ফারুক ছিদ্দিক, ঢাবি
সারা বছর নানা আয়োজনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মাতিয়ে রাখে টিএসসিভিত্তিক সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক সংসদ’ (ডিইউসিএস)। ‘অন্বেষণেই উদ্ভাসন’ স্লোগান সামনে রেখে ২০১৫ সালে ৫ সেপ্টেম্বর একঝাঁক তরুণের হাত ধরে প্রতিষ্ঠা লাভ করে সংগঠনটি। বর্তমানে এর সদস্যসংখ্যা প্রায় ৭০০। এর মডারেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সাবরিনা সুলতানা চৌধুরী।
শুদ্ধ ও রুচিশীল বাঙালি সংস্কৃতির চর্চাকে ধারণ করে শিক্ষার্থীদের সংস্কৃতির চর্চার সুযোগ করে দেওয়া, চিন্তাশীল, সংস্কৃতিমনা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমৃদ্ধ একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ে তোলা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে সারা দেশে তুলে ধরা এবং বিশ্বের দরবারে বাঙালি সংস্কৃতিকে ছড়িয়ে দেওয়াই এ সংগঠনের মূল লক্ষ্য।
বছরজুড়ে কোনো না কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করেই চলেছে সংগঠনটি। এর মধ্যে আছে বিভিন্ন ঋতু ও দিবসভিত্তিক উৎসব, নাট্যোৎসব ইত্যাদি। এসব উৎসবে থাকে গ্রামবাংলার বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষঙ্গের উপস্থাপনা। সংগঠনটি নাট্যোৎসবের আয়োজন করে প্রতিবছর তিনজন নাট্যব্যক্তিত্বকে সম্মাননা দিয়ে থাকে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা সেই শোকের মাস আগস্টে বঙ্গবন্ধুকে চিঠি লেখার প্রতিযোগিতার আয়োজন করে সাংস্কৃতিক সংসদ। বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে সংগঠনটি আয়োজন করেছিল ‘হৃদয়ে বাংলাদেশ’ নামে একটি অনুষ্ঠান। এসব আয়োজন ছাড়া সংগঠনটি আন্তবিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা এবং আবৃত্তি প্রশিক্ষণের আয়োজন করে থাকে। শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও দেশের সাংস্কৃতিক কর্মীদের লেখাসংবলিত ক্রোড়পত্র ‘রং’ প্রকাশ করে। ইতিমধ্যে ভারত, চীন, নেপাল, থাইল্যান্ড, শ্রীলঙ্কাসহ বিভিন্ন দেশে সাংস্কৃতিক পরিবেশনা তুলে ধরেছে ডিইউসিএস।
সংস্কৃতির চর্চা ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনের মধ্য দিয়ে কুসংস্কার এবং অজ্ঞতা দূর করা সম্ভব বলে মনে করেন সাংস্কৃতিক সংসদের সভাপতি জয়ন্ত ভৌমিক। সাধারণ সম্পাদক অনিক ধর বলেন, ‘ডিইউসিএস আয়োজিত সব সাংস্কৃতিক আয়োজনেরই বৃহত্তর কল্যাণকর কিছু উদ্দেশ্য থাকে। বাঙালি সংস্কৃতির প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অনুভূতি সৃষ্টি করা তার মধ্যে অন্যতম। আমরা চাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী গড়ে উঠুক বাঙালি সংস্কৃতির ধারক-বাহক হয়ে, যাতে বিশ্বনাগরিক হওয়ার এই যুগে এসে আমরা আমাদের সংস্কৃতিকে ছড়িয়ে দিতে পারি বিশ্বব্যাপী।’
সারা বছর নানা আয়োজনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মাতিয়ে রাখে টিএসসিভিত্তিক সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক সংসদ’ (ডিইউসিএস)। ‘অন্বেষণেই উদ্ভাসন’ স্লোগান সামনে রেখে ২০১৫ সালে ৫ সেপ্টেম্বর একঝাঁক তরুণের হাত ধরে প্রতিষ্ঠা লাভ করে সংগঠনটি। বর্তমানে এর সদস্যসংখ্যা প্রায় ৭০০। এর মডারেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সাবরিনা সুলতানা চৌধুরী।
শুদ্ধ ও রুচিশীল বাঙালি সংস্কৃতির চর্চাকে ধারণ করে শিক্ষার্থীদের সংস্কৃতির চর্চার সুযোগ করে দেওয়া, চিন্তাশীল, সংস্কৃতিমনা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমৃদ্ধ একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ে তোলা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে সারা দেশে তুলে ধরা এবং বিশ্বের দরবারে বাঙালি সংস্কৃতিকে ছড়িয়ে দেওয়াই এ সংগঠনের মূল লক্ষ্য।
বছরজুড়ে কোনো না কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করেই চলেছে সংগঠনটি। এর মধ্যে আছে বিভিন্ন ঋতু ও দিবসভিত্তিক উৎসব, নাট্যোৎসব ইত্যাদি। এসব উৎসবে থাকে গ্রামবাংলার বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষঙ্গের উপস্থাপনা। সংগঠনটি নাট্যোৎসবের আয়োজন করে প্রতিবছর তিনজন নাট্যব্যক্তিত্বকে সম্মাননা দিয়ে থাকে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা সেই শোকের মাস আগস্টে বঙ্গবন্ধুকে চিঠি লেখার প্রতিযোগিতার আয়োজন করে সাংস্কৃতিক সংসদ। বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে সংগঠনটি আয়োজন করেছিল ‘হৃদয়ে বাংলাদেশ’ নামে একটি অনুষ্ঠান। এসব আয়োজন ছাড়া সংগঠনটি আন্তবিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা এবং আবৃত্তি প্রশিক্ষণের আয়োজন করে থাকে। শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও দেশের সাংস্কৃতিক কর্মীদের লেখাসংবলিত ক্রোড়পত্র ‘রং’ প্রকাশ করে। ইতিমধ্যে ভারত, চীন, নেপাল, থাইল্যান্ড, শ্রীলঙ্কাসহ বিভিন্ন দেশে সাংস্কৃতিক পরিবেশনা তুলে ধরেছে ডিইউসিএস।
সংস্কৃতির চর্চা ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনের মধ্য দিয়ে কুসংস্কার এবং অজ্ঞতা দূর করা সম্ভব বলে মনে করেন সাংস্কৃতিক সংসদের সভাপতি জয়ন্ত ভৌমিক। সাধারণ সম্পাদক অনিক ধর বলেন, ‘ডিইউসিএস আয়োজিত সব সাংস্কৃতিক আয়োজনেরই বৃহত্তর কল্যাণকর কিছু উদ্দেশ্য থাকে। বাঙালি সংস্কৃতির প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অনুভূতি সৃষ্টি করা তার মধ্যে অন্যতম। আমরা চাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী গড়ে উঠুক বাঙালি সংস্কৃতির ধারক-বাহক হয়ে, যাতে বিশ্বনাগরিক হওয়ার এই যুগে এসে আমরা আমাদের সংস্কৃতিকে ছড়িয়ে দিতে পারি বিশ্বব্যাপী।’
যুক্তরাষ্ট্রের হাজারো বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে নিউ হ্যাভেন বিশ্ববিদ্যালয় অন্যতম। দেশটির এ বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তি নিয়ে বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাচ্ছেন। আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৮ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি প্রতিনিয়ত আমাদের জীবনকে যেভাবে সহজতর করে তুলছে, সেখানে বই পড়ার পদ্ধতিতেও এসেছে নতুনত্ব। এখন বই পড়ার জন্য পৃষ্ঠা ওল্টানোর প্রয়োজন নেই। অডিওবুকের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের পড়াশোনা আরও সহজ, গতিশীল ও সুবিধাজনকভাবে করতে পারছে।
৮ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশনের ২৯ তম সম্মেলনে (কপ ২৯) অংশগ্রহণ করেছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ)। বৈশ্বিক তাপমাত্রা
২০ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং, বিইউআরপি ও বিআর্ক কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১১ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
১ দিন আগে