অনলাইন ডেস্ক
নরওয়েতে আর্কটিক দ্বীপপুঞ্জের সাভালবার্ড এলাকায় একটি সিন্ধুঘোটকের খুব কাছাকাছি যাওয়ায় এক পর্যটককে ১১০০ ডলারেরও বেশি অর্থ জরিমানা করা হয়েছে, বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ১ লাখ ২১ হাজার টাকা। ভাসমান একটি বরফখণ্ডের ওপর দাঁড়ানো সেই পর্যটককে সিন্ধুঘোটকের খুব কাছে যেতে দেখে স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে খবর দেয় জনসাধারণ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
সাভালবার্ডে বন্যপ্রাণীদের বিরক্ত করা যেকোনো আচরণই আইন বিরোধী। আর ঘটনাটি ঘটেছে বিশ্বের সবচেয়ে উত্তরের বসতি লংইয়ারবিয়েনের কাছে। সাভালবার্ডের পরিবেশ বিষয়ক আইন অনুসারে, দ্বীপপুঞ্জটিতে সকল যানবাহন এমনভাবে চলবে যাতে স্থানীয় বন্যপ্রাণীর কোনো অসুবিধা না হয়। অঞ্চলটির বন্যপ্রাণীর মধ্যে মেরু ভালুক, সিল, তিমি, রেইনডিয়ার এবং আর্কটিক শিয়াল অন্তর্ভুক্ত।
সাভালবার্ডের গভর্নর সবাইকে সিন্ধুঘোটক থেকে প্রয়োজনীয় দূরত্ব বজায় রাখার ব্যাপারে উৎসাহিত করেছেন যাতে, প্রাণীগুলো বিরক্ত না হয় এবং যেকোনো ধরনের বিপদ এড়ানো যায়।
পুলিশ প্রসিকিউটর ম্যাগনাস রিন্ডাল ফ্রেড্রিকসেন বিবিসিকে বলেছেন, ঘটনার কিছু অংশ গভর্নরের বেশ কয়েকজন কর্মচারী পর্যবেক্ষণ করেছেন। ঘটনাটি ঘটেছে লংইয়ারবিয়েনের খুব কাছে। সেই পর্যটক একজন পোলিশ নাগরিক এবং সেদিনই তিনি সেই এলাকায় এসেছিলেন। তাকে গভর্নরের অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই তিনি জরিমানা পরিশোধ করেন।
কিন্তু সিন্ধুঘোটকের এত কাছে এই ব্যক্তি কেন গিয়েছিলেন তা স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। তবে ম্যাগনাস রিন্ডাল ফ্রেড্রিকসেনের ধারণা, ভালো ছবি তুলতেই পোলিশ নাগরিক এ কাজ করে থাকতে পারেন।
গ্রীষ্ম এবং বসন্তে সাভালবার্ডে ভিড় করেন পর্যটকেরা। আর্কটিক দ্বীপপুঞ্জের যে জায়গাগুলোতে মানুষের পদচিহ্ন খুব বেশি পড়েনি, সেসব স্থানের টানে ছুটে যায় পর্যটকেরা। বছরের বিশেষ এই সময়ে দ্বীপপুঞ্জটিতে সূর্য অস্ত যায় না। ভ্রমণপিপাসুরা তখন ‘মধ্যরাতের সূর্য’ দেখতে যায়।
তিন শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে শিকারের পর অঞ্চলটিতে যখন বেঁচে ছিল মাত্র কয়েকশ সিন্ধুঘোটক, তখনই সাভালবার্ডে এই প্রাণীটিকে সংরক্ষিত বলে ঘোষণা করা হয়। নরওয়েতে প্রাণীটির সংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও এখনো বিলুপ্তপ্রায় প্রাণীর তালিকাতেই রয়েছে সিন্ধুঘোটক।
পর্যটন এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ বিষয়ক উদ্বেগের কারণে নরওয়েজীয় সরকার আগামী বছর থেকে বেশ কয়েকটি কঠোর নিয়ম আরোপের ঘোষণা দিয়েছে। এর মধ্যে একটি নিয়ম হচ্ছে—সিন্ধুঘোটকের ১৫০ মিটারের মধ্যে যাওয়া যাবে না।
নরওয়েতে আর্কটিক দ্বীপপুঞ্জের সাভালবার্ড এলাকায় একটি সিন্ধুঘোটকের খুব কাছাকাছি যাওয়ায় এক পর্যটককে ১১০০ ডলারেরও বেশি অর্থ জরিমানা করা হয়েছে, বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ১ লাখ ২১ হাজার টাকা। ভাসমান একটি বরফখণ্ডের ওপর দাঁড়ানো সেই পর্যটককে সিন্ধুঘোটকের খুব কাছে যেতে দেখে স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে খবর দেয় জনসাধারণ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
সাভালবার্ডে বন্যপ্রাণীদের বিরক্ত করা যেকোনো আচরণই আইন বিরোধী। আর ঘটনাটি ঘটেছে বিশ্বের সবচেয়ে উত্তরের বসতি লংইয়ারবিয়েনের কাছে। সাভালবার্ডের পরিবেশ বিষয়ক আইন অনুসারে, দ্বীপপুঞ্জটিতে সকল যানবাহন এমনভাবে চলবে যাতে স্থানীয় বন্যপ্রাণীর কোনো অসুবিধা না হয়। অঞ্চলটির বন্যপ্রাণীর মধ্যে মেরু ভালুক, সিল, তিমি, রেইনডিয়ার এবং আর্কটিক শিয়াল অন্তর্ভুক্ত।
সাভালবার্ডের গভর্নর সবাইকে সিন্ধুঘোটক থেকে প্রয়োজনীয় দূরত্ব বজায় রাখার ব্যাপারে উৎসাহিত করেছেন যাতে, প্রাণীগুলো বিরক্ত না হয় এবং যেকোনো ধরনের বিপদ এড়ানো যায়।
পুলিশ প্রসিকিউটর ম্যাগনাস রিন্ডাল ফ্রেড্রিকসেন বিবিসিকে বলেছেন, ঘটনার কিছু অংশ গভর্নরের বেশ কয়েকজন কর্মচারী পর্যবেক্ষণ করেছেন। ঘটনাটি ঘটেছে লংইয়ারবিয়েনের খুব কাছে। সেই পর্যটক একজন পোলিশ নাগরিক এবং সেদিনই তিনি সেই এলাকায় এসেছিলেন। তাকে গভর্নরের অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই তিনি জরিমানা পরিশোধ করেন।
কিন্তু সিন্ধুঘোটকের এত কাছে এই ব্যক্তি কেন গিয়েছিলেন তা স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। তবে ম্যাগনাস রিন্ডাল ফ্রেড্রিকসেনের ধারণা, ভালো ছবি তুলতেই পোলিশ নাগরিক এ কাজ করে থাকতে পারেন।
গ্রীষ্ম এবং বসন্তে সাভালবার্ডে ভিড় করেন পর্যটকেরা। আর্কটিক দ্বীপপুঞ্জের যে জায়গাগুলোতে মানুষের পদচিহ্ন খুব বেশি পড়েনি, সেসব স্থানের টানে ছুটে যায় পর্যটকেরা। বছরের বিশেষ এই সময়ে দ্বীপপুঞ্জটিতে সূর্য অস্ত যায় না। ভ্রমণপিপাসুরা তখন ‘মধ্যরাতের সূর্য’ দেখতে যায়।
তিন শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে শিকারের পর অঞ্চলটিতে যখন বেঁচে ছিল মাত্র কয়েকশ সিন্ধুঘোটক, তখনই সাভালবার্ডে এই প্রাণীটিকে সংরক্ষিত বলে ঘোষণা করা হয়। নরওয়েতে প্রাণীটির সংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও এখনো বিলুপ্তপ্রায় প্রাণীর তালিকাতেই রয়েছে সিন্ধুঘোটক।
পর্যটন এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ বিষয়ক উদ্বেগের কারণে নরওয়েজীয় সরকার আগামী বছর থেকে বেশ কয়েকটি কঠোর নিয়ম আরোপের ঘোষণা দিয়েছে। এর মধ্যে একটি নিয়ম হচ্ছে—সিন্ধুঘোটকের ১৫০ মিটারের মধ্যে যাওয়া যাবে না।
ঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ২৪৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় ঘুরে ফিরে এই তিন দেশেরই বিভিন্ন
৫ ঘণ্টা আগেআজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২৯) দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জলবায়ু ও পরিবেশ সাংবাদিকদের সংগঠন ‘সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম’ (সাকজেএফ) এর নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিনের প্রবাল রক্ষায় সেখানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ আরোপকে কেন্দ্র করে গত কিছুদিন ধরেই আলোচনায় দ্বীপটি । এরই মধ্যে এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল আবিষ্কৃত হলো প্রশান্ত মহাসাগরে। অসংখ্য ক্ষুদ্র প্রাণী একসঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি প্রাচীরের পরিবর্তে একটি বিশালাকায় প্রবাল গঠন করেছে সেখা
১ দিন আগেঢাকার বাতাস আজও অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ওপরে উঠে দাঁড়িয়েছে পাঁচ এ। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ১২৩। অন্যদিকে একদিনের ব্যবধানে আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের
১ দিন আগে