অনলাইন ডেস্ক
কয়েক বছরের ব্যর্থ প্রচেষ্টার পর অবশেষে বিজ্ঞানীরা দেড় ফুট লম্বা বিরল প্রজাতির ইঁদুরের ছবি তুলতে পেরেছেন। সলোমন দ্বীপপুঞ্জের এই ইঁদুর শুধু বড়ই নয়, এর চোয়ালও খুব শক্ত। এরা শক্ত নারকেলও কাটতে পারে। বিজ্ঞান বিষয়ক ওয়েবসাইট লাইভ সায়েন্সের এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বিশাল আকৃতির এই ইঁদুর ভাঙ্গুনু জায়ান্ট নামে পরিচিত। ছয় বছর আগে বাণিজ্যিক কাঠ ব্যবসায়ীরা গাছ কেটে ফেললে একটি মৃত ইঁদুরও পড়ে থাকতে দেখেন কর্মীরা। ওই সময় সলোমন দ্বীপপুঞ্জের গবেষকেরা সেই প্রথম একটি ভাঙ্গুনু জায়ান্ট নথিভুক্ত করেন।
প্রশান্ত মহাসাগরে অস্ট্রেলিয়ার উত্তর–পূর্বে অবস্থিত সলোমন দ্বীপপুঞ্জের ভাঙ্গুনু দ্বীপে বনের মাঝে গবেষক দলটি রাতের বেলা সুস্বাদু টোপ ও ক্যামেরা পেতে রেখে চারটি ইঁদুরের ছবি তুলতে সক্ষম হন। এসব ইঁদুর সাধারণ ইঁদুরের চেয়ে প্রায় চার গুন বড়।
গত ২০ নভেম্বর ইকোলজি অ্যান্ড ইভোলিউশন জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশাল আকৃতি, লম্বা লেজ ও খুব ছোট কানের কারণে ভাঙ্গুনু জায়ান্টদের স্পষ্টভাবেই চিহ্নিত করা যায়।
অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন ইউনিভার্সিটির মেরুদণ্ডী প্রাণিবিজ্ঞানের প্রভাষক ও গবেষণা প্রতিবেদনের প্রধান লেখক টাইরন ল্যাভেরি এক বিবৃতিতে বলেন, ‘প্রথমবারের মতো ভাঙ্গুনু জায়ান্টদের ছবি ধারণ, এই বিলুপ্তির হুমকিতে থাকা প্রজাতিটির জন্য অত্যন্ত ইতিবাচক খবর।’
স্থানীয় জাইরা সম্প্রদায় ভাঙ্গুনু জায়ান্টের অবস্থান চিহ্নিত করতে গবেষকদের সাহায্য করেছে। সলোমন দ্বীপপুঞ্জের ঘন জঙ্গল ও বাস্তুসংস্থান সম্পর্কে এই সম্প্রদায়ের গভীর জ্ঞান রয়েছে। তাঁরাই ইঁদুরগুলোর আবাস্থলে গবেষকদের ক্যামেরার ফাঁদ পাততে সহায়তা করেন।
গবেষণায় বলা হয়, ‘সব ছবি গভীর রাতে তোলা হয় এবং মধ্যরাতের দিকে ইঁদুরগুলোর চলাফেরা দেখা যায়।’ গবেষকেরা তিলের তেল দিয়ে ইঁদুরগুলোকে প্রলুব্ধ করেছিলেন। গবেষকেরা মনে করেন, তিলের তেলের জন্যই ভাঙ্গুনু জায়ান্টের ছবি তোলা সম্ভব হয়েছে। কারণ এর আগে পিনাট বাটার (চীনাবাদামের মাখন) ব্যবহার করলে ফাঁদে শুধু কালো ইঁদুরের দেখা মিলেছিল।
ল্যাভেরি বলেন, এক জটিল সময়ে ছবিগুলো ধারণা করা সম্ভব হলো। বাণিজ্যিকভাবে গাছ কেটে বন ধ্বংস হওয়ার কারণে ইঁদুরগুলো শিগগিরই বিলুপ্ত হতে পারে। ২০১৭ সালে এই প্রজাতির ইঁদুর প্রথম চিহ্নিত করা হয়।
গত বছর বাণিজ্যিকভাবে গাছ কাটার অনুমতি দেয় সলোমন দ্বীপপুঞ্জের সরকার। ল্যাভরি বলেন, জাইরাতে বাণিজ্যিকভাবে গাছ কাটার অনুমতি দেওয়া হয়েছে এবং আর এই গাছ কাটা চলতে থাকলে শিগগিরই ভাঙ্গুনু জায়ান্ট বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
জাইরা সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন। এই ছবিগুলো বিপন্ন প্রজাতিটির বিলুপ্তি ঠেকাতে সহায়ক হবে বলে আশা করছেন গবেষক ল্যাভেরি।
কয়েক বছরের ব্যর্থ প্রচেষ্টার পর অবশেষে বিজ্ঞানীরা দেড় ফুট লম্বা বিরল প্রজাতির ইঁদুরের ছবি তুলতে পেরেছেন। সলোমন দ্বীপপুঞ্জের এই ইঁদুর শুধু বড়ই নয়, এর চোয়ালও খুব শক্ত। এরা শক্ত নারকেলও কাটতে পারে। বিজ্ঞান বিষয়ক ওয়েবসাইট লাইভ সায়েন্সের এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বিশাল আকৃতির এই ইঁদুর ভাঙ্গুনু জায়ান্ট নামে পরিচিত। ছয় বছর আগে বাণিজ্যিক কাঠ ব্যবসায়ীরা গাছ কেটে ফেললে একটি মৃত ইঁদুরও পড়ে থাকতে দেখেন কর্মীরা। ওই সময় সলোমন দ্বীপপুঞ্জের গবেষকেরা সেই প্রথম একটি ভাঙ্গুনু জায়ান্ট নথিভুক্ত করেন।
প্রশান্ত মহাসাগরে অস্ট্রেলিয়ার উত্তর–পূর্বে অবস্থিত সলোমন দ্বীপপুঞ্জের ভাঙ্গুনু দ্বীপে বনের মাঝে গবেষক দলটি রাতের বেলা সুস্বাদু টোপ ও ক্যামেরা পেতে রেখে চারটি ইঁদুরের ছবি তুলতে সক্ষম হন। এসব ইঁদুর সাধারণ ইঁদুরের চেয়ে প্রায় চার গুন বড়।
গত ২০ নভেম্বর ইকোলজি অ্যান্ড ইভোলিউশন জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশাল আকৃতি, লম্বা লেজ ও খুব ছোট কানের কারণে ভাঙ্গুনু জায়ান্টদের স্পষ্টভাবেই চিহ্নিত করা যায়।
অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন ইউনিভার্সিটির মেরুদণ্ডী প্রাণিবিজ্ঞানের প্রভাষক ও গবেষণা প্রতিবেদনের প্রধান লেখক টাইরন ল্যাভেরি এক বিবৃতিতে বলেন, ‘প্রথমবারের মতো ভাঙ্গুনু জায়ান্টদের ছবি ধারণ, এই বিলুপ্তির হুমকিতে থাকা প্রজাতিটির জন্য অত্যন্ত ইতিবাচক খবর।’
স্থানীয় জাইরা সম্প্রদায় ভাঙ্গুনু জায়ান্টের অবস্থান চিহ্নিত করতে গবেষকদের সাহায্য করেছে। সলোমন দ্বীপপুঞ্জের ঘন জঙ্গল ও বাস্তুসংস্থান সম্পর্কে এই সম্প্রদায়ের গভীর জ্ঞান রয়েছে। তাঁরাই ইঁদুরগুলোর আবাস্থলে গবেষকদের ক্যামেরার ফাঁদ পাততে সহায়তা করেন।
গবেষণায় বলা হয়, ‘সব ছবি গভীর রাতে তোলা হয় এবং মধ্যরাতের দিকে ইঁদুরগুলোর চলাফেরা দেখা যায়।’ গবেষকেরা তিলের তেল দিয়ে ইঁদুরগুলোকে প্রলুব্ধ করেছিলেন। গবেষকেরা মনে করেন, তিলের তেলের জন্যই ভাঙ্গুনু জায়ান্টের ছবি তোলা সম্ভব হয়েছে। কারণ এর আগে পিনাট বাটার (চীনাবাদামের মাখন) ব্যবহার করলে ফাঁদে শুধু কালো ইঁদুরের দেখা মিলেছিল।
ল্যাভেরি বলেন, এক জটিল সময়ে ছবিগুলো ধারণা করা সম্ভব হলো। বাণিজ্যিকভাবে গাছ কেটে বন ধ্বংস হওয়ার কারণে ইঁদুরগুলো শিগগিরই বিলুপ্ত হতে পারে। ২০১৭ সালে এই প্রজাতির ইঁদুর প্রথম চিহ্নিত করা হয়।
গত বছর বাণিজ্যিকভাবে গাছ কাটার অনুমতি দেয় সলোমন দ্বীপপুঞ্জের সরকার। ল্যাভরি বলেন, জাইরাতে বাণিজ্যিকভাবে গাছ কাটার অনুমতি দেওয়া হয়েছে এবং আর এই গাছ কাটা চলতে থাকলে শিগগিরই ভাঙ্গুনু জায়ান্ট বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
জাইরা সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন। এই ছবিগুলো বিপন্ন প্রজাতিটির বিলুপ্তি ঠেকাতে সহায়ক হবে বলে আশা করছেন গবেষক ল্যাভেরি।
ঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ২৪৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় ঘুরে ফিরে এই তিন দেশেরই বিভিন্ন
৪ ঘণ্টা আগেআজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২৯) দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জলবায়ু ও পরিবেশ সাংবাদিকদের সংগঠন ‘সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম’ (সাকজেএফ) এর নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিনের প্রবাল রক্ষায় সেখানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ আরোপকে কেন্দ্র করে গত কিছুদিন ধরেই আলোচনায় দ্বীপটি । এরই মধ্যে এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল আবিষ্কৃত হলো প্রশান্ত মহাসাগরে। অসংখ্য ক্ষুদ্র প্রাণী একসঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি প্রাচীরের পরিবর্তে একটি বিশালাকায় প্রবাল গঠন করেছে সেখা
১ দিন আগেঢাকার বাতাস আজও অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ওপরে উঠে দাঁড়িয়েছে পাঁচ এ। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ১২৩। অন্যদিকে একদিনের ব্যবধানে আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের
১ দিন আগে