বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
‘মহানগর টু’ ওয়েব সিরিজে মিতু চরিত্রে অভিনয় করে নজর কেড়েছেন তানজিকা আমিন। শোবিজের মানুষ থেকে শুরু করে দর্শক—সবার কাছ থেকে বাহবা পাচ্ছেন। তবে এত প্রশংসা তাঁর জন্য খানিকটা চাপেরও। কেন? তানজিকা বলেন, ‘যেকোনো কাজ করার পর যখন সবার কাছ থেকে বাহবা পাওয়া যায় তখন খুব ভালো লাগা কাজ করে। আবার প্রশংসা কিন্তু চাপেরও। এরপর যখন আমি কোনো কাজ করব, সেটি যদি আপ টু দ্য মার্ক না হয়, তাহলে কিন্তু মহানগরের মিতুকে সবাই ভুলে যাবে। মাথায় এখন শুধু একটা বিষয় কাজ করছে, পরবর্তী কাজগুলো ভালো করতে হবে। তাই দর্শকের প্রশংসা উপভোগ করার পাশাপাশি চাপও অনুভব করছি।’
ওয়েব প্ল্যাটফর্মের কাজের জন্য অভিনয়শিল্পীরা নিজেকে প্রস্তুত করার অনেকটা সময় পান। তবে ‘মহানগর টু’-এর ক্ষেত্রে তানজিকার অভিজ্ঞতা একেবারে উল্টো। একেবারে শেষ মুহূর্তে তিনি যোগ দিয়েছিলেন নির্মাতা আশফাক নিপুণের টিমের সঙ্গে। তানজিকা বলেন, ‘মহানগর টিমের হয়তো আমাকে নিয়ে পরিকল্পনা ছিল তবে আমার কাছে খবর আসে ১০-১২ দিন আগে। লুক টেস্ট দেওয়ার পর সিলেক্ট হয়ে যাই। এরপর সরাসরি শুটিংয়ে চলে যাই।’
শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমার শুটিং হয়েছে জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে। তখন খুব ঠান্ডা ছিল। পুরাণ ঢাকার একটি স্কুলে কনকনে ঠান্ডার মধ্যে সারা রাত টানা শুটিং করেছি। তবে এত কষ্টের ফলাফল যে খুব ভালো হয়েছে, এটা স্বীকার করতেই হবে।’
সিরিজটিতে তানজিকা আমিনের বেশির ভাগ দৃশ্য ছিল দিব্য জ্যোতির সঙ্গে। নতুন এ অভিনেতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘মহানগরে ও আমার ভাই। আমার নিজের কোনো ভাই-বোন না থাকার কারণে চরিত্রটি রূপায়ণ করা আমার জন্য কঠিন ছিল। সত্যি কথা বলতে সে আমাকে মিতু হয়ে উঠতে যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে।’
মহানগরের পাশাপাশি ঈদে তানজিকা অভিনীত ‘হাবুর স্কলারশিপ’ নাটকটিও আলোচিত হয়েছে। ঈদের ছুটি কাটিয়ে এ সপ্তাহে শুটিংয়ে ফিরবেন তিনি। বর্তমান ব্যস্ততা জানিয়ে তানজিকা বলেন, ‘কয়েক বছর ধরেই বেশ কয়েকটি ধারাবাহিকে কাজ করছি। এ ছাড়া কয়েকটি ওটিটি কনটেন্ট নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। তবে এ মুহূর্তে সেগুলো নিয়ে কথা বলতে পারছি না। আশা করছি আবার কোনো ধামাকা নিয়েই আসব।’
‘মহানগর টু’ ওয়েব সিরিজ দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এলেও তানজিকা আমিন মিডিয়ায় আছেন প্রায় দুই দশক ধরে। তবে দীর্ঘ ক্যারিয়ারে তাঁর কাজের সংখ্যা তুলনামূলক কম। ২০০৪ সালের লাক্স আনন্দধারা মিস ফটোজেনিক প্রতিযোগিতায় প্রথম রানারআপ হন তানজিকা। একক ও ধারাবাহিক নাটকের পাশাপাশি অভিনয় করেছেন চলচ্চিত্রেও। ‘বকুল ফুলের মালা’ নামের একটি সিনেমায় অভিনয় করেছেন রিয়াজের বিপরীতে। এরপর ‘গহীনের গান’ নামের আরেকটি সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে।
‘মহানগর টু’ ওয়েব সিরিজে মিতু চরিত্রে অভিনয় করে নজর কেড়েছেন তানজিকা আমিন। শোবিজের মানুষ থেকে শুরু করে দর্শক—সবার কাছ থেকে বাহবা পাচ্ছেন। তবে এত প্রশংসা তাঁর জন্য খানিকটা চাপেরও। কেন? তানজিকা বলেন, ‘যেকোনো কাজ করার পর যখন সবার কাছ থেকে বাহবা পাওয়া যায় তখন খুব ভালো লাগা কাজ করে। আবার প্রশংসা কিন্তু চাপেরও। এরপর যখন আমি কোনো কাজ করব, সেটি যদি আপ টু দ্য মার্ক না হয়, তাহলে কিন্তু মহানগরের মিতুকে সবাই ভুলে যাবে। মাথায় এখন শুধু একটা বিষয় কাজ করছে, পরবর্তী কাজগুলো ভালো করতে হবে। তাই দর্শকের প্রশংসা উপভোগ করার পাশাপাশি চাপও অনুভব করছি।’
ওয়েব প্ল্যাটফর্মের কাজের জন্য অভিনয়শিল্পীরা নিজেকে প্রস্তুত করার অনেকটা সময় পান। তবে ‘মহানগর টু’-এর ক্ষেত্রে তানজিকার অভিজ্ঞতা একেবারে উল্টো। একেবারে শেষ মুহূর্তে তিনি যোগ দিয়েছিলেন নির্মাতা আশফাক নিপুণের টিমের সঙ্গে। তানজিকা বলেন, ‘মহানগর টিমের হয়তো আমাকে নিয়ে পরিকল্পনা ছিল তবে আমার কাছে খবর আসে ১০-১২ দিন আগে। লুক টেস্ট দেওয়ার পর সিলেক্ট হয়ে যাই। এরপর সরাসরি শুটিংয়ে চলে যাই।’
শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমার শুটিং হয়েছে জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে। তখন খুব ঠান্ডা ছিল। পুরাণ ঢাকার একটি স্কুলে কনকনে ঠান্ডার মধ্যে সারা রাত টানা শুটিং করেছি। তবে এত কষ্টের ফলাফল যে খুব ভালো হয়েছে, এটা স্বীকার করতেই হবে।’
সিরিজটিতে তানজিকা আমিনের বেশির ভাগ দৃশ্য ছিল দিব্য জ্যোতির সঙ্গে। নতুন এ অভিনেতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘মহানগরে ও আমার ভাই। আমার নিজের কোনো ভাই-বোন না থাকার কারণে চরিত্রটি রূপায়ণ করা আমার জন্য কঠিন ছিল। সত্যি কথা বলতে সে আমাকে মিতু হয়ে উঠতে যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে।’
মহানগরের পাশাপাশি ঈদে তানজিকা অভিনীত ‘হাবুর স্কলারশিপ’ নাটকটিও আলোচিত হয়েছে। ঈদের ছুটি কাটিয়ে এ সপ্তাহে শুটিংয়ে ফিরবেন তিনি। বর্তমান ব্যস্ততা জানিয়ে তানজিকা বলেন, ‘কয়েক বছর ধরেই বেশ কয়েকটি ধারাবাহিকে কাজ করছি। এ ছাড়া কয়েকটি ওটিটি কনটেন্ট নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। তবে এ মুহূর্তে সেগুলো নিয়ে কথা বলতে পারছি না। আশা করছি আবার কোনো ধামাকা নিয়েই আসব।’
‘মহানগর টু’ ওয়েব সিরিজ দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এলেও তানজিকা আমিন মিডিয়ায় আছেন প্রায় দুই দশক ধরে। তবে দীর্ঘ ক্যারিয়ারে তাঁর কাজের সংখ্যা তুলনামূলক কম। ২০০৪ সালের লাক্স আনন্দধারা মিস ফটোজেনিক প্রতিযোগিতায় প্রথম রানারআপ হন তানজিকা। একক ও ধারাবাহিক নাটকের পাশাপাশি অভিনয় করেছেন চলচ্চিত্রেও। ‘বকুল ফুলের মালা’ নামের একটি সিনেমায় অভিনয় করেছেন রিয়াজের বিপরীতে। এরপর ‘গহীনের গান’ নামের আরেকটি সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে