আবির হাকিম, ঢাকা
সূর্য পশ্চিমাকাশে হেলে পড়তে শুরু করেছে। এর মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) শিক্ষার্থীদের আনাগোনা শুরু হয়। একজন-দুজন করে তৈরি হয় জটলা। সন্ধ্যার ঘণ্টাখানেক আগে থেকে গমগম করতে থাকে টিএসসি। গল্প, হুল্লোড় আর আনন্দের মধ্য দিয়ে সবাই সারেন ইফতার।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টিএসসি চত্বরে রমজানের প্রতিদিনই হয় ইফতারের এমন আয়োজন। ইফতারের সব উপকরণ টিএসসিতেই পাওয়া যায়। তবুও অনেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, নীলক্ষেত বা পলাশী বাজার থেকে ইফতারসামগ্রী কিনে আনেন। কেউ আবার চকবাজারের বাহারি ইফতারি এনে আনন্দের মাত্রা বাড়িয়ে তোলেন। গতকাল রোববার ইফতারের সময় টিএসসিতে দেখা যায়, খাবারের প্যাকেট, পানির বোতল, প্লাস্টিকের গামলা, বসার জন্য খবরের কাগজ প্রভৃতি নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন শিক্ষার্থীরা। ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে ইফতার করতে বসেন তাঁরা। কোনো দলে দুই-চারজন, কোনোটিতে দশ-বারোজন, আবার কোথাও একটু বড় গ্রুপ। অধিকাংশের ইফতারের মেনুতে ছিল ছোলা, মুড়ি, পিয়াজি, বেগুনি, আলুর চপ, পাকোড়া, জিলাপি, খেজুর, লেবুর শরবতসহ নানা পদ। ছিল হরেক রকমের ফলও।
এখানে ইফতার করতে আসা বেশির ভাগই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থী। অনেকে আসেন পরিবার-পরিজন নিয়েও। এ ছাড়া টিএসসিকেন্দ্রিক বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং এলাকাভিত্তিক সংগঠনও এই মাঠে ইফতারের আয়োজন করে।
টিএসসির এক কোণে ইফতারি সামনে নিয়ে আড্ডা দিচ্ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসবিষয়ক ম্যাগাজিন প্রাগ্-এর লেখকেরা। লেখকদের একজন সুরাইয়া রহমান বলেন, ‘বন্ধু-বান্ধব, সহপাঠীরা মিলে এখানে এক সঙ্গে ইফতার করি। আমরা অধিকাংশই হলে থাকি। পরিবার যেহেতু নেই, তাই কিছুটা পরিবারের আবহ পেতেই সবাই মিলে বসা।’
পরিবারের সঙ্গে গোল হয়ে বসে ইফতারি মাখাচ্ছিলেন ঢাবির সাবেক ছাত্র শাহনেওয়াজ রুবেল। জানালেন, ‘ছাত্রজীবনে টিএসসিতে বন্ধুদের সঙ্গে করা ইফতার আর পরিবারের সঙ্গে করা ইফতারের পার্থক্য খুঁজতে এসেছি। ছাত্রজীবনের সেই দিনগুলোই বেস্ট।’
সূর্য পশ্চিমাকাশে হেলে পড়তে শুরু করেছে। এর মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) শিক্ষার্থীদের আনাগোনা শুরু হয়। একজন-দুজন করে তৈরি হয় জটলা। সন্ধ্যার ঘণ্টাখানেক আগে থেকে গমগম করতে থাকে টিএসসি। গল্প, হুল্লোড় আর আনন্দের মধ্য দিয়ে সবাই সারেন ইফতার।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টিএসসি চত্বরে রমজানের প্রতিদিনই হয় ইফতারের এমন আয়োজন। ইফতারের সব উপকরণ টিএসসিতেই পাওয়া যায়। তবুও অনেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, নীলক্ষেত বা পলাশী বাজার থেকে ইফতারসামগ্রী কিনে আনেন। কেউ আবার চকবাজারের বাহারি ইফতারি এনে আনন্দের মাত্রা বাড়িয়ে তোলেন। গতকাল রোববার ইফতারের সময় টিএসসিতে দেখা যায়, খাবারের প্যাকেট, পানির বোতল, প্লাস্টিকের গামলা, বসার জন্য খবরের কাগজ প্রভৃতি নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন শিক্ষার্থীরা। ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে ইফতার করতে বসেন তাঁরা। কোনো দলে দুই-চারজন, কোনোটিতে দশ-বারোজন, আবার কোথাও একটু বড় গ্রুপ। অধিকাংশের ইফতারের মেনুতে ছিল ছোলা, মুড়ি, পিয়াজি, বেগুনি, আলুর চপ, পাকোড়া, জিলাপি, খেজুর, লেবুর শরবতসহ নানা পদ। ছিল হরেক রকমের ফলও।
এখানে ইফতার করতে আসা বেশির ভাগই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থী। অনেকে আসেন পরিবার-পরিজন নিয়েও। এ ছাড়া টিএসসিকেন্দ্রিক বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং এলাকাভিত্তিক সংগঠনও এই মাঠে ইফতারের আয়োজন করে।
টিএসসির এক কোণে ইফতারি সামনে নিয়ে আড্ডা দিচ্ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসবিষয়ক ম্যাগাজিন প্রাগ্-এর লেখকেরা। লেখকদের একজন সুরাইয়া রহমান বলেন, ‘বন্ধু-বান্ধব, সহপাঠীরা মিলে এখানে এক সঙ্গে ইফতার করি। আমরা অধিকাংশই হলে থাকি। পরিবার যেহেতু নেই, তাই কিছুটা পরিবারের আবহ পেতেই সবাই মিলে বসা।’
পরিবারের সঙ্গে গোল হয়ে বসে ইফতারি মাখাচ্ছিলেন ঢাবির সাবেক ছাত্র শাহনেওয়াজ রুবেল। জানালেন, ‘ছাত্রজীবনে টিএসসিতে বন্ধুদের সঙ্গে করা ইফতার আর পরিবারের সঙ্গে করা ইফতারের পার্থক্য খুঁজতে এসেছি। ছাত্রজীবনের সেই দিনগুলোই বেস্ট।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে