সাদিয়া আফরিন হীরা
মনোবিজ্ঞান নিয়ে অনেকে পড়াশোনা করে ক্যারিয়ার গড়ার স্বপ্ন দেখেন। দিন দিন বিষয়টির চাহিদা বাড়ছে। মনোবিজ্ঞান বা সাইকোলজি পৃথিবীর প্রাচীন জ্ঞানকাঠামোর মধ্যে অন্যতম। আমাদের দেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিষয়টি পড়ানো হয়। মনোবিজ্ঞানে এশিয়ার সেরা ৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য পাঠকদের জন্য।
ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুর
এশিয়া অঞ্চলে মনোবিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনা করার জন্য সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় প্রথমেই জায়গা করে নিয়েছে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুর। বিশ্ববিদ্যালয়টি বর্তমানে কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে বিশ্বে অষ্টম ও এশিয়ায় প্রথম অবস্থানে আছে। দেশটিতে মনোবিজ্ঞান বিষয়ে প্রথম লেখাপড়া শুরু হয় এ বিশ্ববিদ্যালয়ে। ১৯৮০ সালে বিভাগটি প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে মনোবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর, পিএইচডি পর্যায়ে লেখাপড়া ও গবেষণা করা যায়। আছে বৃত্তির সুযোগ। শুধু তাত্ত্বিক পড়াশোনাই নয়, বিভিন্ন গবেষণা প্রোগ্রামের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বাস্তব জ্ঞান অর্জনের সুযোগ করে দেয় বিশ্ববিদ্যালয়টি। এর টিউশন ফি বছরে প্রায় ১৭ হাজার সিঙ্গাপুর ডলার।
নানিয়াং টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটি
সিঙ্গাপুরের অন্যতম বিশ্ববিদ্যালয় নানিয়াং টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটি। ১৯৯১ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয় খুব স্বল্প সময়ে সেরাদের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। এশিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র্যাঙ্কিংয়ে এর অবস্থান তৃতীয়। বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব সোশ্যাল সায়েন্সের অধীনে আছে মনোবিজ্ঞান বিভাগ। বিভাগটি ভবিষ্যৎ মনোবিজ্ঞানী হিসেবে শিক্ষার্থীদের তৈরির কাজ করে। কগনিটিভ সাইকোলজি, হিউম্যান মেমোরি, ক্রিমিনাল বিহেভিয়ার, কোরিলেশনাল সাইকোলজির বিভিন্ন কোর্স আছে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে। এখানে পড়াশোনার জন্য বছরে ১৭ হাজার সিঙ্গাপুর ডলারের বেশি খরচ হবে।
ইউনিভার্সিটি অব হংকং
১৯১১ সালে প্রতিষ্ঠিত ইউনিভার্সিটি অব হংকং এশিয়ার অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয়। কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে এশিয়ায় এর অবস্থান চতুর্থ। মনোবিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনার জন্য অন্যতম সেরা এই প্রতিষ্ঠান। এখানে মনোবিজ্ঞান বিভাগে পড়ে আপনি কগনিটিভ সায়েন্স, নিউরোসায়েন্স, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, এডুকেশনাল সাইকোলজি, ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি ইত্যাদি বিষয়ে ডিগ্রি নিতে পারবেন। ডিগ্রি অর্জনের পাশাপাশি গবেষণায় বেশ জোর দেওয়া হয় এখানে। শিক্ষার্থীদের মধ্যে সেমিনার, কমিউনিটি সার্ভিস, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ আছে। এখানে পড়তে প্রতিবছর ব্যয় হবে ১ লাখ ৮২ হাজার হংকং ডলার।
পিকিং ইউনিভার্সিটি
মনোবিজ্ঞান বিষয়ে এশিয়ার অন্যতম সেরা পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়। চীনে মনোবিজ্ঞানীদের জন্মস্থান বলা হয় এ বিশ্ববিদ্যালয়কে। চীনের বেইজিংয়ে অবস্থিত এ পিকিং ইউনিভার্সিটি ১৮৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এশিয়ায় র্যাঙ্কিংয়ের অবস্থান দ্বিতীয়। ১৯০০ সালে মনোবিজ্ঞান বিভাগটি চালু হয়। বৈজ্ঞানিক গবেষণা এই বিভাগের মূল লক্ষ্য। শুধু মনোবিজ্ঞান বিষয়ের জন্য এখানে আছে সুবিশাল ল্যাবরেটরি।
এ বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর, পিএইচডি, সিনিয়র ভিজিটিং প্রোগ্রাম, জেনারেল ভিজিটিং প্রোগ্রাম, রিসার্চ স্কলার প্রোগ্রামের আওতায় পড়াশোনা করা যায়। এখানে আছে এশিয়ার সর্ববৃহৎ লাইব্রেরি। পিকিং ইউনিভার্সিটিতে পড়তে বছরে খরচ হবে ২৬ হাজার থেকে ৩০ হাজার চায়নিজ ইউয়ান।
ইউনিভার্সিটি অব টোকিও
পৃথিবীর অন্যতম পরিচিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইউনিভার্সিটি অব টোকিও। জাপানের রাজধানী টোকিওতে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৭৭ সালে। ১৯০৩ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে পরীক্ষামূলকভাবে মনোবিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনা শুরু হয়। পরবর্তী সময়ে এটি এশিয়ার অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে ওঠে। মনোবিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনার জন্য প্রতিবছর বিশ্ববিদ্যালয়টিতে মাত্র ২০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হয়। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিষয়ে পড়ার জন্য আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের বছরে ৫ লাখ ইয়েনের বেশি টিউশন ফি দিতে হবে। তবে জাপানের জনপ্রিয় মেক্সট স্কলারশিপ অর্জন করে আপনি বিনা মূল্যে মনোবিজ্ঞানে ডিগ্রি নিতে পারেন।
মনোবিজ্ঞান নিয়ে অনেকে পড়াশোনা করে ক্যারিয়ার গড়ার স্বপ্ন দেখেন। দিন দিন বিষয়টির চাহিদা বাড়ছে। মনোবিজ্ঞান বা সাইকোলজি পৃথিবীর প্রাচীন জ্ঞানকাঠামোর মধ্যে অন্যতম। আমাদের দেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিষয়টি পড়ানো হয়। মনোবিজ্ঞানে এশিয়ার সেরা ৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য পাঠকদের জন্য।
ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুর
এশিয়া অঞ্চলে মনোবিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনা করার জন্য সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় প্রথমেই জায়গা করে নিয়েছে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুর। বিশ্ববিদ্যালয়টি বর্তমানে কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে বিশ্বে অষ্টম ও এশিয়ায় প্রথম অবস্থানে আছে। দেশটিতে মনোবিজ্ঞান বিষয়ে প্রথম লেখাপড়া শুরু হয় এ বিশ্ববিদ্যালয়ে। ১৯৮০ সালে বিভাগটি প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে মনোবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর, পিএইচডি পর্যায়ে লেখাপড়া ও গবেষণা করা যায়। আছে বৃত্তির সুযোগ। শুধু তাত্ত্বিক পড়াশোনাই নয়, বিভিন্ন গবেষণা প্রোগ্রামের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বাস্তব জ্ঞান অর্জনের সুযোগ করে দেয় বিশ্ববিদ্যালয়টি। এর টিউশন ফি বছরে প্রায় ১৭ হাজার সিঙ্গাপুর ডলার।
নানিয়াং টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটি
সিঙ্গাপুরের অন্যতম বিশ্ববিদ্যালয় নানিয়াং টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটি। ১৯৯১ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয় খুব স্বল্প সময়ে সেরাদের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। এশিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র্যাঙ্কিংয়ে এর অবস্থান তৃতীয়। বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব সোশ্যাল সায়েন্সের অধীনে আছে মনোবিজ্ঞান বিভাগ। বিভাগটি ভবিষ্যৎ মনোবিজ্ঞানী হিসেবে শিক্ষার্থীদের তৈরির কাজ করে। কগনিটিভ সাইকোলজি, হিউম্যান মেমোরি, ক্রিমিনাল বিহেভিয়ার, কোরিলেশনাল সাইকোলজির বিভিন্ন কোর্স আছে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে। এখানে পড়াশোনার জন্য বছরে ১৭ হাজার সিঙ্গাপুর ডলারের বেশি খরচ হবে।
ইউনিভার্সিটি অব হংকং
১৯১১ সালে প্রতিষ্ঠিত ইউনিভার্সিটি অব হংকং এশিয়ার অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয়। কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে এশিয়ায় এর অবস্থান চতুর্থ। মনোবিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনার জন্য অন্যতম সেরা এই প্রতিষ্ঠান। এখানে মনোবিজ্ঞান বিভাগে পড়ে আপনি কগনিটিভ সায়েন্স, নিউরোসায়েন্স, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, এডুকেশনাল সাইকোলজি, ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি ইত্যাদি বিষয়ে ডিগ্রি নিতে পারবেন। ডিগ্রি অর্জনের পাশাপাশি গবেষণায় বেশ জোর দেওয়া হয় এখানে। শিক্ষার্থীদের মধ্যে সেমিনার, কমিউনিটি সার্ভিস, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ আছে। এখানে পড়তে প্রতিবছর ব্যয় হবে ১ লাখ ৮২ হাজার হংকং ডলার।
পিকিং ইউনিভার্সিটি
মনোবিজ্ঞান বিষয়ে এশিয়ার অন্যতম সেরা পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়। চীনে মনোবিজ্ঞানীদের জন্মস্থান বলা হয় এ বিশ্ববিদ্যালয়কে। চীনের বেইজিংয়ে অবস্থিত এ পিকিং ইউনিভার্সিটি ১৮৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এশিয়ায় র্যাঙ্কিংয়ের অবস্থান দ্বিতীয়। ১৯০০ সালে মনোবিজ্ঞান বিভাগটি চালু হয়। বৈজ্ঞানিক গবেষণা এই বিভাগের মূল লক্ষ্য। শুধু মনোবিজ্ঞান বিষয়ের জন্য এখানে আছে সুবিশাল ল্যাবরেটরি।
এ বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর, পিএইচডি, সিনিয়র ভিজিটিং প্রোগ্রাম, জেনারেল ভিজিটিং প্রোগ্রাম, রিসার্চ স্কলার প্রোগ্রামের আওতায় পড়াশোনা করা যায়। এখানে আছে এশিয়ার সর্ববৃহৎ লাইব্রেরি। পিকিং ইউনিভার্সিটিতে পড়তে বছরে খরচ হবে ২৬ হাজার থেকে ৩০ হাজার চায়নিজ ইউয়ান।
ইউনিভার্সিটি অব টোকিও
পৃথিবীর অন্যতম পরিচিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইউনিভার্সিটি অব টোকিও। জাপানের রাজধানী টোকিওতে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৭৭ সালে। ১৯০৩ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে পরীক্ষামূলকভাবে মনোবিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনা শুরু হয়। পরবর্তী সময়ে এটি এশিয়ার অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে ওঠে। মনোবিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনার জন্য প্রতিবছর বিশ্ববিদ্যালয়টিতে মাত্র ২০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হয়। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিষয়ে পড়ার জন্য আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের বছরে ৫ লাখ ইয়েনের বেশি টিউশন ফি দিতে হবে। তবে জাপানের জনপ্রিয় মেক্সট স্কলারশিপ অর্জন করে আপনি বিনা মূল্যে মনোবিজ্ঞানে ডিগ্রি নিতে পারেন।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
১৫ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
১৫ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
১৫ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
১৫ ঘণ্টা আগে