নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত সপ্তাহে রাজধানীর পল্টন এলাকায় ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের ভিসা কার্ড দিয়ে ব্যাংকটির পার্শ্ববর্তী একটি এটিএম বুথ থেকে টাকা তোলেন যাত্রাবাড়ী এলাকার পাটজাত পণ্য উৎপাদনকারী ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ফজলুর রহমান। এটিএম বুথ থেকে বের হওয়া টাকায় যে জাল নোট ছিল সেটা তিনি বুঝতে পারেননি তখন। বিপত্তি ঘটে পরদিন কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে টিকিট কেনার সময়। এক হাজার টাকার একটি নোট কাউন্টারে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা জাল নোট হিসেবে শনাক্ত করেন কাউন্টারম্যান। বিব্রত হয়ে তখন কাউন্টার ত্যাগ করেন এ ব্যবসায়ী।
শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের দিলকুশা শাখা থেকে গত ৩০ জানুয়ারি ২০ হাজার টাকা তুলেছিলেন কমলাপুরের বাসিন্দা রিমি বেগম। পরদিন সেখান থেকে ১৫ হাজার টাকা সোনালী ব্যাংকের পল্টন শাখায় জমা দিতে গেলে এক হাজার টাকার একটি নোট জাল হিসেবে চিহ্নিত করেন ব্যাংক কর্মকর্তারা। বিষয়টি নিয়ে অস্বস্তিতে পড়ে যান রিমি। পরে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখায় জাল টাকা পাওয়ার বিষয়ে অভিযোগ করেও কোনো প্রতিকার পাননি এই গ্রাহক।
গত ২৭ সেপ্টেম্বর মো. আশরাফুল আলম নামের এক ব্যক্তি বিজয়নগরে ইউসিবিএলের এটিএম বুথ থেকে ১০ হাজার টাকা তোলেন। পরে ওই টাকার মধ্যে একটি ৫০০ টাকার জাল নোট পান। পরে ইউসিবিএলের সংশ্লিষ্ট ক্যাশ কাউন্টারে যোগাযোগ করলে এক কর্মকর্তা আশরাফুলকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার হুমকি দেন।
সম্প্রতি বিভিন্ন ব্যাংকের ক্যাশ কাউন্টার ও এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে গিয়ে এমন বিপত্তির ঘটনা প্রায়ই ঘটছে। বিশেষ করে ন্যাশনাল ব্যাংক, শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক, ইউসিবিএলসহ কয়েকটি ব্যাংকে জাল, অপ্রচলিত ও ছেঁড়া নোট পাওয়ার ঘটনা বেশি ঘটেছে বলে অভিযোগ কয়েকজন ভুক্তভোগীর। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন টিমও সম্প্রতি বিভিন্ন ব্যাংকে জাল টাকার অভিযোগ আসার বিষয়টি জানতে পেরেছে।
ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের এটিএম বুথে জাল নোট পাওয়া গেছে এমন একজন ভুক্তভোগীর অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. মেহমুদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের এটিএম বুথে জাল নোট পাওয়া গেছে এমন তথ্য জানা নেই। কেউ আমাদের অভিযোগ করেনি। এ বিষয়ে আমরা যথেষ্ট সতর্ক রয়েছি। কেউ এটিএম বুথে টাকা উত্তোলন করলে তা সেখানেই যাচাই করতে হয়। আর তাৎক্ষণিকভাবে জাল নোট বা ছেঁড়া নোট পেলে নিয়ম অনুযায়ী তা সঙ্গে সঙ্গে গার্ডকে অবহিত করতে হবে। সেখানে ছবি তুলে প্রমাণ রাখতে হবে। তার পরে ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখায় যোগাযোগ করতে হবে। সেখানে জাল বা ছেঁড়া নোটের বিষয়ে নিশ্চিত হলে গ্রাহককে টাকা ফেরত দিতে বাধ্য থাকবে ব্যাংক।’
জাল টাকার বিষয়ে গত সেপ্টেম্বর মাসে ব্যাংকগুলোকে সতর্ক করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গ্রাহকের সঙ্গে ব্যাংকের লেনদেনের সময় বাধ্যতামূলকভাবে জাল নোট শনাক্তকারী মেশিনে যাচাই করে নিতে হয়। গণনার পরে প্যাকেট করার পর সংশ্লিষ্ট শাখার নাম, সিল, নোট গণনাকারীর স্বাক্ষর ও তারিখ দেওয়ার বিষয়টি কঠোরভাবে মানতে হবে। তবে এ নির্দেশনা লঙ্ঘন করায় জাল নোট মেশাচ্ছে একটি অসাধু চক্র, যা গ্রাহককে ভোগান্তিতে ফেলে দেয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের কারেন্সি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের একজন পদস্থ কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিভিন্ন ব্যাংকের বিষয়ে এ রকম অভিযোগ পাওয়া গেছে। অনেক ব্যাংক প্রতারণার শিকার গ্রাহকের অভিযোগ আমলে নিতে চায় না। এসব সমস্যা নিয়ে বিভিন্ন ব্যাংকের শাখা ও এটিএম বুথ পরিদর্শন করলে ঘটনার সত্যতা মিলেছে। এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি ব্যাংককে সতর্ক করে চিঠি দেয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনো ব্যাংকের শাখায় বা এটিএম বুথে জাল, অচল ও ছেঁড়া নোট পাওয়া গেলে সেটি অত্যন্ত দুঃখজনক। এজন্য ব্যাংকার ও গ্রাহককে সতর্ক থাকতে হবে। কোনো ব্যাংক জাল নোট সরবরাহ করে থাকলে এমন অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কোনো ব্যাংক সাধারণত জাল নোট সরবরাহ করার কথা নয়। কারণ ব্যাংকগুলো যাচাই করে সব নোট সরবরাহ করে। নিয়ম অনুযায়ী টাকা সরবরাহ করার ক্ষেত্রে ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখা, কর্মকর্তার নামসহ তারিখ ও সিল থাকতে হবে। তবু কোনো ব্যাংকের শাখায় বা বুথে জাল নোট পাওয়া গেলে তার দায় ব্যাংকের ওপর বর্তায়। সেটার তদন্তসাপেক্ষে প্রমাণ পেলে ব্যাংকের জরিমানা হতে পারে। আর কোনো ব্যক্তি জড়িত থাকলে তার আইন অনুযায়ী শাস্তি হবে।’
ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশের (এবিবি) সাবেক চেয়ারম্যান আলী রেজা ইফতেখার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটিএম বুথের সেবা আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। সেবার আওতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু সমস্যা দেখা দিয়েছে। তবে কিছু ব্যাংক তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে এ ধরনের সেবা দিচ্ছে। তাদের ভুলের কারণে অনেক সময় সমস্যা বেশি হয়। আমরা এসব সমস্যা সমাধানে কাজ করছি।’
গত সপ্তাহে রাজধানীর পল্টন এলাকায় ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের ভিসা কার্ড দিয়ে ব্যাংকটির পার্শ্ববর্তী একটি এটিএম বুথ থেকে টাকা তোলেন যাত্রাবাড়ী এলাকার পাটজাত পণ্য উৎপাদনকারী ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ফজলুর রহমান। এটিএম বুথ থেকে বের হওয়া টাকায় যে জাল নোট ছিল সেটা তিনি বুঝতে পারেননি তখন। বিপত্তি ঘটে পরদিন কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে টিকিট কেনার সময়। এক হাজার টাকার একটি নোট কাউন্টারে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা জাল নোট হিসেবে শনাক্ত করেন কাউন্টারম্যান। বিব্রত হয়ে তখন কাউন্টার ত্যাগ করেন এ ব্যবসায়ী।
শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের দিলকুশা শাখা থেকে গত ৩০ জানুয়ারি ২০ হাজার টাকা তুলেছিলেন কমলাপুরের বাসিন্দা রিমি বেগম। পরদিন সেখান থেকে ১৫ হাজার টাকা সোনালী ব্যাংকের পল্টন শাখায় জমা দিতে গেলে এক হাজার টাকার একটি নোট জাল হিসেবে চিহ্নিত করেন ব্যাংক কর্মকর্তারা। বিষয়টি নিয়ে অস্বস্তিতে পড়ে যান রিমি। পরে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখায় জাল টাকা পাওয়ার বিষয়ে অভিযোগ করেও কোনো প্রতিকার পাননি এই গ্রাহক।
গত ২৭ সেপ্টেম্বর মো. আশরাফুল আলম নামের এক ব্যক্তি বিজয়নগরে ইউসিবিএলের এটিএম বুথ থেকে ১০ হাজার টাকা তোলেন। পরে ওই টাকার মধ্যে একটি ৫০০ টাকার জাল নোট পান। পরে ইউসিবিএলের সংশ্লিষ্ট ক্যাশ কাউন্টারে যোগাযোগ করলে এক কর্মকর্তা আশরাফুলকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার হুমকি দেন।
সম্প্রতি বিভিন্ন ব্যাংকের ক্যাশ কাউন্টার ও এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে গিয়ে এমন বিপত্তির ঘটনা প্রায়ই ঘটছে। বিশেষ করে ন্যাশনাল ব্যাংক, শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক, ইউসিবিএলসহ কয়েকটি ব্যাংকে জাল, অপ্রচলিত ও ছেঁড়া নোট পাওয়ার ঘটনা বেশি ঘটেছে বলে অভিযোগ কয়েকজন ভুক্তভোগীর। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন টিমও সম্প্রতি বিভিন্ন ব্যাংকে জাল টাকার অভিযোগ আসার বিষয়টি জানতে পেরেছে।
ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের এটিএম বুথে জাল নোট পাওয়া গেছে এমন একজন ভুক্তভোগীর অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. মেহমুদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের এটিএম বুথে জাল নোট পাওয়া গেছে এমন তথ্য জানা নেই। কেউ আমাদের অভিযোগ করেনি। এ বিষয়ে আমরা যথেষ্ট সতর্ক রয়েছি। কেউ এটিএম বুথে টাকা উত্তোলন করলে তা সেখানেই যাচাই করতে হয়। আর তাৎক্ষণিকভাবে জাল নোট বা ছেঁড়া নোট পেলে নিয়ম অনুযায়ী তা সঙ্গে সঙ্গে গার্ডকে অবহিত করতে হবে। সেখানে ছবি তুলে প্রমাণ রাখতে হবে। তার পরে ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখায় যোগাযোগ করতে হবে। সেখানে জাল বা ছেঁড়া নোটের বিষয়ে নিশ্চিত হলে গ্রাহককে টাকা ফেরত দিতে বাধ্য থাকবে ব্যাংক।’
জাল টাকার বিষয়ে গত সেপ্টেম্বর মাসে ব্যাংকগুলোকে সতর্ক করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গ্রাহকের সঙ্গে ব্যাংকের লেনদেনের সময় বাধ্যতামূলকভাবে জাল নোট শনাক্তকারী মেশিনে যাচাই করে নিতে হয়। গণনার পরে প্যাকেট করার পর সংশ্লিষ্ট শাখার নাম, সিল, নোট গণনাকারীর স্বাক্ষর ও তারিখ দেওয়ার বিষয়টি কঠোরভাবে মানতে হবে। তবে এ নির্দেশনা লঙ্ঘন করায় জাল নোট মেশাচ্ছে একটি অসাধু চক্র, যা গ্রাহককে ভোগান্তিতে ফেলে দেয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের কারেন্সি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের একজন পদস্থ কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিভিন্ন ব্যাংকের বিষয়ে এ রকম অভিযোগ পাওয়া গেছে। অনেক ব্যাংক প্রতারণার শিকার গ্রাহকের অভিযোগ আমলে নিতে চায় না। এসব সমস্যা নিয়ে বিভিন্ন ব্যাংকের শাখা ও এটিএম বুথ পরিদর্শন করলে ঘটনার সত্যতা মিলেছে। এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি ব্যাংককে সতর্ক করে চিঠি দেয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনো ব্যাংকের শাখায় বা এটিএম বুথে জাল, অচল ও ছেঁড়া নোট পাওয়া গেলে সেটি অত্যন্ত দুঃখজনক। এজন্য ব্যাংকার ও গ্রাহককে সতর্ক থাকতে হবে। কোনো ব্যাংক জাল নোট সরবরাহ করে থাকলে এমন অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কোনো ব্যাংক সাধারণত জাল নোট সরবরাহ করার কথা নয়। কারণ ব্যাংকগুলো যাচাই করে সব নোট সরবরাহ করে। নিয়ম অনুযায়ী টাকা সরবরাহ করার ক্ষেত্রে ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখা, কর্মকর্তার নামসহ তারিখ ও সিল থাকতে হবে। তবু কোনো ব্যাংকের শাখায় বা বুথে জাল নোট পাওয়া গেলে তার দায় ব্যাংকের ওপর বর্তায়। সেটার তদন্তসাপেক্ষে প্রমাণ পেলে ব্যাংকের জরিমানা হতে পারে। আর কোনো ব্যক্তি জড়িত থাকলে তার আইন অনুযায়ী শাস্তি হবে।’
ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশের (এবিবি) সাবেক চেয়ারম্যান আলী রেজা ইফতেখার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটিএম বুথের সেবা আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। সেবার আওতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু সমস্যা দেখা দিয়েছে। তবে কিছু ব্যাংক তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে এ ধরনের সেবা দিচ্ছে। তাদের ভুলের কারণে অনেক সময় সমস্যা বেশি হয়। আমরা এসব সমস্যা সমাধানে কাজ করছি।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে