বিনোদন প্রতিবেদক
আঁখি আলমগীর-আসিফ আকবর প্রায় দুই দশকের বন্ধু। একে অন্যের অভিভাবকও। সেই গল্প জানা হলো।
দুজনার প্রথম কাজ সেই ১৯৯৮ সালে। ‘দিওয়ানা’ নামে একটি ছবিতে। শওকত আলী ইমন সংগীত পরিচালক। গীতিকার ছিলেন কবির বকুল। ডুয়েট গানটি গাওয়ার আগে দুজনার পরিচয়ও ছিল না। এমনকি আসিফের কণ্ঠও শোনেননি আঁখি। আসিফের ক্যারিয়ার তখন সবে শুরু। অন্যদিকে আঁখি তারকা কণ্ঠশিল্পী।
‘ওর সঙ্গে প্রথম আলাপের আন্তরিকতাই আমাকে মুগ্ধ করেছে। পরবর্তী সময়ে অনেক বড় বড় শিল্পীর সঙ্গেই তো কাজ করেছি। কিন্তু তারকা কণ্ঠশিল্পী হয়েও সেদিন আমার সঙ্গে যে আন্তরিকতা দেখিয়েছেন, সেটা আমার আজও মনে আছে। শুধু সেদিনের কথা নয়, তাঁকে আমি কখনোই কোনো শিল্পীকে ছোট করে দেখতে দেখিনি। ও তো সব সময়ই স্মার্ট, এলিজেবল। ওর পার্সোনালিটি সব সময়ই আমাকে মুগ্ধ করে।’ বললেন আসিফ।
প্রথম দেখার স্মৃতি আঁখিও কিছুটা শেয়ার করলেন– ‘তখনো ওনার “ও প্রিয়া তুমি কোথায়” গানটি আসেনি। যখন উনি গানটির ভয়েস দেওয়া শুরু করেন, আমি হতবাক হয়ে যাই। এত সুন্দর আর ডিফারেন্ট একটা কণ্ঠ। প্রথমবারই আমি মুগ্ধ হয়ে যাই ওনার গান শুনে।’
এরপর একসঙ্গে অনেক দিন কোনো রেকর্ডিং হয়নি। আসিফের জনপ্রিয়তা তখন তুঙ্গে। আঁখিও শো নিয়ে ব্যস্ত। একসঙ্গে শো করা হয়, দুজনার সম্পর্কটা ভালো হতে থাকে। একটা সময় দুজন দুজনার পরিবারের সদস্য হয়ে গেল। শুধু পরিবারের সদস্যই নয়, সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে দুজন দুজনার অভিভাবকও হয়ে গেলেন। ‘সে শিক্ষিত মার্জিত। উচ্চবংশের মেয়ে। তার চিন্তা–চেতনা আধুনিকতা– সবকিছু মিলিয়ে সে একজন পরিপূর্ণ মানুষ। সে গায়িকা হিসেবে কেমন, সেটা শ্রোতারা বিচার করবে, এটা আমার দেখার বিষয় নয়। কিন্তু একজন মানুষ হিসেবে আঁখি আলমগীর এই সমাজের সম্পদ’, বললেন আসিফ।
‘আসিফ ভাইয়ের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা এখন কাজের ঊর্ধ্বে। শো করি, অ্যালবামও হচ্ছে। সবই ঠিক আছে। কিন্তু ওগুলো হওয়া বা না হওয়ায় কিছু যায় আসে না। কারণ, আমাদের সম্পর্কটা বরাবরই কাজের ঊর্ধ্বে। ওনাকে আমি খুব সম্মান করি। আমার ভাই ও বন্ধু। উনিও আমাকে খুব স্নেহ ও সম্মান করেন। চারদিকে সবাই স্বার্থের ঘেরাটোপে আবদ্ধ। আমাদের স্বার্থের ঊর্ধ্বের একটা সম্পর্ক’, বলেন আঁখি।
কথায় কথায় স্মৃতিচারণ করলেন আসিফ, ‘আমি যখন প্রথম আমেরিকায় কনসার্টে যাই, ২০০৩ সালের ঘটনা। বাংলাদেশ থেকে আমি একা গিয়েছি। একটা ভয় কাজ করছিল, ঠিকমতো করতে পারব কি না। হঠাৎ করে ও কোথা থেকে এসে জড়িয়ে ধরে বলে, “আমার ভাই আসছে”। ভালো লাগছে আমার। সাহস যে কতটা বেড়ে গেল। এই যে দৌড়ে এসে জড়িয়ে ধরে আপন করে বলা, ভাই আসছে আমার। এটা আমার সারা জীবন মনে থাকবে। এখনো আমার কানে বাজে। আমরা একসঙ্গে ঘুরিফিরি, খাই, আড্ডা দিই, দুজন বন্ধু যা করে পরিবারের মানুষ যা করে, আমরা সব করি।’
আসিফ-আঁখি জুটির একসঙ্গে খুব বেশি গান করা না হলেও শো করা হয়েছে অনেক। দুজনেই মনে করেন, দুজনার একটা সাধারণ ব্যাপার আছে, অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে কখনো কেউ পিছপা হন না। মানুষ হিসেবে মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা। এটা প্রচারের জন্য নয়। মানসিকতাটাই এভাবে গড়ে উঠেছে যে একজনের সাহায্য করতে পারলে বা বিপদে পাশে থাকতে পারলে একটা তৃপ্তি মেলে।
দুজনার মধ্যে আজ অবধি কখনো ঝগড়া বা কথা–কাটাকাটি হয়নি। দুজনার আই কন্টাক্টও নাকি খুব ভালো। কখন কোন পরিস্থিতি কীভাবে সামলাতে হবে, তা দুজনারই হিসাব করা। যখন আসিফ কোনো সিদ্ধান্ত নেবেন, তখন আঁখি মাতব্বরি করেন না। তখন আসিফের ওপর দায়িত্ব ছেড়ে দেন। কিন্তু সেটা মনিটর করেন আঁখি, নিষেধও করেন শাসন করে– আসিফ ভাই এখানে কিন্তু আবেগপ্রবণ হবেন না। আপনি আবেগপ্রবণ হলে হয়তো কাউকে অসম্মান করা হয়ে যেতে পারে। তখন বাধ্য ছেলের মতো আসিফও তাঁর কথা শোনেন। কারণ, আঁখির ওপর এমন আস্থাটা আছে– সব সময়ই ভেবে সিদ্ধান্ত নেন। কাউকে অযথা কোনো উপদেশ দেবেনও না, অথবা অযথা কারও উপদেশ নেবেনও না। আর এভাবেই দুজন দুজনার অনেক ভালো লাগা খারাপ লাগা শেয়ার করেন।
‘ও যেমন সব সময় আমার কথা শোনে, তেমনি সব সময় আমি ওর সিগন্যালগুলো খেয়াল করি, কোনটা করা উচিত বা অনুচিত। মেয়েদের একটা মেয়েলি কষ্ট থাকে, পুরুষের একটা পুরুষালি কষ্ট থাকে। কখনো হয়তো ওর মন খারাপ। কোনো কারণে ডিপ্রেসড। নির্দ্বিধায় শেয়ার করে আমার কাছে। আমার কাছ থেকে একটা সিদ্ধান্ত আশা করে। তখন আমি হয়তো সামনে থেকে কিছু করেছি,’ বলেন আসিফ।
আলাপে আলাপে দুজনার স্মৃতি ঘেঁটে আরও কিছু গল্প যোগ করলেন তারা। ‘আমরা একবার কাতারে শোতে গিয়েছিলাম। আমি, আসিফ ভাইসহ বেশ কয়েকজন ছিলাম। জোসনা রাত ছিল। আমরা শো শেষে সারা রাত আরব সাগর তীরে বসে ছিলাম। একদম বাচ্চা মানুষ যেমন করে, পা ভেজায়, একটু দৌড়ায়, সাগরে নামে, আমরাও তেমন হয়ে গিয়েছিলাম। এটা অনেক আগের কথা, সম্ভবত ২০০৩ সাল হবে। তখন আমাদের বন্ধনটা আরও মজবুত হয়েছে। কারণ একসঙ্গে আড্ডা দেওয়া বা এমন মুহূর্ত পাওয়া সব সময় সম্ভব হয় না। আমরা বসে বসে গল্প করলাম। সেই রাতে আমরা জীবনের অনেক কথা শেয়ার করলাম,’ বলেন আঁখি।
‘এমন অনেক অনেক স্মৃতি আছে। ওর বাসায় খেতে যাই, ওর রান্নার হাত খুব ভালো। আমার বাসায় সে আসে, বউ-বাচ্চাদের সঙ্গে ওর খুব ভালো সম্পর্ক। একজন ভালো বন্ধু বা বোনের সংজ্ঞা যা হওয়া উচিত। শতভাগ ওর মধ্যে তা আছে। তবে ও যে হাসিটা মুখে রাখে। এই হাসিটার ভেতরে অনেক প্রশ্ন জমা আছে। সেটা যা–ই থাকুক। এই হাসিটা যেন কখনো মলিন না করে। আমি বন্ধু হিসেবে চেষ্টা করব এই হাসিটা যেন কখনো মলিন না হয়,’ যেন শেষ অনুরোধটা রেখে আড্ডার সমাপ্তি টানলেন আসিফ।
আঁখি আলমগীর-আসিফ আকবর প্রায় দুই দশকের বন্ধু। একে অন্যের অভিভাবকও। সেই গল্প জানা হলো।
দুজনার প্রথম কাজ সেই ১৯৯৮ সালে। ‘দিওয়ানা’ নামে একটি ছবিতে। শওকত আলী ইমন সংগীত পরিচালক। গীতিকার ছিলেন কবির বকুল। ডুয়েট গানটি গাওয়ার আগে দুজনার পরিচয়ও ছিল না। এমনকি আসিফের কণ্ঠও শোনেননি আঁখি। আসিফের ক্যারিয়ার তখন সবে শুরু। অন্যদিকে আঁখি তারকা কণ্ঠশিল্পী।
‘ওর সঙ্গে প্রথম আলাপের আন্তরিকতাই আমাকে মুগ্ধ করেছে। পরবর্তী সময়ে অনেক বড় বড় শিল্পীর সঙ্গেই তো কাজ করেছি। কিন্তু তারকা কণ্ঠশিল্পী হয়েও সেদিন আমার সঙ্গে যে আন্তরিকতা দেখিয়েছেন, সেটা আমার আজও মনে আছে। শুধু সেদিনের কথা নয়, তাঁকে আমি কখনোই কোনো শিল্পীকে ছোট করে দেখতে দেখিনি। ও তো সব সময়ই স্মার্ট, এলিজেবল। ওর পার্সোনালিটি সব সময়ই আমাকে মুগ্ধ করে।’ বললেন আসিফ।
প্রথম দেখার স্মৃতি আঁখিও কিছুটা শেয়ার করলেন– ‘তখনো ওনার “ও প্রিয়া তুমি কোথায়” গানটি আসেনি। যখন উনি গানটির ভয়েস দেওয়া শুরু করেন, আমি হতবাক হয়ে যাই। এত সুন্দর আর ডিফারেন্ট একটা কণ্ঠ। প্রথমবারই আমি মুগ্ধ হয়ে যাই ওনার গান শুনে।’
এরপর একসঙ্গে অনেক দিন কোনো রেকর্ডিং হয়নি। আসিফের জনপ্রিয়তা তখন তুঙ্গে। আঁখিও শো নিয়ে ব্যস্ত। একসঙ্গে শো করা হয়, দুজনার সম্পর্কটা ভালো হতে থাকে। একটা সময় দুজন দুজনার পরিবারের সদস্য হয়ে গেল। শুধু পরিবারের সদস্যই নয়, সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে দুজন দুজনার অভিভাবকও হয়ে গেলেন। ‘সে শিক্ষিত মার্জিত। উচ্চবংশের মেয়ে। তার চিন্তা–চেতনা আধুনিকতা– সবকিছু মিলিয়ে সে একজন পরিপূর্ণ মানুষ। সে গায়িকা হিসেবে কেমন, সেটা শ্রোতারা বিচার করবে, এটা আমার দেখার বিষয় নয়। কিন্তু একজন মানুষ হিসেবে আঁখি আলমগীর এই সমাজের সম্পদ’, বললেন আসিফ।
‘আসিফ ভাইয়ের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা এখন কাজের ঊর্ধ্বে। শো করি, অ্যালবামও হচ্ছে। সবই ঠিক আছে। কিন্তু ওগুলো হওয়া বা না হওয়ায় কিছু যায় আসে না। কারণ, আমাদের সম্পর্কটা বরাবরই কাজের ঊর্ধ্বে। ওনাকে আমি খুব সম্মান করি। আমার ভাই ও বন্ধু। উনিও আমাকে খুব স্নেহ ও সম্মান করেন। চারদিকে সবাই স্বার্থের ঘেরাটোপে আবদ্ধ। আমাদের স্বার্থের ঊর্ধ্বের একটা সম্পর্ক’, বলেন আঁখি।
কথায় কথায় স্মৃতিচারণ করলেন আসিফ, ‘আমি যখন প্রথম আমেরিকায় কনসার্টে যাই, ২০০৩ সালের ঘটনা। বাংলাদেশ থেকে আমি একা গিয়েছি। একটা ভয় কাজ করছিল, ঠিকমতো করতে পারব কি না। হঠাৎ করে ও কোথা থেকে এসে জড়িয়ে ধরে বলে, “আমার ভাই আসছে”। ভালো লাগছে আমার। সাহস যে কতটা বেড়ে গেল। এই যে দৌড়ে এসে জড়িয়ে ধরে আপন করে বলা, ভাই আসছে আমার। এটা আমার সারা জীবন মনে থাকবে। এখনো আমার কানে বাজে। আমরা একসঙ্গে ঘুরিফিরি, খাই, আড্ডা দিই, দুজন বন্ধু যা করে পরিবারের মানুষ যা করে, আমরা সব করি।’
আসিফ-আঁখি জুটির একসঙ্গে খুব বেশি গান করা না হলেও শো করা হয়েছে অনেক। দুজনেই মনে করেন, দুজনার একটা সাধারণ ব্যাপার আছে, অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে কখনো কেউ পিছপা হন না। মানুষ হিসেবে মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা। এটা প্রচারের জন্য নয়। মানসিকতাটাই এভাবে গড়ে উঠেছে যে একজনের সাহায্য করতে পারলে বা বিপদে পাশে থাকতে পারলে একটা তৃপ্তি মেলে।
দুজনার মধ্যে আজ অবধি কখনো ঝগড়া বা কথা–কাটাকাটি হয়নি। দুজনার আই কন্টাক্টও নাকি খুব ভালো। কখন কোন পরিস্থিতি কীভাবে সামলাতে হবে, তা দুজনারই হিসাব করা। যখন আসিফ কোনো সিদ্ধান্ত নেবেন, তখন আঁখি মাতব্বরি করেন না। তখন আসিফের ওপর দায়িত্ব ছেড়ে দেন। কিন্তু সেটা মনিটর করেন আঁখি, নিষেধও করেন শাসন করে– আসিফ ভাই এখানে কিন্তু আবেগপ্রবণ হবেন না। আপনি আবেগপ্রবণ হলে হয়তো কাউকে অসম্মান করা হয়ে যেতে পারে। তখন বাধ্য ছেলের মতো আসিফও তাঁর কথা শোনেন। কারণ, আঁখির ওপর এমন আস্থাটা আছে– সব সময়ই ভেবে সিদ্ধান্ত নেন। কাউকে অযথা কোনো উপদেশ দেবেনও না, অথবা অযথা কারও উপদেশ নেবেনও না। আর এভাবেই দুজন দুজনার অনেক ভালো লাগা খারাপ লাগা শেয়ার করেন।
‘ও যেমন সব সময় আমার কথা শোনে, তেমনি সব সময় আমি ওর সিগন্যালগুলো খেয়াল করি, কোনটা করা উচিত বা অনুচিত। মেয়েদের একটা মেয়েলি কষ্ট থাকে, পুরুষের একটা পুরুষালি কষ্ট থাকে। কখনো হয়তো ওর মন খারাপ। কোনো কারণে ডিপ্রেসড। নির্দ্বিধায় শেয়ার করে আমার কাছে। আমার কাছ থেকে একটা সিদ্ধান্ত আশা করে। তখন আমি হয়তো সামনে থেকে কিছু করেছি,’ বলেন আসিফ।
আলাপে আলাপে দুজনার স্মৃতি ঘেঁটে আরও কিছু গল্প যোগ করলেন তারা। ‘আমরা একবার কাতারে শোতে গিয়েছিলাম। আমি, আসিফ ভাইসহ বেশ কয়েকজন ছিলাম। জোসনা রাত ছিল। আমরা শো শেষে সারা রাত আরব সাগর তীরে বসে ছিলাম। একদম বাচ্চা মানুষ যেমন করে, পা ভেজায়, একটু দৌড়ায়, সাগরে নামে, আমরাও তেমন হয়ে গিয়েছিলাম। এটা অনেক আগের কথা, সম্ভবত ২০০৩ সাল হবে। তখন আমাদের বন্ধনটা আরও মজবুত হয়েছে। কারণ একসঙ্গে আড্ডা দেওয়া বা এমন মুহূর্ত পাওয়া সব সময় সম্ভব হয় না। আমরা বসে বসে গল্প করলাম। সেই রাতে আমরা জীবনের অনেক কথা শেয়ার করলাম,’ বলেন আঁখি।
‘এমন অনেক অনেক স্মৃতি আছে। ওর বাসায় খেতে যাই, ওর রান্নার হাত খুব ভালো। আমার বাসায় সে আসে, বউ-বাচ্চাদের সঙ্গে ওর খুব ভালো সম্পর্ক। একজন ভালো বন্ধু বা বোনের সংজ্ঞা যা হওয়া উচিত। শতভাগ ওর মধ্যে তা আছে। তবে ও যে হাসিটা মুখে রাখে। এই হাসিটার ভেতরে অনেক প্রশ্ন জমা আছে। সেটা যা–ই থাকুক। এই হাসিটা যেন কখনো মলিন না করে। আমি বন্ধু হিসেবে চেষ্টা করব এই হাসিটা যেন কখনো মলিন না হয়,’ যেন শেষ অনুরোধটা রেখে আড্ডার সমাপ্তি টানলেন আসিফ।
বহু আগেই অভিনয় জগৎকে বিদায় জানিয়েছেন রাকেশ রোশন। এরপর শুরু করেন সিনেমা পরিচালনা। একের পর এক হিট সিনেমায় নাম লিখিয়েছেন তিনি। বলা চলে পরিচালনায় নিজেকে পক্ত করেছিলেন এই অভিনেতা। সম্প্রতি ঘোষণা দিয়েছেন পরিচালনা থেকেও অবসর নেবেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেগত বছর এপ্রিলে ইন্টারন্যাশনাল একাডেমি অব ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়ার উদ্যোগে আয়োজিত ‘ইকো ফিল্ম ল্যাব: ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম রেসিডেন্সি’র অংশ হিসেবে সুব্রত সরকার ও অভিনেতা মনোজ প্রামাণিক নির্মাণ করেছেন স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমা ‘হইতে সুরমা’।
৯ ঘণ্টা আগেচলতি মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত সিডনি, মেলবোর্ন ও অ্যাডিলেডে কয়েকটি কনসার্ট করেছেন। ফিরেই ব্যস্ত হয়েছেন দেশের মঞ্চে। ১৫ নভেম্বর সেনা প্রাঙ্গণে গেয়েছেন ‘ঢাকা রেট্রো’ কনসার্টে। এবার জেমস জানালেন নতুন খবর।
২১ ঘণ্টা আগেচার দশকের বেশি সময় ধরে সিনেমার সঙ্গে জড়িয়ে আছেন আমির খান। মনপ্রাণ দিয়ে এত দিন শুধু কাজই করে গেছেন মিস্টার পারফেকশনিস্ট। কাজের ব্যস্ততায় পরিবারের দিকে খেয়াল রাখার তেমন সুযোগ পাননি। ফলে সন্তানদের সঙ্গে তাঁর এক ধরনের দূরত্ব রয়ে গেছে। এই দূরত্ব দূর করতে উদ্যোগী হয়েছেন আমিরকন্যা ইরা খান। বাবাকে নিয়ে মানস
২১ ঘণ্টা আগে