অনলাইন ডেস্ক
আইসল্যান্ডে তিন মাসের মধ্যে চারবার আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত দেখা গেছে। সবশেষ গতকাল শনিবার সন্ধ্যার দিকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়, যার কমলা রঙ্গের লাভা রাতের আকাশকে ঢেকে দেয়।
বার্তা সংস্থা এপির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আইসল্যান্ডের আবহাওয়া অফিস জানায়, অগ্ন্যুৎপাতের জন্য স্টোরা-স্কোগফেল এবং হেগাফেল পর্বতমালার মাঝ বরাবর রেইকজানেস উপদ্বীপের ওপর প্রায় তিন কিলোমিটার লম্বা ফাটল দিয়ে লাভা বেরিয়ে আসতে দেখা গেছে।
এপির প্রতিবেদনে বলা হয়, কয়েক সপ্তাহ ধরেই আবহাওয়া অফিস সতর্ক করে আসছিল ম্যাগমা (অর্ধগলিত শিলা) মাটির নিচে জমা হচ্ছে; এতে অগ্ন্যুৎপাতের ঝুঁকি রয়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত সম্প্রচারমাধ্যম আরইউভির বরাত দিয়ে এপির প্রতিবেদনে বলা হয়, আইসল্যান্ডের সবচেয়ে বড় পর্যটন আকর্ষণ ব্লু লাগুন থার্মাল স্পা থেকে হাজার হাজার মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
তবে এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের জন্য কেফ্লাকিভ শহরের কাছে আইসল্যান্ডের প্রধান বিমানবন্দরে কোনো ফ্লাইটের নির্ধারিত সময়ের ব্যত্যয় ঘটেনি।
এর আগে গত বছরের ডিসেম্বরে প্রথম অগ্ন্যুৎপাতের পর রাজধানী রেইকজাভিক থেকে ৫০ দক্ষিণ-পূর্বে গ্রিনদাভিক শহরের প্রায় ৩ হাজার ৮০০ বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হয়। তবে যারা চলে এসেছিল, তাদের গতকাল আবার সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
গত নভেম্বরে প্রায় ৮০০ বছর পর গ্রিনদাভিক অঞ্চলের কাছে ভার্তসেঙ্গি আগ্নেয়গিরি জেগে ওঠে। সে সময় সিরিজ ভূমিকম্প হয়; মাত্র ১৪ ঘণ্টায় ৮০০-এর বেশি ভূমিকম্প ঘটে। ফলে শহরের দক্ষিণে মাটিতে বড় বড় ফাটল দেখা দেয়।
গত ১৮ ডিসেম্বর প্রথম অগ্ন্যুৎপাতে লাভা গ্রিনদাভিকের বাইরে প্রবাহিত হয়। এরপর ১৪ জানুয়ারি দ্বিতীয় অগ্ন্যুৎপাতে লাভার স্রোত শহরের দিকে আসতে থাকে। শহরে নিরাপত্তা বাঁধ নির্মাণ করা হলেও অনেক ঘরবাড়ি আগুনে পুড়ে যায়।
প্রথম দুটি অগ্ন্যুৎপাত বেশ কয়েক দিন ধরে চললেও ৮ ফেব্রুয়ারি ঘটা তৃতীয় অগ্ন্যুৎপাতটি কয়েক ঘণ্টার মধ্যে নিভে যায়। তবে লাভার স্রোত একটি পানির পাইপলাইন ঘিরে চলে যায়। ফলে গরম পানি হাজার হাজার বাসিন্দার কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
ভূপদার্থবিদ ম্যাগনাস তুমি গুমুন্ডসনের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, শেষ অগ্ন্যুৎপাতটি সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী ছিল। আবহাওয়া অফিস জানায়, লাভার স্রোত গ্রিনদাভিকের চারপাশের নিরাপত্তা বাঁধের দিকে ধেয়ে আসছে।
দক্ষিণ আটলান্টিকে আগ্নেয়গিরির হটস্পটে অবস্থিত আইসল্যান্ড প্রায়ই এসব দুর্যোগ মোকাবিলা করে থাকে। ২০১০ সালে এইজাফজাল্লাজোকাল আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি হয়। ধূসর মেঘে আকাশ ঢেকে যায় এবং বেশ কয়েক দিনের জন্য সারা ইউরোপে সব ধরনের ফ্লাইট বাতিল ও স্থগিত করা হয়।
এখন পর্যন্ত এই অগ্ন্যুৎপাতে কোনো প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি। তবে একজন নিখোঁজ রয়েছেন বলে এপির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
আইসল্যান্ডে তিন মাসের মধ্যে চারবার আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত দেখা গেছে। সবশেষ গতকাল শনিবার সন্ধ্যার দিকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়, যার কমলা রঙ্গের লাভা রাতের আকাশকে ঢেকে দেয়।
বার্তা সংস্থা এপির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আইসল্যান্ডের আবহাওয়া অফিস জানায়, অগ্ন্যুৎপাতের জন্য স্টোরা-স্কোগফেল এবং হেগাফেল পর্বতমালার মাঝ বরাবর রেইকজানেস উপদ্বীপের ওপর প্রায় তিন কিলোমিটার লম্বা ফাটল দিয়ে লাভা বেরিয়ে আসতে দেখা গেছে।
এপির প্রতিবেদনে বলা হয়, কয়েক সপ্তাহ ধরেই আবহাওয়া অফিস সতর্ক করে আসছিল ম্যাগমা (অর্ধগলিত শিলা) মাটির নিচে জমা হচ্ছে; এতে অগ্ন্যুৎপাতের ঝুঁকি রয়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত সম্প্রচারমাধ্যম আরইউভির বরাত দিয়ে এপির প্রতিবেদনে বলা হয়, আইসল্যান্ডের সবচেয়ে বড় পর্যটন আকর্ষণ ব্লু লাগুন থার্মাল স্পা থেকে হাজার হাজার মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
তবে এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের জন্য কেফ্লাকিভ শহরের কাছে আইসল্যান্ডের প্রধান বিমানবন্দরে কোনো ফ্লাইটের নির্ধারিত সময়ের ব্যত্যয় ঘটেনি।
এর আগে গত বছরের ডিসেম্বরে প্রথম অগ্ন্যুৎপাতের পর রাজধানী রেইকজাভিক থেকে ৫০ দক্ষিণ-পূর্বে গ্রিনদাভিক শহরের প্রায় ৩ হাজার ৮০০ বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হয়। তবে যারা চলে এসেছিল, তাদের গতকাল আবার সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
গত নভেম্বরে প্রায় ৮০০ বছর পর গ্রিনদাভিক অঞ্চলের কাছে ভার্তসেঙ্গি আগ্নেয়গিরি জেগে ওঠে। সে সময় সিরিজ ভূমিকম্প হয়; মাত্র ১৪ ঘণ্টায় ৮০০-এর বেশি ভূমিকম্প ঘটে। ফলে শহরের দক্ষিণে মাটিতে বড় বড় ফাটল দেখা দেয়।
গত ১৮ ডিসেম্বর প্রথম অগ্ন্যুৎপাতে লাভা গ্রিনদাভিকের বাইরে প্রবাহিত হয়। এরপর ১৪ জানুয়ারি দ্বিতীয় অগ্ন্যুৎপাতে লাভার স্রোত শহরের দিকে আসতে থাকে। শহরে নিরাপত্তা বাঁধ নির্মাণ করা হলেও অনেক ঘরবাড়ি আগুনে পুড়ে যায়।
প্রথম দুটি অগ্ন্যুৎপাত বেশ কয়েক দিন ধরে চললেও ৮ ফেব্রুয়ারি ঘটা তৃতীয় অগ্ন্যুৎপাতটি কয়েক ঘণ্টার মধ্যে নিভে যায়। তবে লাভার স্রোত একটি পানির পাইপলাইন ঘিরে চলে যায়। ফলে গরম পানি হাজার হাজার বাসিন্দার কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
ভূপদার্থবিদ ম্যাগনাস তুমি গুমুন্ডসনের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, শেষ অগ্ন্যুৎপাতটি সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী ছিল। আবহাওয়া অফিস জানায়, লাভার স্রোত গ্রিনদাভিকের চারপাশের নিরাপত্তা বাঁধের দিকে ধেয়ে আসছে।
দক্ষিণ আটলান্টিকে আগ্নেয়গিরির হটস্পটে অবস্থিত আইসল্যান্ড প্রায়ই এসব দুর্যোগ মোকাবিলা করে থাকে। ২০১০ সালে এইজাফজাল্লাজোকাল আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি হয়। ধূসর মেঘে আকাশ ঢেকে যায় এবং বেশ কয়েক দিনের জন্য সারা ইউরোপে সব ধরনের ফ্লাইট বাতিল ও স্থগিত করা হয়।
এখন পর্যন্ত এই অগ্ন্যুৎপাতে কোনো প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি। তবে একজন নিখোঁজ রয়েছেন বলে এপির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
ঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ২৪৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় ঘুরে ফিরে এই তিন দেশেরই বিভিন্ন
৪৪ মিনিট আগেআজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২৯) দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জলবায়ু ও পরিবেশ সাংবাদিকদের সংগঠন ‘সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম’ (সাকজেএফ) এর নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিনের প্রবাল রক্ষায় সেখানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ আরোপকে কেন্দ্র করে গত কিছুদিন ধরেই আলোচনায় দ্বীপটি । এরই মধ্যে এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল আবিষ্কৃত হলো প্রশান্ত মহাসাগরে। অসংখ্য ক্ষুদ্র প্রাণী একসঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি প্রাচীরের পরিবর্তে একটি বিশালাকায় প্রবাল গঠন করেছে সেখা
২০ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ওপরে উঠে দাঁড়িয়েছে পাঁচ এ। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ১২৩। অন্যদিকে একদিনের ব্যবধানে আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের
১ দিন আগে