হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায় হালদা নদীর মোহনা অভিযান চালিয়ে জেলেদের কাছ থেকে সাকার ফিশ উদ্ধার করেছে উপজেলা প্রশাসন ও নৌ পুলিশ। শনিবার হালদা নদীর মোহনা হতে মদুনাঘাট সেতু পর্যন্ত ৬টি স্পটে অভিযানের সাড়ে ৪ হাজার মিটার ঘেরা জালসহ সাকার ফিশ জব্দ করে তারা।
চট্টগ্রামে হালদা নদীর কার্প জাতীয় মা-মাছ, ডলফিন ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছে উপজেলা প্রশাসন ও নৌ পুলিশ। তবুও অজ্ঞাত কারণে হালদায় মৎস্য দস্যুদের জাল পাতানো বন্ধ হচ্ছে না।
এ সময় কচুখাইন এলাকা থেকে জব্দকৃত ঘেরা জালে মিলেছে মাছ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য ক্ষতিকারক সাকার ফিশ। এতে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে হালদা পাড়ের ডিম সংগ্রহকারীরা। পাশাপাশি এসব মাছের বিস্তৃতি হালদার জন্য একটি অশনিসংকেত বলছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে হালদার মাছ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সাকার ফিশের বিষয়টি সংশ্লিষ্টরা তাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করার পাশাপাশি কার্যকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন বলে জানিয়েছেন।
এদিকে হালদা নদীর মোহনা হতে মদুনাঘাট সেতু পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানের নেতৃত্ব দেওয়া চট্টগ্রাম সদরঘাট নৌ পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এবিএম মিজানুর রহমান জানান, ভোর থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত হালদার মোহনা হতে মদুনাঘাট সেতু সংলগ্ন মোট ৬টি স্পটে এ অভিযান পরিচালনা করে এসব জাল জব্দ করা হয়। এ সময় প্রায় ৫০টি বাঁশ উঠিয়ে কেটে নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়। এ ছাড়া অভিযান চলাকালে কচুখাইন এলাকা থেকে জব্দকৃত ঘেরা জালে মিলেছে একটি সাকার ফিশের সন্ধান পাওয়ার বিষয়টি তিনি নিশ্চিত করেন।
হালদায় সাকার ফিশের সন্ধান মিলেছে এমন তথ্যে উদ্বিগ্ন হাটহাজারীর গড়দুয়ারা নয়াহাট বাজার এলাকার হালদা পাড়ের ডিম সংগ্রহকারী মৎস্যজীবী কামাল সওদাগর জানান, দ্রুত বংশ বিস্তারকারী মাছটি জলজ পোকামাকড় ও শেওলার পাশাপাশি ছোট মাছ এবং মাছের পোনা খেয়ে থাকে। যদিও নদীতে হালদায় সাকার ফিশ ছড়িয়ে পড়ে তাহলে নদীর মাছ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য বেশ ক্ষতি হবে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে হালদা গবেষক ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মনজুরুল কিবরিয়া বলেন, সাকার ফিশ, যার পুরো নাম সাকার মাউথ ক্যাটফিশ। বৈজ্ঞানিক নাম হিপোসটোমাস প্লেকোসটোমাস। এটি দেশীয় জীববৈচিত্র্য এবং জলাশয়ের জন্য হুমকি স্বরূপ। এই মাছের বিস্তৃতি হালদার জন্য একটি অশনিসংকেত। এরা খুব অল্প অক্সিজেনে বাঁচতে পারে এবং দ্রুত বংশ বৃদ্ধি করতে পারে। তা ছাড়া সাকার ফিশের পাখনা খুব ধারালো। ধারালো পাখনার আঘাতে সহজেই অন্য মাছের দেহে ক্ষত তৈরি হয় এবং পরবর্তীতে পচন ধরে সেগুলো মারা যায়।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম জেলা মৎস্য কর্মকর্তা ফারহানা লাভলী জানান, হালদা নদীর মা মাছ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সাকার ফিশের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করার পাশাপাশি কার্যকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।
চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায় হালদা নদীর মোহনা অভিযান চালিয়ে জেলেদের কাছ থেকে সাকার ফিশ উদ্ধার করেছে উপজেলা প্রশাসন ও নৌ পুলিশ। শনিবার হালদা নদীর মোহনা হতে মদুনাঘাট সেতু পর্যন্ত ৬টি স্পটে অভিযানের সাড়ে ৪ হাজার মিটার ঘেরা জালসহ সাকার ফিশ জব্দ করে তারা।
চট্টগ্রামে হালদা নদীর কার্প জাতীয় মা-মাছ, ডলফিন ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছে উপজেলা প্রশাসন ও নৌ পুলিশ। তবুও অজ্ঞাত কারণে হালদায় মৎস্য দস্যুদের জাল পাতানো বন্ধ হচ্ছে না।
এ সময় কচুখাইন এলাকা থেকে জব্দকৃত ঘেরা জালে মিলেছে মাছ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য ক্ষতিকারক সাকার ফিশ। এতে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে হালদা পাড়ের ডিম সংগ্রহকারীরা। পাশাপাশি এসব মাছের বিস্তৃতি হালদার জন্য একটি অশনিসংকেত বলছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে হালদার মাছ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সাকার ফিশের বিষয়টি সংশ্লিষ্টরা তাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করার পাশাপাশি কার্যকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন বলে জানিয়েছেন।
এদিকে হালদা নদীর মোহনা হতে মদুনাঘাট সেতু পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানের নেতৃত্ব দেওয়া চট্টগ্রাম সদরঘাট নৌ পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এবিএম মিজানুর রহমান জানান, ভোর থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত হালদার মোহনা হতে মদুনাঘাট সেতু সংলগ্ন মোট ৬টি স্পটে এ অভিযান পরিচালনা করে এসব জাল জব্দ করা হয়। এ সময় প্রায় ৫০টি বাঁশ উঠিয়ে কেটে নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়। এ ছাড়া অভিযান চলাকালে কচুখাইন এলাকা থেকে জব্দকৃত ঘেরা জালে মিলেছে একটি সাকার ফিশের সন্ধান পাওয়ার বিষয়টি তিনি নিশ্চিত করেন।
হালদায় সাকার ফিশের সন্ধান মিলেছে এমন তথ্যে উদ্বিগ্ন হাটহাজারীর গড়দুয়ারা নয়াহাট বাজার এলাকার হালদা পাড়ের ডিম সংগ্রহকারী মৎস্যজীবী কামাল সওদাগর জানান, দ্রুত বংশ বিস্তারকারী মাছটি জলজ পোকামাকড় ও শেওলার পাশাপাশি ছোট মাছ এবং মাছের পোনা খেয়ে থাকে। যদিও নদীতে হালদায় সাকার ফিশ ছড়িয়ে পড়ে তাহলে নদীর মাছ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য বেশ ক্ষতি হবে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে হালদা গবেষক ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মনজুরুল কিবরিয়া বলেন, সাকার ফিশ, যার পুরো নাম সাকার মাউথ ক্যাটফিশ। বৈজ্ঞানিক নাম হিপোসটোমাস প্লেকোসটোমাস। এটি দেশীয় জীববৈচিত্র্য এবং জলাশয়ের জন্য হুমকি স্বরূপ। এই মাছের বিস্তৃতি হালদার জন্য একটি অশনিসংকেত। এরা খুব অল্প অক্সিজেনে বাঁচতে পারে এবং দ্রুত বংশ বৃদ্ধি করতে পারে। তা ছাড়া সাকার ফিশের পাখনা খুব ধারালো। ধারালো পাখনার আঘাতে সহজেই অন্য মাছের দেহে ক্ষত তৈরি হয় এবং পরবর্তীতে পচন ধরে সেগুলো মারা যায়।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম জেলা মৎস্য কর্মকর্তা ফারহানা লাভলী জানান, হালদা নদীর মা মাছ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সাকার ফিশের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করার পাশাপাশি কার্যকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।
ঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ২৪৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় ঘুরে ফিরে এই তিন দেশেরই বিভিন্ন
৬ ঘণ্টা আগেআজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২৯) দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জলবায়ু ও পরিবেশ সাংবাদিকদের সংগঠন ‘সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম’ (সাকজেএফ) এর নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিনের প্রবাল রক্ষায় সেখানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ আরোপকে কেন্দ্র করে গত কিছুদিন ধরেই আলোচনায় দ্বীপটি । এরই মধ্যে এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল আবিষ্কৃত হলো প্রশান্ত মহাসাগরে। অসংখ্য ক্ষুদ্র প্রাণী একসঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি প্রাচীরের পরিবর্তে একটি বিশালাকায় প্রবাল গঠন করেছে সেখা
১ দিন আগেঢাকার বাতাস আজও অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ওপরে উঠে দাঁড়িয়েছে পাঁচ এ। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ১২৩। অন্যদিকে একদিনের ব্যবধানে আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের
১ দিন আগে