বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
চলছে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০২১। বাংলাদেশ খেলছে সুপার টুয়েলভে। টাইগারদের উৎসাহ দিতে তৈরি হচ্ছে হরেক রকম গান।
চলমান টি-২০ ক্রিকেট বিশ্বকাপ উপলক্ষে টাইগারদের উৎসাহ দিতে চার শিল্পী গেয়েছেন ‘চার ছক্কা মারো’ শিরোনামের একটি গান। গানের কথা হলো ‘দেখার মতো মারো, নিজের খাতায় যোগ করে নাও, দু'চারটে রান আরও, হাত খুলে মারো, চার ছক্কা মারো।’ গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন বাপ্পা মজুমদার, শওকত আলী ইমন, দিলশাদ নাহার কণা ও টিনা রাসেল। গীতিকার জুলফিকার রাসেলের কথায় গানটির সুর-সংগীত করেছেন শওকত আলী ইমন। গান নিয়ে বাপ্পা মজুমদার বলেন, ‘বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে উৎসাহ আর প্রেরণা জোগাতেই এবং দর্শক-শ্রোতার মাঝে ক্রিকেটের উন্মাদনা ও দেশাত্মবোধ জাগিয়ে তুলতেই এই গান। আমাদের বিশ্বাস, নাগরিক টিভির উদ্যোগে তৈরি গানটি শ্রোতাদের ভালো লাগবে।’
বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমকে শুভকামনা জানিয়ে ইমরান, কোনাল, রেহান রসুল ও অবন্তী সিঁথি গেয়েছেন ‘ফোর্থ আম্পায়ার’ শিরোনামে একটি গান। ‘লাগ ভেলকি লাগ রে আবার চোক্ষে মুখে লাগ/ মাঠ কাঁপাতে নামছে আবার বাংলাদেশের বাঘ’—এমন কথায় গানটি লিখেছেন শাওন কৈরী। সুর ও সংগীত করেছেন ইমন চৌধুরী। ইমন বলেন, ‘গানটি প্রথম আলোর উদ্যোগে তৈরি। আয়োজকদের ইচ্ছা ছিল গানটিতে যেন বাংলাদেশের সংস্কৃতির ঘ্রাণ থাকে। আমিও চেষ্টা করেছি যেন দেশের মাটির ঘ্রাণটা পাওয়া যায়। গানের মাঝে দেশীয় সিগনেচারটা ফুটিয়ে তুললে সেটাই হবে আমাদের খেলোয়াড়দের জন্য যথাযথ উপহার।’
কণ্ঠশিল্পী সোহেল রাজ বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমকে শুভকামনা জানিয়ে তৈরি করেছেন গান। গানটির কথা-সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন সোহেল রাজ। এর ভিডিও পরিচালনা করেছে ‘নাইনটিজ কিডস’ টিম।
টাইগারদের উৎসাহ দিতে প্রকাশ হয়েছে বিশেষ গান ‘লড়বে এবার বাংলাদেশ’। রবিউল ইসলাম জীবনের কথায় গানটির সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন রাজন সাহা। কণ্ঠ দিয়েছেন ইউসুফ রিয়াদ। এ ছাড়া গানটির দ্বৈত একটি ভার্সন গেয়েছেন রিয়াদ ও ঝিলিক। গানটির পৃষ্ঠপোষক টি-স্পোর্টস। সুরকার রাজন সাহা বলেন, ‘প্রথম ম্যাচে টিম টাইগার ধাক্কা খেলেও পরের দুটি ম্যাচে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, অন্যবারের চেয়ে এবারের আসরে আরও সাফল্য নিয়ে আসবে বাংলাদেশ। কারণ, লড়বে এবার বাংলাদেশ।’ জীবনের কথায় প্রকাশের অপেক্ষায় আছে ‘বাংলার টাইগার’ শিরোনামের আরও একটি গান। আহমেদ সৌরিনের সংগীতায়োজনে গানটিতে কণ্ঠ দেবেন কায়েস চৌধুরী।
বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে আলোচিত কিছু গান
ক্রিকেট নিয়ে গান আগেও হয়েছে। এর মধ্যে কিছু গান শ্রোতাদের মনে গেঁথে রয়েছে। তখনো বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশ খেলেনি। ১৯৯৮ সালে শুভ্র দেব প্রথম ক্রিকেট নিয়ে গান করেন। নাম ছিল ‘ক্রিকেট ক্রিকেট’। এরপর ক্রিকেট নিয়ে আরও গেয়েছেন এই কণ্ঠশিল্পী। ওই বছরই মিনি বিশ্বকাপে নিজের কথা ও সুরে শাকিলা জাফরের সঙ্গে গেয়েছিলেন ‘একই বিশ্ব একই খেলা’ শিরোনামের গান। শুভ্র দেবের গানটি ইএসপিএন ও স্টার স্পোর্টস প্রচার করে বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি ম্যাচেই। শুভ্র দেব আরও গেয়েছেন ‘গুডলাক বাংলাদেশ’, ‘হাউস দ্যাট’, ‘চার মারো মারো রে ছক্কা মারো মারো রে’, ‘বাংলাদেশ জেগে উঠো’সহ বেশ কয়েকটি গান।
১৯৯৯ সালে লাকী আখান্দ্ গেয়েছিলেন ‘হঠাৎ করে বাংলাদেশ’। নিজের লেখা ও সুরে গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন তিনি। সেই গান খুব জনপ্রিয় হয়েছিল বিটিভি আর বাংলাদেশ বেতারের হাত ধরে। ক্রিকেটে সবচেয়ে জনপ্রিয় আসিফ আকবরের ‘বেশ বেশ বেশ/ শাবাশ বাংলাদেশ’- গানটি। সোহেল আরমানের লেখা এবং ইবরার টিপুর সুরে এই গানটি ক্রিকেট নিয়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় গান। দেশের হাট-মাঠ-পথে প্রান্তরে ক্রিকেটের আমেজে সর্বত্রই বেজে ওঠে এই গান।
এ ছাড়াও ‘চলো বাংলাদেশ চলো বিশ্ব উঠানে’ শিরোনামে একটি গান বেশ জনপ্রিয়তা পায়। এটি তৈরি করেন জনপ্রিয় সংগীত পরিচালক ও কণ্ঠশিল্পী হাবিব ওয়াহিদ। গানটিতে হাবিবের সঙ্গে আরও কণ্ঠ দিয়েছিলেন শূন্য ব্যান্ডের এমিল এবং নেমেসিস ব্যান্ডের জোহাদ। এই তালিকায় আছে ফুয়াদ আল মোক্তাদিরের ‘চার ছক্কা হইহই’ শিরোনামে একটি গান। ফুয়াদের সংগীতায়োজনে গানটিতে কণ্ঠ দেন পান্থ কানাই, কণা, এলিটাসহ অনেকে।
২০১১ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের থিম সং ছিল ‘দেশজুড়ে উৎসব, মনজুড়ে রোশনাই, জোরসে বলো, কাপ কিন্তু একটাই’। গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন জনপ্রিয় পপগায়িকা মেহরীন।
২০১১ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটের জন্য গান নিয়ে হাজির হয় দুরবিন ব্যান্ড। তাদের ‘জ্বলে ওঠো বাংলাদেশ’ গানটি দারুণ জনপ্রিয়তা পায়।
২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত হয় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট বিশ্বকাপ। সেই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ক্রিকেটকে উৎসাহ দিতে গান তৈরি করেন আরেফিন রুমি। রবিউল ইসলাম জীবনের কথা এবং আরেফিন রুমির সংগীতায়োজনে গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন ফেরদৌস ওয়াহিদ, আরেফিন রুমি, লিজাসহ অনেকে।
বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে উৎসাহ দিতে ২০০০ সালে ‘বিস্ময়ের যাত্রা’ নামে মাইলস ব্যান্ড একটি গান প্রকাশ করে। সেটি বেশ আলোচিত হয় ক্রিকেট ভক্তদের কাছে। মাহমুদ খুরশিদ ও শাফিন আহমেদের কথা ও সুরে এই গানটি তাদের ‘প্রবাহ’ অ্যালবামে প্রকাশ হয়েছিল।
এ ছাড়াও ক্রিকেটের গান হিসেবে জনপ্রিয় মিলন মাহমুদের গাওয়া ‘লাল সবুজের পতাকা’, হেভি মেটাল ব্যান্ড ক্রিপটিক ফেইটের ‘চলো বাংলাদেশ’ আর্টসেলের ‘গর্জে উঠুক বাংলাদেশ’ ইত্যাদি।
চলছে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০২১। বাংলাদেশ খেলছে সুপার টুয়েলভে। টাইগারদের উৎসাহ দিতে তৈরি হচ্ছে হরেক রকম গান।
চলমান টি-২০ ক্রিকেট বিশ্বকাপ উপলক্ষে টাইগারদের উৎসাহ দিতে চার শিল্পী গেয়েছেন ‘চার ছক্কা মারো’ শিরোনামের একটি গান। গানের কথা হলো ‘দেখার মতো মারো, নিজের খাতায় যোগ করে নাও, দু'চারটে রান আরও, হাত খুলে মারো, চার ছক্কা মারো।’ গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন বাপ্পা মজুমদার, শওকত আলী ইমন, দিলশাদ নাহার কণা ও টিনা রাসেল। গীতিকার জুলফিকার রাসেলের কথায় গানটির সুর-সংগীত করেছেন শওকত আলী ইমন। গান নিয়ে বাপ্পা মজুমদার বলেন, ‘বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে উৎসাহ আর প্রেরণা জোগাতেই এবং দর্শক-শ্রোতার মাঝে ক্রিকেটের উন্মাদনা ও দেশাত্মবোধ জাগিয়ে তুলতেই এই গান। আমাদের বিশ্বাস, নাগরিক টিভির উদ্যোগে তৈরি গানটি শ্রোতাদের ভালো লাগবে।’
বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমকে শুভকামনা জানিয়ে ইমরান, কোনাল, রেহান রসুল ও অবন্তী সিঁথি গেয়েছেন ‘ফোর্থ আম্পায়ার’ শিরোনামে একটি গান। ‘লাগ ভেলকি লাগ রে আবার চোক্ষে মুখে লাগ/ মাঠ কাঁপাতে নামছে আবার বাংলাদেশের বাঘ’—এমন কথায় গানটি লিখেছেন শাওন কৈরী। সুর ও সংগীত করেছেন ইমন চৌধুরী। ইমন বলেন, ‘গানটি প্রথম আলোর উদ্যোগে তৈরি। আয়োজকদের ইচ্ছা ছিল গানটিতে যেন বাংলাদেশের সংস্কৃতির ঘ্রাণ থাকে। আমিও চেষ্টা করেছি যেন দেশের মাটির ঘ্রাণটা পাওয়া যায়। গানের মাঝে দেশীয় সিগনেচারটা ফুটিয়ে তুললে সেটাই হবে আমাদের খেলোয়াড়দের জন্য যথাযথ উপহার।’
কণ্ঠশিল্পী সোহেল রাজ বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমকে শুভকামনা জানিয়ে তৈরি করেছেন গান। গানটির কথা-সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন সোহেল রাজ। এর ভিডিও পরিচালনা করেছে ‘নাইনটিজ কিডস’ টিম।
টাইগারদের উৎসাহ দিতে প্রকাশ হয়েছে বিশেষ গান ‘লড়বে এবার বাংলাদেশ’। রবিউল ইসলাম জীবনের কথায় গানটির সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন রাজন সাহা। কণ্ঠ দিয়েছেন ইউসুফ রিয়াদ। এ ছাড়া গানটির দ্বৈত একটি ভার্সন গেয়েছেন রিয়াদ ও ঝিলিক। গানটির পৃষ্ঠপোষক টি-স্পোর্টস। সুরকার রাজন সাহা বলেন, ‘প্রথম ম্যাচে টিম টাইগার ধাক্কা খেলেও পরের দুটি ম্যাচে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, অন্যবারের চেয়ে এবারের আসরে আরও সাফল্য নিয়ে আসবে বাংলাদেশ। কারণ, লড়বে এবার বাংলাদেশ।’ জীবনের কথায় প্রকাশের অপেক্ষায় আছে ‘বাংলার টাইগার’ শিরোনামের আরও একটি গান। আহমেদ সৌরিনের সংগীতায়োজনে গানটিতে কণ্ঠ দেবেন কায়েস চৌধুরী।
বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে আলোচিত কিছু গান
ক্রিকেট নিয়ে গান আগেও হয়েছে। এর মধ্যে কিছু গান শ্রোতাদের মনে গেঁথে রয়েছে। তখনো বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশ খেলেনি। ১৯৯৮ সালে শুভ্র দেব প্রথম ক্রিকেট নিয়ে গান করেন। নাম ছিল ‘ক্রিকেট ক্রিকেট’। এরপর ক্রিকেট নিয়ে আরও গেয়েছেন এই কণ্ঠশিল্পী। ওই বছরই মিনি বিশ্বকাপে নিজের কথা ও সুরে শাকিলা জাফরের সঙ্গে গেয়েছিলেন ‘একই বিশ্ব একই খেলা’ শিরোনামের গান। শুভ্র দেবের গানটি ইএসপিএন ও স্টার স্পোর্টস প্রচার করে বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি ম্যাচেই। শুভ্র দেব আরও গেয়েছেন ‘গুডলাক বাংলাদেশ’, ‘হাউস দ্যাট’, ‘চার মারো মারো রে ছক্কা মারো মারো রে’, ‘বাংলাদেশ জেগে উঠো’সহ বেশ কয়েকটি গান।
১৯৯৯ সালে লাকী আখান্দ্ গেয়েছিলেন ‘হঠাৎ করে বাংলাদেশ’। নিজের লেখা ও সুরে গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন তিনি। সেই গান খুব জনপ্রিয় হয়েছিল বিটিভি আর বাংলাদেশ বেতারের হাত ধরে। ক্রিকেটে সবচেয়ে জনপ্রিয় আসিফ আকবরের ‘বেশ বেশ বেশ/ শাবাশ বাংলাদেশ’- গানটি। সোহেল আরমানের লেখা এবং ইবরার টিপুর সুরে এই গানটি ক্রিকেট নিয়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় গান। দেশের হাট-মাঠ-পথে প্রান্তরে ক্রিকেটের আমেজে সর্বত্রই বেজে ওঠে এই গান।
এ ছাড়াও ‘চলো বাংলাদেশ চলো বিশ্ব উঠানে’ শিরোনামে একটি গান বেশ জনপ্রিয়তা পায়। এটি তৈরি করেন জনপ্রিয় সংগীত পরিচালক ও কণ্ঠশিল্পী হাবিব ওয়াহিদ। গানটিতে হাবিবের সঙ্গে আরও কণ্ঠ দিয়েছিলেন শূন্য ব্যান্ডের এমিল এবং নেমেসিস ব্যান্ডের জোহাদ। এই তালিকায় আছে ফুয়াদ আল মোক্তাদিরের ‘চার ছক্কা হইহই’ শিরোনামে একটি গান। ফুয়াদের সংগীতায়োজনে গানটিতে কণ্ঠ দেন পান্থ কানাই, কণা, এলিটাসহ অনেকে।
২০১১ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের থিম সং ছিল ‘দেশজুড়ে উৎসব, মনজুড়ে রোশনাই, জোরসে বলো, কাপ কিন্তু একটাই’। গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন জনপ্রিয় পপগায়িকা মেহরীন।
২০১১ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটের জন্য গান নিয়ে হাজির হয় দুরবিন ব্যান্ড। তাদের ‘জ্বলে ওঠো বাংলাদেশ’ গানটি দারুণ জনপ্রিয়তা পায়।
২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত হয় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট বিশ্বকাপ। সেই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ক্রিকেটকে উৎসাহ দিতে গান তৈরি করেন আরেফিন রুমি। রবিউল ইসলাম জীবনের কথা এবং আরেফিন রুমির সংগীতায়োজনে গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন ফেরদৌস ওয়াহিদ, আরেফিন রুমি, লিজাসহ অনেকে।
বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে উৎসাহ দিতে ২০০০ সালে ‘বিস্ময়ের যাত্রা’ নামে মাইলস ব্যান্ড একটি গান প্রকাশ করে। সেটি বেশ আলোচিত হয় ক্রিকেট ভক্তদের কাছে। মাহমুদ খুরশিদ ও শাফিন আহমেদের কথা ও সুরে এই গানটি তাদের ‘প্রবাহ’ অ্যালবামে প্রকাশ হয়েছিল।
এ ছাড়াও ক্রিকেটের গান হিসেবে জনপ্রিয় মিলন মাহমুদের গাওয়া ‘লাল সবুজের পতাকা’, হেভি মেটাল ব্যান্ড ক্রিপটিক ফেইটের ‘চলো বাংলাদেশ’ আর্টসেলের ‘গর্জে উঠুক বাংলাদেশ’ ইত্যাদি।
সারা বছর ঝিমিয়ে থাকলেও ঈদের সময় চাঙা হয়ে ওঠে দেশের সিনেমা হলগুলো। নির্মাতা ও প্রযোজকেরা দুই ঈদ ঘিরে সিনেমা বানাতে চান। রোজার ঈদের এখনো সাড়ে চার মাস বাকি, এরই মধ্যে ঈদের সিনেমা নির্মাণের তোড়জোড় শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে জানা গেছে, রোজার ঈদে নতুন সিনেমা নিয়ে আসছেন শাকিব খান, আফরান নিশো ও সিয়াম আহমেদ।
৪ ঘণ্টা আগেতরুণ রক মিউজিশিয়ানদের খোঁজে শুরু হচ্ছে ট্যালেন্ট হান্ট রিয়েলিটি শো ‘দ্য কেইজ’। অনলাইন অডিশনের মাধ্যমে ‘দ্য কেইজ’-এর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হবে। শীর্ষ ১০০ প্রার্থী সরাসরি অডিশনের জন্য নির্বাচিত হবেন।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রায় আট বছর পর ‘লাল গোলাপ’ অনুষ্ঠান নিয়ে ফিরছেন সাংবাদিক ও উপস্থাপক শফিক রেহমান। এরই মধ্যে দুই পর্বের শুটিংও শেষ করেছেন, যা সম্প্রচার হবে আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রতি সপ্তাহেই নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। সপ্তাহজুড়ে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খবর থাকছে এই প্রতিবেদনে।
৪ ঘণ্টা আগে