অনলাইন ডেস্ক
অস্ট্রেলিয়ার সামুদ্রিক সীমা চিহ্নিত করা এক ডজনের বেশি প্রবালদ্বীপ হারিয়ে যাওয়ার ঝুঁকিতে আছে। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধিসহ আরও কয়েকটি বিষয় এমন আশঙ্কা তৈরি করছে বলে জানা গেছে নতুন এক গবেষণায়।
প্রবালদ্বীপগুলোর হারিয়ে যাওয়া দেশের সামুদ্রিক সীমার ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলতে পারে বলে গবেষণায় বলা হয়েছে। দ্বীপগুলো অস্ট্রেলিয়ার আওতাধীন এলাকাকে সম্প্রসারিত করে।
অস্ট্রেলিয়ায় ৫৬টি দ্বীপকে গবেষণার আওতাভুক্ত করা হয়েছে। তাপপ্রবাহ, পানিতে তলিয়ে যাওয়াসহ আরও কয়েকটি বিষয়ে দ্বীপগুলো কতটা ঝুঁকিপূর্ণ, সেটা নির্ধারণ করেই গবেষণার এই ফলাফলে পৌঁছান বিজ্ঞানীরা।
সায়েন্স অব দ্য টোটাল এনভায়রনমেন্ট জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা সম্পর্কিত প্রতিবেদনে পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার নর্থ ওয়েস্ট শেলফের তিনটি দ্বীপকে জলবায়ু হুমকিতে ‘খুব উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এগুলো হলো স্কট, ক্লার্ক ও ইমপেরিয়জ রিফ।
কুইন্সল্যান্ড উপকূলের কোরাল সির আরও ১১টি দ্বীপকে উচ্চ ঝুঁকির সম্মুখীন হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে। দুশ্চিন্তার ব্যাপার হলো, গবেষণায় একটুও ঝুঁকি নেই এমন কোনো দ্বীপই খুঁজে পাওয়া যায়নি।
ঝুঁকির বিষয়টি নির্ধারণে দ্বীপগুলোর বর্তমান পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে করা হয়েছে। তবে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সামুদ্রিক তাপপ্রবাহ ও সাগরপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির আশঙ্কাও বাড়বে। তবে অঞ্চলগুলো কখন অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার অশঙ্কা আছে, সে সম্পর্কে কোনো ধারণা দেওয়া হয়নি গবেষণায়।
গবেষকেরা বলেন, অনেকগুলো দ্বীপের জন্য বড় হুমকি সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি। এগুলো যেসব অঞ্চলে, সেখানে বিশ্বের গড়ের তুলনায় সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেশি বাড়ছে।
দ্বীপগুলোর অন্তর্ধানের ঝুঁকির ভূরাজনৈতিক প্রভাবও রয়েছে বলে জানানো হয়েছে গবেষণাটিতে।
সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. টমাস ফেলোজ বিবিসিকে জানান, দ্বীপগুলো বড় একটি অঞ্চলকে অস্ট্রেলিয়ার আওতায় এনে দিয়েছে। এতে মাছ ধরা, পরিবহন ও খনিজ অনুসন্ধান চালানোর মতো বিষয়গুলোর অধিকার পেয়েছে দেশটি এসব জায়গায়।
গবেষণাটির সহলেখক ড. ফেলোজ আরও বলেন, অস্ট্রেলিয়ার উপকূলীয় ব্যবস্থাপনা প্রবালদ্বীপগুলোর বেঁচে থাকার ওপর নির্ভর করে। তিনি বলেন, জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমানোর পদক্ষেপ নেওয়া দ্বীপের ক্ষয় কমাতে সাহায্য করতে পারে।
এখানে জানিয়ে রাখা ভালো, প্রবালদ্বীপ হলো প্রবালের ধ্বংসাবশেষ থেকে সৃষ্টি হওয়া পলি জমে গঠিত নিচু ভূমি। অস্ট্রেলিয়ার জলসীমায় হুমকির মুখে আছে প্রবাল।
গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তার অর্ধেকে বেশি প্রবাল হারিয়েছে। বিশ্বের সামুদ্রিক প্রজাতির প্রায় ২৫ শতাংশ তাদের জীবনচক্রের কোনো না কোনো সময়ে প্রবাল প্রাচীরের ওপর নির্ভরশীল।
অস্ট্রেলিয়ার সামুদ্রিক সীমা চিহ্নিত করা এক ডজনের বেশি প্রবালদ্বীপ হারিয়ে যাওয়ার ঝুঁকিতে আছে। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধিসহ আরও কয়েকটি বিষয় এমন আশঙ্কা তৈরি করছে বলে জানা গেছে নতুন এক গবেষণায়।
প্রবালদ্বীপগুলোর হারিয়ে যাওয়া দেশের সামুদ্রিক সীমার ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলতে পারে বলে গবেষণায় বলা হয়েছে। দ্বীপগুলো অস্ট্রেলিয়ার আওতাধীন এলাকাকে সম্প্রসারিত করে।
অস্ট্রেলিয়ায় ৫৬টি দ্বীপকে গবেষণার আওতাভুক্ত করা হয়েছে। তাপপ্রবাহ, পানিতে তলিয়ে যাওয়াসহ আরও কয়েকটি বিষয়ে দ্বীপগুলো কতটা ঝুঁকিপূর্ণ, সেটা নির্ধারণ করেই গবেষণার এই ফলাফলে পৌঁছান বিজ্ঞানীরা।
সায়েন্স অব দ্য টোটাল এনভায়রনমেন্ট জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা সম্পর্কিত প্রতিবেদনে পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার নর্থ ওয়েস্ট শেলফের তিনটি দ্বীপকে জলবায়ু হুমকিতে ‘খুব উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এগুলো হলো স্কট, ক্লার্ক ও ইমপেরিয়জ রিফ।
কুইন্সল্যান্ড উপকূলের কোরাল সির আরও ১১টি দ্বীপকে উচ্চ ঝুঁকির সম্মুখীন হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে। দুশ্চিন্তার ব্যাপার হলো, গবেষণায় একটুও ঝুঁকি নেই এমন কোনো দ্বীপই খুঁজে পাওয়া যায়নি।
ঝুঁকির বিষয়টি নির্ধারণে দ্বীপগুলোর বর্তমান পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে করা হয়েছে। তবে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সামুদ্রিক তাপপ্রবাহ ও সাগরপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির আশঙ্কাও বাড়বে। তবে অঞ্চলগুলো কখন অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার অশঙ্কা আছে, সে সম্পর্কে কোনো ধারণা দেওয়া হয়নি গবেষণায়।
গবেষকেরা বলেন, অনেকগুলো দ্বীপের জন্য বড় হুমকি সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি। এগুলো যেসব অঞ্চলে, সেখানে বিশ্বের গড়ের তুলনায় সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেশি বাড়ছে।
দ্বীপগুলোর অন্তর্ধানের ঝুঁকির ভূরাজনৈতিক প্রভাবও রয়েছে বলে জানানো হয়েছে গবেষণাটিতে।
সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. টমাস ফেলোজ বিবিসিকে জানান, দ্বীপগুলো বড় একটি অঞ্চলকে অস্ট্রেলিয়ার আওতায় এনে দিয়েছে। এতে মাছ ধরা, পরিবহন ও খনিজ অনুসন্ধান চালানোর মতো বিষয়গুলোর অধিকার পেয়েছে দেশটি এসব জায়গায়।
গবেষণাটির সহলেখক ড. ফেলোজ আরও বলেন, অস্ট্রেলিয়ার উপকূলীয় ব্যবস্থাপনা প্রবালদ্বীপগুলোর বেঁচে থাকার ওপর নির্ভর করে। তিনি বলেন, জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমানোর পদক্ষেপ নেওয়া দ্বীপের ক্ষয় কমাতে সাহায্য করতে পারে।
এখানে জানিয়ে রাখা ভালো, প্রবালদ্বীপ হলো প্রবালের ধ্বংসাবশেষ থেকে সৃষ্টি হওয়া পলি জমে গঠিত নিচু ভূমি। অস্ট্রেলিয়ার জলসীমায় হুমকির মুখে আছে প্রবাল।
গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তার অর্ধেকে বেশি প্রবাল হারিয়েছে। বিশ্বের সামুদ্রিক প্রজাতির প্রায় ২৫ শতাংশ তাদের জীবনচক্রের কোনো না কোনো সময়ে প্রবাল প্রাচীরের ওপর নির্ভরশীল।
ঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ২৪৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় ঘুরে ফিরে এই তিন দেশেরই বিভিন্ন
২ ঘণ্টা আগেআজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২৯) দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জলবায়ু ও পরিবেশ সাংবাদিকদের সংগঠন ‘সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম’ (সাকজেএফ) এর নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিনের প্রবাল রক্ষায় সেখানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ আরোপকে কেন্দ্র করে গত কিছুদিন ধরেই আলোচনায় দ্বীপটি । এরই মধ্যে এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল আবিষ্কৃত হলো প্রশান্ত মহাসাগরে। অসংখ্য ক্ষুদ্র প্রাণী একসঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি প্রাচীরের পরিবর্তে একটি বিশালাকায় প্রবাল গঠন করেছে সেখা
২১ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ওপরে উঠে দাঁড়িয়েছে পাঁচ এ। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ১২৩। অন্যদিকে একদিনের ব্যবধানে আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের
১ দিন আগে