আতাউর রহমান সায়েম
প্রিয় এসএসসি পরীক্ষার্থী বন্ধুরা, শুভেচ্ছা নিয়ো। তোমাদের বাংলা প্রথম পত্র বিষয়ের সৃজনশীল প্রশ্নে প্রত্যেক উদ্দীপকে চিন্তন দক্ষতার চারটি স্তরের প্রশ্ন থাকে। তোমাদের সেগুলো সম্পর্কে ভালোভাবে জানা দরকার। আজ তোমাদের শেখাব কীভাবে সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর লিখতে হয়।
(ক) জ্ঞানমূলক
অধ্যায়ের ভেতর থেকে যে বাক্যগুলো এককথায় প্রশ্নোত্তর হয় সেখান থেকে, শব্দার্থ থেকে এবং লেখক-পরিচিতি থেকে জ্ঞান স্তরের প্রশ্ন হবে। পাঠ্যপুস্তকের বাইরের কোনো প্রশ্ন এ স্তরে হবে না। আর এই স্তরের মানবণ্টন হবে ১। পরীক্ষার্থী খাতার মধ্যে শুধু একটি শব্দ দিয়ে জ্ঞান স্তরের আক্ষরিক অর্থটি উত্তর করতে পারবে; তবে একটি বাক্যে লেখাই উত্তম।
(খ) অনুধাবনমূলক
অনুধাবন স্তরের প্রশ্নও বই থেকে হবে। তবে যে বইয়ের অধ্যায়ের আলোকে উদ্দীপক তৈরি করা হয়েছে, সেই অধ্যায় থেকে প্রশ্ন হবে। প্রশ্নপত্রে এই স্তরের মান ২ লেখা থাকলেও তোমরা দুটি অংশে উত্তর লিখবে। অর্থাৎ প্রথম অংশে জ্ঞান স্তরের ১ নম্বরের জন্য একটি বাক্যে ভাবার্থে এবং দ্বিতীয় অংশে অনুধাবন স্তরের ১ নম্বরের জন্য বইয়ের নির্দিষ্ট অধ্যায়ের আঙ্গিকে দুটি থেকে চারটি বাক্যের মধ্যে উত্তর লিখবে। এ ক্ষেত্রে কেউ ইচ্ছা করলে অনুধাবন অংশটি আগেও লিখতে পারে এবং জ্ঞান স্তরের অংশটি পরে লিখতে পারবে।
(গ) প্রয়োগমূলক
প্রয়োগ স্তরের প্রশ্নে উদ্দীপক ও বইয়ের কোনো অধ্যায়ের দিক বা চরিত্রের সঙ্গে একত্র করে প্রশ্ন হবে। এই স্তরের মানবণ্টন ৩ (জ্ঞান স্তর= ১, অনুধাবন স্তর= ১ ও প্রয়োগ স্তর=১)। তোমরা উত্তরে জ্ঞান স্তরটি লিখবে ভাবানুবাদে, অনুধাবন স্তরটি লিখবে বইয়ের নির্দিষ্ট অধ্যায়ের আঙ্গিকে এবং প্রয়োগ স্তরটি লিখবে উদ্দীপক থেকে (উদ্দীপকের কথা হুবহু লেখা যাবে না, নিজের ভাষায় বর্ণনা করতে হবে) এবং শেষে তাই বলে প্রয়োগের জ্ঞানটি অর্থাৎ বই ও উদ্দীপক উভয় জায়গাতে যে দিকটি ফুটে উঠেছে, সেটা সংক্ষেপে মিলে লিখলে ভালো হবে। এভাবে তিনটি স্তর তিনটি প্যারায় লেখা উত্তম। উল্লেখ্য, (গ) নম্বর প্রশ্নোত্তরের জ্ঞান স্তর ঠিক না হলে পরীক্ষকেরা খুবই কম নম্বর, এমনকি শূন্য নম্বর দিতে পারেন।
(ঘ) উচ্চতর দক্ষতামূলক
উচ্চতর দক্ষতা স্তরের প্রশ্নটি উদ্দীপক ও বই মিলে হবে। এই স্তরের মানবণ্টন ৪ (জ্ঞান স্তর = ১, অনুধাবন স্তর = ১, প্রয়োগ স্তর = ১ ও উচ্চতর দক্ষতা = ১)। তোমরা উত্তরে জ্ঞান স্তরটি লিখবে সিদ্ধান্তের ভাব অনুযায়ী, অনুধাবন স্তরটি লিখবে বইয়ের নির্দিষ্ট অধ্যায়ের আঙ্গিকে, প্রয়োগ স্তরটি লিখবে উদ্দীপক থেকে ও উচ্চতর দক্ষতার স্তরটি লিখবে বইয়ের সংশ্লিষ্ট অংশ এবং উদ্দীপকের অংশের সমন্বয় সাধন করে জ্ঞান স্তরে যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, তা পুনরাবৃত্তি করে। এখানে চারটি প্যারা করলে ভালো হয়। তবে কেউ যদি এক প্যারায় বা দুই প্যারায় বা তিন প্যারায় চার স্তরের উত্তর ঠিকভাবে লিখতে পারে, সে-ও পূর্ণ নম্বর পাওয়ার দাবি রাখে। (ঘ) নম্বর প্রশ্নোত্তরের জ্ঞান স্তরের উত্তরটিও খুবই সাবধানে দিতে হবে। কেননা সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করলে ওই প্রশ্নের অনুধাবন, প্রয়োগ ও উচ্চতার দক্ষতা স্তরের ভুল উত্তরের প্রভাব পড়বে। তখন হয়তো পরীক্ষকেরা ওই প্রশ্নোত্তরে শূন্য নম্বর দিতে পারেন। উল্লেখ্য, (ঘ) নম্বর প্রশ্নে উচ্চতর দক্ষতা স্তরে যদি উদ্দীপকের কোনো চরিত্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অধ্যায়ের কোনো চরিত্রের বিমূর্ত রূপ/ প্রতিবিম্ব রূপ/ প্রতিরূপ/ অনুরূপ/ একই রূপ/ প্রতিচ্ছবি—এ ধরনের কথা থাকে, তাহলে উদ্দীপকে বর্ণিত চরিত্রের এবং সংশ্লিষ্ট অধ্যায়ের ওই চরিত্রের সব কয়টি বৈশিষ্ট্য/ গুণ এক হলে যথার্থ; আর এক না হলে যথার্থ নয় লিখতে হবে।
কিন্তু প্রশ্নে ‘প্রতিনিধিত্ব করে’ এ ধরনের কথা থাকলে চরিত্রের সবকিছু বৈশিষ্ট্য/ গুণ না থাকলেও চলবে। অবশ্য প্রায় ৫০% বৈশিষ্ট্য/ গুণ মিলে গেলে যথার্থ লিখতে হবে; আর মাত্র দু-একটি বৈশিষ্ট্য মিলে গেলে ‘যথার্থ নয়’ লিখতে হবে। কারণ হয়তো ওই সংশ্লিষ্ট অধ্যায়ের চরিত্রের মধ্যে প্রায় ৫-১০টি বৈশিষ্ট্য/ গুণ রয়েছে। আবার উদ্দীপকের মূলভাব এবং অধ্যায়ের মূলভাব/ মূলকথা/ সারকথা/ মূল উপজীব্য একই ধারায় উৎসারিত—এ ধরনের কথা থাকলে সব দিক মেলানোর প্রয়োজন নেই, মূলকথা থাকলেই চলবে। এ ক্ষেত্রে যথার্থ লিখতে হবে। তবে প্রশ্নে যদি সামগ্রিক ভাব/ দিক প্রকাশ পায়—এ ধরনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট অধ্যায়ের এবং উদ্দীপকের সব দিক/ ভাব মেলাতে হবে। একটি দিক/ ভাব/ বৈশিষ্ট্য কম হলেই (বিয়োগ অঙ্কের মতো করে পার্থক্য দেখাতে হবে) ‘যথার্থ নয়’ লিখতে হবে। আর মন্তব্য না দিয়ে যদি মূলভাব কিংবা সমগ্র ভাব ফুটে উঠেছে কি? কিংবা কোনো চরিত্রের প্রতিবিম্ব/ প্রতিচ্ছবি বলা যায় কি না, এ ধরনের কথা থাকলে হ্যাঁ কিংবা না লিখতে হবে। যথার্থ/ কিংবা যথার্থ নয় লেখা যাবে না। তাই পরীক্ষার্থীরা মন্তব্যটি যথার্থ নাকি উক্তিটি যথার্থ প্রশ্ন দেখে লিখবে। তবে (ঘ) নম্বর প্রশ্নে উচ্চতর দক্ষতা স্তরের মধ্যে জ্ঞানের উত্তরের সঙ্গে কারণটি লেখা উত্তম বলে মনে করি। আর শেষ প্যারায় প্রাসঙ্গিক নৈতিকতার কোনো কথা এক বাক্যে লিখলে আরও ভালো হবে।
আতাউর রহমান সায়েম, সিনিয়র শিক্ষক, আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ মতিঝিল, ঢাকা।
প্রিয় এসএসসি পরীক্ষার্থী বন্ধুরা, শুভেচ্ছা নিয়ো। তোমাদের বাংলা প্রথম পত্র বিষয়ের সৃজনশীল প্রশ্নে প্রত্যেক উদ্দীপকে চিন্তন দক্ষতার চারটি স্তরের প্রশ্ন থাকে। তোমাদের সেগুলো সম্পর্কে ভালোভাবে জানা দরকার। আজ তোমাদের শেখাব কীভাবে সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর লিখতে হয়।
(ক) জ্ঞানমূলক
অধ্যায়ের ভেতর থেকে যে বাক্যগুলো এককথায় প্রশ্নোত্তর হয় সেখান থেকে, শব্দার্থ থেকে এবং লেখক-পরিচিতি থেকে জ্ঞান স্তরের প্রশ্ন হবে। পাঠ্যপুস্তকের বাইরের কোনো প্রশ্ন এ স্তরে হবে না। আর এই স্তরের মানবণ্টন হবে ১। পরীক্ষার্থী খাতার মধ্যে শুধু একটি শব্দ দিয়ে জ্ঞান স্তরের আক্ষরিক অর্থটি উত্তর করতে পারবে; তবে একটি বাক্যে লেখাই উত্তম।
(খ) অনুধাবনমূলক
অনুধাবন স্তরের প্রশ্নও বই থেকে হবে। তবে যে বইয়ের অধ্যায়ের আলোকে উদ্দীপক তৈরি করা হয়েছে, সেই অধ্যায় থেকে প্রশ্ন হবে। প্রশ্নপত্রে এই স্তরের মান ২ লেখা থাকলেও তোমরা দুটি অংশে উত্তর লিখবে। অর্থাৎ প্রথম অংশে জ্ঞান স্তরের ১ নম্বরের জন্য একটি বাক্যে ভাবার্থে এবং দ্বিতীয় অংশে অনুধাবন স্তরের ১ নম্বরের জন্য বইয়ের নির্দিষ্ট অধ্যায়ের আঙ্গিকে দুটি থেকে চারটি বাক্যের মধ্যে উত্তর লিখবে। এ ক্ষেত্রে কেউ ইচ্ছা করলে অনুধাবন অংশটি আগেও লিখতে পারে এবং জ্ঞান স্তরের অংশটি পরে লিখতে পারবে।
(গ) প্রয়োগমূলক
প্রয়োগ স্তরের প্রশ্নে উদ্দীপক ও বইয়ের কোনো অধ্যায়ের দিক বা চরিত্রের সঙ্গে একত্র করে প্রশ্ন হবে। এই স্তরের মানবণ্টন ৩ (জ্ঞান স্তর= ১, অনুধাবন স্তর= ১ ও প্রয়োগ স্তর=১)। তোমরা উত্তরে জ্ঞান স্তরটি লিখবে ভাবানুবাদে, অনুধাবন স্তরটি লিখবে বইয়ের নির্দিষ্ট অধ্যায়ের আঙ্গিকে এবং প্রয়োগ স্তরটি লিখবে উদ্দীপক থেকে (উদ্দীপকের কথা হুবহু লেখা যাবে না, নিজের ভাষায় বর্ণনা করতে হবে) এবং শেষে তাই বলে প্রয়োগের জ্ঞানটি অর্থাৎ বই ও উদ্দীপক উভয় জায়গাতে যে দিকটি ফুটে উঠেছে, সেটা সংক্ষেপে মিলে লিখলে ভালো হবে। এভাবে তিনটি স্তর তিনটি প্যারায় লেখা উত্তম। উল্লেখ্য, (গ) নম্বর প্রশ্নোত্তরের জ্ঞান স্তর ঠিক না হলে পরীক্ষকেরা খুবই কম নম্বর, এমনকি শূন্য নম্বর দিতে পারেন।
(ঘ) উচ্চতর দক্ষতামূলক
উচ্চতর দক্ষতা স্তরের প্রশ্নটি উদ্দীপক ও বই মিলে হবে। এই স্তরের মানবণ্টন ৪ (জ্ঞান স্তর = ১, অনুধাবন স্তর = ১, প্রয়োগ স্তর = ১ ও উচ্চতর দক্ষতা = ১)। তোমরা উত্তরে জ্ঞান স্তরটি লিখবে সিদ্ধান্তের ভাব অনুযায়ী, অনুধাবন স্তরটি লিখবে বইয়ের নির্দিষ্ট অধ্যায়ের আঙ্গিকে, প্রয়োগ স্তরটি লিখবে উদ্দীপক থেকে ও উচ্চতর দক্ষতার স্তরটি লিখবে বইয়ের সংশ্লিষ্ট অংশ এবং উদ্দীপকের অংশের সমন্বয় সাধন করে জ্ঞান স্তরে যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, তা পুনরাবৃত্তি করে। এখানে চারটি প্যারা করলে ভালো হয়। তবে কেউ যদি এক প্যারায় বা দুই প্যারায় বা তিন প্যারায় চার স্তরের উত্তর ঠিকভাবে লিখতে পারে, সে-ও পূর্ণ নম্বর পাওয়ার দাবি রাখে। (ঘ) নম্বর প্রশ্নোত্তরের জ্ঞান স্তরের উত্তরটিও খুবই সাবধানে দিতে হবে। কেননা সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করলে ওই প্রশ্নের অনুধাবন, প্রয়োগ ও উচ্চতার দক্ষতা স্তরের ভুল উত্তরের প্রভাব পড়বে। তখন হয়তো পরীক্ষকেরা ওই প্রশ্নোত্তরে শূন্য নম্বর দিতে পারেন। উল্লেখ্য, (ঘ) নম্বর প্রশ্নে উচ্চতর দক্ষতা স্তরে যদি উদ্দীপকের কোনো চরিত্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অধ্যায়ের কোনো চরিত্রের বিমূর্ত রূপ/ প্রতিবিম্ব রূপ/ প্রতিরূপ/ অনুরূপ/ একই রূপ/ প্রতিচ্ছবি—এ ধরনের কথা থাকে, তাহলে উদ্দীপকে বর্ণিত চরিত্রের এবং সংশ্লিষ্ট অধ্যায়ের ওই চরিত্রের সব কয়টি বৈশিষ্ট্য/ গুণ এক হলে যথার্থ; আর এক না হলে যথার্থ নয় লিখতে হবে।
কিন্তু প্রশ্নে ‘প্রতিনিধিত্ব করে’ এ ধরনের কথা থাকলে চরিত্রের সবকিছু বৈশিষ্ট্য/ গুণ না থাকলেও চলবে। অবশ্য প্রায় ৫০% বৈশিষ্ট্য/ গুণ মিলে গেলে যথার্থ লিখতে হবে; আর মাত্র দু-একটি বৈশিষ্ট্য মিলে গেলে ‘যথার্থ নয়’ লিখতে হবে। কারণ হয়তো ওই সংশ্লিষ্ট অধ্যায়ের চরিত্রের মধ্যে প্রায় ৫-১০টি বৈশিষ্ট্য/ গুণ রয়েছে। আবার উদ্দীপকের মূলভাব এবং অধ্যায়ের মূলভাব/ মূলকথা/ সারকথা/ মূল উপজীব্য একই ধারায় উৎসারিত—এ ধরনের কথা থাকলে সব দিক মেলানোর প্রয়োজন নেই, মূলকথা থাকলেই চলবে। এ ক্ষেত্রে যথার্থ লিখতে হবে। তবে প্রশ্নে যদি সামগ্রিক ভাব/ দিক প্রকাশ পায়—এ ধরনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট অধ্যায়ের এবং উদ্দীপকের সব দিক/ ভাব মেলাতে হবে। একটি দিক/ ভাব/ বৈশিষ্ট্য কম হলেই (বিয়োগ অঙ্কের মতো করে পার্থক্য দেখাতে হবে) ‘যথার্থ নয়’ লিখতে হবে। আর মন্তব্য না দিয়ে যদি মূলভাব কিংবা সমগ্র ভাব ফুটে উঠেছে কি? কিংবা কোনো চরিত্রের প্রতিবিম্ব/ প্রতিচ্ছবি বলা যায় কি না, এ ধরনের কথা থাকলে হ্যাঁ কিংবা না লিখতে হবে। যথার্থ/ কিংবা যথার্থ নয় লেখা যাবে না। তাই পরীক্ষার্থীরা মন্তব্যটি যথার্থ নাকি উক্তিটি যথার্থ প্রশ্ন দেখে লিখবে। তবে (ঘ) নম্বর প্রশ্নে উচ্চতর দক্ষতা স্তরের মধ্যে জ্ঞানের উত্তরের সঙ্গে কারণটি লেখা উত্তম বলে মনে করি। আর শেষ প্যারায় প্রাসঙ্গিক নৈতিকতার কোনো কথা এক বাক্যে লিখলে আরও ভালো হবে।
আতাউর রহমান সায়েম, সিনিয়র শিক্ষক, আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ মতিঝিল, ঢাকা।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে