অনলাইন ডেস্ক
কানাডার আলবার্টার আকাশের বড় একটি অংশ গতকাল বুধবার ঢেকে যায় ধোঁয়ায়। এর মধ্যেই কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অগ্নি নির্বাপণ কর্মীরা দাবানলের ফুঁসতে থাকা অগ্নিশিখাকে নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এদিকে দাবানলের কারণে উপদ্রুত এলাকার অনেক বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, রেল যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটার পাশাপাশি কানাডার সবচেয়ে বেশি তেল উৎপাদনকারী প্রদেশটির জ্বালানি উৎপাদন বন্ধ হয়ে গিয়েছে।
উষ্ণ ও শুকনো আবহাওয়া আলবার্টায় দাবানলের মৌসুম আগেই শুরু হয়ে যাওয়া এবং এর তীব্রতা বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে। বুধবার পর্যন্ত আলবার্টার সংরক্ষিত অরণ্য এলাকায় ৯১টি আলাদা আগুনের শিখা জ্বলছিল। এর মধ্যে ২৭টি নিয়ন্ত্রণের বাইরে রয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
এ সপ্তাহে শীতল এক বাতাস এই এলাকায় অস্বাভাবিক উচ্চ তাপমাত্রা কমাতে এবং আগুনের সঙ্গে লড়াইয়ে সাহায্য করে। বুধবার আলবার্টার সরকারি কর্মকর্তারা জানান, মাসের গোড়ার দিকে স্থানান্তর করা মানুষের সংখ্যা ৩০ হাজারে গিয়ে পৌঁছালেও সংখ্যাটা এখন ১২ হাজারে নেমে এসেছে।
তবে আলবার্টার পাবলিক সেইফটি মিনিস্টার মাইক এলিস জানিয়েছেন বৃষ্টির অভাব এবং এ সপ্তাহের শেষ দিকে তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস দাবানলটা আরও বিপজ্জনক হয়ে ওঠার আশঙ্কা তৈরি করছে।
এদিকে শক্তিশালী শীতল বাতাস দাবানলের ধোঁয়া আশপাশের প্রদেশগুলোয় ছড়িয়ে দিচ্ছে। এতে পশ্চিম কানাডার বড় একটি অংশের বাতাসের মান খারাপ হয়ে পড়ছে।
‘এটা পরিষ্কার যে এই আগুনের শিখাগুলো থেকে তৈরি হওয়া ধোঁয়া স্বাস্থ্য ও দৃষ্টিসীমার জন্য দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে উঠেছে।’ বলেন এলিন। তিনি লোকজনকে বায়ু দূষণ থেকে বাঁচতে ঘরে থাকার অনুরোধ করেন।
ক্যালাগারিসহ কোনো কোনো শহরের বায়ুর মানের অবনতি ঘটে + ১০ এ পৌঁছেছে। যা এনভায়রনমেন্ট কানাডার বায়ু মান হেলথ ইনডেক্সে সবচেয়ে খারাপ বা নিচের অবস্থানে। খুব বড় ঝুঁকির ইঙ্গিত দিচ্ছে এটি।
এনভায়রনমেন্ট কানাডার আবহাওয়াবিদ জেসি ওয়াগার জানান, ঝোড়ো হাওয়া ক্রমে আরও দুর্বল হয়ে এলেও বাতাসের মানের উন্নতি সম্ভবত সাময়িক একটি ব্যাপার হবে। কারণ হিসেবে তিনি অনেকগুলো দাবানলের উপস্থিতিকে দায়ী করে বলেন, ধোঁয়া যে কোনো দিকে উড়ে যেতে পারে।
বুধবার কলসালটেন্সি ফার্ম রিস্টাড এনার্জি জানায়, আলবার্টার মে মাসে ‘অয়েল সেন্ড’ তেল উৎপাদনের দৈনিক লক্ষ্যমাত্রার ২৭ লাখ ব্যারেল উচ্চ মাত্রার বা চরম ঝুঁকিতে আছে দাবানালের কারণে।
কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আড়াই হাজারের বেশি অগ্নিনির্বাপণ কর্মীর পাশাপাশি কানাডার সেনা সদস্যরাও দাবানল নিয়ন্ত্রণে লড়াই করছেন। এদিকে প্রদেশের পক্ষ থেকে ২০ হাজার সরকারি কর্মচারীকে অনুরোধ করা হয়েছে, অগ্নিনির্বাপণে অভিজ্ঞতা থাকলে আগুনের শিখা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে। এক ই–মেইলের মাধ্যমে এই অনুরোধ করা হয়েছে বলে জানায় সংবাদপত্র দ্য টরেন্টো স্টার।
কানাডার আলবার্টার আকাশের বড় একটি অংশ গতকাল বুধবার ঢেকে যায় ধোঁয়ায়। এর মধ্যেই কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অগ্নি নির্বাপণ কর্মীরা দাবানলের ফুঁসতে থাকা অগ্নিশিখাকে নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এদিকে দাবানলের কারণে উপদ্রুত এলাকার অনেক বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, রেল যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটার পাশাপাশি কানাডার সবচেয়ে বেশি তেল উৎপাদনকারী প্রদেশটির জ্বালানি উৎপাদন বন্ধ হয়ে গিয়েছে।
উষ্ণ ও শুকনো আবহাওয়া আলবার্টায় দাবানলের মৌসুম আগেই শুরু হয়ে যাওয়া এবং এর তীব্রতা বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে। বুধবার পর্যন্ত আলবার্টার সংরক্ষিত অরণ্য এলাকায় ৯১টি আলাদা আগুনের শিখা জ্বলছিল। এর মধ্যে ২৭টি নিয়ন্ত্রণের বাইরে রয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
এ সপ্তাহে শীতল এক বাতাস এই এলাকায় অস্বাভাবিক উচ্চ তাপমাত্রা কমাতে এবং আগুনের সঙ্গে লড়াইয়ে সাহায্য করে। বুধবার আলবার্টার সরকারি কর্মকর্তারা জানান, মাসের গোড়ার দিকে স্থানান্তর করা মানুষের সংখ্যা ৩০ হাজারে গিয়ে পৌঁছালেও সংখ্যাটা এখন ১২ হাজারে নেমে এসেছে।
তবে আলবার্টার পাবলিক সেইফটি মিনিস্টার মাইক এলিস জানিয়েছেন বৃষ্টির অভাব এবং এ সপ্তাহের শেষ দিকে তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস দাবানলটা আরও বিপজ্জনক হয়ে ওঠার আশঙ্কা তৈরি করছে।
এদিকে শক্তিশালী শীতল বাতাস দাবানলের ধোঁয়া আশপাশের প্রদেশগুলোয় ছড়িয়ে দিচ্ছে। এতে পশ্চিম কানাডার বড় একটি অংশের বাতাসের মান খারাপ হয়ে পড়ছে।
‘এটা পরিষ্কার যে এই আগুনের শিখাগুলো থেকে তৈরি হওয়া ধোঁয়া স্বাস্থ্য ও দৃষ্টিসীমার জন্য দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে উঠেছে।’ বলেন এলিন। তিনি লোকজনকে বায়ু দূষণ থেকে বাঁচতে ঘরে থাকার অনুরোধ করেন।
ক্যালাগারিসহ কোনো কোনো শহরের বায়ুর মানের অবনতি ঘটে + ১০ এ পৌঁছেছে। যা এনভায়রনমেন্ট কানাডার বায়ু মান হেলথ ইনডেক্সে সবচেয়ে খারাপ বা নিচের অবস্থানে। খুব বড় ঝুঁকির ইঙ্গিত দিচ্ছে এটি।
এনভায়রনমেন্ট কানাডার আবহাওয়াবিদ জেসি ওয়াগার জানান, ঝোড়ো হাওয়া ক্রমে আরও দুর্বল হয়ে এলেও বাতাসের মানের উন্নতি সম্ভবত সাময়িক একটি ব্যাপার হবে। কারণ হিসেবে তিনি অনেকগুলো দাবানলের উপস্থিতিকে দায়ী করে বলেন, ধোঁয়া যে কোনো দিকে উড়ে যেতে পারে।
বুধবার কলসালটেন্সি ফার্ম রিস্টাড এনার্জি জানায়, আলবার্টার মে মাসে ‘অয়েল সেন্ড’ তেল উৎপাদনের দৈনিক লক্ষ্যমাত্রার ২৭ লাখ ব্যারেল উচ্চ মাত্রার বা চরম ঝুঁকিতে আছে দাবানালের কারণে।
কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আড়াই হাজারের বেশি অগ্নিনির্বাপণ কর্মীর পাশাপাশি কানাডার সেনা সদস্যরাও দাবানল নিয়ন্ত্রণে লড়াই করছেন। এদিকে প্রদেশের পক্ষ থেকে ২০ হাজার সরকারি কর্মচারীকে অনুরোধ করা হয়েছে, অগ্নিনির্বাপণে অভিজ্ঞতা থাকলে আগুনের শিখা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে। এক ই–মেইলের মাধ্যমে এই অনুরোধ করা হয়েছে বলে জানায় সংবাদপত্র দ্য টরেন্টো স্টার।
ঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ২৪৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় ঘুরে ফিরে এই তিন দেশেরই বিভিন্ন
২ ঘণ্টা আগেআজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২৯) দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জলবায়ু ও পরিবেশ সাংবাদিকদের সংগঠন ‘সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম’ (সাকজেএফ) এর নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিনের প্রবাল রক্ষায় সেখানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ আরোপকে কেন্দ্র করে গত কিছুদিন ধরেই আলোচনায় দ্বীপটি । এরই মধ্যে এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল আবিষ্কৃত হলো প্রশান্ত মহাসাগরে। অসংখ্য ক্ষুদ্র প্রাণী একসঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি প্রাচীরের পরিবর্তে একটি বিশালাকায় প্রবাল গঠন করেছে সেখা
২১ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ওপরে উঠে দাঁড়িয়েছে পাঁচ এ। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ১২৩। অন্যদিকে একদিনের ব্যবধানে আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের
১ দিন আগে