অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা: বিড়াল জাতীয় প্রাণীর শাবক প্রতিপালনের দায়িত্ব সম্পূর্ণ একাই পালন করে মা। পুরুষ প্রাণীটি স্ত্রীটিকে সহায়তা তো করেই না বরং, প্রায়ই শাবকদের মেরে খেয়ে ফেলতে দেখা যায়। বিশেষ করে বাঘের ক্ষেত্রে এটিই স্বাভাবিক চরিত্র। শাবক লালন–পালনে মা বাঘটিকে পুরুষ বাঘের সহযোগিতা করার নির্ভরযোগ্য প্রমাণ নেই।
তবে এই স্বতঃসিদ্ধ সত্যটিকে সম্ভবত ভুল প্রমাণ করতে যাচ্ছে ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের একটি পুরুষ বাঘ। গত ১৫ মে মা বাঘটি মারা যাওয়ার দুদিন পর চারটি এতিম শাবককে শনাক্ত করেন বন বিভাগের কর্মকর্তারা। তাঁরা দেখতে পান, দীর্ঘকালীন অসুস্থতায় মা বাঘটি মারা গেছে। একটি পুরুষ বাঘ শাবকগুলোর দেখভাল করছে।
বাঘটির আচরণ ও ঘটনা পর্যবেক্ষণের জন্য ক্যামেরা বসায় বন বিভাগ। ২০ মে থেকে ২০ জুন পর্যন্ত এক মাসের ছবি ও ভিডিও নিয়ে পর্যবেক্ষণ করেন কর্মকর্তারা। তাঁরা দেখতে পান, পুরুষ বাঘটি সব সময় শাবকগুলোর কাছাকাছিই থাকছে। শিকার খোঁজার জন্য কিছুটা দূরে গেলেও কখনো দুই দিনের বেশি থাকছে না। রাজ্যের পান্না টাইগার রিজার্ভে এই বিরল ঘটনা ঘটেছে।
শাবকগুলোর খাবার জোগাতে প্রাণপণ চেষ্টা করছে পুরুষ বাঘটি। তবে শিকারে যাওয়ার সময় সেটি বাচ্চাদের সঙ্গে নিয়ে যাচ্ছে না। ২১ মে বাঘটি একটি সাম্বার হরিণ এবং ৬ জুন ভোরে একটি গাভি শিকার করে আনে। বন বিভাগের ছবিতে দেখা যায়, শিকার করা প্রাণীগুলো একা না খেয়ে শাবকদের জন্যও নিয়ে এসেছে সেটি।
বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞরা বাঘটির এমন আচরণকে বিরল বলে অভিহিত করেছেন। যদিও ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাজস্থান রাজ্যের রনথম্বোর অভয়াশ্রমে এমন আরেকটি বিরল ঘটনা দেখা গিয়েছিল বলে জানান পান্না টাইগার রিজার্ভের সাবেক প্রধান ওয়ার্ডেন এসকে মণ্ডল। সে সময় একটি পুরুষ বাঘকে দুটি এতিম শাবককে লালন–পালন করতে দেখা যায়। বাঘটিকে তাদের জৈবিক বাবা বলেই ধরে নিয়েছিলেন কর্মকর্তারা।
বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞরা বলেন, জৈবিক বাবা হলেও শাবকদের দেখাশোনার কোনো দায়িত্ব নেয় না পুরুষ বাঘ। বিশেষ করে মা বাঘ বাচ্চাদের কাছ থেকে দূরে কোথাও গেলে এবং একসঙ্গে একাধিক পুরুষ বাঘ থাকলে শাবকদের শুধুই ‘খাদ্য’ হিসেবে দেখে তারা।
এদিকে শাবকগুলোর নিজেকে রক্ষার দক্ষতা অর্জনের জন্য সামনের কয়েক মাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন প্রধান বন সংরক্ষক অলোক কুমার। শাবকগুলোর বর্তমান ওজন ৫০ কেজি; যা ৮০-৯০ হলে আদর্শ হতো বলে মন্তব্য তাঁর। তবে স্বাস্থ্য ও বৃদ্ধির অগ্রগতি, ঘোরাঘুরি, সক্রিয়তা দেখে শাবকগুলোকে চাপমুক্ত বলেই মনে হয়–যোগ করেন তিনি।
ঢাকা: বিড়াল জাতীয় প্রাণীর শাবক প্রতিপালনের দায়িত্ব সম্পূর্ণ একাই পালন করে মা। পুরুষ প্রাণীটি স্ত্রীটিকে সহায়তা তো করেই না বরং, প্রায়ই শাবকদের মেরে খেয়ে ফেলতে দেখা যায়। বিশেষ করে বাঘের ক্ষেত্রে এটিই স্বাভাবিক চরিত্র। শাবক লালন–পালনে মা বাঘটিকে পুরুষ বাঘের সহযোগিতা করার নির্ভরযোগ্য প্রমাণ নেই।
তবে এই স্বতঃসিদ্ধ সত্যটিকে সম্ভবত ভুল প্রমাণ করতে যাচ্ছে ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের একটি পুরুষ বাঘ। গত ১৫ মে মা বাঘটি মারা যাওয়ার দুদিন পর চারটি এতিম শাবককে শনাক্ত করেন বন বিভাগের কর্মকর্তারা। তাঁরা দেখতে পান, দীর্ঘকালীন অসুস্থতায় মা বাঘটি মারা গেছে। একটি পুরুষ বাঘ শাবকগুলোর দেখভাল করছে।
বাঘটির আচরণ ও ঘটনা পর্যবেক্ষণের জন্য ক্যামেরা বসায় বন বিভাগ। ২০ মে থেকে ২০ জুন পর্যন্ত এক মাসের ছবি ও ভিডিও নিয়ে পর্যবেক্ষণ করেন কর্মকর্তারা। তাঁরা দেখতে পান, পুরুষ বাঘটি সব সময় শাবকগুলোর কাছাকাছিই থাকছে। শিকার খোঁজার জন্য কিছুটা দূরে গেলেও কখনো দুই দিনের বেশি থাকছে না। রাজ্যের পান্না টাইগার রিজার্ভে এই বিরল ঘটনা ঘটেছে।
শাবকগুলোর খাবার জোগাতে প্রাণপণ চেষ্টা করছে পুরুষ বাঘটি। তবে শিকারে যাওয়ার সময় সেটি বাচ্চাদের সঙ্গে নিয়ে যাচ্ছে না। ২১ মে বাঘটি একটি সাম্বার হরিণ এবং ৬ জুন ভোরে একটি গাভি শিকার করে আনে। বন বিভাগের ছবিতে দেখা যায়, শিকার করা প্রাণীগুলো একা না খেয়ে শাবকদের জন্যও নিয়ে এসেছে সেটি।
বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞরা বাঘটির এমন আচরণকে বিরল বলে অভিহিত করেছেন। যদিও ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাজস্থান রাজ্যের রনথম্বোর অভয়াশ্রমে এমন আরেকটি বিরল ঘটনা দেখা গিয়েছিল বলে জানান পান্না টাইগার রিজার্ভের সাবেক প্রধান ওয়ার্ডেন এসকে মণ্ডল। সে সময় একটি পুরুষ বাঘকে দুটি এতিম শাবককে লালন–পালন করতে দেখা যায়। বাঘটিকে তাদের জৈবিক বাবা বলেই ধরে নিয়েছিলেন কর্মকর্তারা।
বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞরা বলেন, জৈবিক বাবা হলেও শাবকদের দেখাশোনার কোনো দায়িত্ব নেয় না পুরুষ বাঘ। বিশেষ করে মা বাঘ বাচ্চাদের কাছ থেকে দূরে কোথাও গেলে এবং একসঙ্গে একাধিক পুরুষ বাঘ থাকলে শাবকদের শুধুই ‘খাদ্য’ হিসেবে দেখে তারা।
এদিকে শাবকগুলোর নিজেকে রক্ষার দক্ষতা অর্জনের জন্য সামনের কয়েক মাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন প্রধান বন সংরক্ষক অলোক কুমার। শাবকগুলোর বর্তমান ওজন ৫০ কেজি; যা ৮০-৯০ হলে আদর্শ হতো বলে মন্তব্য তাঁর। তবে স্বাস্থ্য ও বৃদ্ধির অগ্রগতি, ঘোরাঘুরি, সক্রিয়তা দেখে শাবকগুলোকে চাপমুক্ত বলেই মনে হয়–যোগ করেন তিনি।
ঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ২৪৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় ঘুরে ফিরে এই তিন দেশেরই বিভিন্ন
১৫ ঘণ্টা আগেআজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২৯) দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জলবায়ু ও পরিবেশ সাংবাদিকদের সংগঠন ‘সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম’ (সাকজেএফ) এর নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে।
১ দিন আগেসেন্টমার্টিনের প্রবাল রক্ষায় সেখানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ আরোপকে কেন্দ্র করে গত কিছুদিন ধরেই আলোচনায় দ্বীপটি । এরই মধ্যে এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল আবিষ্কৃত হলো প্রশান্ত মহাসাগরে। অসংখ্য ক্ষুদ্র প্রাণী একসঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি প্রাচীরের পরিবর্তে একটি বিশালাকায় প্রবাল গঠন করেছে সেখা
১ দিন আগেঢাকার বাতাস আজও অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ওপরে উঠে দাঁড়িয়েছে পাঁচ এ। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ১২৩। অন্যদিকে একদিনের ব্যবধানে আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের
২ দিন আগে