নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জি-২০ দেশগুলো প্রতিবছর এক ট্রিলিয়ন ডলার জীবাশ্ম জ্বালানিতে ভর্তুকি দিচ্ছে। এই ভর্তুকির ৫০ ভাগ, অর্থাৎ ৫০০ বিলিয়ন ডলার অনুন্নত দেশগুলোর জলবায়ু কার্যক্রম খাতে বরাদ্দের দাবি জানানো হয়েছে ‘দ্বিতীয় ঢাকা নবায়নযোগ্য জ্বালানি অর্থায়ন টক’ সম্মেলনে।
আলোচনায় ৫০০ বিলিয়নের ডলারের ২৫০ বিলিয়ন নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাত বিকাশ এবং বাকি অর্ধেক জলবায়ু সহনশীলতা, জলবায়ু অভিযোজন এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবজনিত ক্ষতিপূরণ খাতে ব্যয়ের পরামর্শ উঠে আসে। একই সঙ্গে গ্লোবাল রিনিউবেল এনার্জি ফান্ড (গ্রেফ) প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানানো হয়।
আজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু মিলিটারি মিউজিয়ামে সম্মেলনের আয়োজন করে গবেষণা, অ্যাডভোকেসি ও সক্ষমতা উন্নয়ন বিষয়ক প্রতিষ্ঠান চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভ। দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে অংশ নেন পরিবেশবিদ, গবেষক, সরকারের নীতি নির্ধারণী ও খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
জীবাশ্ম জ্বালানিতে ভর্তুকির পরিবর্তে নবায়নযোগ্য জ্বালানি বিষয়ক প্রকল্পে অর্থায়নের ওপর আলোচনা, এই সংক্রান্ত নীতি পর্যালোচনা এবং দিক নির্দেশনা প্রণয়নের লক্ষ্যে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের প্রধান নির্বাহী এম জাকির হোসেন খানের সঞ্চালনায় দুটি পর্বে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি অর্থায়নের রূপরেখা ও জীবাশ্ম জ্বালানির ভর্তুকি পুনঃনির্দেশ সংক্রান্ত চারটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে প্যানেল আলোচনা হয়। একই সঙ্গে চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভ প্রবর্তিত নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং অর্থায়ন বিষয়ক অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় পুরস্কার প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানের সূচনাপর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের বাংলাদেশে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলী আব্দুল্লাহ আসিফ আল মৌদি, পররাষ্ট্র বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মাহিম রাজ্জাক, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য (সচিব) ড. মো. মুস্তাফিজুর রহমান, মনিরা সুলতানা, সরকারের টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (শ্রেডা) এবং ফাইন্যান্সিয়াল এক্সিলেন্স লিমিটেডের চেয়ারম্যান মামুন রশিদ।
অন্যদিকে সমাপনী অংশে প্রধান অতিথি ছিলেন পররাষ্ট্র বিষয়ক স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মো. জিয়াউর রহমান, পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ হোসাইন প্রমুখ।
আলোচনায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য বাংলাদেশ দায়ী না হলেও এর ভুক্তভোগী আমরাই। অন্যান্য দেশের তুলনায় জলবায়ু পরিবর্তনের যে অভিযোজন সক্ষমতা, সেটা আমাদের কম। প্রতি বছর ক্লাইমেট চেঞ্জ ফান্ডে আমাদের প্রচুর টাকা বরাদ্দ দেওয়া লাগে। এই বিপুল পরিমাণ টাকা আমরা অন্যান্য সেবা-খাতে বিনিয়োগ করতে পারতাম। কিন্তু, দুর্ভাগ্যজনকভাবে তা করা যাচ্ছে না, যা আমাদের টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রাকে কঠিন করে তুলছে।’
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ আগামী ৭-৮ বছরে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রযুক্তিগত অগ্রগতি গ্রহণ করতে প্রস্তুত। বাংলাদেশের উন্নয়নের সঙ্গে কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আগামী বছরে বৈশ্বিক কার্বন নিঃসরণ ১ শতাংশে পৌঁছে যেতে পারে। তাই নবায়নযোগ্য জ্বালানি গ্রহণের মাধ্যমে নির্গমন হ্রাসের গুরুত্ব অনেক বেশি।
জলবায়ু অর্থায়নের সংজ্ঞা নির্ধারণ নিয়ে আক্ষেপ করে সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, আন্তর্জাতিকভাবে সম্মত কোনো জলবায়ু অর্থায়নের সংজ্ঞা নেই। বিনিয়োগ নির্দেশনা এবং স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার জন্য একটি স্পষ্ট কাঠামোর প্রয়োজন।
জলবায়ু নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘আমরা বৈশ্বিকভাবে ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি তাপমাত্রা বৃদ্ধির মধ্যে থাকাকে লক্ষ্যমাত্রা হিসেবে নিয়েছি। কিন্তু ১ দশমিক ১ ডিগ্রি তাপমাত্রা বৃদ্ধিতেও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব গুরুতর।’
আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলী আব্দুল্লাহ আসিফ আল মৌদি জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দিয়ে বলেন, ‘প্রশমন, অভিযোজন এবং বহুমুখী জলবায়ু কর্মকাণ্ডের প্রতিশ্রুতি প্রদর্শনে বাংলাদেশ একটি অনন্য উদাহরণ।’
পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য ড. মো. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বেসরকারি খাতের সম্পৃক্ততা উৎসাহিত করতে একটি নীতিমালা খসড়া প্রণয়ন করা হয়েছে।’
শ্রেডার চেয়ারম্যান মনিরা সুলতানা বলেন, টেকসই জ্বালানি লক্ষ্য অর্জনের জন্য নবায়নযোগ্য জ্বালানি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। জমির অভাবের বিষয়টি বিবেচনা করে রুফটপ সোলার একটি বিশেষভাবে কার্যকর বিকল্প।
এদিকে ২০২৩ সালের জন্য প্রিন্ট ও অনলাইন ক্যাটাগরিতে দৈনিক শেয়ার বিজের মো. ইসমাইল আলী এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়া ক্যাটাগরিতে মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের মোস্তফা মোজাম্মেল মাহমুদ নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং অর্থায়ন বিষয়ক অনুসন্ধানী পুরস্কার লাভ করেন। এ ছাড়াও বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের সাদিকুর রহমান এবং মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের ফাতেমা তুজ জোহরা বিশেষ পুরস্কার পান।
জি-২০ দেশগুলো প্রতিবছর এক ট্রিলিয়ন ডলার জীবাশ্ম জ্বালানিতে ভর্তুকি দিচ্ছে। এই ভর্তুকির ৫০ ভাগ, অর্থাৎ ৫০০ বিলিয়ন ডলার অনুন্নত দেশগুলোর জলবায়ু কার্যক্রম খাতে বরাদ্দের দাবি জানানো হয়েছে ‘দ্বিতীয় ঢাকা নবায়নযোগ্য জ্বালানি অর্থায়ন টক’ সম্মেলনে।
আলোচনায় ৫০০ বিলিয়নের ডলারের ২৫০ বিলিয়ন নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাত বিকাশ এবং বাকি অর্ধেক জলবায়ু সহনশীলতা, জলবায়ু অভিযোজন এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবজনিত ক্ষতিপূরণ খাতে ব্যয়ের পরামর্শ উঠে আসে। একই সঙ্গে গ্লোবাল রিনিউবেল এনার্জি ফান্ড (গ্রেফ) প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানানো হয়।
আজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু মিলিটারি মিউজিয়ামে সম্মেলনের আয়োজন করে গবেষণা, অ্যাডভোকেসি ও সক্ষমতা উন্নয়ন বিষয়ক প্রতিষ্ঠান চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভ। দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে অংশ নেন পরিবেশবিদ, গবেষক, সরকারের নীতি নির্ধারণী ও খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
জীবাশ্ম জ্বালানিতে ভর্তুকির পরিবর্তে নবায়নযোগ্য জ্বালানি বিষয়ক প্রকল্পে অর্থায়নের ওপর আলোচনা, এই সংক্রান্ত নীতি পর্যালোচনা এবং দিক নির্দেশনা প্রণয়নের লক্ষ্যে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের প্রধান নির্বাহী এম জাকির হোসেন খানের সঞ্চালনায় দুটি পর্বে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি অর্থায়নের রূপরেখা ও জীবাশ্ম জ্বালানির ভর্তুকি পুনঃনির্দেশ সংক্রান্ত চারটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে প্যানেল আলোচনা হয়। একই সঙ্গে চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভ প্রবর্তিত নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং অর্থায়ন বিষয়ক অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় পুরস্কার প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানের সূচনাপর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের বাংলাদেশে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলী আব্দুল্লাহ আসিফ আল মৌদি, পররাষ্ট্র বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মাহিম রাজ্জাক, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য (সচিব) ড. মো. মুস্তাফিজুর রহমান, মনিরা সুলতানা, সরকারের টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (শ্রেডা) এবং ফাইন্যান্সিয়াল এক্সিলেন্স লিমিটেডের চেয়ারম্যান মামুন রশিদ।
অন্যদিকে সমাপনী অংশে প্রধান অতিথি ছিলেন পররাষ্ট্র বিষয়ক স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মো. জিয়াউর রহমান, পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ হোসাইন প্রমুখ।
আলোচনায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য বাংলাদেশ দায়ী না হলেও এর ভুক্তভোগী আমরাই। অন্যান্য দেশের তুলনায় জলবায়ু পরিবর্তনের যে অভিযোজন সক্ষমতা, সেটা আমাদের কম। প্রতি বছর ক্লাইমেট চেঞ্জ ফান্ডে আমাদের প্রচুর টাকা বরাদ্দ দেওয়া লাগে। এই বিপুল পরিমাণ টাকা আমরা অন্যান্য সেবা-খাতে বিনিয়োগ করতে পারতাম। কিন্তু, দুর্ভাগ্যজনকভাবে তা করা যাচ্ছে না, যা আমাদের টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রাকে কঠিন করে তুলছে।’
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ আগামী ৭-৮ বছরে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রযুক্তিগত অগ্রগতি গ্রহণ করতে প্রস্তুত। বাংলাদেশের উন্নয়নের সঙ্গে কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আগামী বছরে বৈশ্বিক কার্বন নিঃসরণ ১ শতাংশে পৌঁছে যেতে পারে। তাই নবায়নযোগ্য জ্বালানি গ্রহণের মাধ্যমে নির্গমন হ্রাসের গুরুত্ব অনেক বেশি।
জলবায়ু অর্থায়নের সংজ্ঞা নির্ধারণ নিয়ে আক্ষেপ করে সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, আন্তর্জাতিকভাবে সম্মত কোনো জলবায়ু অর্থায়নের সংজ্ঞা নেই। বিনিয়োগ নির্দেশনা এবং স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার জন্য একটি স্পষ্ট কাঠামোর প্রয়োজন।
জলবায়ু নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘আমরা বৈশ্বিকভাবে ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি তাপমাত্রা বৃদ্ধির মধ্যে থাকাকে লক্ষ্যমাত্রা হিসেবে নিয়েছি। কিন্তু ১ দশমিক ১ ডিগ্রি তাপমাত্রা বৃদ্ধিতেও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব গুরুতর।’
আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলী আব্দুল্লাহ আসিফ আল মৌদি জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দিয়ে বলেন, ‘প্রশমন, অভিযোজন এবং বহুমুখী জলবায়ু কর্মকাণ্ডের প্রতিশ্রুতি প্রদর্শনে বাংলাদেশ একটি অনন্য উদাহরণ।’
পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য ড. মো. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বেসরকারি খাতের সম্পৃক্ততা উৎসাহিত করতে একটি নীতিমালা খসড়া প্রণয়ন করা হয়েছে।’
শ্রেডার চেয়ারম্যান মনিরা সুলতানা বলেন, টেকসই জ্বালানি লক্ষ্য অর্জনের জন্য নবায়নযোগ্য জ্বালানি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। জমির অভাবের বিষয়টি বিবেচনা করে রুফটপ সোলার একটি বিশেষভাবে কার্যকর বিকল্প।
এদিকে ২০২৩ সালের জন্য প্রিন্ট ও অনলাইন ক্যাটাগরিতে দৈনিক শেয়ার বিজের মো. ইসমাইল আলী এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়া ক্যাটাগরিতে মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের মোস্তফা মোজাম্মেল মাহমুদ নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং অর্থায়ন বিষয়ক অনুসন্ধানী পুরস্কার লাভ করেন। এ ছাড়াও বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের সাদিকুর রহমান এবং মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের ফাতেমা তুজ জোহরা বিশেষ পুরস্কার পান।
ঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ২৪৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় ঘুরে ফিরে এই তিন দেশেরই বিভিন্ন
১ ঘণ্টা আগেআজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২৯) দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জলবায়ু ও পরিবেশ সাংবাদিকদের সংগঠন ‘সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম’ (সাকজেএফ) এর নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিনের প্রবাল রক্ষায় সেখানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ আরোপকে কেন্দ্র করে গত কিছুদিন ধরেই আলোচনায় দ্বীপটি । এরই মধ্যে এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল আবিষ্কৃত হলো প্রশান্ত মহাসাগরে। অসংখ্য ক্ষুদ্র প্রাণী একসঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি প্রাচীরের পরিবর্তে একটি বিশালাকায় প্রবাল গঠন করেছে সেখা
২০ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ওপরে উঠে দাঁড়িয়েছে পাঁচ এ। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ১২৩। অন্যদিকে একদিনের ব্যবধানে আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের
১ দিন আগে