জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
দিনবদলের হাওয়ায় ব্যাংকিং সেবা সম্পর্কে মানুষের গতানুগতিক ধারণা পাল্টে গেছে। বলা হচ্ছে, মানুষ নয়, যেন ব্যাংকই মানুষের দ্বারে পোঁছেছে। আর বেড়েছে সেবার মান ও ধরন। যার অন্যতম পথিকৃতের দাবিদার ‘এজেন্ট ব্যাংকিং’, যা ২০১৩ সালে কার্যক্রম পরিচালনার অনুমোদন পায়। তবে যাত্রা শুরু করে এর পরের বছর। বর্তমানে ৬২ ব্যাংকের মধ্যে ৩১টি ব্যাংক এ সেবা দিয়ে যাচ্ছে। ব্যাংকগুলো প্রায় ২১ হাজার আউটলেটের মাধ্যমে সেবা দিয়ে যাচ্ছে। এতে দেশের শহর, নগর ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ ২৪ ঘণ্টাই ব্যাংকিং সেবার আওতায় এসেছে। ফলে ঘর থেকে পা বাড়াতেই মিলছে ব্যাংকিং সেবা। যেটি দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যসহ পিছিয়ে পড়া গ্রামীণ অর্থনীতিকে মূলধারার কাতারে শামিল করেছে।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থার ধারণা পাল্টে দিয়েছে এজেন্ট ব্যাংকিং। এখন মানুষ ব্যাংকে যেতে আগের মতো ভয় পায় না। আর এজেন্ট ব্যাংকিং চালুর পরে তো অনেকে ব্যাংকে যাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন। কারণ, ঘরের দ্বারেই তো রয়েছে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা।’
দেশে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা চালুর এক দশক পূর্তির বাকি দুই বছর। তবে এজেন্টের মাধ্যমে দেওয়া এই সেবা দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। সাদামাটা ছোট দোকানঘরে বসে এই সেবা দিচ্ছেন এজেন্টরা। এখন ব্যাংকের প্রায় সব ধরনের সেবাই মিলছে এজেন্ট আউটলেটগুলোতে। ফলে সাধারণের ধারণা, এজেন্ট ব্যাংকিং হলো ব্যাংকের শাখার বাইরে বিকল্প ব্যাংকিং সেবা। পাশাপাশি ব্যাপক জনপ্রিয়তাও পেয়েছে এই সেবা। শহর আর গ্রাম মিলে ব্যাংকের এজেন্টের মাধ্যমে দিনে লেনদেন হচ্ছে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন অনুযাযী, যাত্রা শুরুর মাত্র কয়েক বছরেই এজেন্ট ব্যাংকিং সেবার গ্রাহকের সংখ্যা ১ কোটি ৭৫ লাখ ছাড়িয়েছে। দেশব্যাপী পাড়া-মহল্লা ও হাটবাজারে এ সেবায় নিয়োজিত এজেন্টের সংখ্যা ১৫ হাজার অতিক্রম করেছে। এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট প্রায় ২১ হাজারটি। একই সময় এজেন্ট ব্যাংকিং হিসাবে রাখা আমানতের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা। এজেন্ট ব্যাংকিং সেবায় গড়ে প্রতিদিন ২ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হচ্ছে।
এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এখন এজেন্ট ব্যাংকের পরিধি বেড়ে গেছে। এজেন্ট বুথ বা আউটলেটে ব্যাংকের আদলে প্রায় সব ধরনেরই সেবা পাওয়া যাচ্ছে। বিশেষ করে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স স্থানীয় মুদ্রায় বিতরণ, ছোট অঙ্কের ঋণ প্রদান ও আদায়, এককালীন জমার কাজও করেন এজেন্টরা। বিভিন্ন উপযোগ সেবার বিল পরিশোধের পাশাপাশি সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিগুলোর অর্থও উত্তোলন করা যায়। এ ছাড়া নীতিমালা অনুযায়ী ব্যাংক হিসাব খোলা, ঋণ আবেদন, ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের নথিপত্র সংগ্রহ করতে পারেন এসব এজেন্ট।
জানা যায়, বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে ব্রাজিলে প্রথম এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা চালু হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১৩ সালের ৯ ডিসেম্বর এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনাসংক্রান্ত নীতিমালা জারি করে। সেই নীতিমালা অনুযায়ী, এজেন্ট ব্যাংকিং পরিচালনার জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের সঙ্গে প্রত্যেক এজেন্টের একটি চলতি হিসাব থাকতে হয়। এ সেবার মাধ্যমে ছোট অঙ্কের অর্থ জমা ও উত্তোলন করা যায়। বাংলাদেশে ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে প্রথম এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা চালু করে ব্যাংক এশিয়া। তারা পরীক্ষামূলকভাবে মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান উপজেলায় এই কার্যক্রম শুরু করে। ওই উপজেলার জৈনসার ইউনিয়নের ব্যবসায়ী ইসলাম শেখকে প্রথম এজেন্ট হিসেবে নিয়োগ করে ব্যাংকটি। রাষ্ট্র মালিকানাধীন অগ্রণী ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ‘দুয়ার’ প্রথম এজেন্ট ব্যাংকিং নিয়ে প্রকল্প চালু করে। তারা রাজবাড়ী ও হবিগঞ্জ জেলায় প্রথম এজেন্ট ব্যাংকিং সেবার কার্যক্রম শুরু করে।
সিরাজগঞ্জে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকে কর্মরত জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ফরিদুল ইসলাম বলেন, এজেন্ট ব্যাংকিং দেশের মানুষের ব্যাংকিং সম্পর্কে লালন করা আদি ধারণা বদলে দিয়েছে। এটি আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর ও ব্যয়সাশ্রয়ী হওয়ায় মানুষ এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে ঝুঁকছেন। এজেন্ট আউটলেটে একজন গ্রাহক সহজেই তাঁর বায়োমেট্রিক বা হাতের আঙুলের স্পর্শের মাধ্যমে হিসাব পরিচালনা করতে পারেন। এ জন্য ব্যাংকগুলোও তাদের এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম বৃদ্ধিতে বাড়তি গুরুত্ব দিচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে গত নভেম্বরে আমানত বেড়ে হয়েছে ২৯ হাজার ৬৫৮ কোটি টাকা, যা ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে ছিল ৭ হাজার ৫৪৩ কোটি টাকা। ৩ বছরে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবায় আমানত বেড়েছে ৩০০ শতাংশের বেশি।
এজেন্ট ব্যাংকিং সম্পর্কে ব্যাংক এশিয়ার সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আরফান আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশে এজেন্ট ব্যাংকিং দিন দিন বাড়ছে। এ ক্ষেত্রে গ্রাহকেরা কোন ব্যাংকে সেবা নিচ্ছেন, এটা মুখ্য না। হাতের কাছে সেবা পাচ্ছেন, এটাই বড় বিষয়। এতে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা অল্প সময়ে অনেক দূর এগিয়ে গেছে।
দিনবদলের হাওয়ায় ব্যাংকিং সেবা সম্পর্কে মানুষের গতানুগতিক ধারণা পাল্টে গেছে। বলা হচ্ছে, মানুষ নয়, যেন ব্যাংকই মানুষের দ্বারে পোঁছেছে। আর বেড়েছে সেবার মান ও ধরন। যার অন্যতম পথিকৃতের দাবিদার ‘এজেন্ট ব্যাংকিং’, যা ২০১৩ সালে কার্যক্রম পরিচালনার অনুমোদন পায়। তবে যাত্রা শুরু করে এর পরের বছর। বর্তমানে ৬২ ব্যাংকের মধ্যে ৩১টি ব্যাংক এ সেবা দিয়ে যাচ্ছে। ব্যাংকগুলো প্রায় ২১ হাজার আউটলেটের মাধ্যমে সেবা দিয়ে যাচ্ছে। এতে দেশের শহর, নগর ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ ২৪ ঘণ্টাই ব্যাংকিং সেবার আওতায় এসেছে। ফলে ঘর থেকে পা বাড়াতেই মিলছে ব্যাংকিং সেবা। যেটি দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যসহ পিছিয়ে পড়া গ্রামীণ অর্থনীতিকে মূলধারার কাতারে শামিল করেছে।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থার ধারণা পাল্টে দিয়েছে এজেন্ট ব্যাংকিং। এখন মানুষ ব্যাংকে যেতে আগের মতো ভয় পায় না। আর এজেন্ট ব্যাংকিং চালুর পরে তো অনেকে ব্যাংকে যাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন। কারণ, ঘরের দ্বারেই তো রয়েছে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা।’
দেশে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা চালুর এক দশক পূর্তির বাকি দুই বছর। তবে এজেন্টের মাধ্যমে দেওয়া এই সেবা দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। সাদামাটা ছোট দোকানঘরে বসে এই সেবা দিচ্ছেন এজেন্টরা। এখন ব্যাংকের প্রায় সব ধরনের সেবাই মিলছে এজেন্ট আউটলেটগুলোতে। ফলে সাধারণের ধারণা, এজেন্ট ব্যাংকিং হলো ব্যাংকের শাখার বাইরে বিকল্প ব্যাংকিং সেবা। পাশাপাশি ব্যাপক জনপ্রিয়তাও পেয়েছে এই সেবা। শহর আর গ্রাম মিলে ব্যাংকের এজেন্টের মাধ্যমে দিনে লেনদেন হচ্ছে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন অনুযাযী, যাত্রা শুরুর মাত্র কয়েক বছরেই এজেন্ট ব্যাংকিং সেবার গ্রাহকের সংখ্যা ১ কোটি ৭৫ লাখ ছাড়িয়েছে। দেশব্যাপী পাড়া-মহল্লা ও হাটবাজারে এ সেবায় নিয়োজিত এজেন্টের সংখ্যা ১৫ হাজার অতিক্রম করেছে। এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট প্রায় ২১ হাজারটি। একই সময় এজেন্ট ব্যাংকিং হিসাবে রাখা আমানতের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা। এজেন্ট ব্যাংকিং সেবায় গড়ে প্রতিদিন ২ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হচ্ছে।
এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এখন এজেন্ট ব্যাংকের পরিধি বেড়ে গেছে। এজেন্ট বুথ বা আউটলেটে ব্যাংকের আদলে প্রায় সব ধরনেরই সেবা পাওয়া যাচ্ছে। বিশেষ করে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স স্থানীয় মুদ্রায় বিতরণ, ছোট অঙ্কের ঋণ প্রদান ও আদায়, এককালীন জমার কাজও করেন এজেন্টরা। বিভিন্ন উপযোগ সেবার বিল পরিশোধের পাশাপাশি সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিগুলোর অর্থও উত্তোলন করা যায়। এ ছাড়া নীতিমালা অনুযায়ী ব্যাংক হিসাব খোলা, ঋণ আবেদন, ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের নথিপত্র সংগ্রহ করতে পারেন এসব এজেন্ট।
জানা যায়, বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে ব্রাজিলে প্রথম এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা চালু হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১৩ সালের ৯ ডিসেম্বর এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনাসংক্রান্ত নীতিমালা জারি করে। সেই নীতিমালা অনুযায়ী, এজেন্ট ব্যাংকিং পরিচালনার জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের সঙ্গে প্রত্যেক এজেন্টের একটি চলতি হিসাব থাকতে হয়। এ সেবার মাধ্যমে ছোট অঙ্কের অর্থ জমা ও উত্তোলন করা যায়। বাংলাদেশে ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে প্রথম এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা চালু করে ব্যাংক এশিয়া। তারা পরীক্ষামূলকভাবে মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান উপজেলায় এই কার্যক্রম শুরু করে। ওই উপজেলার জৈনসার ইউনিয়নের ব্যবসায়ী ইসলাম শেখকে প্রথম এজেন্ট হিসেবে নিয়োগ করে ব্যাংকটি। রাষ্ট্র মালিকানাধীন অগ্রণী ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ‘দুয়ার’ প্রথম এজেন্ট ব্যাংকিং নিয়ে প্রকল্প চালু করে। তারা রাজবাড়ী ও হবিগঞ্জ জেলায় প্রথম এজেন্ট ব্যাংকিং সেবার কার্যক্রম শুরু করে।
সিরাজগঞ্জে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকে কর্মরত জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ফরিদুল ইসলাম বলেন, এজেন্ট ব্যাংকিং দেশের মানুষের ব্যাংকিং সম্পর্কে লালন করা আদি ধারণা বদলে দিয়েছে। এটি আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর ও ব্যয়সাশ্রয়ী হওয়ায় মানুষ এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে ঝুঁকছেন। এজেন্ট আউটলেটে একজন গ্রাহক সহজেই তাঁর বায়োমেট্রিক বা হাতের আঙুলের স্পর্শের মাধ্যমে হিসাব পরিচালনা করতে পারেন। এ জন্য ব্যাংকগুলোও তাদের এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম বৃদ্ধিতে বাড়তি গুরুত্ব দিচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে গত নভেম্বরে আমানত বেড়ে হয়েছে ২৯ হাজার ৬৫৮ কোটি টাকা, যা ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে ছিল ৭ হাজার ৫৪৩ কোটি টাকা। ৩ বছরে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবায় আমানত বেড়েছে ৩০০ শতাংশের বেশি।
এজেন্ট ব্যাংকিং সম্পর্কে ব্যাংক এশিয়ার সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আরফান আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশে এজেন্ট ব্যাংকিং দিন দিন বাড়ছে। এ ক্ষেত্রে গ্রাহকেরা কোন ব্যাংকে সেবা নিচ্ছেন, এটা মুখ্য না। হাতের কাছে সেবা পাচ্ছেন, এটাই বড় বিষয়। এতে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা অল্প সময়ে অনেক দূর এগিয়ে গেছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে