আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও শিকড়ের সন্ধানে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইত্যাদি ধারণের ধারাবাহিকতায় এবারের পর্ব ধারণ করা হয়েছে চায়ের রাজধানী হিসেবে পরিচিত অপূর্ব সুন্দর জেলা মৌলভীবাজারে। মঞ্চ নির্মাণ করা হয়েছে ১৮৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জে অবস্থিত কুরমা চা-বাগান আবৃত মাঠে। ঘন সবুজ অরণ্য, পাহাড়ের বুকে মুগ্ধতা ছড়ানো চায়ের বাগান, লেক আর অসাধারণ নৈসর্গিক দৃশ্যের সঙ্গে সংগতি রেখে চা-গাছ দিয়ে মোড়ানো মঞ্চে ধারণ করা হয় এবারের ইত্যাদি। অধিকাংশ সময়ই রাতের আলোকিত মঞ্চে ইত্যাদি ধারণ করা হলেও এই স্থানের নৈসর্গিক রূপ রাতের বেলায় দেখানো সম্ভব নয় বলে এবার দিনের আলোর পড়ন্ত আভায় ইত্যাদির ধারণ শুরু হয়।
অনুষ্ঠানটি ধারণ করা হয় ১৫ ডিসেম্বর। ইত্যাদির ধারণ উপলক্ষে পুরো মৌলভীবাজার জেলায় ছিল উৎসবের আমেজ। অনুষ্ঠানস্থল ঘিরে বসে জমজমাট মেলা। বিভিন্ন পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসে দোকানিরা। দূর থেকে দেখলে মনে হয় চা-বাগানের মাঝখানে একখণ্ড জনসমুদ্র। কমলগঞ্জে ধারণ হলেও দর্শক আসেন ৫০ থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বিভিন্ন উপজেলা থেকেও।
স্থানীয় প্রশাসন ও সাধারণ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সহযোগিতায় বেলা ৩টা থেকেই আমন্ত্রিত অতিথিরা অনুষ্ঠানস্থলে আসতে শুরু করেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় অনুষ্ঠানস্থল। আমন্ত্রিত দর্শক ছাড়াও অনেক দর্শক আশপাশের টিলা, রাস্তা ও লেকের পাড়ে দাঁড়িয়ে অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে ইত্যাদির ধারণ উপভোগ করেন। ধারণ চলে রাত ১১টা পর্যন্ত। তীব্র শীত উপেক্ষা করে এই দীর্ঘ সময়ে অবাক বিস্ময়ে উপভোগ করেছেন তাদের প্রিয় অনুষ্ঠানের ধারণ।
এবারের অনুষ্ঠানে মৌলভীবাজারের সন্তান কণ্ঠশিল্পী সেলিম চৌধুরী ও সিলেটের সন্তান তসিবা আঞ্চলিক ভাষায় একটি ভিন্নরকম প্রেমের গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। গানটির কথা লিখেছেন রামাচরণ, সুর করেছেন আকাশ মাহমুদ। উল্লেখ্য, তসিবার প্রথম টেলিভিশন যাত্রা শুরু হয়েছিল এই ইত্যাদির মাধ্যমেই। এ ছাড়া মৌলভীবাজারকে নিয়ে মনিরুজ্জামান পলাশের কথায়, হানিফ সংকেতের সুরে এবং মেহেদির সংগীতায়োজনে একটি গানের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছেন মৌলভীবাজারেরই স্থানীয় শতাধিক নৃত্যশিল্পী। নাচটির কোরিওগ্রাফি করেছেন খাজা সালাউদ্দিন ঝন্টু, কণ্ঠ দিয়েছেন পুলক, তানজিনা রুমা, মোমিন বিশ্বাস ও নোশিন তাবাসসুম স্মরণ।
দর্শক পর্বের নিয়ম অনুযায়ী ধারণস্থান মৌলভীবাজারকে ঘিরে প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে উপস্থিত দর্শকের মাঝখান থেকে চারজন দর্শক নির্বাচন করা হয়। দ্বিতীয় পর্বে নির্বাচিত দর্শকদের সঙ্গে অংশগ্রহণ করেন স্থানীয় বাঙালি ও মণিপুরি সম্প্রদায়ের কয়েকজন নৃত্য ও বাদ্যযন্ত্রশিল্পী।
শেকড়সন্ধানী ইত্যাদি সব সময়ই দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে প্রচারবিমুখ, জনকল্যাণে নিবেদিত মানুষদের তুলে ধরার পাশাপাশি প্রত্যন্ত অঞ্চলের অচেনা-অজানা বিষয় ও তথ্যভিত্তিক শিক্ষামূলক প্রতিবেদন প্রচার করে আসছে। আর সেই ধারাবাহিকতায় এবারের পর্বেও রয়েছে কয়েকটি হৃদয়ছোঁয়া প্রতিবেদন। রয়েছে মৌলভীবাজারের ওপর একটি তথ্যভিত্তিক প্রতিবেদন। ব্যতিক্রমী পলিথিনের হাটের ওপর রয়েছে আরেকটি জনসচেতনতামূলক প্রতিবেদন। সবশেষে রয়েছে একজন আদর্শ মায়ের হৃদয়ছোঁয়া স্বপ্নের গল্প। এবারের বিদেশি প্রতিবেদন পর্বে রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে অবস্থিত ‘এন সিউল টাওয়ার’-এর ওপর একটি প্রতিবেদন।
এ ছাড়া মৌলভীবাজারের মঞ্চে যথারীতি সমসাময়িক বিভিন্ন প্রসঙ্গ নিয়ে রয়েছে নানি-নাতির কথার মাতামাতি। চিঠিপত্র বিভাগে মুক্তিযুদ্ধের তথ্যচিত্র ও স্মারক সংগ্রাহক হিসেবে পরিচিত শ্রীমঙ্গলের বিকুল চক্রবর্তীর কার্যক্রম তুলে ধরে একটি প্রতিবেদন দেখানো হয়। নিয়মিত অন্যান্য পর্বসহ রয়েছে বিভিন্ন সমসাময়িক ঘটনা নিয়ে বেশ কিছু সরস অথচ তীক্ষ্ণ নাট্যাংশ। খাঁটি মাটির মানুষ, নিত্যপণ্যের মূল্যে নিম্নবিত্তের নাভিশ্বাস, দুয়ারে খাবার-দুশ্চিন্তায় অভিভাবক, তারকা বাজার, মূল্যহীনকে মূল্যবান বানানোর পরিণতি, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের করুণ হাল, ঘরোয়া অশান্তি, অযথা কথা, ওপরে ওঠার শিক্ষাসহ বিভিন্ন বিষয়ের ওপর রয়েছে বেশ কয়েকটি নাট্যাংশ।
এবারের ইত্যাদিতে উল্লেখযোগ্য শিল্পীরা হলেন সোলায়মান খোকা, জিয়াউল হাসান কিসলু, আবদুল্লাহ রানা, সুভাশীষ ভৌমিক, মাসুম বাশার, শফিক খান দিলু, মুকিত জাকারিয়া, জিল্লুর রহমান, শবনম পারভীন, মোমেনা চৌধুরী, জাহিদ শিকদার, নিপু, কামাল বায়েজিদ, আমিন আজাদ, বিলু বড়ুয়া, ইকবাল হোসেন, শাহেদ আলী, তারিক স্বপন, জামিল হোসেন, সুজাত শিমুল, মতিউর রহমান, মন্জুর আলম, সাদিয়া তানজিন, সুবর্ণা মজুমদার, বেলাল আহমেদ মুরাদ, নজরুল ইসলাম, সাবরিনা নিসা, আনোয়ারুল আলম সজল, দেবাশীষ মিঠুসহ আরও অনেকে। বরাবরের মতো এবারও ইত্যাদির শিল্প নির্দেশনা ও মঞ্চ পরিকল্পনায় ছিলেন ইত্যাদির নিয়মিত শিল্পনির্দেশক মুকিমুল আনোয়ার মুকিম। পরিচালকের সহকারী হিসেবে ছিলেন যথারীতি রানা সরকার ও মোহাম্মদ মামুন।
গণমানুষের প্রিয় অনুষ্ঠান ইত্যাদির এই পর্ব একযোগে বিটিভি ও বিটিভি ওয়ার্ল্ডে প্রচারিত হবে আগামী ২৯ ডিসেম্বর, শুক্রবার-রাত ৮টার বাংলা সংবাদের পর। ইত্যাদি রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত। নির্মাণ করেছে ফাগুন অডিও ভিশন। ইত্যাদি স্পনসর করেছে যথারীতি কেয়া কসমেটিকস লিমিটেড।
আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও শিকড়ের সন্ধানে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইত্যাদি ধারণের ধারাবাহিকতায় এবারের পর্ব ধারণ করা হয়েছে চায়ের রাজধানী হিসেবে পরিচিত অপূর্ব সুন্দর জেলা মৌলভীবাজারে। মঞ্চ নির্মাণ করা হয়েছে ১৮৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জে অবস্থিত কুরমা চা-বাগান আবৃত মাঠে। ঘন সবুজ অরণ্য, পাহাড়ের বুকে মুগ্ধতা ছড়ানো চায়ের বাগান, লেক আর অসাধারণ নৈসর্গিক দৃশ্যের সঙ্গে সংগতি রেখে চা-গাছ দিয়ে মোড়ানো মঞ্চে ধারণ করা হয় এবারের ইত্যাদি। অধিকাংশ সময়ই রাতের আলোকিত মঞ্চে ইত্যাদি ধারণ করা হলেও এই স্থানের নৈসর্গিক রূপ রাতের বেলায় দেখানো সম্ভব নয় বলে এবার দিনের আলোর পড়ন্ত আভায় ইত্যাদির ধারণ শুরু হয়।
অনুষ্ঠানটি ধারণ করা হয় ১৫ ডিসেম্বর। ইত্যাদির ধারণ উপলক্ষে পুরো মৌলভীবাজার জেলায় ছিল উৎসবের আমেজ। অনুষ্ঠানস্থল ঘিরে বসে জমজমাট মেলা। বিভিন্ন পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসে দোকানিরা। দূর থেকে দেখলে মনে হয় চা-বাগানের মাঝখানে একখণ্ড জনসমুদ্র। কমলগঞ্জে ধারণ হলেও দর্শক আসেন ৫০ থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বিভিন্ন উপজেলা থেকেও।
স্থানীয় প্রশাসন ও সাধারণ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সহযোগিতায় বেলা ৩টা থেকেই আমন্ত্রিত অতিথিরা অনুষ্ঠানস্থলে আসতে শুরু করেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় অনুষ্ঠানস্থল। আমন্ত্রিত দর্শক ছাড়াও অনেক দর্শক আশপাশের টিলা, রাস্তা ও লেকের পাড়ে দাঁড়িয়ে অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে ইত্যাদির ধারণ উপভোগ করেন। ধারণ চলে রাত ১১টা পর্যন্ত। তীব্র শীত উপেক্ষা করে এই দীর্ঘ সময়ে অবাক বিস্ময়ে উপভোগ করেছেন তাদের প্রিয় অনুষ্ঠানের ধারণ।
এবারের অনুষ্ঠানে মৌলভীবাজারের সন্তান কণ্ঠশিল্পী সেলিম চৌধুরী ও সিলেটের সন্তান তসিবা আঞ্চলিক ভাষায় একটি ভিন্নরকম প্রেমের গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। গানটির কথা লিখেছেন রামাচরণ, সুর করেছেন আকাশ মাহমুদ। উল্লেখ্য, তসিবার প্রথম টেলিভিশন যাত্রা শুরু হয়েছিল এই ইত্যাদির মাধ্যমেই। এ ছাড়া মৌলভীবাজারকে নিয়ে মনিরুজ্জামান পলাশের কথায়, হানিফ সংকেতের সুরে এবং মেহেদির সংগীতায়োজনে একটি গানের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছেন মৌলভীবাজারেরই স্থানীয় শতাধিক নৃত্যশিল্পী। নাচটির কোরিওগ্রাফি করেছেন খাজা সালাউদ্দিন ঝন্টু, কণ্ঠ দিয়েছেন পুলক, তানজিনা রুমা, মোমিন বিশ্বাস ও নোশিন তাবাসসুম স্মরণ।
দর্শক পর্বের নিয়ম অনুযায়ী ধারণস্থান মৌলভীবাজারকে ঘিরে প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে উপস্থিত দর্শকের মাঝখান থেকে চারজন দর্শক নির্বাচন করা হয়। দ্বিতীয় পর্বে নির্বাচিত দর্শকদের সঙ্গে অংশগ্রহণ করেন স্থানীয় বাঙালি ও মণিপুরি সম্প্রদায়ের কয়েকজন নৃত্য ও বাদ্যযন্ত্রশিল্পী।
শেকড়সন্ধানী ইত্যাদি সব সময়ই দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে প্রচারবিমুখ, জনকল্যাণে নিবেদিত মানুষদের তুলে ধরার পাশাপাশি প্রত্যন্ত অঞ্চলের অচেনা-অজানা বিষয় ও তথ্যভিত্তিক শিক্ষামূলক প্রতিবেদন প্রচার করে আসছে। আর সেই ধারাবাহিকতায় এবারের পর্বেও রয়েছে কয়েকটি হৃদয়ছোঁয়া প্রতিবেদন। রয়েছে মৌলভীবাজারের ওপর একটি তথ্যভিত্তিক প্রতিবেদন। ব্যতিক্রমী পলিথিনের হাটের ওপর রয়েছে আরেকটি জনসচেতনতামূলক প্রতিবেদন। সবশেষে রয়েছে একজন আদর্শ মায়ের হৃদয়ছোঁয়া স্বপ্নের গল্প। এবারের বিদেশি প্রতিবেদন পর্বে রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে অবস্থিত ‘এন সিউল টাওয়ার’-এর ওপর একটি প্রতিবেদন।
এ ছাড়া মৌলভীবাজারের মঞ্চে যথারীতি সমসাময়িক বিভিন্ন প্রসঙ্গ নিয়ে রয়েছে নানি-নাতির কথার মাতামাতি। চিঠিপত্র বিভাগে মুক্তিযুদ্ধের তথ্যচিত্র ও স্মারক সংগ্রাহক হিসেবে পরিচিত শ্রীমঙ্গলের বিকুল চক্রবর্তীর কার্যক্রম তুলে ধরে একটি প্রতিবেদন দেখানো হয়। নিয়মিত অন্যান্য পর্বসহ রয়েছে বিভিন্ন সমসাময়িক ঘটনা নিয়ে বেশ কিছু সরস অথচ তীক্ষ্ণ নাট্যাংশ। খাঁটি মাটির মানুষ, নিত্যপণ্যের মূল্যে নিম্নবিত্তের নাভিশ্বাস, দুয়ারে খাবার-দুশ্চিন্তায় অভিভাবক, তারকা বাজার, মূল্যহীনকে মূল্যবান বানানোর পরিণতি, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের করুণ হাল, ঘরোয়া অশান্তি, অযথা কথা, ওপরে ওঠার শিক্ষাসহ বিভিন্ন বিষয়ের ওপর রয়েছে বেশ কয়েকটি নাট্যাংশ।
এবারের ইত্যাদিতে উল্লেখযোগ্য শিল্পীরা হলেন সোলায়মান খোকা, জিয়াউল হাসান কিসলু, আবদুল্লাহ রানা, সুভাশীষ ভৌমিক, মাসুম বাশার, শফিক খান দিলু, মুকিত জাকারিয়া, জিল্লুর রহমান, শবনম পারভীন, মোমেনা চৌধুরী, জাহিদ শিকদার, নিপু, কামাল বায়েজিদ, আমিন আজাদ, বিলু বড়ুয়া, ইকবাল হোসেন, শাহেদ আলী, তারিক স্বপন, জামিল হোসেন, সুজাত শিমুল, মতিউর রহমান, মন্জুর আলম, সাদিয়া তানজিন, সুবর্ণা মজুমদার, বেলাল আহমেদ মুরাদ, নজরুল ইসলাম, সাবরিনা নিসা, আনোয়ারুল আলম সজল, দেবাশীষ মিঠুসহ আরও অনেকে। বরাবরের মতো এবারও ইত্যাদির শিল্প নির্দেশনা ও মঞ্চ পরিকল্পনায় ছিলেন ইত্যাদির নিয়মিত শিল্পনির্দেশক মুকিমুল আনোয়ার মুকিম। পরিচালকের সহকারী হিসেবে ছিলেন যথারীতি রানা সরকার ও মোহাম্মদ মামুন।
গণমানুষের প্রিয় অনুষ্ঠান ইত্যাদির এই পর্ব একযোগে বিটিভি ও বিটিভি ওয়ার্ল্ডে প্রচারিত হবে আগামী ২৯ ডিসেম্বর, শুক্রবার-রাত ৮টার বাংলা সংবাদের পর। ইত্যাদি রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত। নির্মাণ করেছে ফাগুন অডিও ভিশন। ইত্যাদি স্পনসর করেছে যথারীতি কেয়া কসমেটিকস লিমিটেড।
সারা বছর ঝিমিয়ে থাকলেও ঈদের সময় চাঙা হয়ে ওঠে দেশের সিনেমা হলগুলো। নির্মাতা ও প্রযোজকেরা দুই ঈদ ঘিরে সিনেমা বানাতে চান। রোজার ঈদের এখনো সাড়ে চার মাস বাকি, এরই মধ্যে ঈদের সিনেমা নির্মাণের তোড়জোড় শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে জানা গেছে, রোজার ঈদে নতুন সিনেমা নিয়ে আসছেন শাকিব খান, আফরান নিশো ও সিয়াম আহমেদ।
৬ ঘণ্টা আগেতরুণ রক মিউজিশিয়ানদের খোঁজে শুরু হচ্ছে ট্যালেন্ট হান্ট রিয়েলিটি শো ‘দ্য কেইজ’। অনলাইন অডিশনের মাধ্যমে ‘দ্য কেইজ’-এর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হবে। শীর্ষ ১০০ প্রার্থী সরাসরি অডিশনের জন্য নির্বাচিত হবেন।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রায় আট বছর পর ‘লাল গোলাপ’ অনুষ্ঠান নিয়ে ফিরছেন সাংবাদিক ও উপস্থাপক শফিক রেহমান। এরই মধ্যে দুই পর্বের শুটিংও শেষ করেছেন, যা সম্প্রচার হবে আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রতি সপ্তাহেই নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। সপ্তাহজুড়ে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খবর থাকছে এই প্রতিবেদনে।
৬ ঘণ্টা আগে