অনলাইন ডেস্ক
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’। কখন আছড়ে পড়বে স্থলভাগে, গতিবেগ কেমন হবে সেসব প্রশ্ন এখন ঘুরপাক খাচ্ছে অনেকের মাথায়। পাশাপাশি কেউ কেউ নিশ্চয়ই ভাবছেন ‘মোখা’ নামটি কিভাবে এল?
বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা ও জাতিসংঘের যৌথ প্যানেল ডব্লিউএমও/এসকাপ-এর ‘প্যানেল অন ট্রপিকাল সাইক্লোন’ ১৩টি দেশের সুপারিশ মোতাবেক ঘূর্ণিঝড়ের নাম ঠিক করে। ১৬৯টি নামের প্রস্তাব দেওয়া হয়। প্রতিটি দেশই নামকরণের সুযোগ পায়।
নামকরণের ক্ষেত্রে বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউএমও) পৃষ্ঠপোষকতায় কিছু অঞ্চল ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। সেই অঞ্চলের দেশগুলো বৈঠকের মাধ্যমে ঝড়গুলোর নাম ঠিক করে থাকে।
উত্তর ভারত মহাসাগরীয় দেশগুলো ২০০০ সালে গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণের জন্য একটি নতুন পদ্ধতি ব্যবহার শুরু করে। নামগুলো বর্ণানুক্রমিকভাবে দেশ অনুযায়ী তালিকাভুক্ত করা হয় এবং লিঙ্গ নিরপেক্ষ হয়ে থাকে।
আঞ্চলিক আবহাওয়া সংস্থার (আরএসএমসি) সঙ্গে সমন্বয় করে বঙ্গোপসাগর ও আরব সাগরের উপকূলবর্তী দেশগুলোয় ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ শুরু করে। আরএসএমসি সদস্য দেশগুলোর কাছ থেকে নামের তালিকা চায়। এর পর যাচাইবাছাই করে সংক্ষিপ্ত তালিকা ডব্লিউএমওর কাছে পাঠায়। এই অঞ্চলে আরএসএমসির সদস্য রয়েছে বাংলাদেশসহ ১৩টি দেশ। বাকি ১২টি দেশ হলো ভারত, ইরান, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, ওমান, পাকিস্তান, কাতার, সৌদি আরব, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, আরব আমিরাত ও ইয়েমেন।
এবারের ঘূর্ণিঝড়ের নাম ‘মোখা’ দিয়েছে ইয়েমেন। লোহিত সাগরের উপকূলবর্তী দেশটির একটি বন্দরনগরীর ইংরেজি নাম ‘Mocha’। নগরীটি গোটা বিশ্বে ‘মোখা’ কফি রপ্তানির জন্য বিখ্যাত। এর নামেই ইয়েমেন ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করেছে।
ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণের ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। নামকরণের ক্ষেত্রে দেশগুলোকে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হয়, তা হলো-নামটি যেন লিঙ্গ নিরপেক্ষ হয়, কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর সঙ্গে সাংঘর্ষিক না হয়। এ ছাড়া নামের পুনরাবৃত্তি নিয়েও রয়েছে নিয়ম।
এদিকে বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড় মোখায় রূপ নিয়েছে। ভারতীয় আবহাওয়া বিদরা বলছেন, শনিবার সন্ধ্যা নাগাদ এ ঘূর্ণিঝড়ের শক্তি সর্বোচ্চ মাত্রায় পৌঁছাবে। শনিবার মধ্যরাত থেকে সামান্য কমে আসতে পারে এর শক্তি। রোববার দুপুর নাগাদ বাংলাদেশের কক্সবাজার এবং মিয়ানমারের কিয়াউকপিউয়ের মধ্যবর্তী এলাকা দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে ‘মোখা’।
আরও পড়ুন:
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’। কখন আছড়ে পড়বে স্থলভাগে, গতিবেগ কেমন হবে সেসব প্রশ্ন এখন ঘুরপাক খাচ্ছে অনেকের মাথায়। পাশাপাশি কেউ কেউ নিশ্চয়ই ভাবছেন ‘মোখা’ নামটি কিভাবে এল?
বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা ও জাতিসংঘের যৌথ প্যানেল ডব্লিউএমও/এসকাপ-এর ‘প্যানেল অন ট্রপিকাল সাইক্লোন’ ১৩টি দেশের সুপারিশ মোতাবেক ঘূর্ণিঝড়ের নাম ঠিক করে। ১৬৯টি নামের প্রস্তাব দেওয়া হয়। প্রতিটি দেশই নামকরণের সুযোগ পায়।
নামকরণের ক্ষেত্রে বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউএমও) পৃষ্ঠপোষকতায় কিছু অঞ্চল ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। সেই অঞ্চলের দেশগুলো বৈঠকের মাধ্যমে ঝড়গুলোর নাম ঠিক করে থাকে।
উত্তর ভারত মহাসাগরীয় দেশগুলো ২০০০ সালে গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণের জন্য একটি নতুন পদ্ধতি ব্যবহার শুরু করে। নামগুলো বর্ণানুক্রমিকভাবে দেশ অনুযায়ী তালিকাভুক্ত করা হয় এবং লিঙ্গ নিরপেক্ষ হয়ে থাকে।
আঞ্চলিক আবহাওয়া সংস্থার (আরএসএমসি) সঙ্গে সমন্বয় করে বঙ্গোপসাগর ও আরব সাগরের উপকূলবর্তী দেশগুলোয় ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ শুরু করে। আরএসএমসি সদস্য দেশগুলোর কাছ থেকে নামের তালিকা চায়। এর পর যাচাইবাছাই করে সংক্ষিপ্ত তালিকা ডব্লিউএমওর কাছে পাঠায়। এই অঞ্চলে আরএসএমসির সদস্য রয়েছে বাংলাদেশসহ ১৩টি দেশ। বাকি ১২টি দেশ হলো ভারত, ইরান, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, ওমান, পাকিস্তান, কাতার, সৌদি আরব, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, আরব আমিরাত ও ইয়েমেন।
এবারের ঘূর্ণিঝড়ের নাম ‘মোখা’ দিয়েছে ইয়েমেন। লোহিত সাগরের উপকূলবর্তী দেশটির একটি বন্দরনগরীর ইংরেজি নাম ‘Mocha’। নগরীটি গোটা বিশ্বে ‘মোখা’ কফি রপ্তানির জন্য বিখ্যাত। এর নামেই ইয়েমেন ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করেছে।
ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণের ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। নামকরণের ক্ষেত্রে দেশগুলোকে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হয়, তা হলো-নামটি যেন লিঙ্গ নিরপেক্ষ হয়, কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর সঙ্গে সাংঘর্ষিক না হয়। এ ছাড়া নামের পুনরাবৃত্তি নিয়েও রয়েছে নিয়ম।
এদিকে বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড় মোখায় রূপ নিয়েছে। ভারতীয় আবহাওয়া বিদরা বলছেন, শনিবার সন্ধ্যা নাগাদ এ ঘূর্ণিঝড়ের শক্তি সর্বোচ্চ মাত্রায় পৌঁছাবে। শনিবার মধ্যরাত থেকে সামান্য কমে আসতে পারে এর শক্তি। রোববার দুপুর নাগাদ বাংলাদেশের কক্সবাজার এবং মিয়ানমারের কিয়াউকপিউয়ের মধ্যবর্তী এলাকা দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে ‘মোখা’।
আরও পড়ুন:
ঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ২৪৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় ঘুরে ফিরে এই তিন দেশেরই বিভিন্ন
৪ ঘণ্টা আগেআজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২৯) দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জলবায়ু ও পরিবেশ সাংবাদিকদের সংগঠন ‘সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম’ (সাকজেএফ) এর নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিনের প্রবাল রক্ষায় সেখানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ আরোপকে কেন্দ্র করে গত কিছুদিন ধরেই আলোচনায় দ্বীপটি । এরই মধ্যে এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল আবিষ্কৃত হলো প্রশান্ত মহাসাগরে। অসংখ্য ক্ষুদ্র প্রাণী একসঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি প্রাচীরের পরিবর্তে একটি বিশালাকায় প্রবাল গঠন করেছে সেখা
১ দিন আগেঢাকার বাতাস আজও অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ওপরে উঠে দাঁড়িয়েছে পাঁচ এ। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ১২৩। অন্যদিকে একদিনের ব্যবধানে আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের
১ দিন আগে