প্রশ্ন: নতুন বিভাগ চালু, নাকি চলমান বিভাগগুলোর সংকট নিরসন—কোন দিকে গুরুত্ব দিচ্ছেন।
উত্তর: বিভাগগুলোর চলমান সংকট নিরসনে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষক-সংকট নিরসনে চলতি বছরে আমরা অনেক বিভাগে নতুন শিক্ষক নিয়োগ সম্পন্ন করেছি এবং এটি চলমান আছে। নতুন ভবনগুলো চালু হলে আমাদের ক্লাসরুম ও ল্যাব ফ্যাসিলিটিজের সংকট থাকবে না। শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার জন্য পৃথক পরীক্ষার হল চালু করা হচ্ছে। পাশাপাশি নতুন বিভাগ চালুর প্রচেষ্টাও চলমান রয়েছে।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তন কবে হতে পারে।
উত্তর: সমাবর্তনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে চিঠি দিয়েছি। আচার্যের সময় হলে সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হবে। তবে সমাবর্তনের জন্য গোছানো ক্যাম্পাসও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামোগত কাজগুলো শেষ হলে আমাদের সমাবর্তন আয়োজন করাটা অনেক সহজ হবে।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস বা ভূমি সম্প্রসারণের বিষয় কবে শুরু হতে পারে।
উত্তর: আমরা ৮২ একরের প্রস্তাব দিয়েছিলাম। পরে মন্ত্রণালয়ের কিছু ফর্মালিটিজের কারণে সেটি পিছিয়ে পড়েছে। এটা একটু সময় লাগবে।
প্রশ্ন: অফিস অটোমেশন, শিক্ষার্থীদের সব একাডেমিক সেবা অনলাইনে সম্পন্ন, সব বিভাগে স্মার্ট ক্লাসরুম ও হলের সফটওয়্যার অটোমেশনের সেবা শিক্ষার্থীরা কবে থেকে পেতে পারে।
উত্তর: অটোমেশনের সেবাগুলো আমরা পর্যায়ক্রমে পাব। গেস্টহাউস বুকিং দিচ্ছি অ্যাপসের মাধ্যমে, যেটা আগে ম্যানুয়ালি করতে হতো। আমাদের প্রজেক্টগুলো শেষ পর্যায়ে। অটোমেশনের সেবাগুলো পর্যায়ক্রমে চালু করছি।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্মাণাধীন আবাসিক হল ও একাডেমিক ভবনের কাজ কবে নাগাদ শেষ হতে পারে।
উত্তর: আমাদের প্রকল্পের অবকাঠামো দৃশ্যমান। ছোটখাটো কিছু কাজ বাকি আছে। সেগুলো শেষ হলে আমাদের ম্যানপাওয়ার লাগবে। এর জন্য ইউজিসির সঙ্গে আমরা কথা বলেছি। এদিকে বেশ কিছু স্থাপনা অফিশিয়ালি বুঝে পেয়েছি। অন্য কাজগুলো জুনের মধ্যেই অফিশিয়ালি বুঝিয়ে দেওয়ার কথা রয়েছে।
প্রশ্ন: শিক্ষার্থীদের আবাসিক হলের ডাইনিং, রিডিং রুমসহ সামগ্রিক পরিবেশ উন্নয়ন, কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়ার খাবারের মান ও পুরো ক্যাম্পাসের পরিবেশের দিকে কতটা নজর দিচ্ছেন।
উত্তর: আবাসিক হলের বিষয়গুলো হল প্রভোস্ট দেখছেন। তিনি হলের বেশ কিছু সমস্যার সমাধান ইতিমধ্যে করেছেন এবং অনেক কাজ চলমান রয়েছে। এ ছাড়া ক্যাফেটেরিয়ার খাবারের মান বৃদ্ধির দায়িত্বে যাঁরা, তাঁদের যথাযথ নির্দেশ দিয়েছি।
প্রশ্ন: দেড় যুগেও ক্যাম্পাসে বড় বৃক্ষের অভাব লক্ষ করা যায়। ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য বৃদ্ধি ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় বনায়ন বা বৃক্ষরোপণে আপনার কোনো পদক্ষেপ আছে কি।
উত্তর: আমাদের ক্যাম্পাসটি শুরুর দিকে নিচু জলাশয়ের মতো জায়গায় ছিল। সেটিকে বালুময় মাটি দিয়ে ভরাট করা হয়। ক্যাম্পাসে তেমন কোনো বড় বৃক্ষ না থাকা এর একটি বড় কারণ। ইতিমধ্যে এ বিষয়ে উদ্যোগ নিয়েছি। বন বিভাগের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছি।
প্রশ্ন: নবীন শিক্ষার্থীরা পাবিপ্রবিকে কেন পছন্দের তালিকায় রাখবে বলে আপনি মনে করেন।
উত্তর: আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামোগত কিছু স্বল্পতা থাকলেও এখানকার শিক্ষকদের আন্তরিকতার কমতি নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের সিংহভাগ শিক্ষক তরুণ। ফলে তাঁরা শিক্ষার্থীদের যথেষ্ট সময় দেন। শিক্ষকদের অধিকাংশই পিএইচডি ডিগ্রিধারী। এ ছাড়া নবীন শিক্ষার্থীদের বলতে চাই, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা র্যাগিংয়ের ব্যাপারে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করছি।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আপনার ভবিষ্যৎ প্রত্যাশা কী।
উত্তর: আমাদের প্রত্যাশা হলো, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উদাহরণ হয়ে থাকবে অন্যদের জন্য। পরিসরে ছোট হলেও আমাদের সাহস ও সক্ষমতার কমতি নেই। শিক্ষার্থীরা এরই মধ্যে দেশ-বিদেশে সুনাম ছড়িয়ে যাচ্ছে। এগুলো আরও বিস্তৃত হবে বলে আমার বিশ্বাস।
প্রশ্ন: আপনি যোগদানের পর বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা ও সহশিক্ষা কার্যক্রমে গতি এসেছে। নতুন বছরে এর ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে আপনার পরিকল্পনা কী।
উত্তর: ধন্যবাদ। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের গবেষণাকেও গুরুত্ব দিচ্ছি। আপনারা জানেন, শিক্ষকদের পাশাপাশি শিক্ষার্থীরাও ইউজিসিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ফেলোশিপ পাচ্ছেন। বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও তাঁদের গবেষণাকে সমৃদ্ধ করতে বাজেট বরাদ্দসহ বিভিন্ন অনুপ্রেরণামূলক অ্যাওয়ার্ড দিচ্ছি। ভবিষ্যতে পাবিপ্রবিকে গবেষণায় সমৃদ্ধ করতে পর্যায়ক্রমে কাজ করে যাচ্ছি এবং এই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে চাই।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রতি আপনার বার্তা কী।
উত্তর: শিক্ষার্থীরা অনেক ত্যাগ-তিতিক্ষার মাধ্যমে একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পায়। তাই তাদের কাছে আমার প্রথম চাওয়া, তারা যেন ঠিকমতো পড়াশোনাটা করে। পাশাপাশি সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে নিজেদের দক্ষ করে তুলতে হবে। দেশ ও জাতির জন্য যুগোপযোগী করে গড়ে তুলতে হবে। পাশাপাশি নিজেকে ও দেশকে ভালোবেসে এগিয়ে যাওয়াই তাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত।
প্রশ্ন: নতুন বিভাগ চালু, নাকি চলমান বিভাগগুলোর সংকট নিরসন—কোন দিকে গুরুত্ব দিচ্ছেন।
উত্তর: বিভাগগুলোর চলমান সংকট নিরসনে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষক-সংকট নিরসনে চলতি বছরে আমরা অনেক বিভাগে নতুন শিক্ষক নিয়োগ সম্পন্ন করেছি এবং এটি চলমান আছে। নতুন ভবনগুলো চালু হলে আমাদের ক্লাসরুম ও ল্যাব ফ্যাসিলিটিজের সংকট থাকবে না। শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার জন্য পৃথক পরীক্ষার হল চালু করা হচ্ছে। পাশাপাশি নতুন বিভাগ চালুর প্রচেষ্টাও চলমান রয়েছে।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তন কবে হতে পারে।
উত্তর: সমাবর্তনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে চিঠি দিয়েছি। আচার্যের সময় হলে সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হবে। তবে সমাবর্তনের জন্য গোছানো ক্যাম্পাসও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামোগত কাজগুলো শেষ হলে আমাদের সমাবর্তন আয়োজন করাটা অনেক সহজ হবে।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস বা ভূমি সম্প্রসারণের বিষয় কবে শুরু হতে পারে।
উত্তর: আমরা ৮২ একরের প্রস্তাব দিয়েছিলাম। পরে মন্ত্রণালয়ের কিছু ফর্মালিটিজের কারণে সেটি পিছিয়ে পড়েছে। এটা একটু সময় লাগবে।
প্রশ্ন: অফিস অটোমেশন, শিক্ষার্থীদের সব একাডেমিক সেবা অনলাইনে সম্পন্ন, সব বিভাগে স্মার্ট ক্লাসরুম ও হলের সফটওয়্যার অটোমেশনের সেবা শিক্ষার্থীরা কবে থেকে পেতে পারে।
উত্তর: অটোমেশনের সেবাগুলো আমরা পর্যায়ক্রমে পাব। গেস্টহাউস বুকিং দিচ্ছি অ্যাপসের মাধ্যমে, যেটা আগে ম্যানুয়ালি করতে হতো। আমাদের প্রজেক্টগুলো শেষ পর্যায়ে। অটোমেশনের সেবাগুলো পর্যায়ক্রমে চালু করছি।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্মাণাধীন আবাসিক হল ও একাডেমিক ভবনের কাজ কবে নাগাদ শেষ হতে পারে।
উত্তর: আমাদের প্রকল্পের অবকাঠামো দৃশ্যমান। ছোটখাটো কিছু কাজ বাকি আছে। সেগুলো শেষ হলে আমাদের ম্যানপাওয়ার লাগবে। এর জন্য ইউজিসির সঙ্গে আমরা কথা বলেছি। এদিকে বেশ কিছু স্থাপনা অফিশিয়ালি বুঝে পেয়েছি। অন্য কাজগুলো জুনের মধ্যেই অফিশিয়ালি বুঝিয়ে দেওয়ার কথা রয়েছে।
প্রশ্ন: শিক্ষার্থীদের আবাসিক হলের ডাইনিং, রিডিং রুমসহ সামগ্রিক পরিবেশ উন্নয়ন, কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়ার খাবারের মান ও পুরো ক্যাম্পাসের পরিবেশের দিকে কতটা নজর দিচ্ছেন।
উত্তর: আবাসিক হলের বিষয়গুলো হল প্রভোস্ট দেখছেন। তিনি হলের বেশ কিছু সমস্যার সমাধান ইতিমধ্যে করেছেন এবং অনেক কাজ চলমান রয়েছে। এ ছাড়া ক্যাফেটেরিয়ার খাবারের মান বৃদ্ধির দায়িত্বে যাঁরা, তাঁদের যথাযথ নির্দেশ দিয়েছি।
প্রশ্ন: দেড় যুগেও ক্যাম্পাসে বড় বৃক্ষের অভাব লক্ষ করা যায়। ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য বৃদ্ধি ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় বনায়ন বা বৃক্ষরোপণে আপনার কোনো পদক্ষেপ আছে কি।
উত্তর: আমাদের ক্যাম্পাসটি শুরুর দিকে নিচু জলাশয়ের মতো জায়গায় ছিল। সেটিকে বালুময় মাটি দিয়ে ভরাট করা হয়। ক্যাম্পাসে তেমন কোনো বড় বৃক্ষ না থাকা এর একটি বড় কারণ। ইতিমধ্যে এ বিষয়ে উদ্যোগ নিয়েছি। বন বিভাগের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছি।
প্রশ্ন: নবীন শিক্ষার্থীরা পাবিপ্রবিকে কেন পছন্দের তালিকায় রাখবে বলে আপনি মনে করেন।
উত্তর: আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামোগত কিছু স্বল্পতা থাকলেও এখানকার শিক্ষকদের আন্তরিকতার কমতি নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের সিংহভাগ শিক্ষক তরুণ। ফলে তাঁরা শিক্ষার্থীদের যথেষ্ট সময় দেন। শিক্ষকদের অধিকাংশই পিএইচডি ডিগ্রিধারী। এ ছাড়া নবীন শিক্ষার্থীদের বলতে চাই, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা র্যাগিংয়ের ব্যাপারে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করছি।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আপনার ভবিষ্যৎ প্রত্যাশা কী।
উত্তর: আমাদের প্রত্যাশা হলো, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উদাহরণ হয়ে থাকবে অন্যদের জন্য। পরিসরে ছোট হলেও আমাদের সাহস ও সক্ষমতার কমতি নেই। শিক্ষার্থীরা এরই মধ্যে দেশ-বিদেশে সুনাম ছড়িয়ে যাচ্ছে। এগুলো আরও বিস্তৃত হবে বলে আমার বিশ্বাস।
প্রশ্ন: আপনি যোগদানের পর বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা ও সহশিক্ষা কার্যক্রমে গতি এসেছে। নতুন বছরে এর ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে আপনার পরিকল্পনা কী।
উত্তর: ধন্যবাদ। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের গবেষণাকেও গুরুত্ব দিচ্ছি। আপনারা জানেন, শিক্ষকদের পাশাপাশি শিক্ষার্থীরাও ইউজিসিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ফেলোশিপ পাচ্ছেন। বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও তাঁদের গবেষণাকে সমৃদ্ধ করতে বাজেট বরাদ্দসহ বিভিন্ন অনুপ্রেরণামূলক অ্যাওয়ার্ড দিচ্ছি। ভবিষ্যতে পাবিপ্রবিকে গবেষণায় সমৃদ্ধ করতে পর্যায়ক্রমে কাজ করে যাচ্ছি এবং এই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে চাই।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রতি আপনার বার্তা কী।
উত্তর: শিক্ষার্থীরা অনেক ত্যাগ-তিতিক্ষার মাধ্যমে একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পায়। তাই তাদের কাছে আমার প্রথম চাওয়া, তারা যেন ঠিকমতো পড়াশোনাটা করে। পাশাপাশি সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে নিজেদের দক্ষ করে তুলতে হবে। দেশ ও জাতির জন্য যুগোপযোগী করে গড়ে তুলতে হবে। পাশাপাশি নিজেকে ও দেশকে ভালোবেসে এগিয়ে যাওয়াই তাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
১৫ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
১৫ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
১৫ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
১৫ ঘণ্টা আগে