মোহাম্মদ উজ্জ্বল, মহম্মদপুর (মাগুরা)
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার বালিদিয়া ইউনিয়নের বাজারসংলগ্ন কালীগাং খালের ওপর সেতুটির দুই পাশের রেলিং ভাঙা।
সেতুটির মাঝখানে আবার ফাটল দেখা দিয়েছে। একটু অসতর্ক হলেই সেতু থেকে ২৫ ফুট নিচে পড়ে যেতে হবে। রাতে এ সেতু দিয়ে চলাচল আরও বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে। এরই মধ্যে একাধিক দুর্ঘটনা ঘটেছে। বড় ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে সেতুটি সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
সরেজমিন দেখা গেছে, সেতুটি প্রস্থে সাড়ে ৬ ফুট ও দৈর্ঘ্যে ১৩৫ ফুট। ২২ বছর আগে সেতুটি নির্মাণ করা হয়। এরপর আর কোনো সংস্কার হয়নি। সেতুটি সরু হওয়ায় শুধু অটোরিকশা ও ভ্যান চলাচল করে থাকে। তাও আবার একদিকের যান পার হওয়ার সময় অন্যদিকের যানকে অপেক্ষা করতে হয় দীর্ঘ সময়। এ সময় পথচারীদেরও সেতু দিয়ে চলাচলের কোনো জায়গা থাকে না। ফলে সেতুটিতে বড় যানবাহন চলাচলের কোনো সুযোগ নেই।
আরও জানা গেছে, বর্ষাকালে বন্যার পানি সেতুর ওপরে ওঠায় এর মাঝখানে ফেটে গেছে। এলাকাবাসীর উদ্যোগে ভাঙা অংশ মেরামত করা হলেও কিছুদিন পর অন্য জায়গায় ভেঙে যায়। এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবির পরও সেতুটি সংস্কারের উদ্যোগ নেয়নি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)। তবে স্থানীয় প্রশাসন বলছে, শিগগিরই সেখানে নতুন সেতু নির্মাণ করা হবে।
উপজেলার বালিদিয়া, নিখরহাটা, শ্রীপুর, কলমধরী চরবাড়িয়া, গবরনাদা, মৌশা গ্রামের হাজারো মানুষ দীর্ঘ ছয় বছর এভাবে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। সেতুটি দিয়ে নিয়মিত বালিদিয়া দক্ষিণপাড়া বাজার, শিকদার মোড় বাজার, বালিদিয়া দক্ষিণপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়, বালিদিয়া দাখিল মাদ্রাসা, সরকারি আসাদুজ্জামান কলেজ, বালিদিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও বালিদিয়া কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরাসহ সাধারণ জনগণ এই সেতুটি যাতায়াত করে। সেতুর উত্তর পাশে রয়েছে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়। কোমলমতি শিশুরা সেতু পার হয়ে স্কুলে যেতেও ভয় পায়। এতে স্কুলে উপস্থিতি কমেছে বলে জানান শিক্ষকেরা।
বালিদিয়া দক্ষিণপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মো. রাসেল মিয়া বলেন, কোমলমতি শিশুরা এই সেতু পার হয়ে স্কুলে আসতে ভয় পায়। এখন খালে প্রচুর পানি। অভিভাবকেরাও সন্তানদের স্কুলে পাঠাতে ভয় পান।
স্থানীয় বাসিন্দা ও শিক্ষক বেলায়েত হোসেন বলেন, ৭-৮ বছর আগে কিছু বখাটে ছেলেরা সেতুর রড ভাঙতে শুরু করে। আমরা প্রতিহত করার চেষ্টা করি। কিন্তু আস্তে আস্তে তাঁরা সব রড ভেঙে ফেলে। অথচ দুই পাশের রেলিং ভেঙে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে আছে সেতুটি। দাবির পরও সেতুটি মেরামতে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি এলজিইডি।
বালিদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মফিজুর রহমান মিনা বলেন, সেতুটির অবস্থা খুবই খারাপ। আমি নিজেই সেতুটি দিয়ে যাতায়াত করি। এ ছাড়া সেতুটি সরু হওয়ায় বড় যানবাহন চলাচল করতে পারে না। এতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে ইউনিয়নবাসীকে।
মহম্মদপুর উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) ইঞ্জিনিয়ার মো. সাদ্দাম হোসাইন বলেন, ‘আমরা সেতুর নতুন ডিজাইন ও প্যানের তথ্যাদি সদর দপ্তরে পাঠিয়েছি। দ্রুত কাজ শুরু হবে।’
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার বালিদিয়া ইউনিয়নের বাজারসংলগ্ন কালীগাং খালের ওপর সেতুটির দুই পাশের রেলিং ভাঙা।
সেতুটির মাঝখানে আবার ফাটল দেখা দিয়েছে। একটু অসতর্ক হলেই সেতু থেকে ২৫ ফুট নিচে পড়ে যেতে হবে। রাতে এ সেতু দিয়ে চলাচল আরও বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে। এরই মধ্যে একাধিক দুর্ঘটনা ঘটেছে। বড় ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে সেতুটি সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
সরেজমিন দেখা গেছে, সেতুটি প্রস্থে সাড়ে ৬ ফুট ও দৈর্ঘ্যে ১৩৫ ফুট। ২২ বছর আগে সেতুটি নির্মাণ করা হয়। এরপর আর কোনো সংস্কার হয়নি। সেতুটি সরু হওয়ায় শুধু অটোরিকশা ও ভ্যান চলাচল করে থাকে। তাও আবার একদিকের যান পার হওয়ার সময় অন্যদিকের যানকে অপেক্ষা করতে হয় দীর্ঘ সময়। এ সময় পথচারীদেরও সেতু দিয়ে চলাচলের কোনো জায়গা থাকে না। ফলে সেতুটিতে বড় যানবাহন চলাচলের কোনো সুযোগ নেই।
আরও জানা গেছে, বর্ষাকালে বন্যার পানি সেতুর ওপরে ওঠায় এর মাঝখানে ফেটে গেছে। এলাকাবাসীর উদ্যোগে ভাঙা অংশ মেরামত করা হলেও কিছুদিন পর অন্য জায়গায় ভেঙে যায়। এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবির পরও সেতুটি সংস্কারের উদ্যোগ নেয়নি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)। তবে স্থানীয় প্রশাসন বলছে, শিগগিরই সেখানে নতুন সেতু নির্মাণ করা হবে।
উপজেলার বালিদিয়া, নিখরহাটা, শ্রীপুর, কলমধরী চরবাড়িয়া, গবরনাদা, মৌশা গ্রামের হাজারো মানুষ দীর্ঘ ছয় বছর এভাবে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। সেতুটি দিয়ে নিয়মিত বালিদিয়া দক্ষিণপাড়া বাজার, শিকদার মোড় বাজার, বালিদিয়া দক্ষিণপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়, বালিদিয়া দাখিল মাদ্রাসা, সরকারি আসাদুজ্জামান কলেজ, বালিদিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও বালিদিয়া কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরাসহ সাধারণ জনগণ এই সেতুটি যাতায়াত করে। সেতুর উত্তর পাশে রয়েছে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়। কোমলমতি শিশুরা সেতু পার হয়ে স্কুলে যেতেও ভয় পায়। এতে স্কুলে উপস্থিতি কমেছে বলে জানান শিক্ষকেরা।
বালিদিয়া দক্ষিণপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মো. রাসেল মিয়া বলেন, কোমলমতি শিশুরা এই সেতু পার হয়ে স্কুলে আসতে ভয় পায়। এখন খালে প্রচুর পানি। অভিভাবকেরাও সন্তানদের স্কুলে পাঠাতে ভয় পান।
স্থানীয় বাসিন্দা ও শিক্ষক বেলায়েত হোসেন বলেন, ৭-৮ বছর আগে কিছু বখাটে ছেলেরা সেতুর রড ভাঙতে শুরু করে। আমরা প্রতিহত করার চেষ্টা করি। কিন্তু আস্তে আস্তে তাঁরা সব রড ভেঙে ফেলে। অথচ দুই পাশের রেলিং ভেঙে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে আছে সেতুটি। দাবির পরও সেতুটি মেরামতে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি এলজিইডি।
বালিদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মফিজুর রহমান মিনা বলেন, সেতুটির অবস্থা খুবই খারাপ। আমি নিজেই সেতুটি দিয়ে যাতায়াত করি। এ ছাড়া সেতুটি সরু হওয়ায় বড় যানবাহন চলাচল করতে পারে না। এতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে ইউনিয়নবাসীকে।
মহম্মদপুর উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) ইঞ্জিনিয়ার মো. সাদ্দাম হোসাইন বলেন, ‘আমরা সেতুর নতুন ডিজাইন ও প্যানের তথ্যাদি সদর দপ্তরে পাঠিয়েছি। দ্রুত কাজ শুরু হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে