টেড বা টিইডির পূর্ণ রূপ হলো টেকনোলজি, এন্টারটেইনমেন্ট ও ডিজাইন। এটি এমন একটি মিডিয়া প্রতিষ্ঠান, যারা এমন সব কনফারেন্স আয়োজন করে, যেখানে অনেক বরেণ্য ও জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন। সেসব ভিডিও তাঁরা তাঁদের ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করেন। প্রায় ৫ কোটি সাবস্ক্রাইবার রয়েছে তাঁদের ইউটিউব চ্যানেলে।
এখন আসি টেড এক্সের কথায়। আগে এটি মূলত যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডাকেন্দ্রিক ছিল। ধীরে ধীরে এই ভিডিওগুলোর জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকলে একে আরও বড় পরিসরে আয়োজন করার সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ। সেই থেকে সূচনা হয় টেড এক্সের। এখানে ‘এক্স’ অর্থ স্বাধীনভাবে আয়োজন করা হয় ইভেন্ট।
এ ধরনের ইভেন্টে টেডের অফিশিয়াল কর্তৃপক্ষ সরাসরি মনিটর করে না। তবে কেউ যদি তাঁর ক্যাম্পাসে টেড এক্সের কোনো ইভেন্ট আয়োজন করতে চান, তাহলে টেড থেকে বিনা মূল্যে একটি অনুমতিপত্র বা লাইসেন্স নিতে হবে। তারপর নিজেই স্বাধীনভাবে টেড ইভেন্টের আয়োজক হয়ে যেতে পারবেন।
তবে পুরো ব্যাপারটা শুনতে বেশ সহজ মনে হলেও লাইসেন্স পাওয়ার প্রক্রিয়াটি বেশ লম্বা ও জটিল। তাই সব সময় বলা হয়, ইভেন্টের আগে কমপক্ষে ৩ মাস সময় হাতে রেখে প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করা উচিত। আর তার আগে টেড এক্সের গাইডলাইন খুব মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে।
লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে চাইলে প্রথমেই চলে যেতে হবে টেডের ওয়েবসাইটে। সেখান থেকে ‘অ্যাপ্লাই ফর আ টেড এক্স লাইসেন্স’ অপশনে ক্লিক করতে হবে। সেখানে নানা ধরনের ইভেন্টের অপশন থাকলেও ইউনিভার্সিটিতে টেড এক্সের আয়োজন করতে চাইলে ইউনিভার্সিটি অপশনে ক্লিক করতে হবে।
এরপর বেশ লম্বা একটা ফরম পূরণ করতে হবে।
শুরুতেই থাকবে কন্টাক্ট ইনফরমেশন। সেগুলো পূরণ করার পর সামনে আসবে ইভেন্টের বিস্তারিত তথ্য পূরণের জায়গা। আপনি আপনার ইভেন্টের নাম কী দিতে চান, সেটি লিখতে হবে। সাধারণত ইউনিভার্সিটির নামের সঙ্গে মিলিয়ে ইভেন্টের নাম রাখা হয়। যেমন টেড এক্স বিইউপি, টেড এক্স রুয়েট ইত্যাদি। বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ব্যবহার করার আগে অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে নিতে হবে।
এরপর আপনাকে ব্যাখ্যা করতে হবে, এই নাম নির্বাচনের কারণ কী। ফরমে থাকা প্রশ্নগুলোর মধ্যে আরও আছে আপনার সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পর্ক কী, দর্শক হিসেবে কারা আসবে, ভেন্যুর বিস্তারিত তথ্য, কতজন উপস্থিত থাকবে, ইভেন্ট কতক্ষণ হবে, কতজন স্পিকার থাকবেন, রেজিস্ট্রেশন ফি কত হবে, ইভেন্ট কত তারিখে হবে ইত্যাদি।
এরপর থাকছে ইভেন্ট কিউরেশন। এখানে ইভেন্টে কোন বিষয় নিয়ে কথা হবে, থিম কী হবে, কারা স্পিকার হিসেবে আসবেন ইত্যাদি বিষয়ের তথ্য লিখতে হবে। কারণ, এটার ওপরেই আপনার লাইসেন্স পাওয়ার যোগ্যতা নির্ভর করবে।
টেড বা টিইডির পূর্ণ রূপ হলো টেকনোলজি, এন্টারটেইনমেন্ট ও ডিজাইন। এটি এমন একটি মিডিয়া প্রতিষ্ঠান, যারা এমন সব কনফারেন্স আয়োজন করে, যেখানে অনেক বরেণ্য ও জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন। সেসব ভিডিও তাঁরা তাঁদের ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করেন। প্রায় ৫ কোটি সাবস্ক্রাইবার রয়েছে তাঁদের ইউটিউব চ্যানেলে।
এখন আসি টেড এক্সের কথায়। আগে এটি মূলত যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডাকেন্দ্রিক ছিল। ধীরে ধীরে এই ভিডিওগুলোর জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকলে একে আরও বড় পরিসরে আয়োজন করার সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ। সেই থেকে সূচনা হয় টেড এক্সের। এখানে ‘এক্স’ অর্থ স্বাধীনভাবে আয়োজন করা হয় ইভেন্ট।
এ ধরনের ইভেন্টে টেডের অফিশিয়াল কর্তৃপক্ষ সরাসরি মনিটর করে না। তবে কেউ যদি তাঁর ক্যাম্পাসে টেড এক্সের কোনো ইভেন্ট আয়োজন করতে চান, তাহলে টেড থেকে বিনা মূল্যে একটি অনুমতিপত্র বা লাইসেন্স নিতে হবে। তারপর নিজেই স্বাধীনভাবে টেড ইভেন্টের আয়োজক হয়ে যেতে পারবেন।
তবে পুরো ব্যাপারটা শুনতে বেশ সহজ মনে হলেও লাইসেন্স পাওয়ার প্রক্রিয়াটি বেশ লম্বা ও জটিল। তাই সব সময় বলা হয়, ইভেন্টের আগে কমপক্ষে ৩ মাস সময় হাতে রেখে প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করা উচিত। আর তার আগে টেড এক্সের গাইডলাইন খুব মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে।
লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে চাইলে প্রথমেই চলে যেতে হবে টেডের ওয়েবসাইটে। সেখান থেকে ‘অ্যাপ্লাই ফর আ টেড এক্স লাইসেন্স’ অপশনে ক্লিক করতে হবে। সেখানে নানা ধরনের ইভেন্টের অপশন থাকলেও ইউনিভার্সিটিতে টেড এক্সের আয়োজন করতে চাইলে ইউনিভার্সিটি অপশনে ক্লিক করতে হবে।
এরপর বেশ লম্বা একটা ফরম পূরণ করতে হবে।
শুরুতেই থাকবে কন্টাক্ট ইনফরমেশন। সেগুলো পূরণ করার পর সামনে আসবে ইভেন্টের বিস্তারিত তথ্য পূরণের জায়গা। আপনি আপনার ইভেন্টের নাম কী দিতে চান, সেটি লিখতে হবে। সাধারণত ইউনিভার্সিটির নামের সঙ্গে মিলিয়ে ইভেন্টের নাম রাখা হয়। যেমন টেড এক্স বিইউপি, টেড এক্স রুয়েট ইত্যাদি। বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ব্যবহার করার আগে অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে নিতে হবে।
এরপর আপনাকে ব্যাখ্যা করতে হবে, এই নাম নির্বাচনের কারণ কী। ফরমে থাকা প্রশ্নগুলোর মধ্যে আরও আছে আপনার সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পর্ক কী, দর্শক হিসেবে কারা আসবে, ভেন্যুর বিস্তারিত তথ্য, কতজন উপস্থিত থাকবে, ইভেন্ট কতক্ষণ হবে, কতজন স্পিকার থাকবেন, রেজিস্ট্রেশন ফি কত হবে, ইভেন্ট কত তারিখে হবে ইত্যাদি।
এরপর থাকছে ইভেন্ট কিউরেশন। এখানে ইভেন্টে কোন বিষয় নিয়ে কথা হবে, থিম কী হবে, কারা স্পিকার হিসেবে আসবেন ইত্যাদি বিষয়ের তথ্য লিখতে হবে। কারণ, এটার ওপরেই আপনার লাইসেন্স পাওয়ার যোগ্যতা নির্ভর করবে।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
১৪ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
১৪ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
১৪ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে