অনলাইন ডেস্ক
কার্বন নির্গমন হ্রাস করতে প্যারিস চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত বিশ্বের বড় বড় ব্যাংকগুলো জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্পে প্রায় ৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার ঢেলেছে। গত সপ্তাহে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা গার্ডিয়ানের প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
সমীক্ষা অনুসারে ২০১৬ সালে প্যারিস সংলাপের পর ১৯৬টি দেশ কার্বন নির্গমনজনিত বৈশ্বিক উষ্ণতা হ্রাসের লক্ষ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে। চুক্তিতে উল্লেখ করা হয়, বৈশ্বিক উষ্ণতা শিল্প বিপ্লবের পূর্বের স্তরের চেয়ে সর্বোচ্চ ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হবে। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের খারাপ প্রভাবগুলো প্রতিরোধ করতে আদর্শ সীমা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি রাখা জরুরি।
তখন থেকে অনেক দেশ কার্বন নির্গমন হ্রাসের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, ব্যক্তিগত স্বার্থে তেল, গ্যাস এবং কয়লা কোম্পানিগুলোর কাছে অর্থের যোগান অব্যাহত রেখেছে বড় বড় ব্যাংক। আর সেই অর্থে পরিবেশ বিধ্বংসী কার্যক্রম বাড়িয়েছে কোম্পানিগুলো।
গত সপ্তাহে প্রকাশিত গার্ডিয়ানের সমীক্ষা অনুসারে, বিশ্বের বিশিষ্ট জলবায়ু বিজ্ঞানীদের মধ্যে ১০ জনের মধ্যে আটজন অন্তত ২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৈশ্বিক উষ্ণায়নের পূর্বাভাস দিয়েছেন। এমন ফলাফল সভ্যতাকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাবে বলা আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ব্যাংকিং ওন ক্লাইমেট ক্যাওসের ১৫ তম প্রতিবেদনে গবেষকেরা বলেছেন, বিশ্বের শীর্ষ ৬০টি ব্যাংক ৪ হাজার ২০০ টিরও বেশি জীবাশ্ম জ্বালানি কোম্পানি এবং সংস্থাগুলোকে ঋণ দিচ্ছে বা দেওয়ার প্রক্রিয়ায় রয়েছে। যা আমাজন ও আর্কটিককে হুমকির দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
গবেষকেরা খুঁজে পেয়েছেন, এই ব্যাংকগুলো তেল, কয়লা এবং গ্যাস কোম্পানির অর্থায়নে ৬ দশমিক ৯ ট্রিলিয়ন দিয়েছে। যার প্রায় অর্ধেক ৩ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ডলার জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্প সম্প্রসারণে ব্যয় হয়েছে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, এমনকি ২০২৩ সালে অনেক বড় বড় ব্যাংক ‘নেট জিরো ব্যাংকিং অ্যালায়েন্সের’ অংশ হিসাবে কার্বন নির্গমন কমাতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হওয়ার দুই বছরের মাথাতেই জীবাশ্ম জ্বালানি কোম্পানিগুলোকে টাকা দিয়েছে। এসব ব্যাংক কোম্পানিগুলোকে ৭০৫ বিলিয়ন দিয়েছে। এর মধ্যে ৩৪৭ বিলিয়ন ডলার জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্প সম্প্রসারণে ব্যয় হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্পের সবচেয়ে বড় অর্থদাতা ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকগুলো। গত বছর এই খাতে ঢালা ৭০৫ ডলারের ৩০ শতাংশই দিয়েছে তারা। বিশ্বের যেকোনো ব্যাংকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দিয়েছে মার্কিন বহুজাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান জেপি মরগান চেজ। ২০২৩ সালে প্রতিষ্ঠানটি জীবাশ্ম জ্বালানি কোম্পানিগুলোকে ৪০ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে। জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ করা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ব্যাংক ছিল জাপানি ব্যাংক মিজুহো। ব্যাংকটি ৩৭ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে। তৃতীয় স্থানে রয়েছে ব্যাংক অব আমেরিকা।
রিপোর্ট অনুসারে, জীবাশ্ম জ্বালানিতে ইউরোপের সবচেয়ে বড় অর্থদাতা ছিল লন্ডনভিত্তিক বহুজাতিক সর্বজনীন ব্যাংক বার্কলেস। ব্যাংকটি ২৪ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে। এরপরে স্পেনের স্যান্টান্ডার ব্যাংক দিয়েছে ১৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার এবং জার্মানির ডয়েচে ব্যাংক দিয়েছে ১৩ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার। সামগ্রিকভাবে, ইউরোপীয় ব্যাংকগুলো ২০২৩ সালে মোট জীবাশ্ম জ্বালানি অর্থায়নের এক চতুর্থাংশেরও বেশি ঢেলেছে।
ইনডিজিনাস এনভায়রনমেন্টাল নেটওয়ার্কের নির্বাহী পরিচালক ও গবেষণার সহ-লেখক টম বিকে গোল্ডটুথ বলেছেন, ‘জীবাশ্ম জ্বালানির অর্থদাতা এবং বিনিয়োগকারীরা জলবায়ু সংকটের আগুনে ঘি ঢালছেন। এক ধরনের ঔপনিবেশিকতার সঙ্গে যুক্ত জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্প এবং ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানের মিথ্যা আশ্বাসে এসব বিনিয়োগ সব প্রাণী এবং মানুষের জন্য পৃথিবীকে বসবাসের অযোগ্য করে ফেলছে।’
গোল্ডটুথ আরও বলেন, ‘আদিবাসী হিসাবে আমরা জলবায়ু বিপর্যয়ের প্রথম সারিতে রয়েছি। জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্পগুলো বর্জ্য ফেলার জন্য আমাদের জমি এবং অঞ্চল নির্বাচন করছে। পুঁজিবাদ এবং এর নিষ্কাশন ভিত্তিক অর্থনীতি আমাদের বসবাসযোগ্য এই পৃথিবীর আরও ক্ষতি করবে এবং ধ্বংসকে অনিবার্য করে তুলবে। এটি অবশ্যই শেষ হতে হবে।’
প্রতিবেদনের সমালোচকেরা বলেছেন, এর পদ্ধতিতে কী অর্থায়ন করা হচ্ছে এবং কে করছে সে সম্পর্কে গবেষকদের বিশদ দৃষ্টিভঙ্গি নেই। যদিও গবেষণাটি ব্লুমবার্গ এবং রিফিনিটিভের মতো আর্থিক বাজারের ডেটা সংস্থাগুলোর রিপোর্ট করা চুক্তিগুলো বিশ্লেষণের ওপর নির্ভর করে করা হয়েছে।
সমালোচকেরা বলছেন, প্রতিবেদনে উল্লেখিত সিন্ডিকেটের ঋণ, বন্ড ইস্যু এবং নয়া চুক্তিতে জড়িত বেশ কয়েকটি ব্যাংকের ভিন্ন ভিন্ন তথ্য এসেছে। জীবাশ্ম জ্বালানি কোম্পানিগুলোর বিকল্প প্রযুক্তির প্রকল্পে অর্থায়নকে নতুন তেল খনির অর্থায়ন থেকে আলাদা করা যায় না।
এ বিষয়ে বার্কলেস, ব্যাংক অব আমেরিকা, জেপি মরগান চেজ, ডয়েচে ব্যাংক এবং স্যান্টান্ডারের মুখপাত্ররা জোর দিয়ে বলেছেন, যেসব কোম্পানি আরও টেকসই ব্যবসায়িক মডেলের দিকে এগোচ্ছে তাঁদেরই সমর্থন করছেন তাঁরা। আর জাপানের ব্যাংক মিজুহো এ বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।
কার্বন নির্গমন হ্রাস করতে প্যারিস চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত বিশ্বের বড় বড় ব্যাংকগুলো জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্পে প্রায় ৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার ঢেলেছে। গত সপ্তাহে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা গার্ডিয়ানের প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
সমীক্ষা অনুসারে ২০১৬ সালে প্যারিস সংলাপের পর ১৯৬টি দেশ কার্বন নির্গমনজনিত বৈশ্বিক উষ্ণতা হ্রাসের লক্ষ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে। চুক্তিতে উল্লেখ করা হয়, বৈশ্বিক উষ্ণতা শিল্প বিপ্লবের পূর্বের স্তরের চেয়ে সর্বোচ্চ ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হবে। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের খারাপ প্রভাবগুলো প্রতিরোধ করতে আদর্শ সীমা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি রাখা জরুরি।
তখন থেকে অনেক দেশ কার্বন নির্গমন হ্রাসের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, ব্যক্তিগত স্বার্থে তেল, গ্যাস এবং কয়লা কোম্পানিগুলোর কাছে অর্থের যোগান অব্যাহত রেখেছে বড় বড় ব্যাংক। আর সেই অর্থে পরিবেশ বিধ্বংসী কার্যক্রম বাড়িয়েছে কোম্পানিগুলো।
গত সপ্তাহে প্রকাশিত গার্ডিয়ানের সমীক্ষা অনুসারে, বিশ্বের বিশিষ্ট জলবায়ু বিজ্ঞানীদের মধ্যে ১০ জনের মধ্যে আটজন অন্তত ২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৈশ্বিক উষ্ণায়নের পূর্বাভাস দিয়েছেন। এমন ফলাফল সভ্যতাকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাবে বলা আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ব্যাংকিং ওন ক্লাইমেট ক্যাওসের ১৫ তম প্রতিবেদনে গবেষকেরা বলেছেন, বিশ্বের শীর্ষ ৬০টি ব্যাংক ৪ হাজার ২০০ টিরও বেশি জীবাশ্ম জ্বালানি কোম্পানি এবং সংস্থাগুলোকে ঋণ দিচ্ছে বা দেওয়ার প্রক্রিয়ায় রয়েছে। যা আমাজন ও আর্কটিককে হুমকির দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
গবেষকেরা খুঁজে পেয়েছেন, এই ব্যাংকগুলো তেল, কয়লা এবং গ্যাস কোম্পানির অর্থায়নে ৬ দশমিক ৯ ট্রিলিয়ন দিয়েছে। যার প্রায় অর্ধেক ৩ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ডলার জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্প সম্প্রসারণে ব্যয় হয়েছে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, এমনকি ২০২৩ সালে অনেক বড় বড় ব্যাংক ‘নেট জিরো ব্যাংকিং অ্যালায়েন্সের’ অংশ হিসাবে কার্বন নির্গমন কমাতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হওয়ার দুই বছরের মাথাতেই জীবাশ্ম জ্বালানি কোম্পানিগুলোকে টাকা দিয়েছে। এসব ব্যাংক কোম্পানিগুলোকে ৭০৫ বিলিয়ন দিয়েছে। এর মধ্যে ৩৪৭ বিলিয়ন ডলার জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্প সম্প্রসারণে ব্যয় হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্পের সবচেয়ে বড় অর্থদাতা ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকগুলো। গত বছর এই খাতে ঢালা ৭০৫ ডলারের ৩০ শতাংশই দিয়েছে তারা। বিশ্বের যেকোনো ব্যাংকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দিয়েছে মার্কিন বহুজাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান জেপি মরগান চেজ। ২০২৩ সালে প্রতিষ্ঠানটি জীবাশ্ম জ্বালানি কোম্পানিগুলোকে ৪০ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে। জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ করা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ব্যাংক ছিল জাপানি ব্যাংক মিজুহো। ব্যাংকটি ৩৭ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে। তৃতীয় স্থানে রয়েছে ব্যাংক অব আমেরিকা।
রিপোর্ট অনুসারে, জীবাশ্ম জ্বালানিতে ইউরোপের সবচেয়ে বড় অর্থদাতা ছিল লন্ডনভিত্তিক বহুজাতিক সর্বজনীন ব্যাংক বার্কলেস। ব্যাংকটি ২৪ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে। এরপরে স্পেনের স্যান্টান্ডার ব্যাংক দিয়েছে ১৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার এবং জার্মানির ডয়েচে ব্যাংক দিয়েছে ১৩ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার। সামগ্রিকভাবে, ইউরোপীয় ব্যাংকগুলো ২০২৩ সালে মোট জীবাশ্ম জ্বালানি অর্থায়নের এক চতুর্থাংশেরও বেশি ঢেলেছে।
ইনডিজিনাস এনভায়রনমেন্টাল নেটওয়ার্কের নির্বাহী পরিচালক ও গবেষণার সহ-লেখক টম বিকে গোল্ডটুথ বলেছেন, ‘জীবাশ্ম জ্বালানির অর্থদাতা এবং বিনিয়োগকারীরা জলবায়ু সংকটের আগুনে ঘি ঢালছেন। এক ধরনের ঔপনিবেশিকতার সঙ্গে যুক্ত জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্প এবং ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানের মিথ্যা আশ্বাসে এসব বিনিয়োগ সব প্রাণী এবং মানুষের জন্য পৃথিবীকে বসবাসের অযোগ্য করে ফেলছে।’
গোল্ডটুথ আরও বলেন, ‘আদিবাসী হিসাবে আমরা জলবায়ু বিপর্যয়ের প্রথম সারিতে রয়েছি। জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্পগুলো বর্জ্য ফেলার জন্য আমাদের জমি এবং অঞ্চল নির্বাচন করছে। পুঁজিবাদ এবং এর নিষ্কাশন ভিত্তিক অর্থনীতি আমাদের বসবাসযোগ্য এই পৃথিবীর আরও ক্ষতি করবে এবং ধ্বংসকে অনিবার্য করে তুলবে। এটি অবশ্যই শেষ হতে হবে।’
প্রতিবেদনের সমালোচকেরা বলেছেন, এর পদ্ধতিতে কী অর্থায়ন করা হচ্ছে এবং কে করছে সে সম্পর্কে গবেষকদের বিশদ দৃষ্টিভঙ্গি নেই। যদিও গবেষণাটি ব্লুমবার্গ এবং রিফিনিটিভের মতো আর্থিক বাজারের ডেটা সংস্থাগুলোর রিপোর্ট করা চুক্তিগুলো বিশ্লেষণের ওপর নির্ভর করে করা হয়েছে।
সমালোচকেরা বলছেন, প্রতিবেদনে উল্লেখিত সিন্ডিকেটের ঋণ, বন্ড ইস্যু এবং নয়া চুক্তিতে জড়িত বেশ কয়েকটি ব্যাংকের ভিন্ন ভিন্ন তথ্য এসেছে। জীবাশ্ম জ্বালানি কোম্পানিগুলোর বিকল্প প্রযুক্তির প্রকল্পে অর্থায়নকে নতুন তেল খনির অর্থায়ন থেকে আলাদা করা যায় না।
এ বিষয়ে বার্কলেস, ব্যাংক অব আমেরিকা, জেপি মরগান চেজ, ডয়েচে ব্যাংক এবং স্যান্টান্ডারের মুখপাত্ররা জোর দিয়ে বলেছেন, যেসব কোম্পানি আরও টেকসই ব্যবসায়িক মডেলের দিকে এগোচ্ছে তাঁদেরই সমর্থন করছেন তাঁরা। আর জাপানের ব্যাংক মিজুহো এ বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।
ঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ২৪৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় ঘুরে ফিরে এই তিন দেশেরই বিভিন্ন
৪ ঘণ্টা আগেআজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২৯) দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জলবায়ু ও পরিবেশ সাংবাদিকদের সংগঠন ‘সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম’ (সাকজেএফ) এর নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিনের প্রবাল রক্ষায় সেখানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ আরোপকে কেন্দ্র করে গত কিছুদিন ধরেই আলোচনায় দ্বীপটি । এরই মধ্যে এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল আবিষ্কৃত হলো প্রশান্ত মহাসাগরে। অসংখ্য ক্ষুদ্র প্রাণী একসঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি প্রাচীরের পরিবর্তে একটি বিশালাকায় প্রবাল গঠন করেছে সেখা
১ দিন আগেঢাকার বাতাস আজও অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ওপরে উঠে দাঁড়িয়েছে পাঁচ এ। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ১২৩। অন্যদিকে একদিনের ব্যবধানে আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের
১ দিন আগে