অনলাইন ডেস্ক
প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষার বিনিময়ে উন্নয়নশীল দেশগুলোর বিদেশি ঋণ মওকুফ করার নীতি বেলিজ ও গ্যালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জে সফলতার মুখ দেখেছে। তাই এই নীতির ব্যাপক বাস্তবায়নে টাস্কফোর্স গঠনের উদ্যোগ চলছে। দুবাইয়ে চলমান বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনের ২৮তম আসরেই বহুজাতিক উন্নয়ন ব্যাংকগুলো (এমডিবি) এটি গঠন করতে পারে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে বলছে, ‘ডেট ফর নেচার সোয়াপ’ বা ‘প্রকৃতির বিনিময়ে ঋণ’ নামের নীতি কার্যকর করতে চাইছে উন্নয়ন ব্যাংকগুলো। এর আওতায় প্রকৃতি ও পরিবেশ রক্ষায় বিনিয়োগ করলে উন্নয়নশীল দেশগুলোর বিদেশি ঋণ মওকুফ করা হবে।
কপ-২৮ সম্মেলনে এই টাস্কফোর্স গঠনের উদ্যোগকে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতারাও এই নীতির ব্যাপারে নিজেদের সমর্থন জানিয়েছে।
আফ্রিকান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের ফাইন্যান্সের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার হ্যাসাটু ডিওপ এন’সেলে বলেছেন, ‘এই টাস্কফোর্সের অংশ হওয়ার পেছনে আমাদের প্রেরণা হলো ঋণের বিনিময়ে প্রকৃতি রক্ষার নীতি প্রণয়ন এবং এ সম্পর্কিত উপকরণগুলো সামনে নিয়ে আসা। আমরা এই নীতিকে শক্তিশালী হাতিয়ার হিসেবে দেখি।’
এই পরিকল্পনার সঙ্গে জড়িত রয়েছে চারটি পৃথক আর্থিক প্রতিষ্ঠান, যাদের নাম আগামী সোমবার কপ-২৮ সম্মেলনের ‘অর্থ দিবসে’ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হবে। এই গ্রুপকেই তখন প্রকৃতি ও জলবায়ুর জন্য অর্থায়নের টাস্ক ফোর্স বলা হবে।
সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র রয়টার্সকে বলেছে, প্রাথমিকভাবে এই পদক্ষেপে ইন্টার-আমেরিকান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (আইডিবি) এবং ইউএস ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ফাইন্যান্স করপোরেশন (ডিএফসি) সভাপতিত্ব করবে। উভয় ঋণদাতাই সাম্প্রতিক সময়ে এ ধরনের জলবায়ুভিত্তিক উদ্যোগের সঙ্গে জড়িত।
বিশ্বব্যাংক, ইউরোপিয়ান ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক (ইআইবি), এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি), বেইজিংভিত্তিক এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের অংশগ্রহণের সম্ভাবনার কথা শোনা গেছে। তবে আজ শুক্রবার পর্যন্ত ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর কপ-২৮ সম্মেলনের অংশগ্রহণের ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এসব প্রতিষ্ঠানের প্রত্যেকেই পরিবেশগত প্রচেষ্টা বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
সাধারণত একটি দেশের বন্ড কেনার মাধ্যমে এই ‘ডেট ফর নেচার সোয়াপ’ নীতি কাজ করে। বন্ড কেনার ক্ষেত্রেও প্রায়ই ছাড় দেয় এমডিবি। তার বিনিময়ে পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় কম খরচে বিনিয়োগ করতে হয় বিদেশি ঋণ নেওয়া দেশগুলোকে। এতে দেশগুলোর খরচ যেমন কম হয়, তেমনি বিনিয়োগ ঝুঁকিও কম থাকে।
এই টাস্কফোর্স গঠিত হওয়ার পর আগামী বছর কাজ শুরু করবে বলে আশা করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এনজিও দ্য নেচার কনজারভেন্সি এই টাস্কফোর্সের অংশ হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শ্রীলঙ্কা, জাম্বিয়া, কেনিয়া, তানজানিয়া, কলম্বিয়া ও আমাজন অঞ্চলের বেশ কয়েকটি দেশ এই নীতির আওতায় আসার চেষ্টা করতে পারে।
প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষার বিনিময়ে উন্নয়নশীল দেশগুলোর বিদেশি ঋণ মওকুফ করার নীতি বেলিজ ও গ্যালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জে সফলতার মুখ দেখেছে। তাই এই নীতির ব্যাপক বাস্তবায়নে টাস্কফোর্স গঠনের উদ্যোগ চলছে। দুবাইয়ে চলমান বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনের ২৮তম আসরেই বহুজাতিক উন্নয়ন ব্যাংকগুলো (এমডিবি) এটি গঠন করতে পারে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে বলছে, ‘ডেট ফর নেচার সোয়াপ’ বা ‘প্রকৃতির বিনিময়ে ঋণ’ নামের নীতি কার্যকর করতে চাইছে উন্নয়ন ব্যাংকগুলো। এর আওতায় প্রকৃতি ও পরিবেশ রক্ষায় বিনিয়োগ করলে উন্নয়নশীল দেশগুলোর বিদেশি ঋণ মওকুফ করা হবে।
কপ-২৮ সম্মেলনে এই টাস্কফোর্স গঠনের উদ্যোগকে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতারাও এই নীতির ব্যাপারে নিজেদের সমর্থন জানিয়েছে।
আফ্রিকান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের ফাইন্যান্সের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার হ্যাসাটু ডিওপ এন’সেলে বলেছেন, ‘এই টাস্কফোর্সের অংশ হওয়ার পেছনে আমাদের প্রেরণা হলো ঋণের বিনিময়ে প্রকৃতি রক্ষার নীতি প্রণয়ন এবং এ সম্পর্কিত উপকরণগুলো সামনে নিয়ে আসা। আমরা এই নীতিকে শক্তিশালী হাতিয়ার হিসেবে দেখি।’
এই পরিকল্পনার সঙ্গে জড়িত রয়েছে চারটি পৃথক আর্থিক প্রতিষ্ঠান, যাদের নাম আগামী সোমবার কপ-২৮ সম্মেলনের ‘অর্থ দিবসে’ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হবে। এই গ্রুপকেই তখন প্রকৃতি ও জলবায়ুর জন্য অর্থায়নের টাস্ক ফোর্স বলা হবে।
সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র রয়টার্সকে বলেছে, প্রাথমিকভাবে এই পদক্ষেপে ইন্টার-আমেরিকান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (আইডিবি) এবং ইউএস ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ফাইন্যান্স করপোরেশন (ডিএফসি) সভাপতিত্ব করবে। উভয় ঋণদাতাই সাম্প্রতিক সময়ে এ ধরনের জলবায়ুভিত্তিক উদ্যোগের সঙ্গে জড়িত।
বিশ্বব্যাংক, ইউরোপিয়ান ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক (ইআইবি), এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি), বেইজিংভিত্তিক এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের অংশগ্রহণের সম্ভাবনার কথা শোনা গেছে। তবে আজ শুক্রবার পর্যন্ত ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর কপ-২৮ সম্মেলনের অংশগ্রহণের ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এসব প্রতিষ্ঠানের প্রত্যেকেই পরিবেশগত প্রচেষ্টা বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
সাধারণত একটি দেশের বন্ড কেনার মাধ্যমে এই ‘ডেট ফর নেচার সোয়াপ’ নীতি কাজ করে। বন্ড কেনার ক্ষেত্রেও প্রায়ই ছাড় দেয় এমডিবি। তার বিনিময়ে পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় কম খরচে বিনিয়োগ করতে হয় বিদেশি ঋণ নেওয়া দেশগুলোকে। এতে দেশগুলোর খরচ যেমন কম হয়, তেমনি বিনিয়োগ ঝুঁকিও কম থাকে।
এই টাস্কফোর্স গঠিত হওয়ার পর আগামী বছর কাজ শুরু করবে বলে আশা করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এনজিও দ্য নেচার কনজারভেন্সি এই টাস্কফোর্সের অংশ হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শ্রীলঙ্কা, জাম্বিয়া, কেনিয়া, তানজানিয়া, কলম্বিয়া ও আমাজন অঞ্চলের বেশ কয়েকটি দেশ এই নীতির আওতায় আসার চেষ্টা করতে পারে।
ঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ২৪৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় ঘুরে ফিরে এই তিন দেশেরই বিভিন্ন
৩৯ মিনিট আগেআজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২৯) দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জলবায়ু ও পরিবেশ সাংবাদিকদের সংগঠন ‘সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম’ (সাকজেএফ) এর নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিনের প্রবাল রক্ষায় সেখানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ আরোপকে কেন্দ্র করে গত কিছুদিন ধরেই আলোচনায় দ্বীপটি । এরই মধ্যে এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল আবিষ্কৃত হলো প্রশান্ত মহাসাগরে। অসংখ্য ক্ষুদ্র প্রাণী একসঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি প্রাচীরের পরিবর্তে একটি বিশালাকায় প্রবাল গঠন করেছে সেখা
২০ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ওপরে উঠে দাঁড়িয়েছে পাঁচ এ। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ১২৩। অন্যদিকে একদিনের ব্যবধানে আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের
১ দিন আগে