গিয়াসউদ্দিন বলেন, ‘আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশের উন্নয়নে গ্রাম ভিত্তিক সমস্যা চিহ্নিত করে স্থানীয়ভাবে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান, মেম্বর, সচেতন নাগরিক ও গ্রাম উন্নয়ন কমিটিকে নিয়ে সম্মিলিতভাবে গ্রামের সমস্যা গ্রামে সমাধান করার। একটা গ্রামকে উন্নত করতে হলে আগে ওই গ্রামের বাস্তবচিত্র দেখে সমস্যা চিহ্নিত করতে হবে। এরপর সম্মিলিত চেষ্টায় সমস্যা সমাধান করে সমৃদ্ধ গ্রাম গঠন করা সম্ভব।’
মনিরামপুরে গ্রাম পর্যায়ের সমস্যা চিহ্নিত করে স্থানীয়ভাবে সমাধানের লক্ষ্যে কাজ শুরু করছেন একদল স্বেচ্ছাসেবী। ৪-৫ জন স্বেচ্ছাসেবী, শিক্ষক, মুক্তিযোদ্ধা, ইমাম, পুরোহিত, সচেতন নাগরিক এবং গ্রামের প্রতিটি পাড়ার একজন প্রতিনিধিকে যুক্ত করে ২১-২৫ সদস্য নিয়ে গ্রাম উন্নয়ন কমিটি গঠন করে স্থানীয় নানা সমস্যার সমাধান করা হবে। কমিটিতে উপদেষ্টা হিসেবে যুক্ত করা হয়েছে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্যদের।
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ‘দি হাঙ্গার প্রজেক্ট’ গ্রাম পর্যায়ে ছোট ছোট সমস্যা স্থানীয়ভাবেই সমাধানে এ উদ্যোগ নিয়েছে বলে জানা গেছে। উপজেলার মনোহরপুর ও দূর্বাডাঙ্গা ইউনিয়নের ২২টি গ্রাম চিহ্নিত করে কাজ করছে সংস্থাটি। এর মধ্যে মনোহরপুর ইউনিয়নের ১০টি এবং দূর্বাডাঙ্গা ইউনিয়নের ১২টি গ্রাম রয়েছে।
জানা গেছে, প্রতিটি গ্রামে কমিটির সদস্যরা বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে সরেজমিন ঘুরে এলাকার একটি সামাজিক মানচিত্র তৈরি করছেন। মানচিত্রের মাধ্যমে ওই সীমানায় প্রতিটি পরিবারের নাম, তাঁদের স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা, নলকূপ, শিক্ষা, ধনী, মধ্যবিত্ত, দরিদ্র ও অতি দরিদ্র পরিবার চিহ্নিত করে মানচিত্রে রং দিয়ে নির্ধারণ করছেন। এভাবে চিত্রের মাধ্যমে গ্রামের কাঁচা, পাকা ও ইট রাস্তা, হাসপাতাল, ক্লিনিক, নলকূপ চিহ্নিত করা হচ্ছে।
মে মাস থেকে স্বেচ্ছাসেবীরা মনোহরপুর ইউনিয়নের এনায়েতপুর, খাকুন্দী, মনোহরপুর, বয়ারখোলা, মনোহরপুর পশ্চিম, রোজিপুর, কপালিয়া, কপালিয়া পূর্ব, মনোহরপুর খন্দকারপাড়া, দক্ষিণ ভবানীপুর ও দূর্বাডাঙ্গা ইউনিয়নের বাটবিলা, কুষখালি, দূর্বাডাঙ্গা, খাল বাটবিলা, ঝিকরডাঙ্গা, হরিণা, শ্যামনগর, বাজিতপুর, কোণাকোলা, দত্তকোণা, খাটুয়াডাঙ্গা, বাহিরঘরিয়া এলাকাঘুরে গ্রামের মানচিত্র এঁকেছেন।
প্রকল্পের স্থানীয় সমন্বয়ক অমর রায় বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে ১৬টি গ্রামের আর্থসামাজিক অবস্থা মানচিত্রে তুলে ধরতে পেরেছি। আগামী ১৪ জুনের মধ্যে বাকি গ্রামগুলোর বাস্তবচিত্র মানচিত্রে তুলে ধরা হবে। এর পর জুলাই মাসে প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদে বসে কমিটির পরিকল্পনা সভা হবে। সেখানে আলোচনার মধ্যমে গ্রামভিত্তিক সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
প্রকল্পের যশোর জেলার আঞ্চলিক সমন্বয়ক গিয়াসউদ্দিন বলেন, ‘আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশের উন্নয়নে গ্রাম ভিত্তিক সমস্যা চিহ্নিত করে স্থানীয়ভাবে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান, মেম্বর, সচেতন নাগরিক ও গ্রাম উন্নয়ন কমিটিকে নিয়ে সম্মিলিতভাবে গ্রামের সমস্যা গ্রামে সমাধান করার। একটা গ্রামকে উন্নত করতে হলে আগে ওই গ্রামের বাস্তবচিত্র দেখে সমস্যা চিহ্নিত করতে হবে। এরপর সম্মিলিত চেষ্টায় সমস্যা সমাধান করে সমৃদ্ধ গ্রাম গঠন করা সম্ভব।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে