নতুন পরিবেশে নিজেকে মেলে ধরাই ছিল মূল কারণ
পাঠ্যপুস্তকের বাইরেও একটা পৃথিবী আছে। যে পৃথিবীতে প্রতিনিয়ত বিকাশ হচ্ছে নতুন দিগন্তের। প্রতিযোগিতাপূর্ণ এই সময়ে নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতির বাইরে গিয়ে একদম একটা নতুন পরিবেশে নিজেকে মেলে ধরা এবং একই সঙ্গে নিজের মেধা ও মননকে শাণিত করার সুযোগ দেশের বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় অনেক বেশি। নতুন সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলে নিজের বিকাশ ত্বরান্বিত করার জন্য দেশের বাইরে পড়াশোনার বিকল্প নেই। নতুন সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচয় এবং একই সঙ্গে নিজেকে প্রতিযোগিতাপূর্ণ পৃথিবীর জন্য গড়ে তোলার যে সুযোগ, সেটা বিবেচনায় রেখে আমার দেশের বাইরে পড়তে আসা।
জান্নাতুল আরিফ, পিএইচডি গবেষক, নর্থ-চায়না ইলেকট্রিক পাওয়ার ইউনিভার্সিটি, বেইজিং, চীন।
নিজ আয়ে পড়াশোনার ইচ্ছে ছিল
আমি মনে করি না শেখার উদ্দেশ্যই হলো উপার্জন। দেশে ভালো বিশ্ববিদ্যালয় নেই, এমনটা নয়। তবে কিছু বিষয় বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম বিদেশে পড়ার। যেমন অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশনজট, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, প্রশ্নবিদ্ধ শিক্ষার মান, অপর্যাপ্ত গবেষণাগার ও শিক্ষার উচ্চ ব্যয়। আমার বাবা ছিলেন প্রধান নৌ প্রকৌশলী। তাঁর বিদেশে পড়াশোনা আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। সঙ্গে বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কিছু সুবিধা সিদ্ধান্ত নিতে প্রবলভাবে সহযোগিতা করেছে। যেমন নির্দিষ্ট সময়ে কোর্স শেষ হওয়া, উন্নত শিক্ষা, দক্ষ শিক্ষক, আধুনিক গবেষণাগার ও ভিনদেশি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে নিজেকে দক্ষ করে তোলার সুযোগ। তারপর নিজের আয়ে পড়াশোনা করার একটা সুযোগও রয়েছে।
সাইফ ফারদিন, ম্যানুফ্যাকচারিং ইঞ্জিনিয়ারিং, ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া।
বিশ্বসেরা গবেষকদের সঙ্গে কাজের ইচ্ছে ছিল
বিদেশে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের বেশির ভাগই উন্নত মানের শিক্ষাপদ্ধতি, বহুজাতিক সংস্কৃতির সঙ্গে একত্র হতে, গবেষণা এবং ইন্টার্নশিপ ও বিশ্বব্যাপী নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার সুযোগসহ বিভিন্ন কারণে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে আগ্রহী হয়। দেশে বহু স্বনামধন্য উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তবে, বিদেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে পড়াশোনা শেষে কর্মসংস্থান এবং অন্য অভিজ্ঞতা অর্জনের বিষয়গুলো প্রাধান্য পায়। আমার উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি, উন্নত সুযোগ-সুবিধা এবং বিশ্বসেরা গবেষকদের সঙ্গে কাজের ইচ্ছা আন্তর্জাতিক শিক্ষা গ্রহণের চিন্তাকে প্রভাবিত করেছে।
সজল দাস, কম্পিউটেশনাল অ্যান্ড অ্যাপ্লাইড ম্যাথমেটিকস,ফেড্রিক আলেক্সান্ডার ইউনিভার্সিটি, জার্মানি।
বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার সুযোগ
উন্নত মানের শিক্ষাব্যবস্থা ও গবেষণার সুযোগ মূলত আমাকে বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিতে সহযোগিতা করেছে। তবে আরও কিছু বিষয় রয়েছে। বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা, যা দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। এ ছাড়া হাতে-কলমে শিক্ষার প্রভাবে দক্ষ মানবশক্তি হওয়ায় বৈশ্বিক চাকরির বাজারের প্রতিযোগিতায় সহজেই বিজয়ী হওয়ার সুযোগ রয়েছে। বহুজাতিক সংস্কৃতি, বিভিন্ন ভাষা সম্পর্কে জ্ঞান, ভিন্নধর্মী শিক্ষণপদ্ধতির ভেতর দিয়ে পাওয়া ডিগ্রিধারীদের প্রাধান্য দেয় বড় বড় বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান। এত সুযোগ-সুবিধা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সীমিত থাকার কারণে আমি বিদেশে পড়াশোনা করতে আগ্রহী হয়েছি।
অন্তর ঘোষ, কম্পিউটার সায়েন্স,বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়, ভারত।
নতুন পরিবেশে নিজেকে মেলে ধরাই ছিল মূল কারণ
পাঠ্যপুস্তকের বাইরেও একটা পৃথিবী আছে। যে পৃথিবীতে প্রতিনিয়ত বিকাশ হচ্ছে নতুন দিগন্তের। প্রতিযোগিতাপূর্ণ এই সময়ে নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতির বাইরে গিয়ে একদম একটা নতুন পরিবেশে নিজেকে মেলে ধরা এবং একই সঙ্গে নিজের মেধা ও মননকে শাণিত করার সুযোগ দেশের বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় অনেক বেশি। নতুন সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলে নিজের বিকাশ ত্বরান্বিত করার জন্য দেশের বাইরে পড়াশোনার বিকল্প নেই। নতুন সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচয় এবং একই সঙ্গে নিজেকে প্রতিযোগিতাপূর্ণ পৃথিবীর জন্য গড়ে তোলার যে সুযোগ, সেটা বিবেচনায় রেখে আমার দেশের বাইরে পড়তে আসা।
জান্নাতুল আরিফ, পিএইচডি গবেষক, নর্থ-চায়না ইলেকট্রিক পাওয়ার ইউনিভার্সিটি, বেইজিং, চীন।
নিজ আয়ে পড়াশোনার ইচ্ছে ছিল
আমি মনে করি না শেখার উদ্দেশ্যই হলো উপার্জন। দেশে ভালো বিশ্ববিদ্যালয় নেই, এমনটা নয়। তবে কিছু বিষয় বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম বিদেশে পড়ার। যেমন অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশনজট, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, প্রশ্নবিদ্ধ শিক্ষার মান, অপর্যাপ্ত গবেষণাগার ও শিক্ষার উচ্চ ব্যয়। আমার বাবা ছিলেন প্রধান নৌ প্রকৌশলী। তাঁর বিদেশে পড়াশোনা আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। সঙ্গে বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কিছু সুবিধা সিদ্ধান্ত নিতে প্রবলভাবে সহযোগিতা করেছে। যেমন নির্দিষ্ট সময়ে কোর্স শেষ হওয়া, উন্নত শিক্ষা, দক্ষ শিক্ষক, আধুনিক গবেষণাগার ও ভিনদেশি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে নিজেকে দক্ষ করে তোলার সুযোগ। তারপর নিজের আয়ে পড়াশোনা করার একটা সুযোগও রয়েছে।
সাইফ ফারদিন, ম্যানুফ্যাকচারিং ইঞ্জিনিয়ারিং, ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া।
বিশ্বসেরা গবেষকদের সঙ্গে কাজের ইচ্ছে ছিল
বিদেশে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের বেশির ভাগই উন্নত মানের শিক্ষাপদ্ধতি, বহুজাতিক সংস্কৃতির সঙ্গে একত্র হতে, গবেষণা এবং ইন্টার্নশিপ ও বিশ্বব্যাপী নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার সুযোগসহ বিভিন্ন কারণে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে আগ্রহী হয়। দেশে বহু স্বনামধন্য উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তবে, বিদেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে পড়াশোনা শেষে কর্মসংস্থান এবং অন্য অভিজ্ঞতা অর্জনের বিষয়গুলো প্রাধান্য পায়। আমার উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি, উন্নত সুযোগ-সুবিধা এবং বিশ্বসেরা গবেষকদের সঙ্গে কাজের ইচ্ছা আন্তর্জাতিক শিক্ষা গ্রহণের চিন্তাকে প্রভাবিত করেছে।
সজল দাস, কম্পিউটেশনাল অ্যান্ড অ্যাপ্লাইড ম্যাথমেটিকস,ফেড্রিক আলেক্সান্ডার ইউনিভার্সিটি, জার্মানি।
বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার সুযোগ
উন্নত মানের শিক্ষাব্যবস্থা ও গবেষণার সুযোগ মূলত আমাকে বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিতে সহযোগিতা করেছে। তবে আরও কিছু বিষয় রয়েছে। বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা, যা দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। এ ছাড়া হাতে-কলমে শিক্ষার প্রভাবে দক্ষ মানবশক্তি হওয়ায় বৈশ্বিক চাকরির বাজারের প্রতিযোগিতায় সহজেই বিজয়ী হওয়ার সুযোগ রয়েছে। বহুজাতিক সংস্কৃতি, বিভিন্ন ভাষা সম্পর্কে জ্ঞান, ভিন্নধর্মী শিক্ষণপদ্ধতির ভেতর দিয়ে পাওয়া ডিগ্রিধারীদের প্রাধান্য দেয় বড় বড় বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান। এত সুযোগ-সুবিধা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সীমিত থাকার কারণে আমি বিদেশে পড়াশোনা করতে আগ্রহী হয়েছি।
অন্তর ঘোষ, কম্পিউটার সায়েন্স,বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়, ভারত।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
১২ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
১২ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
১২ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
১২ ঘণ্টা আগে