নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পর্যটন মৌসুম শুরুর আগেই সেন্টমার্টিন ভ্রমণ নিয়ে সিদ্ধান্ত আসছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
আজ সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
পরিবেশবান্ধব পর্যটন ব্যবস্থাপনা ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ করা হবে উল্লেখ করে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, সেন্টমার্টিন দ্বীপে ভ্রমণ সংক্রান্ত বিভিন্ন বিধিনিষেধ আগামী পর্যটন মৌসুম শুরুর আগে অর্থাৎ নভেম্বরের আগেই কার্যকর করা হবে। সেন্টমার্টিন, কক্সবাজার এবং কুয়াকাটাকে সিঙ্গেল ইউজ (একবার ব্যবহারযোগ্য) প্লাস্টিক ব্যবহার মুক্ত করার কাজটা শুরু করব। এটা একদিনে হবে না। কিন্তু কাজটা শুরু করা হবে।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান আরও বলেন, ‘হোটেল মালিক, ট্যুর অপারেটর, পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত জানাতে চাই। সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ব্যবহার মুক্ত করার কাজ শুরু হবে। সেন্টমার্টিন দ্বীপটা বাঁচুক। সেন্টমার্টিন দ্বীপটা সবাই দেখুক কিন্তু একই লোক পাঁচবার না যাক।’
উপদেষ্টা বলেন, পরিবেশ আইনে ১৯৯৯ সালে প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা ঘোষণা করা হয় দ্বীপটিকে। আবার বন্য প্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইনে মেরিন প্রোটেক্টেড এলাকা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। দ্বীপটি দিনকে দিন নাজুক হচ্ছে।
২০১৮ সালের আন্তমন্ত্রণালয় সভায় ২০১৯ সালের ১ মার্চ থেকে দিনের বেলা পর্যটন চালু, রাতের বেলা থাকতে পারবে না; ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি প্রবেশের ক্ষেত্রে নিবন্ধন এবং সংখ্যা সর্বোচ্চ এক হাজার ২৫০ জন; জাহাজে অতিরিক্ত যাত্রী না নেওয়া এবং ২০২০ সালের ১৭ মার্চ রাত্রি যাপন নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত হয়। ২০২১ সালের ২৩ নভেম্বর লঞ্চ-জাহাজে মোট যাত্রীর সংখ্যা এক হাজার ২৫০ জনের মধ্যে রাখা এবং একজন ব্যক্তি পাঁচজনের বেশি টিকিট কিনতে পারবে না বলে সিদ্ধান্ত হয়। ধারাবাহিকভাবে সিদ্ধান্ত হলেও সেগুলোর কোনোটি বাস্তবায়িত হয়নি।
২০২৩ সালে পরিবেশ মন্ত্রণালয় একটি পর্যটন নির্দেশিকা দিয়েছে, সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক নিয়ে যাওয়া যাবে না। সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের তালিকাও করতে বলা হয়। সামুদ্রিক কাছিমের ডিম কুকুর খেয়ে ফেলে। সেগুলো কীভাবে রক্ষা করা যায়। ওই সময় ৮৮২ জনের কথা বলা হয়। কিন্তু এগুলো বাস্তবায়িত হয়নি।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, গত মৌসুমে দুই লাখ ২০ হাজার পর্যটক সেন্টমার্টিন ভ্রমণ করেছে। ওইখানে কোনো হাসপাতাল নেই। আপনি যদি পর্যটন করতে চান তাহলে এগুলো ভাবতে হবে। দ্বীপটা রক্ষা হোক এবং পর্যটনটাকেও একটা কাঠামোর মধ্যে নিয়ে আসতে হবে।
সামনে পর্যটন মৌসুম আসছে, এর আগেই সিদ্ধান্ত হবে কিনা এ বিষয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘পর্যটন মৌসুম শুরু হয় নভেম্বর বা ডিসেম্বর থেকে, এর আগেই এসব বিষয়ে (বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ) সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কোন কর্মপন্থায় যাব সেটা হলো বিষয়, কোনটা নিলে আসলেই আমরা বাস্তবায়ন করতে পারব।’
পর্যটন মৌসুম শুরুর আগেই সেন্টমার্টিন ভ্রমণ নিয়ে সিদ্ধান্ত আসছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
আজ সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
পরিবেশবান্ধব পর্যটন ব্যবস্থাপনা ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ করা হবে উল্লেখ করে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, সেন্টমার্টিন দ্বীপে ভ্রমণ সংক্রান্ত বিভিন্ন বিধিনিষেধ আগামী পর্যটন মৌসুম শুরুর আগে অর্থাৎ নভেম্বরের আগেই কার্যকর করা হবে। সেন্টমার্টিন, কক্সবাজার এবং কুয়াকাটাকে সিঙ্গেল ইউজ (একবার ব্যবহারযোগ্য) প্লাস্টিক ব্যবহার মুক্ত করার কাজটা শুরু করব। এটা একদিনে হবে না। কিন্তু কাজটা শুরু করা হবে।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান আরও বলেন, ‘হোটেল মালিক, ট্যুর অপারেটর, পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত জানাতে চাই। সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ব্যবহার মুক্ত করার কাজ শুরু হবে। সেন্টমার্টিন দ্বীপটা বাঁচুক। সেন্টমার্টিন দ্বীপটা সবাই দেখুক কিন্তু একই লোক পাঁচবার না যাক।’
উপদেষ্টা বলেন, পরিবেশ আইনে ১৯৯৯ সালে প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা ঘোষণা করা হয় দ্বীপটিকে। আবার বন্য প্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইনে মেরিন প্রোটেক্টেড এলাকা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। দ্বীপটি দিনকে দিন নাজুক হচ্ছে।
২০১৮ সালের আন্তমন্ত্রণালয় সভায় ২০১৯ সালের ১ মার্চ থেকে দিনের বেলা পর্যটন চালু, রাতের বেলা থাকতে পারবে না; ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি প্রবেশের ক্ষেত্রে নিবন্ধন এবং সংখ্যা সর্বোচ্চ এক হাজার ২৫০ জন; জাহাজে অতিরিক্ত যাত্রী না নেওয়া এবং ২০২০ সালের ১৭ মার্চ রাত্রি যাপন নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত হয়। ২০২১ সালের ২৩ নভেম্বর লঞ্চ-জাহাজে মোট যাত্রীর সংখ্যা এক হাজার ২৫০ জনের মধ্যে রাখা এবং একজন ব্যক্তি পাঁচজনের বেশি টিকিট কিনতে পারবে না বলে সিদ্ধান্ত হয়। ধারাবাহিকভাবে সিদ্ধান্ত হলেও সেগুলোর কোনোটি বাস্তবায়িত হয়নি।
২০২৩ সালে পরিবেশ মন্ত্রণালয় একটি পর্যটন নির্দেশিকা দিয়েছে, সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক নিয়ে যাওয়া যাবে না। সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের তালিকাও করতে বলা হয়। সামুদ্রিক কাছিমের ডিম কুকুর খেয়ে ফেলে। সেগুলো কীভাবে রক্ষা করা যায়। ওই সময় ৮৮২ জনের কথা বলা হয়। কিন্তু এগুলো বাস্তবায়িত হয়নি।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, গত মৌসুমে দুই লাখ ২০ হাজার পর্যটক সেন্টমার্টিন ভ্রমণ করেছে। ওইখানে কোনো হাসপাতাল নেই। আপনি যদি পর্যটন করতে চান তাহলে এগুলো ভাবতে হবে। দ্বীপটা রক্ষা হোক এবং পর্যটনটাকেও একটা কাঠামোর মধ্যে নিয়ে আসতে হবে।
সামনে পর্যটন মৌসুম আসছে, এর আগেই সিদ্ধান্ত হবে কিনা এ বিষয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘পর্যটন মৌসুম শুরু হয় নভেম্বর বা ডিসেম্বর থেকে, এর আগেই এসব বিষয়ে (বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ) সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কোন কর্মপন্থায় যাব সেটা হলো বিষয়, কোনটা নিলে আসলেই আমরা বাস্তবায়ন করতে পারব।’
ঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ২৪৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় ঘুরে ফিরে এই তিন দেশেরই বিভিন্ন
২ ঘণ্টা আগেআজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২৯) দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জলবায়ু ও পরিবেশ সাংবাদিকদের সংগঠন ‘সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম’ (সাকজেএফ) এর নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিনের প্রবাল রক্ষায় সেখানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ আরোপকে কেন্দ্র করে গত কিছুদিন ধরেই আলোচনায় দ্বীপটি । এরই মধ্যে এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল আবিষ্কৃত হলো প্রশান্ত মহাসাগরে। অসংখ্য ক্ষুদ্র প্রাণী একসঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি প্রাচীরের পরিবর্তে একটি বিশালাকায় প্রবাল গঠন করেছে সেখা
২১ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ওপরে উঠে দাঁড়িয়েছে পাঁচ এ। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ১২৩। অন্যদিকে একদিনের ব্যবধানে আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের
১ দিন আগে