অনলাইন ডেস্ক
সাধারণত বাতাসকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য যে টারবাইন ব্যবহার করা হয় তা তৈরি হয় ইস্পাত দিয়ে। তবে সাম্প্রতিক সুইডেনের একটি কোম্পানি পৃথিবীর দীর্ঘতম কাঠের টারবাইন তৈরি করেছে। এটি ভবিষ্যতে বাতাসকে কাজে লাগানোর কাঠের গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠার একটি সম্ভাবনা তৈরি করেছে। একই সঙ্গে কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে পরিবেশ রক্ষায়ও ভূমিকা রাখতে পারে এটি। এসব তথ্য জানা যায় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে।
এই কাঠের টারবইনের প্রস্তুতকারক কোম্পানি মডভিয়ান। সুইডেনের শহর গোথেনবার্গের কাছেই স্কারায় বিশাল এই কাঠের টারবাইনের দেখা পাবেন। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী অটো লানডমেন বলেন, ‘এর দারুণ সম্ভাবনা আছে।’
সবচেয়ে ওপরের পাখিটির ডগা পর্যন্ত টারবাইনটির দৈর্ঘ্য ১৫০ মিটার বা ৪৯২ ফুট। ওপরের ২ মেগাওয়াটের জেনারেটরটি সবেমাত্র সুইডেনের গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করেছে, প্রায় ৪০০টি বাড়িতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে এটি।
লানডম্যান এবং মডভিয়ানের স্বপ্ন কাঠ ও বাতাসের এ মেলবন্ধনকে আরও অনেক দূর নিয়ে যাওয়া।
কাঠ নয় বরং ইস্পাতই এখন টারবাইন তৈরির মূল উপাদান। কারণ বিশ্বের প্রায় সমস্ত টারবাইন টাওয়ারই ইস্পাতের তৈরি। শক্ত এবং টেকসই ইস্পাত ডাঙা এবং সমুদ্রে বিশাল সব টারবাইন এবং বায়ু ফার্ম তৈরিতে বড় ভূমিকা রেখেছে।
বড় জেনারেটরের সাহায্যে বাতাস সংগ্রহের জন্য দীর্ঘ বা উঁচু টারবাইনের চাহিদা বেড়েছে। তাই ইস্পাত টাওয়ারের ব্যাসও বাড়াতে হয়েছে। তবে টারবাইন তৈরির জায়গায় ধাতুর বড় টুকরো গুলি নিয়ে যাওয়া একটি সত্যিকারের মাথাব্যথা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর ফলে ইস্পাতের টারবাইনগুলি আরও বিশাল করে তৈরিটা বাধার মুখে পড়ছে।
বাইরে থেকে দেখে ইস্পাতের তৈরি টারবাইনের সঙ্গ মডভিয়নদের কাঠের টারবাইনের খুব বেশি পার্থক্য নজরে আসবে না আপনার। দুটিরই বাইরের অংশটি সাদা আবরণে ঢাকা। জেনারেটরের সঙ্গে সংযুক্ত ব্লেড তৈরি হয় ফাইবার গ্লাস থেকে। ব্লেড বা পাখা ঘুরলেই বিদ্যুৎ উৎপাদিত হবে।
তবে পার্থক্যটি পরিষ্কার হবে স্তম্ভ বা টাওয়ারের ভেতরে ঢুকলে। দেয়ালে কাঠের বাঁকানো ফালিগুলি সহজেই দৃষ্টিগোচর হবে।
১০৫ মিটার উচ্চতার টাওয়ারের শক্তি আসে ১৪৪ স্তর বিশিষ্ট কাঠের দেয়াল থেকে। প্রতিটি স্তর তিন ইঞ্চি করে পুরু।
গোথেনবার্গের প্রান্ত সীমায় অবস্থিত কারখানায় কাঠের পাতলা স্তর গুলিকে সংকুচিত করে বাঁকা অংশগুলি তৈরি করা হয়েছে। সেই টুকরো গুলিকে তারপরে স্তম্ভটি যেখানে বসানো হয় সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়। সিলিন্ডারে তৈরির জন্য একটার ওপর আরেকটা কাঠের ফালি আঠার সাহায্যে আটকে দেওয়া হয়।
এ ধরনের টারবাইনের বড় একটা সুবিধা আছে। কাঠ এবং আঠা ব্যবহারর করে তৈরি অংশগুলি ছোট ছোট খণ্ডে ভাগ করে পরিবহন করা সহজ হবে। এটাই কাঠের টাওয়ার আরও উঁচু করে তৈরির সুযোগ করে দিয়েছে। ছোট ছোট টুকরো গুলি সহজেই দুর্গম জায়গায় বহন করে নেওয়া যাবে।
তবে টারবাইন প্রস্তুতকারক বিশ্বের সবচেয়ে বড় কোম্পানি গুলির একটি সিমেন্স গমেজোর সাসটেইনেবিলিটি বিভাগের প্রধান ড. ম্যাক্সমিলান স্নিপারিং বলেন, বেশি টুকরো মানে এটি জোড়া লাগানোর জন্য বেশি ট্রাক, বেশি মানুষ আর বেশি সময়ের দরকার। তবে সবকিছু মিলিয়ে এই কাঠের স্মম্ভগুলি ইস্পাতের স্তম্ভের ভালো পরিপূরক হয়ে উঠতে পারে বলে মনে করেন তিনি।
বিদ্যুৎ উৎপাদনের সহায়তা করা অন্য সব কিছুর চেয়ে বায়ু শক্তি সস্তা এবং পরিষ্কার। কিন্তু ইস্পাত তৈরিতে অত্যন্ত গরম চুল্লি ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ প্রচুর জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর প্রয়োজন পড়ে এর জন্য। তার মানে কার্বন-ডাই-অক্সাইড নির্গমন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রধান প্রভাবক।
মডভিয়নের দাবি, ইস্পাতের বদলে কাঠের ব্যবহার বাতাসের টারবাইন গুলিতে কার্বন নিঃসরণ পুরোপুরি দূর করবে। শুধু তাই নয় এগুলো কার্বন ঋণাত্মক হয়ে উঠবে।
এর কারণ গাছ পরিবেশ থেকে কার্বন-ডাই-অক্সাইড শুষে নেয়। কেটে ফেলার পরও কার্বন ভেতরে সঞ্চিত থাকে। কাঠ পোড়ানো না হলে কিংবা পচে না গেলে এ কার্বন বের হবে না।
মডভিয়নের টারবাইন স্তম্ভ তৈরি করতে ২০০টি গাছ কাটতে হয়। অবশ্য এর থেকে বেশি গাছের চারা রোপণ করা হয়েছিল।
যুক্তরাজ্যে যে সমস্ত প্রতিষ্ঠান বায়ু শক্তি উৎপাদন করে তাদের অন্যতম এএসই রিনিউবেল বিবিসিকে জানায়, মডভিয়নের কাজ সম্পর্কে তাঁরা ওয়াকিবহাল। ইস্পাতের বিকল্প হয়ে উঠতে পারে এ কাঠের টাওয়ার।
আরও উঁচু একটি কাঠের টারবাইন তৈরির পরিকল্পনা আছে তাদের, জানায় মডভিয়ন। সবকিছু ঠিকভাবে চললে ২০২৭ সাল থেকে বছরে ১০০টি কাঠের টারবাইন তৈরি করতে সক্ষম হবে তারা।
‘এ শিল্পে বছরে ২০ হাজার টারবাইনের প্রয়োজন হয়,’ বলেন লানডম্যান, ‘আমাদের লক্ষ্য হলো ১০ বছরের মধ্যে মোট টারবাইনের ১০ শতাংশ জায়গা কাঠের টারবাইনের দখলে নিয়ে আসা।’
সাধারণত বাতাসকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য যে টারবাইন ব্যবহার করা হয় তা তৈরি হয় ইস্পাত দিয়ে। তবে সাম্প্রতিক সুইডেনের একটি কোম্পানি পৃথিবীর দীর্ঘতম কাঠের টারবাইন তৈরি করেছে। এটি ভবিষ্যতে বাতাসকে কাজে লাগানোর কাঠের গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠার একটি সম্ভাবনা তৈরি করেছে। একই সঙ্গে কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে পরিবেশ রক্ষায়ও ভূমিকা রাখতে পারে এটি। এসব তথ্য জানা যায় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে।
এই কাঠের টারবইনের প্রস্তুতকারক কোম্পানি মডভিয়ান। সুইডেনের শহর গোথেনবার্গের কাছেই স্কারায় বিশাল এই কাঠের টারবাইনের দেখা পাবেন। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী অটো লানডমেন বলেন, ‘এর দারুণ সম্ভাবনা আছে।’
সবচেয়ে ওপরের পাখিটির ডগা পর্যন্ত টারবাইনটির দৈর্ঘ্য ১৫০ মিটার বা ৪৯২ ফুট। ওপরের ২ মেগাওয়াটের জেনারেটরটি সবেমাত্র সুইডেনের গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করেছে, প্রায় ৪০০টি বাড়িতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে এটি।
লানডম্যান এবং মডভিয়ানের স্বপ্ন কাঠ ও বাতাসের এ মেলবন্ধনকে আরও অনেক দূর নিয়ে যাওয়া।
কাঠ নয় বরং ইস্পাতই এখন টারবাইন তৈরির মূল উপাদান। কারণ বিশ্বের প্রায় সমস্ত টারবাইন টাওয়ারই ইস্পাতের তৈরি। শক্ত এবং টেকসই ইস্পাত ডাঙা এবং সমুদ্রে বিশাল সব টারবাইন এবং বায়ু ফার্ম তৈরিতে বড় ভূমিকা রেখেছে।
বড় জেনারেটরের সাহায্যে বাতাস সংগ্রহের জন্য দীর্ঘ বা উঁচু টারবাইনের চাহিদা বেড়েছে। তাই ইস্পাত টাওয়ারের ব্যাসও বাড়াতে হয়েছে। তবে টারবাইন তৈরির জায়গায় ধাতুর বড় টুকরো গুলি নিয়ে যাওয়া একটি সত্যিকারের মাথাব্যথা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর ফলে ইস্পাতের টারবাইনগুলি আরও বিশাল করে তৈরিটা বাধার মুখে পড়ছে।
বাইরে থেকে দেখে ইস্পাতের তৈরি টারবাইনের সঙ্গ মডভিয়নদের কাঠের টারবাইনের খুব বেশি পার্থক্য নজরে আসবে না আপনার। দুটিরই বাইরের অংশটি সাদা আবরণে ঢাকা। জেনারেটরের সঙ্গে সংযুক্ত ব্লেড তৈরি হয় ফাইবার গ্লাস থেকে। ব্লেড বা পাখা ঘুরলেই বিদ্যুৎ উৎপাদিত হবে।
তবে পার্থক্যটি পরিষ্কার হবে স্তম্ভ বা টাওয়ারের ভেতরে ঢুকলে। দেয়ালে কাঠের বাঁকানো ফালিগুলি সহজেই দৃষ্টিগোচর হবে।
১০৫ মিটার উচ্চতার টাওয়ারের শক্তি আসে ১৪৪ স্তর বিশিষ্ট কাঠের দেয়াল থেকে। প্রতিটি স্তর তিন ইঞ্চি করে পুরু।
গোথেনবার্গের প্রান্ত সীমায় অবস্থিত কারখানায় কাঠের পাতলা স্তর গুলিকে সংকুচিত করে বাঁকা অংশগুলি তৈরি করা হয়েছে। সেই টুকরো গুলিকে তারপরে স্তম্ভটি যেখানে বসানো হয় সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়। সিলিন্ডারে তৈরির জন্য একটার ওপর আরেকটা কাঠের ফালি আঠার সাহায্যে আটকে দেওয়া হয়।
এ ধরনের টারবাইনের বড় একটা সুবিধা আছে। কাঠ এবং আঠা ব্যবহারর করে তৈরি অংশগুলি ছোট ছোট খণ্ডে ভাগ করে পরিবহন করা সহজ হবে। এটাই কাঠের টাওয়ার আরও উঁচু করে তৈরির সুযোগ করে দিয়েছে। ছোট ছোট টুকরো গুলি সহজেই দুর্গম জায়গায় বহন করে নেওয়া যাবে।
তবে টারবাইন প্রস্তুতকারক বিশ্বের সবচেয়ে বড় কোম্পানি গুলির একটি সিমেন্স গমেজোর সাসটেইনেবিলিটি বিভাগের প্রধান ড. ম্যাক্সমিলান স্নিপারিং বলেন, বেশি টুকরো মানে এটি জোড়া লাগানোর জন্য বেশি ট্রাক, বেশি মানুষ আর বেশি সময়ের দরকার। তবে সবকিছু মিলিয়ে এই কাঠের স্মম্ভগুলি ইস্পাতের স্তম্ভের ভালো পরিপূরক হয়ে উঠতে পারে বলে মনে করেন তিনি।
বিদ্যুৎ উৎপাদনের সহায়তা করা অন্য সব কিছুর চেয়ে বায়ু শক্তি সস্তা এবং পরিষ্কার। কিন্তু ইস্পাত তৈরিতে অত্যন্ত গরম চুল্লি ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ প্রচুর জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর প্রয়োজন পড়ে এর জন্য। তার মানে কার্বন-ডাই-অক্সাইড নির্গমন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রধান প্রভাবক।
মডভিয়নের দাবি, ইস্পাতের বদলে কাঠের ব্যবহার বাতাসের টারবাইন গুলিতে কার্বন নিঃসরণ পুরোপুরি দূর করবে। শুধু তাই নয় এগুলো কার্বন ঋণাত্মক হয়ে উঠবে।
এর কারণ গাছ পরিবেশ থেকে কার্বন-ডাই-অক্সাইড শুষে নেয়। কেটে ফেলার পরও কার্বন ভেতরে সঞ্চিত থাকে। কাঠ পোড়ানো না হলে কিংবা পচে না গেলে এ কার্বন বের হবে না।
মডভিয়নের টারবাইন স্তম্ভ তৈরি করতে ২০০টি গাছ কাটতে হয়। অবশ্য এর থেকে বেশি গাছের চারা রোপণ করা হয়েছিল।
যুক্তরাজ্যে যে সমস্ত প্রতিষ্ঠান বায়ু শক্তি উৎপাদন করে তাদের অন্যতম এএসই রিনিউবেল বিবিসিকে জানায়, মডভিয়নের কাজ সম্পর্কে তাঁরা ওয়াকিবহাল। ইস্পাতের বিকল্প হয়ে উঠতে পারে এ কাঠের টাওয়ার।
আরও উঁচু একটি কাঠের টারবাইন তৈরির পরিকল্পনা আছে তাদের, জানায় মডভিয়ন। সবকিছু ঠিকভাবে চললে ২০২৭ সাল থেকে বছরে ১০০টি কাঠের টারবাইন তৈরি করতে সক্ষম হবে তারা।
‘এ শিল্পে বছরে ২০ হাজার টারবাইনের প্রয়োজন হয়,’ বলেন লানডম্যান, ‘আমাদের লক্ষ্য হলো ১০ বছরের মধ্যে মোট টারবাইনের ১০ শতাংশ জায়গা কাঠের টারবাইনের দখলে নিয়ে আসা।’
ঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ২৪৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় ঘুরে ফিরে এই তিন দেশেরই বিভিন্ন
৬ ঘণ্টা আগেআজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২৯) দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জলবায়ু ও পরিবেশ সাংবাদিকদের সংগঠন ‘সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম’ (সাকজেএফ) এর নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিনের প্রবাল রক্ষায় সেখানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ আরোপকে কেন্দ্র করে গত কিছুদিন ধরেই আলোচনায় দ্বীপটি । এরই মধ্যে এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল আবিষ্কৃত হলো প্রশান্ত মহাসাগরে। অসংখ্য ক্ষুদ্র প্রাণী একসঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি প্রাচীরের পরিবর্তে একটি বিশালাকায় প্রবাল গঠন করেছে সেখা
১ দিন আগেঢাকার বাতাস আজও অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ওপরে উঠে দাঁড়িয়েছে পাঁচ এ। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ১২৩। অন্যদিকে একদিনের ব্যবধানে আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের
১ দিন আগে