বিনোদন ডেস্ক
ভারতীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে গত মাসে ভারতীয় ধনকুব মুকেশ আম্বানি জাঁকজমকপূর্ণ ভাবে শুরু করেছেন ‘নীতা মুকেশ আম্বানি সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে’। যেখানে একই ছাদের নিচে হাজির হয়েছিল বলিউড–হলিউডের তারকারা। এবার আম্বানির রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রির মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান জিও স্টুডিওর ওটিটি প্ল্যাটফর্ম জিও সিনেমা এক ইভেন্টে ১০০টির বেশি কনটেন্টের নাম ঘোষণা করেছে। আগামী ১৮–২৪ মাসে পর্যায়ক্রমে সেগুলো মুক্তি পাবে ওটিটি প্ল্যাটফর্মটিতে।
গত মঙ্গলবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্থান টাইমস জানায়, নেটফ্লিক্স ও আমাজন স্টুডিওকে টেক্কা দিতে হিন্দি, মারাঠি, বাংলা, গুজরাটি, দক্ষিণ এবং ভোজপুরি সহ একাধিক ভাষার এই চলচ্চিত্রগুলো মুক্তি দেওয়া হবে জিও সিনেমাতে।
রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রির মিডিয়া কর্মকর্তা জ্যোতি দেশপান্ডে বলেন,‘আমাদের কনটেন্ট স্লটে ৭০টিরও বেশি সিনেমা রয়েছে এবং বাকিগুলো ডিজিটাল শো। এর প্রায় ৭০% সিনেমাই হিন্দিতে। এ ছাড়া মারাঠি এবং গুজরাটের মতো অন্যান্য ভাষার সিনেমাও থাকবে।’
জিও সিনেমার প্রকাশিত তালিকায় হিন্দি সিনেমার মধ্যে রয়েছে শাহরুখের ‘ডানকি’, বরুণ ধাওয়ানের ‘ভেড়িয়া’ ও ‘স্ট্রি’-এর সিকুয়েলের মতো বহু প্রতীক্ষিত বেশ কিছু সিনেমা। এ ছাড়া আছে শহীদ কাপুরের ‘ব্লাডি ড্যাডি’, কার্তিকের ‘ভুল চুক মাফ’, শহীদ-কৃতির নাম নির্ধারণ না হওয়া সিনেমা, অমিতাভের ‘সিলেকশন এইটিফোর, আর মাধবনের ‘হিসাব বরাবর’, ভিকি-সারার ‘জারা হাটকে জারা বাঁচকে’, বিক্রান্ত-মৌনীর ‘ব্ল্যাক আউট’, বিজয় সেতুপতির ‘মুম্বাইকর’, পরেশ রাওয়ালের ‘দ্য স্টোরি টেলার’, প্রতীক-ইয়ামির ‘ধুম ধাম’ এবং তাপসী পান্নুর ‘এমপায়ার।’
ওয়েব সিরিজের মাঝে আছে প্রকাশ ঝা-এর ‘লাল বাতি (নানা পাটেকর ও সঞ্জয় কাপুর), ইউনিয়ন: দ্য মেকিং অব ইন্ডিয়া (কে কে মেনন, আশুতোষ রানা) ও ‘ইন্সপেক্টর অবিনাশ’ (রণদীপ হুদা ও উর্বশী)।
এছাড়া আছে আরও কয়েকটি ওটিটি শো। তার মধ্যে ‘দ্য ম্যাজিক অব শিরি’, ‘ডক্টরস’ ও ‘লিগ্যাল অ্যাফেয়ার’ অন্যতম।
ভারতীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে গত মাসে ভারতীয় ধনকুব মুকেশ আম্বানি জাঁকজমকপূর্ণ ভাবে শুরু করেছেন ‘নীতা মুকেশ আম্বানি সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে’। যেখানে একই ছাদের নিচে হাজির হয়েছিল বলিউড–হলিউডের তারকারা। এবার আম্বানির রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রির মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান জিও স্টুডিওর ওটিটি প্ল্যাটফর্ম জিও সিনেমা এক ইভেন্টে ১০০টির বেশি কনটেন্টের নাম ঘোষণা করেছে। আগামী ১৮–২৪ মাসে পর্যায়ক্রমে সেগুলো মুক্তি পাবে ওটিটি প্ল্যাটফর্মটিতে।
গত মঙ্গলবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্থান টাইমস জানায়, নেটফ্লিক্স ও আমাজন স্টুডিওকে টেক্কা দিতে হিন্দি, মারাঠি, বাংলা, গুজরাটি, দক্ষিণ এবং ভোজপুরি সহ একাধিক ভাষার এই চলচ্চিত্রগুলো মুক্তি দেওয়া হবে জিও সিনেমাতে।
রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রির মিডিয়া কর্মকর্তা জ্যোতি দেশপান্ডে বলেন,‘আমাদের কনটেন্ট স্লটে ৭০টিরও বেশি সিনেমা রয়েছে এবং বাকিগুলো ডিজিটাল শো। এর প্রায় ৭০% সিনেমাই হিন্দিতে। এ ছাড়া মারাঠি এবং গুজরাটের মতো অন্যান্য ভাষার সিনেমাও থাকবে।’
জিও সিনেমার প্রকাশিত তালিকায় হিন্দি সিনেমার মধ্যে রয়েছে শাহরুখের ‘ডানকি’, বরুণ ধাওয়ানের ‘ভেড়িয়া’ ও ‘স্ট্রি’-এর সিকুয়েলের মতো বহু প্রতীক্ষিত বেশ কিছু সিনেমা। এ ছাড়া আছে শহীদ কাপুরের ‘ব্লাডি ড্যাডি’, কার্তিকের ‘ভুল চুক মাফ’, শহীদ-কৃতির নাম নির্ধারণ না হওয়া সিনেমা, অমিতাভের ‘সিলেকশন এইটিফোর, আর মাধবনের ‘হিসাব বরাবর’, ভিকি-সারার ‘জারা হাটকে জারা বাঁচকে’, বিক্রান্ত-মৌনীর ‘ব্ল্যাক আউট’, বিজয় সেতুপতির ‘মুম্বাইকর’, পরেশ রাওয়ালের ‘দ্য স্টোরি টেলার’, প্রতীক-ইয়ামির ‘ধুম ধাম’ এবং তাপসী পান্নুর ‘এমপায়ার।’
ওয়েব সিরিজের মাঝে আছে প্রকাশ ঝা-এর ‘লাল বাতি (নানা পাটেকর ও সঞ্জয় কাপুর), ইউনিয়ন: দ্য মেকিং অব ইন্ডিয়া (কে কে মেনন, আশুতোষ রানা) ও ‘ইন্সপেক্টর অবিনাশ’ (রণদীপ হুদা ও উর্বশী)।
এছাড়া আছে আরও কয়েকটি ওটিটি শো। তার মধ্যে ‘দ্য ম্যাজিক অব শিরি’, ‘ডক্টরস’ ও ‘লিগ্যাল অ্যাফেয়ার’ অন্যতম।
বহু আগেই অভিনয় জগৎকে বিদায় জানিয়েছেন রাকেশ রোশন। এরপর শুরু করেন সিনেমা পরিচালনা। একের পর এক হিট সিনেমায় নাম লিখিয়েছেন তিনি। বলা চলে পরিচালনায় নিজেকে পক্ত করেছিলেন এই অভিনেতা। সম্প্রতি ঘোষণা দিয়েছেন পরিচালনা থেকেও অবসর নেবেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেগত বছর এপ্রিলে ইন্টারন্যাশনাল একাডেমি অব ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়ার উদ্যোগে আয়োজিত ‘ইকো ফিল্ম ল্যাব: ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম রেসিডেন্সি’র অংশ হিসেবে সুব্রত সরকার ও অভিনেতা মনোজ প্রামাণিক নির্মাণ করেছেন স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমা ‘হইতে সুরমা’।
৮ ঘণ্টা আগেচলতি মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত সিডনি, মেলবোর্ন ও অ্যাডিলেডে কয়েকটি কনসার্ট করেছেন। ফিরেই ব্যস্ত হয়েছেন দেশের মঞ্চে। ১৫ নভেম্বর সেনা প্রাঙ্গণে গেয়েছেন ‘ঢাকা রেট্রো’ কনসার্টে। এবার জেমস জানালেন নতুন খবর।
২০ ঘণ্টা আগেচার দশকের বেশি সময় ধরে সিনেমার সঙ্গে জড়িয়ে আছেন আমির খান। মনপ্রাণ দিয়ে এত দিন শুধু কাজই করে গেছেন মিস্টার পারফেকশনিস্ট। কাজের ব্যস্ততায় পরিবারের দিকে খেয়াল রাখার তেমন সুযোগ পাননি। ফলে সন্তানদের সঙ্গে তাঁর এক ধরনের দূরত্ব রয়ে গেছে। এই দূরত্ব দূর করতে উদ্যোগী হয়েছেন আমিরকন্যা ইরা খান। বাবাকে নিয়ে মানস
২০ ঘণ্টা আগে