শিপুল ইসলাম, রংপুর
রংপুর সিটি করপোরেশনে সেবা নিতে এসে একসময় খাঁ খাঁ রোদে পুড়তে হতো নগরবাসীকে। এখন সেই অবস্থা বদলে গেছে। নগর ভবনের ভেতরে ফাঁকা জায়গায় তৈরি করা হয়েছে দৃষ্টিনন্দন ফোয়ারা চত্বর। সেখানকার ফুলের বাগান আর গাছগাছালির ছায়ায় বসে অপেক্ষার সময়টা স্বস্তিতে কাটাতে পারছেন সেবাগ্রহীতারা।
গত রোববার দুপুরে নগর ভবনে গিয়ে প্রবেশ ফটক পার হতেই ফোয়ারা চত্বরটি নজরে পড়ে। দৃষ্টিনন্দন ও মনোরম সাজে সাজানো গোলাকার চত্বরটি গ্রিল দিয়ে ঘেরা। প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য আছে দুটি ফটক। ভেতরে বসে সময় কাটানোর জন্য রয়েছে ১২টি বেঞ্চ।
চত্বরের মূল আকর্ষণ রঙিন ফোয়ারা। দুপুর গড়িয়ে বিকেল হলেই শুরু হয় লাল-নীল-সবুজ রঙের জলখেলা, যা দেখতে ভিড় করেন দর্শনার্থীরা। চত্বরের ভেতরে ও বাইরে হাঁটার জন্য রয়েছে রাস্তা। সৌন্দর্যবর্ধনে আছে বিভিন্ন প্রজাতির গাছের সমারোহ।
চত্বরে কথা হয় মুন্সিপাড়া এলাকার নওশাদ হোসেনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আগে সিটি করপোরেশনে এলে রোদে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে হতো, এখন গাছের ছায়ায় বসে বিশ্রাম নিতে পারছি। অনেক দেরিতে হলেও আমাদের মতো এখানে সেবা নিতে আসা মানুষের জন্য বসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
ফোয়ারার সামনে দাঁড়িয়ে সৌন্দর্য উপভোগ করা কয়েকজন জানান, বর্তমানে যেখানে ফোয়ারা চত্বর বানানো হয়েছে, আগে এর চারপাশের পরিবেশ ভালো ছিল না। ময়লা পড়ে থাকত। কখনো আবর্জনা বহন করা গাড়ি রাখা হতো। নগর ভবনে আসা লোকজন মোটরসাইকেলসহ অন্যান্য বাহনও রাখতেন। এখন সবকিছু নতুন করে সাজানো হয়েছে।
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) রংপুর মহানগর কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ ফখরুল আনাম বেঞ্জু ফোয়ারা চত্বরের নতুন রূপ দেখে প্রশংসা করে বলেন, ‘এটি খুবই ভালো কাজ, খোলামেলা পরিবেশ। বড় গাছের নিচে ছায়ায় বসে কথাবার্তা বলা যাবে। তবে এই চত্বরের রক্ষণাবেক্ষণ ঠিকমতো করতে না পারলে এটি নগরবাসীর কোনো কাজে আসবে না। আমরা চাই নগর ভবনের মতো আমাদের পুরো শহরটা গোছালো ও দৃষ্টিনন্দন হোক, নগরজুড়ে এমন সুন্দর সুন্দর স্থাপনা নির্মাণ করা হোক।’
ফোয়ারাসহ চত্বরের কাজ করা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ডরিক ডেভেলপারস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাইফুল ইসলাম জানান, এটি নির্মাণে ৫৫ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে।
এ ব্যাপারে রংপুর সিটি করপোরেশনের (রসিক) মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বলেন, ‘শুধু ফোয়ারা চত্বর নয়, আমরা নগর ভবনের সৌন্দর্যবর্ধনের অংশ হিসেবে ইতিমধ্যে একটি অত্যাধুনিক ও রাজসিক ফটক নির্মাণ করেছি। নতুন ফোয়ারা চত্বরটি জনসাধারণের স্বার্থে তৈরি করা হয়েছে। এখানে চলাচলের রাস্তা রয়েছে। ১২ মাসই ফুল ফোটে এমন বিভিন্ন জাতের গাছ লাগানো হয়েছে। আলোর ব্যবস্থাও রয়েছে।’
রংপুর সিটি করপোরেশনে সেবা নিতে এসে একসময় খাঁ খাঁ রোদে পুড়তে হতো নগরবাসীকে। এখন সেই অবস্থা বদলে গেছে। নগর ভবনের ভেতরে ফাঁকা জায়গায় তৈরি করা হয়েছে দৃষ্টিনন্দন ফোয়ারা চত্বর। সেখানকার ফুলের বাগান আর গাছগাছালির ছায়ায় বসে অপেক্ষার সময়টা স্বস্তিতে কাটাতে পারছেন সেবাগ্রহীতারা।
গত রোববার দুপুরে নগর ভবনে গিয়ে প্রবেশ ফটক পার হতেই ফোয়ারা চত্বরটি নজরে পড়ে। দৃষ্টিনন্দন ও মনোরম সাজে সাজানো গোলাকার চত্বরটি গ্রিল দিয়ে ঘেরা। প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য আছে দুটি ফটক। ভেতরে বসে সময় কাটানোর জন্য রয়েছে ১২টি বেঞ্চ।
চত্বরের মূল আকর্ষণ রঙিন ফোয়ারা। দুপুর গড়িয়ে বিকেল হলেই শুরু হয় লাল-নীল-সবুজ রঙের জলখেলা, যা দেখতে ভিড় করেন দর্শনার্থীরা। চত্বরের ভেতরে ও বাইরে হাঁটার জন্য রয়েছে রাস্তা। সৌন্দর্যবর্ধনে আছে বিভিন্ন প্রজাতির গাছের সমারোহ।
চত্বরে কথা হয় মুন্সিপাড়া এলাকার নওশাদ হোসেনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আগে সিটি করপোরেশনে এলে রোদে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে হতো, এখন গাছের ছায়ায় বসে বিশ্রাম নিতে পারছি। অনেক দেরিতে হলেও আমাদের মতো এখানে সেবা নিতে আসা মানুষের জন্য বসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
ফোয়ারার সামনে দাঁড়িয়ে সৌন্দর্য উপভোগ করা কয়েকজন জানান, বর্তমানে যেখানে ফোয়ারা চত্বর বানানো হয়েছে, আগে এর চারপাশের পরিবেশ ভালো ছিল না। ময়লা পড়ে থাকত। কখনো আবর্জনা বহন করা গাড়ি রাখা হতো। নগর ভবনে আসা লোকজন মোটরসাইকেলসহ অন্যান্য বাহনও রাখতেন। এখন সবকিছু নতুন করে সাজানো হয়েছে।
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) রংপুর মহানগর কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ ফখরুল আনাম বেঞ্জু ফোয়ারা চত্বরের নতুন রূপ দেখে প্রশংসা করে বলেন, ‘এটি খুবই ভালো কাজ, খোলামেলা পরিবেশ। বড় গাছের নিচে ছায়ায় বসে কথাবার্তা বলা যাবে। তবে এই চত্বরের রক্ষণাবেক্ষণ ঠিকমতো করতে না পারলে এটি নগরবাসীর কোনো কাজে আসবে না। আমরা চাই নগর ভবনের মতো আমাদের পুরো শহরটা গোছালো ও দৃষ্টিনন্দন হোক, নগরজুড়ে এমন সুন্দর সুন্দর স্থাপনা নির্মাণ করা হোক।’
ফোয়ারাসহ চত্বরের কাজ করা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ডরিক ডেভেলপারস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাইফুল ইসলাম জানান, এটি নির্মাণে ৫৫ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে।
এ ব্যাপারে রংপুর সিটি করপোরেশনের (রসিক) মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বলেন, ‘শুধু ফোয়ারা চত্বর নয়, আমরা নগর ভবনের সৌন্দর্যবর্ধনের অংশ হিসেবে ইতিমধ্যে একটি অত্যাধুনিক ও রাজসিক ফটক নির্মাণ করেছি। নতুন ফোয়ারা চত্বরটি জনসাধারণের স্বার্থে তৈরি করা হয়েছে। এখানে চলাচলের রাস্তা রয়েছে। ১২ মাসই ফুল ফোটে এমন বিভিন্ন জাতের গাছ লাগানো হয়েছে। আলোর ব্যবস্থাও রয়েছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে