নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ কক্সবাজার ও মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের ওপর দিয়ে আঘাত হানলেও বাংলাদেশের সব উপকূলীয় এলাকা জলোচ্ছ্বাসের সম্মুখীন হতে পারে। উপকূলজুড়ে দুর্বল ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধের কারণে বিস্তীর্ণ জনপদ প্লাবিত হয়ে অতীতের মতো ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়েছে নাগরিক সংগঠন ‘সুন্দরবন ও উপকূল সুরক্ষা আন্দোলন’।
আজ শুক্রবার বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো সংস্থার কেন্দ্রীয় সংগঠক মনিরুজ্জামান মুকুল স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই দাবি জানানো হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, সুপার সাইক্লোন সিডর, আইলা, মহসিন, বুলবুল, আম্ফান ও ইয়াসের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রতিনিয়ত আঘাত হানে উপকূলীয় এলাকায়। আগে ঝড়-বন্যা-জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হলেও এখন বর্ষা মৌসুমে স্বাভাবিক জোয়ারের পানিতেই প্লাবিত হয় উপকূলীয় এলাকা। দুর্বল বেড়িবাঁধ ভেঙে ও বাঁধ উপচে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করে। ক্ষতিগ্রস্ত হয় উপকূলের জীবন ও জীবিকা। যে কারণে টেকসই বেড়িবাঁধের দাবি জানিয়ে আসছেন উপকূলবাসী। কিন্তু দাবি বাস্তবায়ন না হওয়ায় ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ আসার খবরে উপকূলজুড়ে চরম উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ঘূর্ণিঝড় এলেই ‘বাঁধ ভাঙন’ আতঙ্ক দেখা দেয় শিশু, নারী, পুরুষ, বৃদ্ধসহ সমগ্র উপকূলবাসীর মধ্যে। কারণ সরকারের প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও অধিকাংশ এলাকায় টেকসই বাঁধ নির্মিত হয়নি। ষাটের দশকে নির্মিত বাঁধগুলোর অনেক স্থানই মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে আছে। টেকসই বাঁধ নির্মাণে খুলনা, সাতক্ষীরাসহ উপকূলের কয়েকটি এলাকায় মেগা প্রকল্প নেওয়া হলেও তার বাস্তবায়ন শুরু হয়নি। ছোট ছোট প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। গত তিন বছরে অনেকটা দায়সারাভাবে বাঁধ মেরামত করা হয়েছে। বাঁধের পাশের মাটি তুলে বাঁধে দেওয়া হয়েছে। এতে বাঁধের পাশের ভূমি দুর্বল হয়েছে। বাঁধ মেরামত করতে সেখানকার গাছ কেটে ফেলায় ঝুঁকি বেড়েছে।
এ অবস্থায় আতঙ্কিত না হয়ে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় প্রস্তুতি গ্রহণের জন্য উপকূলীয় জনগণের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে বিবৃতিতে। সাইক্লোন সেন্টারসহ আশ্রয় কেন্দ্রগুলো প্রস্তুত ও পর্যাপ্ত শুকনো খাবার, পানিসহ অন্যান্য সামগ্রী মজুত রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ কক্সবাজার ও মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের ওপর দিয়ে আঘাত হানলেও বাংলাদেশের সব উপকূলীয় এলাকা জলোচ্ছ্বাসের সম্মুখীন হতে পারে। উপকূলজুড়ে দুর্বল ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধের কারণে বিস্তীর্ণ জনপদ প্লাবিত হয়ে অতীতের মতো ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়েছে নাগরিক সংগঠন ‘সুন্দরবন ও উপকূল সুরক্ষা আন্দোলন’।
আজ শুক্রবার বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো সংস্থার কেন্দ্রীয় সংগঠক মনিরুজ্জামান মুকুল স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই দাবি জানানো হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, সুপার সাইক্লোন সিডর, আইলা, মহসিন, বুলবুল, আম্ফান ও ইয়াসের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রতিনিয়ত আঘাত হানে উপকূলীয় এলাকায়। আগে ঝড়-বন্যা-জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হলেও এখন বর্ষা মৌসুমে স্বাভাবিক জোয়ারের পানিতেই প্লাবিত হয় উপকূলীয় এলাকা। দুর্বল বেড়িবাঁধ ভেঙে ও বাঁধ উপচে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করে। ক্ষতিগ্রস্ত হয় উপকূলের জীবন ও জীবিকা। যে কারণে টেকসই বেড়িবাঁধের দাবি জানিয়ে আসছেন উপকূলবাসী। কিন্তু দাবি বাস্তবায়ন না হওয়ায় ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ আসার খবরে উপকূলজুড়ে চরম উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ঘূর্ণিঝড় এলেই ‘বাঁধ ভাঙন’ আতঙ্ক দেখা দেয় শিশু, নারী, পুরুষ, বৃদ্ধসহ সমগ্র উপকূলবাসীর মধ্যে। কারণ সরকারের প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও অধিকাংশ এলাকায় টেকসই বাঁধ নির্মিত হয়নি। ষাটের দশকে নির্মিত বাঁধগুলোর অনেক স্থানই মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে আছে। টেকসই বাঁধ নির্মাণে খুলনা, সাতক্ষীরাসহ উপকূলের কয়েকটি এলাকায় মেগা প্রকল্প নেওয়া হলেও তার বাস্তবায়ন শুরু হয়নি। ছোট ছোট প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। গত তিন বছরে অনেকটা দায়সারাভাবে বাঁধ মেরামত করা হয়েছে। বাঁধের পাশের মাটি তুলে বাঁধে দেওয়া হয়েছে। এতে বাঁধের পাশের ভূমি দুর্বল হয়েছে। বাঁধ মেরামত করতে সেখানকার গাছ কেটে ফেলায় ঝুঁকি বেড়েছে।
এ অবস্থায় আতঙ্কিত না হয়ে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় প্রস্তুতি গ্রহণের জন্য উপকূলীয় জনগণের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে বিবৃতিতে। সাইক্লোন সেন্টারসহ আশ্রয় কেন্দ্রগুলো প্রস্তুত ও পর্যাপ্ত শুকনো খাবার, পানিসহ অন্যান্য সামগ্রী মজুত রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
ঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ২৪৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় ঘুরে ফিরে এই তিন দেশেরই বিভিন্ন
১৫ ঘণ্টা আগেআজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২৯) দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জলবায়ু ও পরিবেশ সাংবাদিকদের সংগঠন ‘সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম’ (সাকজেএফ) এর নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে।
১ দিন আগেসেন্টমার্টিনের প্রবাল রক্ষায় সেখানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ আরোপকে কেন্দ্র করে গত কিছুদিন ধরেই আলোচনায় দ্বীপটি । এরই মধ্যে এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল আবিষ্কৃত হলো প্রশান্ত মহাসাগরে। অসংখ্য ক্ষুদ্র প্রাণী একসঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি প্রাচীরের পরিবর্তে একটি বিশালাকায় প্রবাল গঠন করেছে সেখা
১ দিন আগেঢাকার বাতাস আজও অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ওপরে উঠে দাঁড়িয়েছে পাঁচ এ। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ১২৩। অন্যদিকে একদিনের ব্যবধানে আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের
২ দিন আগে