অনলাইন ডেস্ক
তাপপ্রবাহ, বন্যাসহ নানা বৈরী আবহাওয়ার কারণে গত ৪০ বছরে শুধু ইউরোপেই ১ লাখ ৪২ হাজার মানুষের প্রাণ গেছে বলে সম্প্রতি এক গবেষণায় উঠে এসেছে। এই সময়ে ব্যয় হয়েছে অন্তত ৫১০ বিলিয়ন ইউরো। গতকাল বুধবার প্রকাশিত ইউরোপিয়ান এনভায়রনমেন্ট এজেন্সির গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৮০ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত হওয়া আর্থিক ক্ষতির প্রায় ৬০ শতাংশ ঘটেছে চরম ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে। আর তাপপ্রবাহের কারণে মারা গেছে ৯১ শতাংশ মানুষ। ওই গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, ২০০৩ সালের গ্রীষ্মকালীন তাপপ্রবাহের কারণে মারা গেছে ৮০ হাজার মানুষ।
তবে ২০০৩ সালের পর তাপপ্রবাহজনিত মৃত্যু কমেছে বলে জানিয়েছে ইউরোপিয়ান এনভায়রনমেন্ট এজেন্সি। সংস্থাটি এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘যেহেতু বিভিন্ন দেশ ও ব্যক্তি তাপমাত্রা রোধে বিভিন্ন ব্যবস্থা নিয়েছে (যেমন এয়ারকন্ডিশন স্থাপন), ফলে তাপপ্রবাহজনিত মৃত্যু কমেছে। ইউরোপিয়ান এনভায়রনমেন্ট এজেন্সির পরিবেশ বিশেষজ্ঞ উটার ভ্যানেয়ুভ্যালি বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘আবহাওয়া ও জলবায়ুর কারণে আমরা যেসব বিপদের কথা বলি, তার পেছনে জলবায়ু পরিস্থিত দায়ী।’
ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে জার্মানি সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। দেশটি বৈরী আবহাওয়ার কারণে গত চার দশকে ১০ কোটি ৭০ লাখ ডলার খুইয়েছে এবং প্রাণ গেছে অন্তত ৪২ হাজার মানুষের।
এর পরে রয়েছে ফ্রান্স ও ইতালি। ফ্রান্সে মারা গেছে ২৬ হাজার ৭০০ মানুষ এবং ইতালিতে ২১ হাজার ৬০০।
তাপপ্রবাহ, বন্যাসহ নানা বৈরী আবহাওয়ার কারণে গত ৪০ বছরে শুধু ইউরোপেই ১ লাখ ৪২ হাজার মানুষের প্রাণ গেছে বলে সম্প্রতি এক গবেষণায় উঠে এসেছে। এই সময়ে ব্যয় হয়েছে অন্তত ৫১০ বিলিয়ন ইউরো। গতকাল বুধবার প্রকাশিত ইউরোপিয়ান এনভায়রনমেন্ট এজেন্সির গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৮০ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত হওয়া আর্থিক ক্ষতির প্রায় ৬০ শতাংশ ঘটেছে চরম ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে। আর তাপপ্রবাহের কারণে মারা গেছে ৯১ শতাংশ মানুষ। ওই গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, ২০০৩ সালের গ্রীষ্মকালীন তাপপ্রবাহের কারণে মারা গেছে ৮০ হাজার মানুষ।
তবে ২০০৩ সালের পর তাপপ্রবাহজনিত মৃত্যু কমেছে বলে জানিয়েছে ইউরোপিয়ান এনভায়রনমেন্ট এজেন্সি। সংস্থাটি এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘যেহেতু বিভিন্ন দেশ ও ব্যক্তি তাপমাত্রা রোধে বিভিন্ন ব্যবস্থা নিয়েছে (যেমন এয়ারকন্ডিশন স্থাপন), ফলে তাপপ্রবাহজনিত মৃত্যু কমেছে। ইউরোপিয়ান এনভায়রনমেন্ট এজেন্সির পরিবেশ বিশেষজ্ঞ উটার ভ্যানেয়ুভ্যালি বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘আবহাওয়া ও জলবায়ুর কারণে আমরা যেসব বিপদের কথা বলি, তার পেছনে জলবায়ু পরিস্থিত দায়ী।’
ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে জার্মানি সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। দেশটি বৈরী আবহাওয়ার কারণে গত চার দশকে ১০ কোটি ৭০ লাখ ডলার খুইয়েছে এবং প্রাণ গেছে অন্তত ৪২ হাজার মানুষের।
এর পরে রয়েছে ফ্রান্স ও ইতালি। ফ্রান্সে মারা গেছে ২৬ হাজার ৭০০ মানুষ এবং ইতালিতে ২১ হাজার ৬০০।
ভারতের রাজধানী দিল্লি এবং এর সংলগ্ন এলাকাগুলোতে বায়ুদূষণ ভয়াবহ মাত্রায় পৌঁছেছে। আজ মঙ্গলবার সকালে শহরের বেশির ভাগ এলাকায় বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) ৫০০ ছাড়িয়ে গেছে। এটি চলতি মরসুমে সর্বোচ্চ এবং ‘অতি ভয়ানক’ পর্যায়ে রয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের পরিবেশ, বন, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর জন্য শক্তিশালী অভিযোজন তহবিল নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন। তিনি উন্নত দেশগুলোর কাছে অভিযোজন তহবিল বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
১ দিন আগেশৈবাল থেকে জৈব জ্বালানি উৎপাদন নিয়ে মার্কিন প্রতিষ্ঠান ভিরিডোসের সঙ্গে দীর্ঘসময় ধরে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছিল আমেরিকার বহুজাতিক তেল ও গ্যাস করপোরেশন এক্সন–মোবিল। গত বছর তারা এ গবেষণার অংশীদারত্ব ছেড়ে দিলে জ্বালানি খাতে আলোড়ন পড়ে যায়। এক্সন–মোবিল অর্থ উপার্জনের আরও ভালো সুযোগের সন্ধানে শৈবাল থেকে জৈব...
৩ দিন আগেদূষণের বিরুদ্ধে লড়ে যাওয়া জোট ‘কিক বিগ পলিউটার্স আউট’–এর এক বিশ্লেষণে দেখা যায়, এই বছরের আয়োজক দেশ আজারবাইজান, আগামী বছরের আয়োজক ব্রাজিল এবং তুরস্ক ছাড়া প্রতিটি দেশ থেকে কপ সম্মেলনের প্রতিনিধির চেয়ে জীবাশ্ম জ্বালানি লবিস্টদের (তদবিরের লোকজন) সংখ্যা বেশি।
৩ দিন আগে