আব্দুর রাজ্জাক খান, ঢাকা
সম্প্রতি ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়ে দেশের পূর্বাঞ্চলের ১২টি জেলা। বন্যাকবলিত এলাকার কিছু পরিবারে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে পাঠকবন্ধু। সংগঠনটির সদস্যদের সংগ্রহ করা অর্থ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোতে বিতরণ করা হয়।
সম্প্রতি ফেনী জেলার পরশুরাম ও ছাগলনাইয়া উপজেলা এবং নোয়াখালী ও কুমিল্লা জেলার কয়েকটি এলাকার কিছু পরিবারকে এই অর্থসহায়তা দেওয়া হয়েছে।
ত্রাণসহায়তা দলে ছিলেন পাঠকবন্ধুর কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুর রাজ্জাক খান, সদস্য মিয়া আমিরুল ইসলাম ও তাকি বিন মহসিন। তাঁদের সহযোগিতা করেন আজকের পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি শেখ কামাল। তাঁর সহযোগিতায় মহামায়া ইউনিয়নের মুহুরী নদীর তীরঘেঁষা উত্তর সতেরো গ্রামে পৌঁছায় দলটি। পাঠকবন্ধুর সদস্যরা এ গ্রামে ক্ষতিগ্রস্ত ৩০টি পরিবারের হাতে অর্থসহায়তা তুলে দেন। গ্রামটির সত্তার মিয়া নামে এক ভুক্তভোগী বলেন, ‘আপনাদের মতো প্রত্যন্ত গ্রামে এসে ক্ষতিগ্রস্তদের খুঁজে সহযোগিতা করেনি কেউ।’
ছাগলনাইয়ায় সহযোগিতা কার্যক্রম সম্পন্ন করে দ্বিতীয় দিন পাঠকবন্ধু দল চলে যায় পরশুরাম উপজেলায়। সে উপজেলায় পানি নেমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্পষ্ট হয়ে ওঠে বন্যার ক্ষতচিহ্ন। মাটির ঘরগুলোর বিপর্যস্ত অবস্থা যার সাক্ষ্য দেয়। এ উপজেলার জঙ্গলঘোনা, পশ্চিম সাহেবনগর, মণিপুর, কালী কৃষ্ণনগর, সুবার বাজার ও মির্জানগর গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, কারও ঘরের চালা মিশে গেছে মাটির সঙ্গে, কোথাও আবার ভয়াবহ বন্যার পানিতে ভেসে গেছে পুরো ঘর। মাথা গোঁজার শেষ আশ্রয়টুকু হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েছে অসংখ্য পরিবার।
স্থানীয়রা জানান, গ্রামের বেশির ভাগ বাড়িতে বুকসমান পানি উঠেছিল। কোথাও কোথাও আরও বেশি। পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁরা পরিবারের সদস্যদের নিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যান। দ্রুত পানি বাড়ার কারণে কোনো কিছুই সঙ্গে নিয়ে যেতে পারেননি বেশির ভাগ মানুষ। কোনো রকমের জীবন বাঁচিয়েছেন। এ গ্রামগুলোর ৩৫টি পরিবারকে অর্থসহায়তা দেওয়া হয়।
ছাগলনাইয়া ও পরশুরাম ছাড়াও নোয়াখালী ও কুমিল্লার পাঠকবন্ধুর সদস্যদের মাধ্যমে সেসব জেলার অংশবিশেষ এলাকার জন্য অর্থসহায়তা পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সব মিলিয়ে ১০০ পরিবারকে অর্থসহায়তা দেয় পাঠকবন্ধু।
সম্প্রতি ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়ে দেশের পূর্বাঞ্চলের ১২টি জেলা। বন্যাকবলিত এলাকার কিছু পরিবারে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে পাঠকবন্ধু। সংগঠনটির সদস্যদের সংগ্রহ করা অর্থ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোতে বিতরণ করা হয়।
সম্প্রতি ফেনী জেলার পরশুরাম ও ছাগলনাইয়া উপজেলা এবং নোয়াখালী ও কুমিল্লা জেলার কয়েকটি এলাকার কিছু পরিবারকে এই অর্থসহায়তা দেওয়া হয়েছে।
ত্রাণসহায়তা দলে ছিলেন পাঠকবন্ধুর কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুর রাজ্জাক খান, সদস্য মিয়া আমিরুল ইসলাম ও তাকি বিন মহসিন। তাঁদের সহযোগিতা করেন আজকের পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি শেখ কামাল। তাঁর সহযোগিতায় মহামায়া ইউনিয়নের মুহুরী নদীর তীরঘেঁষা উত্তর সতেরো গ্রামে পৌঁছায় দলটি। পাঠকবন্ধুর সদস্যরা এ গ্রামে ক্ষতিগ্রস্ত ৩০টি পরিবারের হাতে অর্থসহায়তা তুলে দেন। গ্রামটির সত্তার মিয়া নামে এক ভুক্তভোগী বলেন, ‘আপনাদের মতো প্রত্যন্ত গ্রামে এসে ক্ষতিগ্রস্তদের খুঁজে সহযোগিতা করেনি কেউ।’
ছাগলনাইয়ায় সহযোগিতা কার্যক্রম সম্পন্ন করে দ্বিতীয় দিন পাঠকবন্ধু দল চলে যায় পরশুরাম উপজেলায়। সে উপজেলায় পানি নেমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্পষ্ট হয়ে ওঠে বন্যার ক্ষতচিহ্ন। মাটির ঘরগুলোর বিপর্যস্ত অবস্থা যার সাক্ষ্য দেয়। এ উপজেলার জঙ্গলঘোনা, পশ্চিম সাহেবনগর, মণিপুর, কালী কৃষ্ণনগর, সুবার বাজার ও মির্জানগর গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, কারও ঘরের চালা মিশে গেছে মাটির সঙ্গে, কোথাও আবার ভয়াবহ বন্যার পানিতে ভেসে গেছে পুরো ঘর। মাথা গোঁজার শেষ আশ্রয়টুকু হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েছে অসংখ্য পরিবার।
স্থানীয়রা জানান, গ্রামের বেশির ভাগ বাড়িতে বুকসমান পানি উঠেছিল। কোথাও কোথাও আরও বেশি। পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁরা পরিবারের সদস্যদের নিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যান। দ্রুত পানি বাড়ার কারণে কোনো কিছুই সঙ্গে নিয়ে যেতে পারেননি বেশির ভাগ মানুষ। কোনো রকমের জীবন বাঁচিয়েছেন। এ গ্রামগুলোর ৩৫টি পরিবারকে অর্থসহায়তা দেওয়া হয়।
ছাগলনাইয়া ও পরশুরাম ছাড়াও নোয়াখালী ও কুমিল্লার পাঠকবন্ধুর সদস্যদের মাধ্যমে সেসব জেলার অংশবিশেষ এলাকার জন্য অর্থসহায়তা পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সব মিলিয়ে ১০০ পরিবারকে অর্থসহায়তা দেয় পাঠকবন্ধু।
বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১১ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
১৪ ঘণ্টা আগেমেরিন ফিশারিজ একাডেমি (এমএফএ) বা বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ একাডেমি (বিএমএফএ) মৎস্য শিল্প, বণিক জাহাজ এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট মেরিটাইম শিল্পগুলোতে প্রবেশ করতে আগ্রহী ক্যাডেটদের জন্য বাংলাদেশ সরকারের একটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান। এটি বাংলাদেশের একমাত্র সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বা
১৯ ঘণ্টা আগে২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) স্নাতক প্রথম বর্ষ ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির রেজিস্ট্রার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এবিএম ফয়সাল বাতেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে