প্রশ্ন: স্কলারশিপ পেলেন, কেমন লাগছে? বিস্তারিত জানতে চাই।
ফাহিম ফয়সাল খান: খুবই প্রতিযোগিতামূলক এই স্কলারশিপ পাওয়ার পরে স্বাভাবিকভাবেই ভালো লাগা কাজ করে। ২০২৩ সেশনে আমরা একই সঙ্গে স্কলারশিপের জন্য আবেদন করেছিলাম এবং সৌভাগ্যবশত দুজনেই মনোনীত হই। আরেকটি ভালো লাগার ব্যাপার হলো, ভীষণ প্রতিযোগিতাপূর্ণ এ স্কলারশিপের জন্য বিভিন্ন শিক্ষাস্তরে মনোনয়নপ্রাপ্ত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সংখ্যা প্রতিবছর বেড়েই চলেছে।
আসফিয়া ইসলাম: অনুভূতি খুবই ভালো। বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় শিক্ষাবৃত্তি। এটি জার্মানির ফেডারেল সরকার ও ইনস্টিটিউট অব হায়ার এডুকেশন যৌথভাবে পরিচালনা করে। এই শিক্ষাবৃত্তি মূলত গ্র্যাজুয়েট, পিএইচডি এবং পোস্ট-ডকের
জন্য দেওয়া হয়।
প্রশ্ন: পেছনের গল্প শুনতে চাই! স্কলারশিপ পেতে কোনো ধরনের বাধা পেরোতে হয়েছে?
ফাহিম ফয়সাল খান: আমরা আর্কিটেকচারে পড়ার জন্য বৃত্তিটি পেয়েছি। প্রতিবছর আর্কিটেকচার, ডিজাইন, কনজারভেশন, ল্যান্ডস্কেপ আর্কিটেকচার—এসব বিষয়ে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে এ বৃত্তি দেওয়া হয়। এটি বেশ প্রতিযোগিতাপূর্ণ। আমরা দুজনই স্থাপত্যে স্নাতক সম্পন্ন করার পর ঢাকায় স্থপতি হিসেবে কর্মজীবন শুরু করি। সব সময়ই লক্ষ্য ছিল, আমাদের পছন্দের ক্ষেত্রে বিশেষায়িত দক্ষতা অর্জন করা।
তাই আমরা বাইরে উচ্চশিক্ষার জন্য লক্ষ্য স্থির করি। ইউরোপে উচ্চশিক্ষা নিতে গিয়ে বিভিন্ন দেশ ঘোরা ও নতুন সংস্কৃতি জানা হবে। এটিও অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে। আমরা স্নাতক পর্যায় থেকেই স্কলারশিপ সম্পর্কে অবগত ছিলাম এবং অন্য আরও কিছু উচ্চশিক্ষার প্রোগ্রামের নিয়মিত খোঁজখবর রাখতাম।
আসফিয়া ইসলাম: বেশ গুছিয়ে প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য আমাদের তেমন কোনো বড় বাধার সম্মুখীন হতে হয়নি। তবে পুরো প্রস্তুতির সময়েই আমরা ফুলটাইম অফিস করতাম; এ জন্য প্রস্তুতি নেওয়াও খুব সহজ ছিল না। আমাদের সময় ব্যবস্থাপনার পেছনে অনেক জোর দিতে হয়েছে।
প্রশ্ন: এ স্কলারশিপে কোন ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়?
ফাহিম ফয়সাল খান: একজন ডাড স্কলার প্রতি মাসের খরচ বাবদ ৯৩৪ ইউরো পেয়ে থাকেন। এ ছাড়া বছরে একবার করে ৪৬০ ইউরো নিজস্ব কেনাকাটার জন্য এবং এককালীন ৯২৫ ইউরো জার্মানি আসার বিমানভাড়া হিসেবে পেয়ে থাকেন। বৃত্তির অংশ হিসেবে স্বাস্থ্য বিমা, ব্যক্তিগত সুরক্ষা বিমা এবং দুর্ঘটনা বিমাও দেওয়া হয়ে থাকে। ক্ষেত্রবিশেষে মাসিক বাড়িভাড়ার ভর্তুকি, জার্মান ভাষা শিক্ষার কোর্স, ভাষার সক্ষমতা পরীক্ষার ফি ইত্যাদিও দেওয়া হয় বৃত্তির মধ্যে। স্কলারশিপের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার পরে একজন ডাড স্কলার চাইলে দেশে ফিরে যেতে পারেন অথবা জার্মানিতে সেখানকার নিয়ম অনুসারে কাজ করতে এবং থাকতে পারেন। এমনকি ইউরোপের অন্য দেশেও কাজ করা এবং থাকার জন্য আবেদন করতে পারেন।
প্রশ্ন: স্কলারশিপ পেতে প্রয়োজনীয় কী কী কাগজপত্র লাগবে?
আসফিয়া ইসলাম: স্কলারশিপের ওয়েবসাইটে দেওয়া আবেদন ফরম, বিশ্ববিদ্যালয় ও বিষয় নির্বাচনের ফরমের পাশাপাশি উচ্চমাধ্যমিক ও স্নাতকের সব সার্টিফিকেট, মার্কশিট, প্রত্যয়নপত্র জমা দিতে হবে। এ ছাড়া স্থপতি হিসেবে কাজের পোর্টফোলিও, কর্মস্থল থেকে নেওয়া প্রত্যয়নপত্র এবং হালনাগাদ করা সিভি আবেদনের সঙ্গে যোগ করতে হবে। ভাষাগত যোগ্যতার প্রমাণ হিসেবে প্রয়োজনীয় পরীক্ষার ফল উপস্থাপন করতে হবে।
প্রশ্ন: আবেদন করতে হয় কীভাবে? নতুনদের জন্য পরামর্শ কী থাকবে?
ফাহিম ফয়সাল খান: আবেদনের প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে, অনলাইনে করতে হয়। প্রথম ধাপে আবেদনকারীকে ডাডের ওয়েবসাইটে নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে প্রয়োজনীয় কাগজ ও তথ্য জমা দিতে হয়। এসব তথ্যের ভিত্তিতে প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হলে প্রার্থীকে তাঁর পোর্টফোলিও জমা দেওয়ার জন্য নতুন ডেডলাইন দেওয়া হবে।
এই দুই ধাপে নির্বাচিত হলেই একজন শিক্ষার্থী ডাড স্কলারশিপের জন্য মনোনীত হবেন। একই সময় আবেদনকারীকে ডাডের ফরমে উল্লেখিত পছন্দের বিষয়ের তালিকা থেকে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজে থেকে আবেদন করে অন্তত একটি প্রোগ্রাম থেকে ‘অফার লেটার’ পেতে হবে। ডাড স্কলারশিপের জন্য নির্বাচিত হওয়ার পরেও একজন শিক্ষার্থী যদি তাঁর জমা দেওয়া বিষয়ের তালিকা থেকে কোনো অফার লেটার পেতে ব্যর্থ হন, তবে স্কলারশিপ কার্যকর হবে না।
আসফিয়া ইসলাম: বিদেশে উচ্চশিক্ষার লক্ষ্য থাকলে একজন শিক্ষার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় থেকেই প্রস্তুত হতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় ও স্কলারশিপ সম্পর্কে হালনাগাদ তথ্য রাখা, বিদেশে পড়াশোনা করা শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করার পাশাপাশি নিজের স্নাতকের ফল ভালো করার পেছনে জোর দিতে হবে। নিজের ভাষাগত দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত চর্চা চালিয়ে যেতে হবে। পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ক্রীড়া কিংবা স্বেচ্ছাসেবী কাজের অভিজ্ঞতা আবেদনকারীর প্রোফাইলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। আবেদনের আগে সময় নিয়ে সব কাগজপত্র গোছাতে হবে, যাতে পরিমার্জন ও সংশোধনের জন্য যথেষ্ট সময় হাতে থাকে। সিভি, মোটিভেশনাল লেটার ও পোর্টফোলিও তৈরির কাজে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
প্রশ্ন: স্কলারশিপ পেলেন, কেমন লাগছে? বিস্তারিত জানতে চাই।
ফাহিম ফয়সাল খান: খুবই প্রতিযোগিতামূলক এই স্কলারশিপ পাওয়ার পরে স্বাভাবিকভাবেই ভালো লাগা কাজ করে। ২০২৩ সেশনে আমরা একই সঙ্গে স্কলারশিপের জন্য আবেদন করেছিলাম এবং সৌভাগ্যবশত দুজনেই মনোনীত হই। আরেকটি ভালো লাগার ব্যাপার হলো, ভীষণ প্রতিযোগিতাপূর্ণ এ স্কলারশিপের জন্য বিভিন্ন শিক্ষাস্তরে মনোনয়নপ্রাপ্ত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সংখ্যা প্রতিবছর বেড়েই চলেছে।
আসফিয়া ইসলাম: অনুভূতি খুবই ভালো। বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় শিক্ষাবৃত্তি। এটি জার্মানির ফেডারেল সরকার ও ইনস্টিটিউট অব হায়ার এডুকেশন যৌথভাবে পরিচালনা করে। এই শিক্ষাবৃত্তি মূলত গ্র্যাজুয়েট, পিএইচডি এবং পোস্ট-ডকের
জন্য দেওয়া হয়।
প্রশ্ন: পেছনের গল্প শুনতে চাই! স্কলারশিপ পেতে কোনো ধরনের বাধা পেরোতে হয়েছে?
ফাহিম ফয়সাল খান: আমরা আর্কিটেকচারে পড়ার জন্য বৃত্তিটি পেয়েছি। প্রতিবছর আর্কিটেকচার, ডিজাইন, কনজারভেশন, ল্যান্ডস্কেপ আর্কিটেকচার—এসব বিষয়ে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে এ বৃত্তি দেওয়া হয়। এটি বেশ প্রতিযোগিতাপূর্ণ। আমরা দুজনই স্থাপত্যে স্নাতক সম্পন্ন করার পর ঢাকায় স্থপতি হিসেবে কর্মজীবন শুরু করি। সব সময়ই লক্ষ্য ছিল, আমাদের পছন্দের ক্ষেত্রে বিশেষায়িত দক্ষতা অর্জন করা।
তাই আমরা বাইরে উচ্চশিক্ষার জন্য লক্ষ্য স্থির করি। ইউরোপে উচ্চশিক্ষা নিতে গিয়ে বিভিন্ন দেশ ঘোরা ও নতুন সংস্কৃতি জানা হবে। এটিও অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে। আমরা স্নাতক পর্যায় থেকেই স্কলারশিপ সম্পর্কে অবগত ছিলাম এবং অন্য আরও কিছু উচ্চশিক্ষার প্রোগ্রামের নিয়মিত খোঁজখবর রাখতাম।
আসফিয়া ইসলাম: বেশ গুছিয়ে প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য আমাদের তেমন কোনো বড় বাধার সম্মুখীন হতে হয়নি। তবে পুরো প্রস্তুতির সময়েই আমরা ফুলটাইম অফিস করতাম; এ জন্য প্রস্তুতি নেওয়াও খুব সহজ ছিল না। আমাদের সময় ব্যবস্থাপনার পেছনে অনেক জোর দিতে হয়েছে।
প্রশ্ন: এ স্কলারশিপে কোন ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়?
ফাহিম ফয়সাল খান: একজন ডাড স্কলার প্রতি মাসের খরচ বাবদ ৯৩৪ ইউরো পেয়ে থাকেন। এ ছাড়া বছরে একবার করে ৪৬০ ইউরো নিজস্ব কেনাকাটার জন্য এবং এককালীন ৯২৫ ইউরো জার্মানি আসার বিমানভাড়া হিসেবে পেয়ে থাকেন। বৃত্তির অংশ হিসেবে স্বাস্থ্য বিমা, ব্যক্তিগত সুরক্ষা বিমা এবং দুর্ঘটনা বিমাও দেওয়া হয়ে থাকে। ক্ষেত্রবিশেষে মাসিক বাড়িভাড়ার ভর্তুকি, জার্মান ভাষা শিক্ষার কোর্স, ভাষার সক্ষমতা পরীক্ষার ফি ইত্যাদিও দেওয়া হয় বৃত্তির মধ্যে। স্কলারশিপের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার পরে একজন ডাড স্কলার চাইলে দেশে ফিরে যেতে পারেন অথবা জার্মানিতে সেখানকার নিয়ম অনুসারে কাজ করতে এবং থাকতে পারেন। এমনকি ইউরোপের অন্য দেশেও কাজ করা এবং থাকার জন্য আবেদন করতে পারেন।
প্রশ্ন: স্কলারশিপ পেতে প্রয়োজনীয় কী কী কাগজপত্র লাগবে?
আসফিয়া ইসলাম: স্কলারশিপের ওয়েবসাইটে দেওয়া আবেদন ফরম, বিশ্ববিদ্যালয় ও বিষয় নির্বাচনের ফরমের পাশাপাশি উচ্চমাধ্যমিক ও স্নাতকের সব সার্টিফিকেট, মার্কশিট, প্রত্যয়নপত্র জমা দিতে হবে। এ ছাড়া স্থপতি হিসেবে কাজের পোর্টফোলিও, কর্মস্থল থেকে নেওয়া প্রত্যয়নপত্র এবং হালনাগাদ করা সিভি আবেদনের সঙ্গে যোগ করতে হবে। ভাষাগত যোগ্যতার প্রমাণ হিসেবে প্রয়োজনীয় পরীক্ষার ফল উপস্থাপন করতে হবে।
প্রশ্ন: আবেদন করতে হয় কীভাবে? নতুনদের জন্য পরামর্শ কী থাকবে?
ফাহিম ফয়সাল খান: আবেদনের প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে, অনলাইনে করতে হয়। প্রথম ধাপে আবেদনকারীকে ডাডের ওয়েবসাইটে নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে প্রয়োজনীয় কাগজ ও তথ্য জমা দিতে হয়। এসব তথ্যের ভিত্তিতে প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হলে প্রার্থীকে তাঁর পোর্টফোলিও জমা দেওয়ার জন্য নতুন ডেডলাইন দেওয়া হবে।
এই দুই ধাপে নির্বাচিত হলেই একজন শিক্ষার্থী ডাড স্কলারশিপের জন্য মনোনীত হবেন। একই সময় আবেদনকারীকে ডাডের ফরমে উল্লেখিত পছন্দের বিষয়ের তালিকা থেকে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজে থেকে আবেদন করে অন্তত একটি প্রোগ্রাম থেকে ‘অফার লেটার’ পেতে হবে। ডাড স্কলারশিপের জন্য নির্বাচিত হওয়ার পরেও একজন শিক্ষার্থী যদি তাঁর জমা দেওয়া বিষয়ের তালিকা থেকে কোনো অফার লেটার পেতে ব্যর্থ হন, তবে স্কলারশিপ কার্যকর হবে না।
আসফিয়া ইসলাম: বিদেশে উচ্চশিক্ষার লক্ষ্য থাকলে একজন শিক্ষার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় থেকেই প্রস্তুত হতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় ও স্কলারশিপ সম্পর্কে হালনাগাদ তথ্য রাখা, বিদেশে পড়াশোনা করা শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করার পাশাপাশি নিজের স্নাতকের ফল ভালো করার পেছনে জোর দিতে হবে। নিজের ভাষাগত দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত চর্চা চালিয়ে যেতে হবে। পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ক্রীড়া কিংবা স্বেচ্ছাসেবী কাজের অভিজ্ঞতা আবেদনকারীর প্রোফাইলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। আবেদনের আগে সময় নিয়ে সব কাগজপত্র গোছাতে হবে, যাতে পরিমার্জন ও সংশোধনের জন্য যথেষ্ট সময় হাতে থাকে। সিভি, মোটিভেশনাল লেটার ও পোর্টফোলিও তৈরির কাজে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
২০২৬ সালের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার সিলেবাস নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্তে হয়নি বলে জানিয়েছে আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি। আজ শুক্রবার আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এ তথ্য জানান
১ ঘণ্টা আগেআগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে আগামী ১ ডিসেম্বর। বিলম্ব ফি ছাড়া ফরম পূরণ করা যাবে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর ফি পরিশোধ করা যাবে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর বিলম্ব ফিসহ ফি জমা দেওয়া যাবে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত
১ ঘণ্টা আগেসাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
২১ ঘণ্টা আগে