অনলাইন ডেস্ক
জঙ্গলে গিয়েছেন ঘুরতে। সেখানে বাঘ দেখাটা নিঃসন্দেহে রোমাঞ্চকর এক ব্যাপার। কিন্তু হঠাৎ যদি দেখেন আপনার সামনেই মরণপণ লড়াইয়ে নেমেছে দুই বাঘ, নিশ্চয় আত্মারাম খাঁচাছাড়া হওয়ার জোগাড় হবে। খুব বেশি সাহসী হলে রোমাঞ্চটা আরও বেশি উপভোগ করবেন। এমন এক অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন ভারতের এক জঙ্গলে বেড়াতে যাওয়া কিছু পর্যটক।
এসব তথ্য জানা যায়, ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে।
ঘটনাটি মহারাষ্ট্রের তাদোবা-আন্ধারি টাইগার রিজার্ভের। সেখানে দুই বাঘিনীর এই লড়াইয়ের একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর ব্যবহারকারীদের মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। শরীরের রোম খাঁড়া করে দেওয়া এই লড়াইয়ের দৃশ্য ধারণ করেন অরণ্যটিতে সাফারিতে যাওয়া পর্যটকেরা। মারামারির পাশাপাশি দুই বাঘিনীর গর্জনে প্রকম্পিত হচ্ছিল গোটা বন।
ভিডিও ফুটেজটিতে দর্শকদের নিরাপদ দূরত্ব থেকে দেখতে দেখা যায়। পর্যটকদের একটি দল সতর্কতার সঙ্গে উত্তেজনাপূর্ণ দৃশ্যের খুব কাছে না যাওয়া এড়াতে তাদের জিপটি ঘুরিয়ে নিচ্ছিলেন। সংরক্ষিত এলাকাটির মধ্যে বন্যপ্রাণী দেখার জন্য একটি হটস্পটে লড়াইটি হয়েছিল বলে জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলি জানিয়েছে মারামারিটি এলাকার বিরোধ নিয়ে হয়েছে। বাঘের ক্ষেত্রে যেটা একটি সাধারণ কিন্তু নাটকীয় ঘটনা।
ভিডিওটি মহারাষ্ট্র বন বিভাগ গত ফেব্রুয়ারিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে প্রথম শেয়ার করে। সাম্প্রতিক সময়ে রন্থাম্বর ন্যাশনাল পার্কের ইনস্টাগ্রামের অফিশিয়াল অ্যাকাউন্টে পোস্ট করা হয়। তারপরই এটি ব্যবহারকারীদের মনোযোগ কেড়ে নেয়।
ভয়ংকর এই লড়াই অনলাইনে প্রতিক্রিয়ারও ঢেউ তুলেছে।
একজন ব্যবহারকারী ইনস্টাগ্রামে মন্তব্য করেছেন, ‘এটি একটি দীর্ঘ লড়াই।’
অন্য একজন লিখেছেন, ‘কী আশ্চর্যজনক দৃশ্য।’
‘এলাকা দখলের যুদ্ধ।’ আরেকজন মন্তব্য করেন।
নাগপুর থেকে ১৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত তাদোবা-আন্ধারি টাইগার রিজার্ভ পড়েছে চন্দ্রপুর জেলায়। এটি মহারাষ্ট্রের সবচেয়ে প্রাচীন এবং বড় জাতীয় উদ্যান।
ভারতের প্রজেক্ট টাইগার উদ্যোগের অংশ এই অরণ্যটিতে বাঘ ছাড়াও চিতাবাঘ, শ্লথ ভালুক, ভারতীয় বাইসন, সাম্বার এবং মায়া হরিণসহ বিভিন্ন বন্যপ্রাণীর দেখা মেলে। যা একে একটি গুরুত্বপূর্ণ সংরক্ষণ এলাকা এবং বন্যপ্রাণীপ্রেমীদের প্রিয় গন্তব্যে পরিণত করেছে।
এদিকে রন্থাম্বর টাইগার রিজার্ভ, ভারতের রাজস্থানে অবস্থিত। দেশের প্রধান বাঘ সংরক্ষণ এলাকাগুলির একটি এটি। ১১১৩ বর্গ কিলোমিটারের জঙ্গলটিতে ২০২২ সালের আদমশুমারি অনুসারে ৮০টি বাঘ রয়েছে।
জঙ্গলে গিয়েছেন ঘুরতে। সেখানে বাঘ দেখাটা নিঃসন্দেহে রোমাঞ্চকর এক ব্যাপার। কিন্তু হঠাৎ যদি দেখেন আপনার সামনেই মরণপণ লড়াইয়ে নেমেছে দুই বাঘ, নিশ্চয় আত্মারাম খাঁচাছাড়া হওয়ার জোগাড় হবে। খুব বেশি সাহসী হলে রোমাঞ্চটা আরও বেশি উপভোগ করবেন। এমন এক অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন ভারতের এক জঙ্গলে বেড়াতে যাওয়া কিছু পর্যটক।
এসব তথ্য জানা যায়, ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে।
ঘটনাটি মহারাষ্ট্রের তাদোবা-আন্ধারি টাইগার রিজার্ভের। সেখানে দুই বাঘিনীর এই লড়াইয়ের একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর ব্যবহারকারীদের মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। শরীরের রোম খাঁড়া করে দেওয়া এই লড়াইয়ের দৃশ্য ধারণ করেন অরণ্যটিতে সাফারিতে যাওয়া পর্যটকেরা। মারামারির পাশাপাশি দুই বাঘিনীর গর্জনে প্রকম্পিত হচ্ছিল গোটা বন।
ভিডিও ফুটেজটিতে দর্শকদের নিরাপদ দূরত্ব থেকে দেখতে দেখা যায়। পর্যটকদের একটি দল সতর্কতার সঙ্গে উত্তেজনাপূর্ণ দৃশ্যের খুব কাছে না যাওয়া এড়াতে তাদের জিপটি ঘুরিয়ে নিচ্ছিলেন। সংরক্ষিত এলাকাটির মধ্যে বন্যপ্রাণী দেখার জন্য একটি হটস্পটে লড়াইটি হয়েছিল বলে জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলি জানিয়েছে মারামারিটি এলাকার বিরোধ নিয়ে হয়েছে। বাঘের ক্ষেত্রে যেটা একটি সাধারণ কিন্তু নাটকীয় ঘটনা।
ভিডিওটি মহারাষ্ট্র বন বিভাগ গত ফেব্রুয়ারিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে প্রথম শেয়ার করে। সাম্প্রতিক সময়ে রন্থাম্বর ন্যাশনাল পার্কের ইনস্টাগ্রামের অফিশিয়াল অ্যাকাউন্টে পোস্ট করা হয়। তারপরই এটি ব্যবহারকারীদের মনোযোগ কেড়ে নেয়।
ভয়ংকর এই লড়াই অনলাইনে প্রতিক্রিয়ারও ঢেউ তুলেছে।
একজন ব্যবহারকারী ইনস্টাগ্রামে মন্তব্য করেছেন, ‘এটি একটি দীর্ঘ লড়াই।’
অন্য একজন লিখেছেন, ‘কী আশ্চর্যজনক দৃশ্য।’
‘এলাকা দখলের যুদ্ধ।’ আরেকজন মন্তব্য করেন।
নাগপুর থেকে ১৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত তাদোবা-আন্ধারি টাইগার রিজার্ভ পড়েছে চন্দ্রপুর জেলায়। এটি মহারাষ্ট্রের সবচেয়ে প্রাচীন এবং বড় জাতীয় উদ্যান।
ভারতের প্রজেক্ট টাইগার উদ্যোগের অংশ এই অরণ্যটিতে বাঘ ছাড়াও চিতাবাঘ, শ্লথ ভালুক, ভারতীয় বাইসন, সাম্বার এবং মায়া হরিণসহ বিভিন্ন বন্যপ্রাণীর দেখা মেলে। যা একে একটি গুরুত্বপূর্ণ সংরক্ষণ এলাকা এবং বন্যপ্রাণীপ্রেমীদের প্রিয় গন্তব্যে পরিণত করেছে।
এদিকে রন্থাম্বর টাইগার রিজার্ভ, ভারতের রাজস্থানে অবস্থিত। দেশের প্রধান বাঘ সংরক্ষণ এলাকাগুলির একটি এটি। ১১১৩ বর্গ কিলোমিটারের জঙ্গলটিতে ২০২২ সালের আদমশুমারি অনুসারে ৮০টি বাঘ রয়েছে।
এশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের শহরগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী তাপ ধারণকারী গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণে শীর্ষে রয়েছে। নতুন তথ্য অনুযায়ী, চীনের সাংহাই এ তালিকার শীর্ষে। সাম্প্রতিক তথ্য-উপাত্তকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে বিশ্লেষণ করে এই বিষয়টি জানা গেছে। তথ্য প্রকাশ করেছে সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট আল
২১ ঘণ্টা আগেবার্ষিক শত বিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণের শর্ত পূরণ হয়নি গত এক দশকেও। এর মধ্যেই জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় উন্নত দেশগুলোর কাছে বছরে এক ট্রিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণের দাবি উঠেছে স্বল্পোন্নত (এলডিসি) দেশগুলোর পক্ষ থেকে।
১ দিন আগেঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ২৪৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় ঘুরে ফিরে এই তিন দেশেরই বিভিন্ন
২ দিন আগেআজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২৯) দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জলবায়ু ও পরিবেশ সাংবাদিকদের সংগঠন ‘সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম’ (সাকজেএফ) এর নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে।
৩ দিন আগে