মীর রাকিব হাসান
আজকের পত্রিকা : ওয়েব সিরিজ ‘ঊনলৌকিক’-এর নতুন পর্ব ‘মিসেস প্রহেলিকা’য় আপনার চরিত্রটি নিয়ে বলুন…
চঞ্চল চৌধুরী: সিরিজের এই গল্পে আমি একজন সাইকিয়াট্রিস্ট। আজকের গল্পে আরও অভিনয় করেছেন তিশা। তাঁর চরিত্রের নাম হুমায়রা। আমার চেম্বারে আসে। চেম্বারে এসে হুমায়রা কিছু অদ্ভুত ঘটনা বলে, অদ্ভুত আচরণ করে। পুরো বিষয়টাই একধরনের ঘোর তৈরি করে। হুমায়রা যা কিছু বলে, তার সবটাই কি কল্পনা, নাকি বাস্তব? গল্পের ধরন, চিত্রনাট্যের মোড় আর প্রেজেন্টেশনের ভিন্নতা এই সিরিজের প্রতি একটা আলাদা আকর্ষণ ইতিমধ্যে তৈরি করেছে। পরিচালক রবিউল আলম রবি, গল্পে শিবব্রত বর্মণ আর চিত্রনাট্য ও প্রোডাকশন ডিজাইনে সৈয়দ আহমদ শাওকিসহ পুরো টিম যেভাবে সিরিজটি বানিয়েছে, তা প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য।
আজকের পত্রিকা: চরকির আর কোনো কাজ করছেন?
চঞ্চল: অমিতাভ রেজার ওয়েব ফিল্ম ‘মুন্সিগিরি’র শুটিং করেছি। আমার অংশের পুরো কাজই শেষ, কেবল এক দিনের প্যাচওয়ার্ক আছে। ঈদের আগেই করার কথা ছিল। কিন্তু লকডাউনের কারণে করা হয়নি। লকডাউন শিথিল হলেই সেটা করা হবে।
আজকের পত্রিকা: যেকোনো চরিত্রেই আপনার ড্রেসআপ–গেটআপ চোখে পড়ার মতো। চরিত্রগুলোর চলনবলনও আলাদাভাবে নজর কাড়ে। এই যে চরিত্র নিয়ে আপনার পূর্ব প্রস্তুতি, এ বিষয়ে বলুন।
চঞ্চল: আমি যখন কোনো চরিত্র পাই, তখন চরিত্রটাকে নিজের মাঝে ধারণ করার চেষ্টা করি। যদিও নাটকে সময়টা বেশি পাওয়া যায় না, তবু চেষ্টা করি চরিত্রটা নিয়ে একধরনের হোমওয়ার্ক করতে। এর জন্য আমাকে সবচেয়ে বেশি হেল্প করে চারুকলার শিক্ষাটা। কারণ একটা চরিত্র পাওয়ার পর কল্পনায় ইমেজটা আঁকতে পারি। যদি লেখাটা ঠিকঠাক থাকে, চরিত্র তো আসলে চোখের সামনে ভাসে। পড়তে পড়তেই বোঝা যায় চরিত্রটা এভাবে হাঁটছে, ওভাবে কথা বলছে। ওইটা আমি ফিল করার চেষ্টা করি। সেভাবেই আমার একটা প্রস্তুতি হয়ে যায়।
আজকের পত্রিকা: মেকআপ–গেটআপ কি আপনার অভিনয়কে ফুটিয়ে তুলতে সহযোগিতা করে?
চঞ্চল: একটি চরিত্র ফুটিয়ে তুলতে অভিনয়ের পাশাপাশি চরিত্রটির মেকআপ–গেটআপ অবশ্যই একটা বড় ফ্যাক্ট। সব মিলিয়েই একটা চরিত্র পূর্ণতা পায়। তবে মেকআপ–গেটআপ অবশ্যই আমার অভিনয়কে এক ধাপ এগিয়ে দেয়।
আজকের পত্রিকা: চরিত্র নিয়ে নতুন কোনো চমক আসছে নাকি?
চঞ্চল: দুটি সিনেমা মুক্তির অপেক্ষায় আছে। একটি গিয়াসউদ্দিন সেলিমের ‘পাপপুণ্য’। আরেকটি মেজবাউর রহমান সুমনের ‘হাওয়া’। এ দুটি ছবির গেটআপ দেখেও মানুষ চমকে যাবে। আগে যা করেছি তা থেকে ভিন্ন। আমার মেকআপ–গেটআপ দেখে দারুণ এক ধাক্কা খাবে দর্শক।
আজকের পত্রিকা: চরিত্র তৈরির জন্য পূর্বপ্রস্তুতিটা কত দিন ধরে চলে?
চঞ্চল: নাটকে তো অতটা সময় পাওয়া যায় না। তার পরও ব্যক্তিগতভাবে চেষ্টা করি যতটা সময় নিয়ে চরিত্রটাকে নিজের মাঝে ধারণ করা যায়। এ ছাড়া আমি যতগুলো চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছি, ওসব ছবির শুটিং শুরুর আগে কমপক্ষে এক বছর করে সময় পেয়েছি। এই এক বছরে চরিত্র নিয়ে, ছবির গল্প নিয়ে, নানা বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে। ধীরে ধীরে চরিত্রটাকেও পুরোপুরি চিনতে শুরু করি। বুঝতে শুরু করি। এই যেমন ধরুন, সামনে মুক্তির অপেক্ষায় আছে আমার অভিনীত ‘হাওয়া’। এই ছবির শুটিং শুরুর প্রায় দেড় বছর আগে নির্মাতার সঙ্গে আমার আলোচনা শুরু হয়েছে। শুটিং শুরুর পর প্রায় দেড় বছর কেটে গেছে। প্রায় তিন বছর আমি এই কাজের সঙ্গে আছি।
আজকের পত্রিকা: নতুন কাজের খবর কী?
চঞ্চল: করোনার কারণে তো এখন খুব বেশি কাজ করা হচ্ছে না। কিছু প্ল্যানিং চলছে। সেগুলো বলার মতো অবস্থায় নেই। তবে এসব কাজের মধ্যে ওয়েবের জন্যই বেশি। বাংলাদেশের পাশাপাশি ভারতের ওটিটি প্ল্যাটফর্মেরও কাজ আছে কিছু। কোভিডের কারণে কাজগুলো বারবার পিছিয়ে যাচ্ছে। তবে সংখ্যা বিবেচনায় এখন টেলিভিশনের কাজ খুব বেশি করা হচ্ছে না। ওয়েবের কাজগুলোতে বেশি বাজেট থাকে, তাই যত্ন নিয়ে কাজটাও করা যায়। ভালো পরিচালক, ক্যামেরাম্যানসহ কাজটা হয়। তাড়াহুড়াটা কম থাকে। টেলিভিশনে চার–পাঁচ শ নাটক না বানিয়ে হয়তো সংখ্যাটা কমিয়ে মানটার দিকে নজর দিলে আরও ভালো কাজ সম্ভব।
আজকের পত্রিকা: এবার ঈদেও বেশ কিছু নাটকে আপনার অভিনয় দেখা গেছে। কোভিডের জন্য কাজ করতে সমস্যা হয়নি?
চঞ্চল: সমস্যা তো কিছু হয়েছে। তবু ইন্ডাস্ট্রিকেও তো সচল রাখতে হবে। ঈদের সময় চ্যানেলের প্রোগ্রাম তো লাগবে। দুই ঈদে ইন্ডাস্ট্রিতে যে পরিমাণ কাজ হয়, তা থেকে পেছনের অনেক মানুষ সারা বছর চলে। এটা দর্শকের জন্য বিনোদন, কিন্তু আমাদের জন্য তো রুটিরুজি। প্রডাকশন বয় থেকে শুরু করে লাইটের ছেলে, ক্যামেরার ছেলে—এরা বাঁচবে কীভাবে? ঈদ করবে কীভাবে? এদের জীবনযাপনের জন্য তো কাজ দরকার। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সচেতনভাবেই কাজগুলো করেছি।
আজকের পত্রিকা: লকডাউনের সময়টা কীভাবে কাটছে?
চঞ্চল: বাসায় খাইদাই ঘুমাই। অনেক দেরিতে ঘুম থেকে উঠি। রাত জেগে সিনেমা দেখি। এইতো চলছে জীবন।
আজকের পত্রিকা : ওয়েব সিরিজ ‘ঊনলৌকিক’-এর নতুন পর্ব ‘মিসেস প্রহেলিকা’য় আপনার চরিত্রটি নিয়ে বলুন…
চঞ্চল চৌধুরী: সিরিজের এই গল্পে আমি একজন সাইকিয়াট্রিস্ট। আজকের গল্পে আরও অভিনয় করেছেন তিশা। তাঁর চরিত্রের নাম হুমায়রা। আমার চেম্বারে আসে। চেম্বারে এসে হুমায়রা কিছু অদ্ভুত ঘটনা বলে, অদ্ভুত আচরণ করে। পুরো বিষয়টাই একধরনের ঘোর তৈরি করে। হুমায়রা যা কিছু বলে, তার সবটাই কি কল্পনা, নাকি বাস্তব? গল্পের ধরন, চিত্রনাট্যের মোড় আর প্রেজেন্টেশনের ভিন্নতা এই সিরিজের প্রতি একটা আলাদা আকর্ষণ ইতিমধ্যে তৈরি করেছে। পরিচালক রবিউল আলম রবি, গল্পে শিবব্রত বর্মণ আর চিত্রনাট্য ও প্রোডাকশন ডিজাইনে সৈয়দ আহমদ শাওকিসহ পুরো টিম যেভাবে সিরিজটি বানিয়েছে, তা প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য।
আজকের পত্রিকা: চরকির আর কোনো কাজ করছেন?
চঞ্চল: অমিতাভ রেজার ওয়েব ফিল্ম ‘মুন্সিগিরি’র শুটিং করেছি। আমার অংশের পুরো কাজই শেষ, কেবল এক দিনের প্যাচওয়ার্ক আছে। ঈদের আগেই করার কথা ছিল। কিন্তু লকডাউনের কারণে করা হয়নি। লকডাউন শিথিল হলেই সেটা করা হবে।
আজকের পত্রিকা: যেকোনো চরিত্রেই আপনার ড্রেসআপ–গেটআপ চোখে পড়ার মতো। চরিত্রগুলোর চলনবলনও আলাদাভাবে নজর কাড়ে। এই যে চরিত্র নিয়ে আপনার পূর্ব প্রস্তুতি, এ বিষয়ে বলুন।
চঞ্চল: আমি যখন কোনো চরিত্র পাই, তখন চরিত্রটাকে নিজের মাঝে ধারণ করার চেষ্টা করি। যদিও নাটকে সময়টা বেশি পাওয়া যায় না, তবু চেষ্টা করি চরিত্রটা নিয়ে একধরনের হোমওয়ার্ক করতে। এর জন্য আমাকে সবচেয়ে বেশি হেল্প করে চারুকলার শিক্ষাটা। কারণ একটা চরিত্র পাওয়ার পর কল্পনায় ইমেজটা আঁকতে পারি। যদি লেখাটা ঠিকঠাক থাকে, চরিত্র তো আসলে চোখের সামনে ভাসে। পড়তে পড়তেই বোঝা যায় চরিত্রটা এভাবে হাঁটছে, ওভাবে কথা বলছে। ওইটা আমি ফিল করার চেষ্টা করি। সেভাবেই আমার একটা প্রস্তুতি হয়ে যায়।
আজকের পত্রিকা: মেকআপ–গেটআপ কি আপনার অভিনয়কে ফুটিয়ে তুলতে সহযোগিতা করে?
চঞ্চল: একটি চরিত্র ফুটিয়ে তুলতে অভিনয়ের পাশাপাশি চরিত্রটির মেকআপ–গেটআপ অবশ্যই একটা বড় ফ্যাক্ট। সব মিলিয়েই একটা চরিত্র পূর্ণতা পায়। তবে মেকআপ–গেটআপ অবশ্যই আমার অভিনয়কে এক ধাপ এগিয়ে দেয়।
আজকের পত্রিকা: চরিত্র নিয়ে নতুন কোনো চমক আসছে নাকি?
চঞ্চল: দুটি সিনেমা মুক্তির অপেক্ষায় আছে। একটি গিয়াসউদ্দিন সেলিমের ‘পাপপুণ্য’। আরেকটি মেজবাউর রহমান সুমনের ‘হাওয়া’। এ দুটি ছবির গেটআপ দেখেও মানুষ চমকে যাবে। আগে যা করেছি তা থেকে ভিন্ন। আমার মেকআপ–গেটআপ দেখে দারুণ এক ধাক্কা খাবে দর্শক।
আজকের পত্রিকা: চরিত্র তৈরির জন্য পূর্বপ্রস্তুতিটা কত দিন ধরে চলে?
চঞ্চল: নাটকে তো অতটা সময় পাওয়া যায় না। তার পরও ব্যক্তিগতভাবে চেষ্টা করি যতটা সময় নিয়ে চরিত্রটাকে নিজের মাঝে ধারণ করা যায়। এ ছাড়া আমি যতগুলো চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছি, ওসব ছবির শুটিং শুরুর আগে কমপক্ষে এক বছর করে সময় পেয়েছি। এই এক বছরে চরিত্র নিয়ে, ছবির গল্প নিয়ে, নানা বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে। ধীরে ধীরে চরিত্রটাকেও পুরোপুরি চিনতে শুরু করি। বুঝতে শুরু করি। এই যেমন ধরুন, সামনে মুক্তির অপেক্ষায় আছে আমার অভিনীত ‘হাওয়া’। এই ছবির শুটিং শুরুর প্রায় দেড় বছর আগে নির্মাতার সঙ্গে আমার আলোচনা শুরু হয়েছে। শুটিং শুরুর পর প্রায় দেড় বছর কেটে গেছে। প্রায় তিন বছর আমি এই কাজের সঙ্গে আছি।
আজকের পত্রিকা: নতুন কাজের খবর কী?
চঞ্চল: করোনার কারণে তো এখন খুব বেশি কাজ করা হচ্ছে না। কিছু প্ল্যানিং চলছে। সেগুলো বলার মতো অবস্থায় নেই। তবে এসব কাজের মধ্যে ওয়েবের জন্যই বেশি। বাংলাদেশের পাশাপাশি ভারতের ওটিটি প্ল্যাটফর্মেরও কাজ আছে কিছু। কোভিডের কারণে কাজগুলো বারবার পিছিয়ে যাচ্ছে। তবে সংখ্যা বিবেচনায় এখন টেলিভিশনের কাজ খুব বেশি করা হচ্ছে না। ওয়েবের কাজগুলোতে বেশি বাজেট থাকে, তাই যত্ন নিয়ে কাজটাও করা যায়। ভালো পরিচালক, ক্যামেরাম্যানসহ কাজটা হয়। তাড়াহুড়াটা কম থাকে। টেলিভিশনে চার–পাঁচ শ নাটক না বানিয়ে হয়তো সংখ্যাটা কমিয়ে মানটার দিকে নজর দিলে আরও ভালো কাজ সম্ভব।
আজকের পত্রিকা: এবার ঈদেও বেশ কিছু নাটকে আপনার অভিনয় দেখা গেছে। কোভিডের জন্য কাজ করতে সমস্যা হয়নি?
চঞ্চল: সমস্যা তো কিছু হয়েছে। তবু ইন্ডাস্ট্রিকেও তো সচল রাখতে হবে। ঈদের সময় চ্যানেলের প্রোগ্রাম তো লাগবে। দুই ঈদে ইন্ডাস্ট্রিতে যে পরিমাণ কাজ হয়, তা থেকে পেছনের অনেক মানুষ সারা বছর চলে। এটা দর্শকের জন্য বিনোদন, কিন্তু আমাদের জন্য তো রুটিরুজি। প্রডাকশন বয় থেকে শুরু করে লাইটের ছেলে, ক্যামেরার ছেলে—এরা বাঁচবে কীভাবে? ঈদ করবে কীভাবে? এদের জীবনযাপনের জন্য তো কাজ দরকার। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সচেতনভাবেই কাজগুলো করেছি।
আজকের পত্রিকা: লকডাউনের সময়টা কীভাবে কাটছে?
চঞ্চল: বাসায় খাইদাই ঘুমাই। অনেক দেরিতে ঘুম থেকে উঠি। রাত জেগে সিনেমা দেখি। এইতো চলছে জীবন।
বিদেশে তুমুল অভ্যর্থনা পেলেও নিজের দেশ ভারতেই কনসার্ট করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়লেন দিলজিৎ। তেলেঙ্গানা সরকার নোটিশ পাঠিয়ে তাঁকে সতর্ক করেছে, মাদকদ্রব্যের প্রচার করা হয়, এমন কোনো গান তিনি যেন কনসার্টে না করেন।
২ ঘণ্টা আগেচার দশকের ক্যারিয়ার আমির খানের। বলিউডের মাসালা সিনেমার ভিড়ে খানিকটা অন্য ধরনের কাজের কথা উঠলেই আসে তাঁর নাম। নিজের কাজ নিয়ে এতটাই খুঁতখুঁতে থাকেন যে আমিরের আরেক নাম হয়ে গেছে মিস্টার পারফেকশনিস্ট। তবে তাঁর এই সাফল্যের পালে বেশ বড়সড় ধাক্কা লাগে ‘লাল সিং চাড্ডা’র সময়।
৩ ঘণ্টা আগেবহুদিন ধরে বলিউড পাড়ায় গুঞ্জন চলছিল ভাঙতে বসেছে মাইলাকা অরোরা ও অর্জুন কাপুরের প্রেম। অবশেষে গুঞ্জনে সিলমোহর দেন অর্জুন, জানান তিনি সিঙ্গেল। এর কিছুদিন পর ইনস্টাগ্রামে ছড়িয়ে পড়ে মালাইকার একটি ভিডিও। সেই ভিডিও নিয়ে জল্পনা শুরু হয় ভক্ত-অনুরাগীদের। ভিডিওতে কি বলেছিলেন এই ফিটনেস কুইন?
৭ ঘণ্টা আগেসারা বছর ঝিমিয়ে থাকলেও ঈদের সময় চাঙা হয়ে ওঠে দেশের সিনেমা হলগুলো। নির্মাতা ও প্রযোজকেরা দুই ঈদ ঘিরে সিনেমা বানাতে চান। রোজার ঈদের এখনো সাড়ে চার মাস বাকি, এরই মধ্যে ঈদের সিনেমা নির্মাণের তোড়জোড় শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে জানা গেছে, রোজার ঈদে নতুন সিনেমা নিয়ে আসছেন শাকিব খান, আফরান নিশো ও সিয়াম আহমেদ।
১৪ ঘণ্টা আগে