জুবায়ের আহম্মেদ
প্রশ্ন: দেশসেরা হওয়ার পেছনে নটর ডেম কলেজের মূলমন্ত্র কী?
ফাদার হেমন্ত: নটর ডেম কলেজকে দেশসেরা বলি এই অর্থে, আমাদের কলেজ একটা পরিবার। এখানে আমরা ছাত্র, শিক্ষক, অভিভাবক, কর্মচারী—সবাই মিলে চাই ক্যাম্পাসে শিক্ষার পরিবেশ বজায় রাখতে। এই প্রচেষ্টা সব সময় আমাদের থাকে। কলেজে প্রাকৃতিকভাবেই সুন্দর পরিবেশ আছে, যা পড়াশোনার জন্য উপযোগী। এখানে শিক্ষার্থীরা আনন্দের সঙ্গে পড়াশোনা করতে পারে। শিক্ষকেরা শ্রেণিকক্ষে আন্তরিকতার সঙ্গে পাঠদান করেন। ছাত্রদের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক, তাদের যত্ন নেওয়া এবং বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এ ছাড়া উচ্চমাধ্যমিকের পুরো সিলেবাস আমাদের মতো করে পড়িয়ে থাকি। শিক্ষার্থীরা শুধু যে পরীক্ষায় ভালো করবে তা-ই নয়, পরবর্তীকালে উচ্চশিক্ষার জন্য ভর্তির ক্ষেত্রেও যাতে সাফল্য পায়, সেদিকে খেয়াল রাখা হয়। আমাদের অভিভাবকেরা অনেক সচেতন। বছরে একবার তাঁদের ডাকি, আলাপ-আলোচনা করি। আমাদের গাইডেন্স অফিস আছে। সেখানে অভিভাবকেরা আসেন অনবরত। তাঁদের সহযোগিতাও আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। শ্রেণিকক্ষে উপস্থিতিকে অনেক গুরুত্ব দিই। শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ৮৫ শতাংশ থাকতে হবে। একটি ছেলে যদি নিয়মিত ক্লাস করে, তার মানে পড়াশোনায় তার মনোযোগ আছে। সাধারণত আমাদের ছেলেদের ফাঁকি দেওয়ার প্রবণতাটা দেখি না। কলেজে ছাত্রদের মধ্যে একটা সুস্থ প্রতিযোগিতা তৈরি হয়। যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা কিংবা প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে চেষ্টা করে যায়। ফলে তারা সফলতা পায়।
প্রশ্ন: নটর ডেম কলেজের বিশেষত্ব কী বলে আপনি মনে করেন?
ফাদার হেমন্ত: বিশেষত্বের প্রশ্নে আমি বলব, ক্যাম্পাসের শৃঙ্খলা, শিক্ষকদের আন্তরিকতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া ক্যাম্পাসের পরিবেশ এবং সহশিক্ষা কার্যক্রম, এগুলোকে আমরা গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে থাকি।
প্রশ্ন: পাঠদানে কী কী মৌলিক বিষয় অনুসরণ করা হয়?
ফাদার হেমন্ত: আমাদের কলেজে মফস্বল থেকে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক শিক্ষার্থী আসে; বিশেষ করে বাণিজ্য ও মানবিক বিভাগে, তবে বিজ্ঞানেও কিছু কিছু শিক্ষার্থী আসে। এই ছেলেদের ভিত্তিগুলো কিছুটা দুর্বল থাকে। আমাদের শিক্ষকেরা প্রথম তিন মাস তাদের ভিত্তি গড়ে তোলেন। এ জন্য প্রথম সাময়িক পরীক্ষায় অনেকে ভালো করে না। কারণ, ভিত্তিটা হয়তো নড়বড়ে থাকে। এখানে অনবরত পড়তে হবে। ক্লাসরুমের পড়া বাসায় গিয়ে পড়তে হবে, তারপর পরীক্ষায় লিখতে হবে। এই প্রক্রিয়ায় ছাত্রদের প্রতি একটা চাপ তৈরি হয়, ফলে তারা নিয়মিত পড়াশোনা করে। এটাই সফলতা।
প্রশ্ন: একজন শিক্ষার্থীকে স্মার্ট নাগরিক বানাতে আপনারা কতটা উদ্যোগী?
ফাদার হেমন্ত: স্মার্টনেস মানে তার ব্যক্তিত্বের বিকাশ-প্রকাশ, সৃজনশীল চিন্তাভাবনা, যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার
দৃঢ়তা, কমিটমেন্ট, কাজ করার স্পৃহা—সামগ্রিকভাবেই স্মার্টনেস। শুধু কিছু
টেকনিক শেখা স্মার্টনেস নয়। আমরা
ছাত্রদের সেভাবেই স্মার্ট নাগরিক করে তোলার চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: বলা হয়ে থাকে, নটর ডেমে পড়া মানেই বুয়েট, মেডিকেল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়া—এর পেছনের কারণ কী?
ফাদার হেমন্ত: এটা সম্ভব হওয়ার কারণ আমরা পুরো সিলেবাসটা ক্লাসরুমে যত্নসহকারে পড়াই। পড়াশোনা জমিয়ে রাখার সুযোগ নেই। নিয়মিত কুইজ হয়। যতটুকু পড়ানো হচ্ছে, ততটুকুর ওপর আবার কুইজ হচ্ছে। ফলে জটিল বিষয়টি তারা সহজ করে বুঝতে এবং পরীক্ষার খাতায় লিখতে পারে। সে জন্য তাদের পরীক্ষাভীতি নেই। যেহেতু সম্পূর্ণ সিলেবাসটা আমরা পড়াই এবং ধারাবাহিক একটা শিক্ষা আছে, সে জন্য তারা পড়াটা ভুলে যায় না। পরবর্তী ধাপে আমরা সেই সাফল্যটা দেখতে পাই।
প্রশ্ন: আপনাদের কলেজে সহশিক্ষা কার্যক্রমের ক্লাবগুলো কীভাবে শিক্ষার্থীদের বিকাশে ভূমিকা রাখছে?
ফাদার হেমন্ত: আমাদের সহশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার্থীদের চিন্তাশীল ও সৃজনশীল করে তোলে এবং নেতৃত্ব বিকাশে সহায়ক হয়। শ্রেণিকক্ষের পাঠগুলো কীভাবে বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করা যায় কিংবা নেতৃত্বদানের গুণাবলি ক্লাবগুলোর মাধ্যমে অনুশীলন করতে পারে।
প্রশ্ন: নটর ডেম নিয়ে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
ফাদার হেমন্ত: নটর ডেম কলেজ ৭৫ বছর ধরে বাংলাদেশে শিক্ষাসেবা দিয়ে আসছে। আমরা আগামী বছরের জানুয়ারি মাসে তিন দিনব্যাপী ৭৫ বছর পূর্তি উদ্যাপন করব। দেশে ও দেশের বাইরে কলেজের সুখ্যাতি আছে। শিক্ষার্থীরা যাতে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশের এবং পৃথিবীর সম্পদ হয়ে উঠতে পারে, সেটা আমাদের একটা বড় লক্ষ্য ছিল। সেটা আমরা চালিয়ে যাব। আগামী ২৫ বছরে যারা আমাদের কলেজ থেকে পাস করবে, তারা সমাজের বিভিন্ন স্থানে নেতৃত্ব দেবে, অবদান রাখবে। আমরা ভবিষ্যতেও এটা ধরে রাখতে চাই। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে, বিশেষ করে প্রাথমিক শিক্ষা অবহেলিত; আমরা চেষ্টা করব প্রাইমারি স্কুলগুলোকে সহযোগিতা করতে। আমাদের ছেলেদের জড়িত করে প্রত্যন্ত এলাকায় কার্যক্রম চালাব।
প্রশ্ন: দেশসেরা হওয়ার পেছনে নটর ডেম কলেজের মূলমন্ত্র কী?
ফাদার হেমন্ত: নটর ডেম কলেজকে দেশসেরা বলি এই অর্থে, আমাদের কলেজ একটা পরিবার। এখানে আমরা ছাত্র, শিক্ষক, অভিভাবক, কর্মচারী—সবাই মিলে চাই ক্যাম্পাসে শিক্ষার পরিবেশ বজায় রাখতে। এই প্রচেষ্টা সব সময় আমাদের থাকে। কলেজে প্রাকৃতিকভাবেই সুন্দর পরিবেশ আছে, যা পড়াশোনার জন্য উপযোগী। এখানে শিক্ষার্থীরা আনন্দের সঙ্গে পড়াশোনা করতে পারে। শিক্ষকেরা শ্রেণিকক্ষে আন্তরিকতার সঙ্গে পাঠদান করেন। ছাত্রদের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক, তাদের যত্ন নেওয়া এবং বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এ ছাড়া উচ্চমাধ্যমিকের পুরো সিলেবাস আমাদের মতো করে পড়িয়ে থাকি। শিক্ষার্থীরা শুধু যে পরীক্ষায় ভালো করবে তা-ই নয়, পরবর্তীকালে উচ্চশিক্ষার জন্য ভর্তির ক্ষেত্রেও যাতে সাফল্য পায়, সেদিকে খেয়াল রাখা হয়। আমাদের অভিভাবকেরা অনেক সচেতন। বছরে একবার তাঁদের ডাকি, আলাপ-আলোচনা করি। আমাদের গাইডেন্স অফিস আছে। সেখানে অভিভাবকেরা আসেন অনবরত। তাঁদের সহযোগিতাও আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। শ্রেণিকক্ষে উপস্থিতিকে অনেক গুরুত্ব দিই। শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ৮৫ শতাংশ থাকতে হবে। একটি ছেলে যদি নিয়মিত ক্লাস করে, তার মানে পড়াশোনায় তার মনোযোগ আছে। সাধারণত আমাদের ছেলেদের ফাঁকি দেওয়ার প্রবণতাটা দেখি না। কলেজে ছাত্রদের মধ্যে একটা সুস্থ প্রতিযোগিতা তৈরি হয়। যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা কিংবা প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে চেষ্টা করে যায়। ফলে তারা সফলতা পায়।
প্রশ্ন: নটর ডেম কলেজের বিশেষত্ব কী বলে আপনি মনে করেন?
ফাদার হেমন্ত: বিশেষত্বের প্রশ্নে আমি বলব, ক্যাম্পাসের শৃঙ্খলা, শিক্ষকদের আন্তরিকতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া ক্যাম্পাসের পরিবেশ এবং সহশিক্ষা কার্যক্রম, এগুলোকে আমরা গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে থাকি।
প্রশ্ন: পাঠদানে কী কী মৌলিক বিষয় অনুসরণ করা হয়?
ফাদার হেমন্ত: আমাদের কলেজে মফস্বল থেকে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক শিক্ষার্থী আসে; বিশেষ করে বাণিজ্য ও মানবিক বিভাগে, তবে বিজ্ঞানেও কিছু কিছু শিক্ষার্থী আসে। এই ছেলেদের ভিত্তিগুলো কিছুটা দুর্বল থাকে। আমাদের শিক্ষকেরা প্রথম তিন মাস তাদের ভিত্তি গড়ে তোলেন। এ জন্য প্রথম সাময়িক পরীক্ষায় অনেকে ভালো করে না। কারণ, ভিত্তিটা হয়তো নড়বড়ে থাকে। এখানে অনবরত পড়তে হবে। ক্লাসরুমের পড়া বাসায় গিয়ে পড়তে হবে, তারপর পরীক্ষায় লিখতে হবে। এই প্রক্রিয়ায় ছাত্রদের প্রতি একটা চাপ তৈরি হয়, ফলে তারা নিয়মিত পড়াশোনা করে। এটাই সফলতা।
প্রশ্ন: একজন শিক্ষার্থীকে স্মার্ট নাগরিক বানাতে আপনারা কতটা উদ্যোগী?
ফাদার হেমন্ত: স্মার্টনেস মানে তার ব্যক্তিত্বের বিকাশ-প্রকাশ, সৃজনশীল চিন্তাভাবনা, যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার
দৃঢ়তা, কমিটমেন্ট, কাজ করার স্পৃহা—সামগ্রিকভাবেই স্মার্টনেস। শুধু কিছু
টেকনিক শেখা স্মার্টনেস নয়। আমরা
ছাত্রদের সেভাবেই স্মার্ট নাগরিক করে তোলার চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: বলা হয়ে থাকে, নটর ডেমে পড়া মানেই বুয়েট, মেডিকেল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়া—এর পেছনের কারণ কী?
ফাদার হেমন্ত: এটা সম্ভব হওয়ার কারণ আমরা পুরো সিলেবাসটা ক্লাসরুমে যত্নসহকারে পড়াই। পড়াশোনা জমিয়ে রাখার সুযোগ নেই। নিয়মিত কুইজ হয়। যতটুকু পড়ানো হচ্ছে, ততটুকুর ওপর আবার কুইজ হচ্ছে। ফলে জটিল বিষয়টি তারা সহজ করে বুঝতে এবং পরীক্ষার খাতায় লিখতে পারে। সে জন্য তাদের পরীক্ষাভীতি নেই। যেহেতু সম্পূর্ণ সিলেবাসটা আমরা পড়াই এবং ধারাবাহিক একটা শিক্ষা আছে, সে জন্য তারা পড়াটা ভুলে যায় না। পরবর্তী ধাপে আমরা সেই সাফল্যটা দেখতে পাই।
প্রশ্ন: আপনাদের কলেজে সহশিক্ষা কার্যক্রমের ক্লাবগুলো কীভাবে শিক্ষার্থীদের বিকাশে ভূমিকা রাখছে?
ফাদার হেমন্ত: আমাদের সহশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার্থীদের চিন্তাশীল ও সৃজনশীল করে তোলে এবং নেতৃত্ব বিকাশে সহায়ক হয়। শ্রেণিকক্ষের পাঠগুলো কীভাবে বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করা যায় কিংবা নেতৃত্বদানের গুণাবলি ক্লাবগুলোর মাধ্যমে অনুশীলন করতে পারে।
প্রশ্ন: নটর ডেম নিয়ে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
ফাদার হেমন্ত: নটর ডেম কলেজ ৭৫ বছর ধরে বাংলাদেশে শিক্ষাসেবা দিয়ে আসছে। আমরা আগামী বছরের জানুয়ারি মাসে তিন দিনব্যাপী ৭৫ বছর পূর্তি উদ্যাপন করব। দেশে ও দেশের বাইরে কলেজের সুখ্যাতি আছে। শিক্ষার্থীরা যাতে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশের এবং পৃথিবীর সম্পদ হয়ে উঠতে পারে, সেটা আমাদের একটা বড় লক্ষ্য ছিল। সেটা আমরা চালিয়ে যাব। আগামী ২৫ বছরে যারা আমাদের কলেজ থেকে পাস করবে, তারা সমাজের বিভিন্ন স্থানে নেতৃত্ব দেবে, অবদান রাখবে। আমরা ভবিষ্যতেও এটা ধরে রাখতে চাই। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে, বিশেষ করে প্রাথমিক শিক্ষা অবহেলিত; আমরা চেষ্টা করব প্রাইমারি স্কুলগুলোকে সহযোগিতা করতে। আমাদের ছেলেদের জড়িত করে প্রত্যন্ত এলাকায় কার্যক্রম চালাব।
২০২৬ সালের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার সিলেবাস নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্তে হয়নি বলে জানিয়েছে আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি। আজ শুক্রবার আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এ তথ্য জানান
১ ঘণ্টা আগেআগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে আগামী ১ ডিসেম্বর। বিলম্ব ফি ছাড়া ফরম পূরণ করা যাবে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর ফি পরিশোধ করা যাবে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর বিলম্ব ফিসহ ফি জমা দেওয়া যাবে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত
১ ঘণ্টা আগেসাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
২১ ঘণ্টা আগে