সৌগত বসু ও শাহীন শাহ, টেকনাফ থেকে
বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় মোখার অগ্রভাগ উপকূলে আঘাত হানলে সবার আগে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে তা আছড়ে পড়বে। তাই বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে দেশের পর্যটনের সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন আট বর্গকিলোমিটার দ্বীপটিকে ঘিরে।
আজ শুক্রবার সেন্ট মার্টিন দ্বীপের ব্যবসায়ী ও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মোখা’র আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে সেখানে। বিশেষ করে বিস্তীর্ণ দ্বীপ হওয়ায় চরম আতঙ্কে রয়েছেন সেন্ট মার্টিন দ্বীপের বাসিন্দারা। ইতিমধ্যে হাজারো অধিবাসী দ্বীপ ছেড়ে টেকনাফের বিভিন্ন স্থানে আশ্রয় নিয়েছে। আজকেও হাজারো মানুষ দ্বীপটি ছেড়ে টেকনাফে আসবেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দোয়া চাওয়া শুরু করেছেন দ্বীপের বাসিন্দারা। যারা দ্বীপে অবস্থান করবেন তাঁদের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে আশ্রয়কেন্দ্রসহ অন্যান্য ব্যবস্থা।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, ১৪ তারিখ প্রথম প্রহরে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় মোখা। ইতিমধ্যে ঘূর্ণিঝড়টি প্রবল থেকে অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে যার কেন্দ্রে বাতাসের গতিবেগ ১৪০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। যদি বাংলাদেশ উপকূল অতক্রম করে তবে কক্সবাজার জেলার মহেশখালি, কুতুবদিয়া, চকরিয়া, টেকনাফ, সেন্টমার্টিনে আঘাত হানবে মোখা। এ সময় বাতাস ও অতিবর্ষণের সঙ্গে হতে পারে ৫ থেকে ১০ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস।
অধিদপ্তর থেকে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে দুই নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এ ছাড়াও ঘূর্ণিঝড়টি প্রকট হতে শুরু করায় দ্বীপ ছাড়ছে সেন্ট মার্টিনের বাসিন্দারা।
বৃহস্পতিবার হাজারো বাসিন্দা ট্রলার ও স্পিডবোটযোগে সেন্ট মার্টিন ছেড়ে টেকনাফ পৌঁছেছে। তাঁদের মধ্য অসি উল্লাহ ও আবু তালেব জানান, মোখা আতঙ্কে সেন্টমার্টিন ছেড়ে চলে আসা হয়। যেকোনো দুর্যোগে এমনিতে আতঙ্কে উদ্বেগে কাটিয়েছে একাধিকবার। বিভিন্ন মাধ্যমে এবারের ঘূর্ণিঝড় সরাসরি সেন্ট মার্টিনে আঘাত হবে তাই তাঁদের পরিবার নিয়ে নিরাপদ স্থান হিসেবে টেকনাফকে বেছে নিয়েছেন তাঁরা।
সেন্ট মার্টিনের বাসিন্দা ও পর্যটন ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন শুভ জানান, তাঁর পরিবারের সদস্য সংখ্যা ১০ জন। দুজন ব্যতীত সবাই আজ টেকনাফে চলে যাবেন বলে নিশ্চিত করেন।
সেন্ট মার্টিন দ্বীপের ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দ্বীপে এখনই বাতাস শুরু হয়েছে। দ্বীপে এখন কোনো পর্যটক নেই। প্রায় ২৩০টি হোটেল ও মোটেল, রিসোর্ট ফাঁকা করা হয়েছে। এখন ওয়ার্ডভিত্তিক মিটিং হচ্ছে। অনেকেই দ্বীপ ছেড়েছেন। যারা আছেন তাঁরা আশ্রয়কেন্দ্রে উঠবে। দ্বীপে কিছু জায়গায় বালির বস্তা ফেলা হয়েছে যাতে পানির জোরে ভেঙে না যায়। এখানে যারা আছে তাঁরা সংকেত বাড়লে আশ্রয়কেন্দ্রে যাবে।
মুজিবুর রহমান বলেন, ‘উপকূলের লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার সেই পরিস্থিতি এখনো হয়নি। ৪ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখা গেলে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হবে। সবাইকে সতর্ক থাকতে পরামর্শ দেওয়া হয়। পাশাপাশি দ্বীপে সিপিপির হাজারো স্বেচ্ছাসেবী প্রস্তুত রাখা হয়েছে। কিছু লোক দ্বীপ ছেড়ে গেছে বলে বিভিন্ন মাধ্যমে শুনেছি। তবে সঠিক তথ্য তার জানা নেই।’
প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্বীপের মানুষকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। দ্বীপটিকে বিশেষ নজরদারিতে রাখা হয়েছে বলেও জানিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। পরিস্থিতি মোকাবিলায় বাংলাদেশ নৌবাহিনীও প্রস্তুত রয়েছে।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, দুর্যোগে স্থানীয়দের জন্য উপজেলায় সরকারি-বেসরকারি ৮৭টি আশ্রয়কেন্দ্রসহ শতাধিক হোটেল-মোটেল ও ডাকবাংলো প্রস্তুত রাখা হয়েছে। বিশেষ জোন হিসেবে সেন্ট মার্টিন, শাহপরীর দ্বীপের জন্য নৌবাহিনীসহ বিজিবি, পুলিশ, কোস্টগার্ড, ফায়ার সার্ভিস, মেডিকেল টিমসহ স্বেচ্ছাসেবীদের প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কামরুজ্জামান বলেন, টেকনাফ উপজেলায় ৬৪টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সেন্ট মার্টিনে ১৭টি আশ্রয়কেন্দ্র আছে। সেন্টমার্টিনের জন্য আলাদাভাবে সরকারি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বিজিবি, কোস্ট গার্ড, নেভি সবার সঙ্গে সভা করে সেইভাবে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
ইউএনও বলেন, এখনো দুই নম্বর সতর্ক সংকেত রয়েছে। তাই এখন অনেকেই আসবে না। সতর্ক সংকেত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসা হবে। মেডিকেল টিম প্রস্তুত আছে।
কামরুজ্জামান বলেন, ‘ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন, ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কমিটি ও ইউনিয়ন পরিষদকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, আগাম প্রস্তুত থাকার জন্য। উপজেলা প্রশাসন ও ইউনিয়ন পরিষদ ইতিমধ্যে প্রস্তুতি সভা সম্পন্ন করা হয়েছে। দুর্যোগ মোকাবিলায় দ্বীপের জন্য আমাদের নৌবাহিনীও প্রস্তুত রয়েছে। পাশাপাশি দ্বীপে বিজিবি, পুলিশ, কোস্টগার্ড সদস্যরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন।’
আরও পড়ুন:
বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় মোখার অগ্রভাগ উপকূলে আঘাত হানলে সবার আগে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে তা আছড়ে পড়বে। তাই বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে দেশের পর্যটনের সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন আট বর্গকিলোমিটার দ্বীপটিকে ঘিরে।
আজ শুক্রবার সেন্ট মার্টিন দ্বীপের ব্যবসায়ী ও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মোখা’র আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে সেখানে। বিশেষ করে বিস্তীর্ণ দ্বীপ হওয়ায় চরম আতঙ্কে রয়েছেন সেন্ট মার্টিন দ্বীপের বাসিন্দারা। ইতিমধ্যে হাজারো অধিবাসী দ্বীপ ছেড়ে টেকনাফের বিভিন্ন স্থানে আশ্রয় নিয়েছে। আজকেও হাজারো মানুষ দ্বীপটি ছেড়ে টেকনাফে আসবেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দোয়া চাওয়া শুরু করেছেন দ্বীপের বাসিন্দারা। যারা দ্বীপে অবস্থান করবেন তাঁদের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে আশ্রয়কেন্দ্রসহ অন্যান্য ব্যবস্থা।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, ১৪ তারিখ প্রথম প্রহরে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় মোখা। ইতিমধ্যে ঘূর্ণিঝড়টি প্রবল থেকে অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে যার কেন্দ্রে বাতাসের গতিবেগ ১৪০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। যদি বাংলাদেশ উপকূল অতক্রম করে তবে কক্সবাজার জেলার মহেশখালি, কুতুবদিয়া, চকরিয়া, টেকনাফ, সেন্টমার্টিনে আঘাত হানবে মোখা। এ সময় বাতাস ও অতিবর্ষণের সঙ্গে হতে পারে ৫ থেকে ১০ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস।
অধিদপ্তর থেকে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে দুই নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এ ছাড়াও ঘূর্ণিঝড়টি প্রকট হতে শুরু করায় দ্বীপ ছাড়ছে সেন্ট মার্টিনের বাসিন্দারা।
বৃহস্পতিবার হাজারো বাসিন্দা ট্রলার ও স্পিডবোটযোগে সেন্ট মার্টিন ছেড়ে টেকনাফ পৌঁছেছে। তাঁদের মধ্য অসি উল্লাহ ও আবু তালেব জানান, মোখা আতঙ্কে সেন্টমার্টিন ছেড়ে চলে আসা হয়। যেকোনো দুর্যোগে এমনিতে আতঙ্কে উদ্বেগে কাটিয়েছে একাধিকবার। বিভিন্ন মাধ্যমে এবারের ঘূর্ণিঝড় সরাসরি সেন্ট মার্টিনে আঘাত হবে তাই তাঁদের পরিবার নিয়ে নিরাপদ স্থান হিসেবে টেকনাফকে বেছে নিয়েছেন তাঁরা।
সেন্ট মার্টিনের বাসিন্দা ও পর্যটন ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন শুভ জানান, তাঁর পরিবারের সদস্য সংখ্যা ১০ জন। দুজন ব্যতীত সবাই আজ টেকনাফে চলে যাবেন বলে নিশ্চিত করেন।
সেন্ট মার্টিন দ্বীপের ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দ্বীপে এখনই বাতাস শুরু হয়েছে। দ্বীপে এখন কোনো পর্যটক নেই। প্রায় ২৩০টি হোটেল ও মোটেল, রিসোর্ট ফাঁকা করা হয়েছে। এখন ওয়ার্ডভিত্তিক মিটিং হচ্ছে। অনেকেই দ্বীপ ছেড়েছেন। যারা আছেন তাঁরা আশ্রয়কেন্দ্রে উঠবে। দ্বীপে কিছু জায়গায় বালির বস্তা ফেলা হয়েছে যাতে পানির জোরে ভেঙে না যায়। এখানে যারা আছে তাঁরা সংকেত বাড়লে আশ্রয়কেন্দ্রে যাবে।
মুজিবুর রহমান বলেন, ‘উপকূলের লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার সেই পরিস্থিতি এখনো হয়নি। ৪ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখা গেলে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হবে। সবাইকে সতর্ক থাকতে পরামর্শ দেওয়া হয়। পাশাপাশি দ্বীপে সিপিপির হাজারো স্বেচ্ছাসেবী প্রস্তুত রাখা হয়েছে। কিছু লোক দ্বীপ ছেড়ে গেছে বলে বিভিন্ন মাধ্যমে শুনেছি। তবে সঠিক তথ্য তার জানা নেই।’
প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্বীপের মানুষকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। দ্বীপটিকে বিশেষ নজরদারিতে রাখা হয়েছে বলেও জানিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। পরিস্থিতি মোকাবিলায় বাংলাদেশ নৌবাহিনীও প্রস্তুত রয়েছে।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, দুর্যোগে স্থানীয়দের জন্য উপজেলায় সরকারি-বেসরকারি ৮৭টি আশ্রয়কেন্দ্রসহ শতাধিক হোটেল-মোটেল ও ডাকবাংলো প্রস্তুত রাখা হয়েছে। বিশেষ জোন হিসেবে সেন্ট মার্টিন, শাহপরীর দ্বীপের জন্য নৌবাহিনীসহ বিজিবি, পুলিশ, কোস্টগার্ড, ফায়ার সার্ভিস, মেডিকেল টিমসহ স্বেচ্ছাসেবীদের প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কামরুজ্জামান বলেন, টেকনাফ উপজেলায় ৬৪টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সেন্ট মার্টিনে ১৭টি আশ্রয়কেন্দ্র আছে। সেন্টমার্টিনের জন্য আলাদাভাবে সরকারি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বিজিবি, কোস্ট গার্ড, নেভি সবার সঙ্গে সভা করে সেইভাবে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
ইউএনও বলেন, এখনো দুই নম্বর সতর্ক সংকেত রয়েছে। তাই এখন অনেকেই আসবে না। সতর্ক সংকেত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসা হবে। মেডিকেল টিম প্রস্তুত আছে।
কামরুজ্জামান বলেন, ‘ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন, ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কমিটি ও ইউনিয়ন পরিষদকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, আগাম প্রস্তুত থাকার জন্য। উপজেলা প্রশাসন ও ইউনিয়ন পরিষদ ইতিমধ্যে প্রস্তুতি সভা সম্পন্ন করা হয়েছে। দুর্যোগ মোকাবিলায় দ্বীপের জন্য আমাদের নৌবাহিনীও প্রস্তুত রয়েছে। পাশাপাশি দ্বীপে বিজিবি, পুলিশ, কোস্টগার্ড সদস্যরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন।’
আরও পড়ুন:
ঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ২৪৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় ঘুরে ফিরে এই তিন দেশেরই বিভিন্ন
১৫ ঘণ্টা আগেআজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২৯) দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জলবায়ু ও পরিবেশ সাংবাদিকদের সংগঠন ‘সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম’ (সাকজেএফ) এর নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে।
১ দিন আগেসেন্টমার্টিনের প্রবাল রক্ষায় সেখানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ আরোপকে কেন্দ্র করে গত কিছুদিন ধরেই আলোচনায় দ্বীপটি । এরই মধ্যে এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল আবিষ্কৃত হলো প্রশান্ত মহাসাগরে। অসংখ্য ক্ষুদ্র প্রাণী একসঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি প্রাচীরের পরিবর্তে একটি বিশালাকায় প্রবাল গঠন করেছে সেখা
১ দিন আগেঢাকার বাতাস আজও অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ওপরে উঠে দাঁড়িয়েছে পাঁচ এ। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ১২৩। অন্যদিকে একদিনের ব্যবধানে আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের
২ দিন আগে