কামাল হোসেন, কয়রা
খুলনার কয়রা উপজেলা সদর থেকে গোবরা বাজার পর্যন্ত সড়কের হেলে পড়া গাইড ওয়াল সিমেন্টের খুঁটির ঠেস দিয়ে সোজা করা হয়েছে। এটি গাইড ওয়াল সড়কের ভারসাম্য রক্ষায় আদৌ কাজে দেবে কি না, এ নিয়ে জনমনে শঙ্কা ও নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
গত ২৮ মে সড়কের হেলে পড়া ওই সড়ক সংস্কারকাজের অনিয়ম নিয়ে পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। এরপর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সেখানে এভাবে কাজ করেছে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, দুর্যোগ ঝুঁকি বৃদ্ধি ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের আওতায় প্রায় ১ হাজার ৭০০ মিটার দৈর্ঘ্যর এ সড়কটি সংস্কার ও মেরামতে ব্যয় ধরা হয়েছে ২ কোটি ২৩ লাখ ১৪ হাজার টাকা। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স নিয়াজ ট্রেডার্স এবং মেসার্স রাজু ইন্টারন্যাশনাল (জেভি) প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সড়কের এক পাশে নির্মিত গাইড ওয়ালের অধিকাংশই হেলে পড়েছে। হেলে পড়া সেসব স্থানে সিমেন্টের খুঁটির সাহায্যে ঠেক দিয়ে সোজা করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আবার মূল সড়কের ভাঙাচোরা অংশ না খুঁড়ে সেখানে নতুন খোয়া ও বালু ঢেলে বেড তৈরি করা হয়েছে। তার ওপরেই কার্পেটিং করার আয়োজন চলছে। কোনো কোনো স্থানে নিম্নমানের ইটের খোয়া ঢেলে রোলার চাপা দেওয়ায় তা কাদা হয়ে গেছে। সড়কের পাশের বাসিন্দারা এসব অনিয়মে বাঁধা দিয়েও থামাতে পারছেন না।
কয়রা উন্নয়ন সমন্বয় ও সংগ্রাম কমিটির সাধারণ সম্পাদক ইমতিয়াজ উদ্দীন বলেন, ‘খোঁজ নিয়ে জেনেছি, মূল ঠিকদার সেখানে কাজ করছেন না। ওই প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে সাবকন্ট্রাক্ট নিয়ে অন্য একজন সেখানে কাজ করছেন। এ কাজে তার কোনো দক্ষতা বা অভিজ্ঞতা নেই। তা ছাড়া অধিক লাভের আশায় তিনি নিম্নমানের কাজ করার চেষ্টা করছেন।’
একটি বেসরকারি উন্নয়ন প্রকল্পের প্রকৌশলী মহিদুল ইসলাম বলেন, ‘সড়কের ভারসাম্য ও স্থায়িত্ব রক্ষায় গাইড ওয়াল নির্মাণ করা হয়। সেগুলো যদি ত্রুটিপূর্ণ হয়, তাহলে ভারসাম্য রক্ষায় তা কোনো কাজে আসবে না। সংশ্লিষ্টদের উচিত হবে হেলে পড়া গাইড ওয়াল আবার নতুন করে নির্মাণ করা।’
কাজের ঠিকাদার আবুল ফজল রাজু কাজটি নিজে করছেন না স্বীকার করে বলেন, ‘কাজের ত্রুটির বিষয়ে জানতে পেরে সাব কন্ট্রাক্টরকে সতর্ক করে দিয়েছি।’
কয়রা উপজেলা প্রকৌশলী দারুল হুদা বলেন, ‘হেলে পড়া গাইড ওয়াল ভেঙে নতুন করে নির্মাণের জন্য ঠিকাদারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নির্দেশ না মানলে বিল আটকে দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।’
এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মো. কামরুজ্জামান বলেন, ‘কাজের কোনো ত্রুটি ধরা পড়লে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে কাজটি সার্বক্ষণিক নজরদারিতে রাখতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
খুলনার কয়রা উপজেলা সদর থেকে গোবরা বাজার পর্যন্ত সড়কের হেলে পড়া গাইড ওয়াল সিমেন্টের খুঁটির ঠেস দিয়ে সোজা করা হয়েছে। এটি গাইড ওয়াল সড়কের ভারসাম্য রক্ষায় আদৌ কাজে দেবে কি না, এ নিয়ে জনমনে শঙ্কা ও নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
গত ২৮ মে সড়কের হেলে পড়া ওই সড়ক সংস্কারকাজের অনিয়ম নিয়ে পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। এরপর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সেখানে এভাবে কাজ করেছে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, দুর্যোগ ঝুঁকি বৃদ্ধি ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের আওতায় প্রায় ১ হাজার ৭০০ মিটার দৈর্ঘ্যর এ সড়কটি সংস্কার ও মেরামতে ব্যয় ধরা হয়েছে ২ কোটি ২৩ লাখ ১৪ হাজার টাকা। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স নিয়াজ ট্রেডার্স এবং মেসার্স রাজু ইন্টারন্যাশনাল (জেভি) প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সড়কের এক পাশে নির্মিত গাইড ওয়ালের অধিকাংশই হেলে পড়েছে। হেলে পড়া সেসব স্থানে সিমেন্টের খুঁটির সাহায্যে ঠেক দিয়ে সোজা করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আবার মূল সড়কের ভাঙাচোরা অংশ না খুঁড়ে সেখানে নতুন খোয়া ও বালু ঢেলে বেড তৈরি করা হয়েছে। তার ওপরেই কার্পেটিং করার আয়োজন চলছে। কোনো কোনো স্থানে নিম্নমানের ইটের খোয়া ঢেলে রোলার চাপা দেওয়ায় তা কাদা হয়ে গেছে। সড়কের পাশের বাসিন্দারা এসব অনিয়মে বাঁধা দিয়েও থামাতে পারছেন না।
কয়রা উন্নয়ন সমন্বয় ও সংগ্রাম কমিটির সাধারণ সম্পাদক ইমতিয়াজ উদ্দীন বলেন, ‘খোঁজ নিয়ে জেনেছি, মূল ঠিকদার সেখানে কাজ করছেন না। ওই প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে সাবকন্ট্রাক্ট নিয়ে অন্য একজন সেখানে কাজ করছেন। এ কাজে তার কোনো দক্ষতা বা অভিজ্ঞতা নেই। তা ছাড়া অধিক লাভের আশায় তিনি নিম্নমানের কাজ করার চেষ্টা করছেন।’
একটি বেসরকারি উন্নয়ন প্রকল্পের প্রকৌশলী মহিদুল ইসলাম বলেন, ‘সড়কের ভারসাম্য ও স্থায়িত্ব রক্ষায় গাইড ওয়াল নির্মাণ করা হয়। সেগুলো যদি ত্রুটিপূর্ণ হয়, তাহলে ভারসাম্য রক্ষায় তা কোনো কাজে আসবে না। সংশ্লিষ্টদের উচিত হবে হেলে পড়া গাইড ওয়াল আবার নতুন করে নির্মাণ করা।’
কাজের ঠিকাদার আবুল ফজল রাজু কাজটি নিজে করছেন না স্বীকার করে বলেন, ‘কাজের ত্রুটির বিষয়ে জানতে পেরে সাব কন্ট্রাক্টরকে সতর্ক করে দিয়েছি।’
কয়রা উপজেলা প্রকৌশলী দারুল হুদা বলেন, ‘হেলে পড়া গাইড ওয়াল ভেঙে নতুন করে নির্মাণের জন্য ঠিকাদারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নির্দেশ না মানলে বিল আটকে দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।’
এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মো. কামরুজ্জামান বলেন, ‘কাজের কোনো ত্রুটি ধরা পড়লে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে কাজটি সার্বক্ষণিক নজরদারিতে রাখতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে