বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি) রংপুরে অবস্থিত একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। এটি ২০০৮ সালের ১২ অক্টোবর রংপুর বিশ্ববিদ্যালয় নামে যাত্রা শুরু করে। ২০০৯ সালে বাঙালি নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের নামে এর নামকরণ করা হয় ‘বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়’। প্রতিষ্ঠার ১৬ বছর পূর্ণ করে ১৭ বছরে পদার্পণ করেছে এ বিশ্ববিদ্যালয়। সাম্প্রতিক ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে বিশ্ববিদ্যালয়টির ছাত্র আবু সাঈদের সাহসিকতা নজর কাড়ে সবার। এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের স্লোগানও আবু সাঈদকে ঘিরে—‘ধন্য বেরোবি গড়ব দেশ, আবু সাঈদের বাংলাদেশ’। আর শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যেও রয়েছে আবু সাঈদের বৈষম্যহীন ক্যাম্পাস গড়ার প্রত্যাশা। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে শিক্ষার্থীদের সে প্রত্যাশার কথা তুলে ধরেছেন আল আমিন সাদিক সায়েম।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বেরোবি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। আমাদের সহযোদ্ধা আবু সাঈদ যে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লড়াই করেছেন, আমি সে বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছি। এটা আমার জন্য সৌভাগ্যের। গণ-অভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-জনতার চিকিৎসা নিশ্চিতের পাশাপাশি দেশকে এগিয়ে নিতে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে। বিগত সময়ে ক্যাম্পাসগুলোতে শিক্ষার্থীরা দাসত্বের জীবন পার করেছেন। আমরা আর সেই জীবনে ফিরতে চাই না। লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতির পরিবর্তে সব বিশ্ববিদ্যালয়ে অতিদ্রুত ছাত্র সংসদ চালু করা হবে।
নাহিদ ইসলাম, অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা
সবার পরামর্শ ও সহযোগিতায় বেরোবি এগিয়ে যাবে
সব ধরনের সংকট সমাধান করে বিশ্ববিদ্যালয়কে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। এ জন্য শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। যেসব পদক্ষেপে শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে উঠবে, সেগুলোকে প্রাধান্য দেওয়া হবে। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়-সম্পর্কিত যেকোনো আলোচনা থাকতে পারে। সেটা যখন যে কেউ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করতে পারেন। সবার পরামর্শ ও সহযোগিতায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় এগিয়ে যাবে।
অধ্যাপক ড. মো. শওকাত আলী, উপাচার্য, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর
রাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাস চাই
সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার জন্য দরকার সৎ, দক্ষ ও দেশপ্রেমিক নাগরিক। এ ক্ষেত্রে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। শিক্ষার্থীরা নির্ভয়ে শিক্ষা ও গবেষণার সুযোগ পেলে সেটা সহজে ত্বরান্বিত হতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস হতে হবে সম্পূর্ণ লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতিমুক্ত। যে রাজনীতির কারণে শিক্ষার্থীদের জীবন চলে যায়, সেই রাজনীতি আমরা চাই না। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শিক্ষকদেরও রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। শিক্ষকেরা জাতির কারিগর, তাঁরা ব্যস্ত থাকবেন জাতির ভবিষ্যৎ তৈরিতে। তাঁরা যেন দলীয় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত না হন।
ফারহানা তাসনীম ইমি, শিক্ষার্থী, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ।
সব অর্জনে থাকুক বেরোবি
আমার ক্যাম্পাস—আমার স্বপ্ন, আবেগ, ভালোবাসার জায়গা। এ ক্যাম্পাস শিক্ষা, গবেষণা খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক চর্চার প্রাণকেন্দ্র হবে। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ভবিষ্যতেও দেশের যেকোনো প্রয়োজনে আবু সাঈদের মতো এগিয়ে আসবে। অবদান রাখবে দেশের যেকোনো অর্জনে। আমরা আবু সাঈদের আত্মত্যাগ কখনো অস্বীকার করতে পরব না। তাঁর অবদানকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে চাই। আবু সাঈদের স্বপ্ন ওই দিনই পূর্ণ হবে, যেদিন সবার সঙ্গে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় সমানতালে এগিয়ে যাবে।
আবু রায়হান, শিক্ষার্থী, রসায়ন বিভাগ।
আবু সাঈদ বেঁচে থাকুক আমাদের মাঝে
আবু সাঈদ যেভাবে বুক চিতিয়ে নিজের অধিকার চেয়েছেন, আমিও বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থী হিসেবে নাগরিক অধিকারের বাস্তবায়ন চাই। দেশ গঠনে আমিও একজন আবু সাঈদ হতে চাই। আবু সাঈদের বেরোবিকে আমরা জ্ঞানের জাদুঘর হিসেবে দেখতে চাই। জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে যাবে আমাদের প্রাণের বিশ্ববিদ্যালয়টি, সেই প্রত্যাশা করি। আবু সাঈদ আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবেন, কখনো হারাবেন না।
ফাত্তাহান, শিক্ষার্থী, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ।
জ্ঞানচর্চার কেন্দ্র হোক এ বিশ্ববিদ্যালয়
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ১৬ বছর পার করলেও কিছু অপূর্ণতা রয়ে গেছে। ২২টি বিষয় পড়ানো হলেও আইন, নাট্যকলা ও থিয়েটার, ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের মতো যুগোপযোগী বিভাগগুলো চালু হয়নি। এসব বিভাগসহ আরও যুগোপযোগী বিভাগ চালু করা এখন সময়ের দাবি। সংগঠনের মাধ্যমে সুস্থ জ্ঞান ও সাংগঠনিক কার্যক্রম চর্চার সুযোগ তৈরি হয়। তাই ক্যাম্পাসের সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোকে গুরুত্ব দিতে হবে। এভাবে এগোতে পারলে বিশ্ববিদ্যালয়টি জ্ঞানচর্চার কেন্দ্র হয়ে উঠবে বলে আশা করছি।
মো. জাকের হোসেন পাশা, শিক্ষার্থী, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ।
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি) রংপুরে অবস্থিত একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। এটি ২০০৮ সালের ১২ অক্টোবর রংপুর বিশ্ববিদ্যালয় নামে যাত্রা শুরু করে। ২০০৯ সালে বাঙালি নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের নামে এর নামকরণ করা হয় ‘বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়’। প্রতিষ্ঠার ১৬ বছর পূর্ণ করে ১৭ বছরে পদার্পণ করেছে এ বিশ্ববিদ্যালয়। সাম্প্রতিক ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে বিশ্ববিদ্যালয়টির ছাত্র আবু সাঈদের সাহসিকতা নজর কাড়ে সবার। এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের স্লোগানও আবু সাঈদকে ঘিরে—‘ধন্য বেরোবি গড়ব দেশ, আবু সাঈদের বাংলাদেশ’। আর শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যেও রয়েছে আবু সাঈদের বৈষম্যহীন ক্যাম্পাস গড়ার প্রত্যাশা। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে শিক্ষার্থীদের সে প্রত্যাশার কথা তুলে ধরেছেন আল আমিন সাদিক সায়েম।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বেরোবি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। আমাদের সহযোদ্ধা আবু সাঈদ যে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লড়াই করেছেন, আমি সে বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছি। এটা আমার জন্য সৌভাগ্যের। গণ-অভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-জনতার চিকিৎসা নিশ্চিতের পাশাপাশি দেশকে এগিয়ে নিতে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে। বিগত সময়ে ক্যাম্পাসগুলোতে শিক্ষার্থীরা দাসত্বের জীবন পার করেছেন। আমরা আর সেই জীবনে ফিরতে চাই না। লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতির পরিবর্তে সব বিশ্ববিদ্যালয়ে অতিদ্রুত ছাত্র সংসদ চালু করা হবে।
নাহিদ ইসলাম, অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা
সবার পরামর্শ ও সহযোগিতায় বেরোবি এগিয়ে যাবে
সব ধরনের সংকট সমাধান করে বিশ্ববিদ্যালয়কে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। এ জন্য শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। যেসব পদক্ষেপে শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে উঠবে, সেগুলোকে প্রাধান্য দেওয়া হবে। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়-সম্পর্কিত যেকোনো আলোচনা থাকতে পারে। সেটা যখন যে কেউ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করতে পারেন। সবার পরামর্শ ও সহযোগিতায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় এগিয়ে যাবে।
অধ্যাপক ড. মো. শওকাত আলী, উপাচার্য, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর
রাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাস চাই
সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার জন্য দরকার সৎ, দক্ষ ও দেশপ্রেমিক নাগরিক। এ ক্ষেত্রে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। শিক্ষার্থীরা নির্ভয়ে শিক্ষা ও গবেষণার সুযোগ পেলে সেটা সহজে ত্বরান্বিত হতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস হতে হবে সম্পূর্ণ লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতিমুক্ত। যে রাজনীতির কারণে শিক্ষার্থীদের জীবন চলে যায়, সেই রাজনীতি আমরা চাই না। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শিক্ষকদেরও রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। শিক্ষকেরা জাতির কারিগর, তাঁরা ব্যস্ত থাকবেন জাতির ভবিষ্যৎ তৈরিতে। তাঁরা যেন দলীয় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত না হন।
ফারহানা তাসনীম ইমি, শিক্ষার্থী, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ।
সব অর্জনে থাকুক বেরোবি
আমার ক্যাম্পাস—আমার স্বপ্ন, আবেগ, ভালোবাসার জায়গা। এ ক্যাম্পাস শিক্ষা, গবেষণা খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক চর্চার প্রাণকেন্দ্র হবে। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ভবিষ্যতেও দেশের যেকোনো প্রয়োজনে আবু সাঈদের মতো এগিয়ে আসবে। অবদান রাখবে দেশের যেকোনো অর্জনে। আমরা আবু সাঈদের আত্মত্যাগ কখনো অস্বীকার করতে পরব না। তাঁর অবদানকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে চাই। আবু সাঈদের স্বপ্ন ওই দিনই পূর্ণ হবে, যেদিন সবার সঙ্গে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় সমানতালে এগিয়ে যাবে।
আবু রায়হান, শিক্ষার্থী, রসায়ন বিভাগ।
আবু সাঈদ বেঁচে থাকুক আমাদের মাঝে
আবু সাঈদ যেভাবে বুক চিতিয়ে নিজের অধিকার চেয়েছেন, আমিও বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থী হিসেবে নাগরিক অধিকারের বাস্তবায়ন চাই। দেশ গঠনে আমিও একজন আবু সাঈদ হতে চাই। আবু সাঈদের বেরোবিকে আমরা জ্ঞানের জাদুঘর হিসেবে দেখতে চাই। জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে যাবে আমাদের প্রাণের বিশ্ববিদ্যালয়টি, সেই প্রত্যাশা করি। আবু সাঈদ আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবেন, কখনো হারাবেন না।
ফাত্তাহান, শিক্ষার্থী, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ।
জ্ঞানচর্চার কেন্দ্র হোক এ বিশ্ববিদ্যালয়
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ১৬ বছর পার করলেও কিছু অপূর্ণতা রয়ে গেছে। ২২টি বিষয় পড়ানো হলেও আইন, নাট্যকলা ও থিয়েটার, ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের মতো যুগোপযোগী বিভাগগুলো চালু হয়নি। এসব বিভাগসহ আরও যুগোপযোগী বিভাগ চালু করা এখন সময়ের দাবি। সংগঠনের মাধ্যমে সুস্থ জ্ঞান ও সাংগঠনিক কার্যক্রম চর্চার সুযোগ তৈরি হয়। তাই ক্যাম্পাসের সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোকে গুরুত্ব দিতে হবে। এভাবে এগোতে পারলে বিশ্ববিদ্যালয়টি জ্ঞানচর্চার কেন্দ্র হয়ে উঠবে বলে আশা করছি।
মো. জাকের হোসেন পাশা, শিক্ষার্থী, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ।
বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
১৭ ঘণ্টা আগেমেরিন ফিশারিজ একাডেমি (এমএফএ) বা বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ একাডেমি (বিএমএফএ) মৎস্য শিল্প, বণিক জাহাজ এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট মেরিটাইম শিল্পগুলোতে প্রবেশ করতে আগ্রহী ক্যাডেটদের জন্য বাংলাদেশ সরকারের একটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান। এটি বাংলাদেশের একমাত্র সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বা
১ দিন আগে২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) স্নাতক প্রথম বর্ষ ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির রেজিস্ট্রার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এবিএম ফয়সাল বাতেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগে