নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য ক্ষতিকর বিবেচনায় দেশে সাকার ফিশ নিষিদ্ধ করেছে সরকার। এখন থেকে এ মাছ আমদানি, সংরক্ষণ বা ক্রয়–বিক্রয় করা যাবে না বলে নির্দেশনা দিয়েছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।
গত ২৯ সেপ্টেম্বর মাছটি নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, কেউ সাকার মাছ আমদানি, প্রজনন, চাষ, পরিবহন, বিক্রি, গ্রহণ বা প্রদান, বাজারজাতকরণ, সংরক্ষণ, প্রদর্শন ও মালিক হতে পারবেন না। তবে এ বিষয়ে কারও কোনো আপত্তি বা পরামর্শ থাকলে, তা লিখিতভাবে প্রজ্ঞাপন জারির দিন থেকে অনধিক দুই মাসের মধ্যে দেওয়া যাবে। এর মধ্যে এ বিষয়ে কোনো আপত্তি বা পরামর্শ না পাওয়া গেলে, তা চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
এ প্রজ্ঞাপনের ফলে কেউ আর মাছটি আমদানি, অ্যাকুয়ারিয়ামে পালন বা বিক্রি কিংবা প্রজনন কিছুই করতে পারবেন না।
সাকার ফিশকে স্থানীয়ভাবে অনেকে ‘রোহিঙ্গা মাছ’ বলেন। বিশেষ করে ঢাকার আশপাশে বুড়িগঙ্গা বা তুরাগ নদীতে এখন প্রচুর পরিমাণে এই মাছ ধরা পড়ছে। এই মাছ খেতেও চান না কেউ।
সাকার মাছ সম্পর্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. সগীর আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাকার দেশীয় প্রজাতির মাছের ডিম ও রেণু খেয়ে মাছের বংশবিস্তারে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। এ মাছ যেকোনো পরিবেশে বাঁচতে পারে এবং দ্রুত বংশবৃদ্ধির কারণে দেশীয় প্রজাতির মাছের সঙ্গে খাদ্য ও বাসস্থান নিয়ে প্রতিযোগিতা করে। মাছটি খাওয়া যায় না। সর্বোপরি সাকার মাছ জলজ জীববৈচিত্র্য নষ্ট করে।’
এ অধ্যাপক জানান, অ্যাকুয়ারিয়াম ব্যবসায়ীরা দেশে মাছটি এনেছেন। এ মাছ ময়লা খেয়ে অ্যাকুয়ারিয়াম পরিষ্কার রাখে। সেখান থেকে এটি কোনোভাবে উন্মুক্ত জলাশয়ে ছড়িয়ে পড়ে। দেশের অধিকাংশ জেলার নদ-নদীতে এ মাছ পাওয়া যাচ্ছে। এখন দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে মাছটি যাতে কোনোভাবেই উন্মুক্ত ও বদ্ধ জলাশয়ে প্রবেশ করতে না পারে, সে ব্যবস্থা নিতে হবে।
পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য ক্ষতিকর বিবেচনায় দেশে সাকার ফিশ নিষিদ্ধ করেছে সরকার। এখন থেকে এ মাছ আমদানি, সংরক্ষণ বা ক্রয়–বিক্রয় করা যাবে না বলে নির্দেশনা দিয়েছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।
গত ২৯ সেপ্টেম্বর মাছটি নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, কেউ সাকার মাছ আমদানি, প্রজনন, চাষ, পরিবহন, বিক্রি, গ্রহণ বা প্রদান, বাজারজাতকরণ, সংরক্ষণ, প্রদর্শন ও মালিক হতে পারবেন না। তবে এ বিষয়ে কারও কোনো আপত্তি বা পরামর্শ থাকলে, তা লিখিতভাবে প্রজ্ঞাপন জারির দিন থেকে অনধিক দুই মাসের মধ্যে দেওয়া যাবে। এর মধ্যে এ বিষয়ে কোনো আপত্তি বা পরামর্শ না পাওয়া গেলে, তা চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
এ প্রজ্ঞাপনের ফলে কেউ আর মাছটি আমদানি, অ্যাকুয়ারিয়ামে পালন বা বিক্রি কিংবা প্রজনন কিছুই করতে পারবেন না।
সাকার ফিশকে স্থানীয়ভাবে অনেকে ‘রোহিঙ্গা মাছ’ বলেন। বিশেষ করে ঢাকার আশপাশে বুড়িগঙ্গা বা তুরাগ নদীতে এখন প্রচুর পরিমাণে এই মাছ ধরা পড়ছে। এই মাছ খেতেও চান না কেউ।
সাকার মাছ সম্পর্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. সগীর আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাকার দেশীয় প্রজাতির মাছের ডিম ও রেণু খেয়ে মাছের বংশবিস্তারে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। এ মাছ যেকোনো পরিবেশে বাঁচতে পারে এবং দ্রুত বংশবৃদ্ধির কারণে দেশীয় প্রজাতির মাছের সঙ্গে খাদ্য ও বাসস্থান নিয়ে প্রতিযোগিতা করে। মাছটি খাওয়া যায় না। সর্বোপরি সাকার মাছ জলজ জীববৈচিত্র্য নষ্ট করে।’
এ অধ্যাপক জানান, অ্যাকুয়ারিয়াম ব্যবসায়ীরা দেশে মাছটি এনেছেন। এ মাছ ময়লা খেয়ে অ্যাকুয়ারিয়াম পরিষ্কার রাখে। সেখান থেকে এটি কোনোভাবে উন্মুক্ত জলাশয়ে ছড়িয়ে পড়ে। দেশের অধিকাংশ জেলার নদ-নদীতে এ মাছ পাওয়া যাচ্ছে। এখন দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে মাছটি যাতে কোনোভাবেই উন্মুক্ত ও বদ্ধ জলাশয়ে প্রবেশ করতে না পারে, সে ব্যবস্থা নিতে হবে।
ঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ২৪৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় ঘুরে ফিরে এই তিন দেশেরই বিভিন্ন
১ ঘণ্টা আগেআজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২৯) দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জলবায়ু ও পরিবেশ সাংবাদিকদের সংগঠন ‘সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম’ (সাকজেএফ) এর নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিনের প্রবাল রক্ষায় সেখানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ আরোপকে কেন্দ্র করে গত কিছুদিন ধরেই আলোচনায় দ্বীপটি । এরই মধ্যে এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল আবিষ্কৃত হলো প্রশান্ত মহাসাগরে। অসংখ্য ক্ষুদ্র প্রাণী একসঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি প্রাচীরের পরিবর্তে একটি বিশালাকায় প্রবাল গঠন করেছে সেখা
২১ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ওপরে উঠে দাঁড়িয়েছে পাঁচ এ। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ১২৩। অন্যদিকে একদিনের ব্যবধানে আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের
১ দিন আগে