ভাষাশহীদদের মতো দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হব
ভাষা পরস্পরের ভাবের আদান-প্রদানের মাধ্যম, বোধগম্য শব্দের সমষ্টি। ভাষা মানুষের আচরণ, স্বভাব, সভ্যতা, কৃষ্টি ও সংস্কৃতিকে প্রকাশ করে। একটি শিশু তার মাতৃভাষাতেই প্রথম কথা বলতে শেখে। বাংলা আমাদের মাতৃভাষা। আমরা বাংলা ক্যালেন্ডারে বাংলা মাসের তারিখ হিসাব করে ভাষা দিবস পালন করলে এর মর্যাদা বা গুরুত্ব আরও বেশি হতো। যাঁদের আত্মত্যাগে রাষ্ট্রভাষা বাংলা পেয়েছি, তাঁদের সম্মান জানাতে আমরা ব্যর্থ। আমরা রেলিতে জুতা পায়ে রাখি, জুতা পরে বেদিতে উঠে পড়ি। অনেকে অলসতা করি, সকালে উঠতে কষ্টবোধ করি। উদ্বিগ্নতার বিষয় হলো—এত বছর পরেও বাংলা বর্ণমালা খুব কম মানুষই সঠিকভাবে উচ্চারণ করতে পারে। ভাষার মাসে শুদ্ধ উচ্চারণ কর্মশালা ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা যুগোপযোগী আয়োজন হতে পারে বলে মনি করি। ভাষাশহীদেরা আমাদের শ্রদ্ধার পাত্র। আমরা তাঁদের গভীরভাবে স্মরণ করব এবং তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করব। তাঁদের মতো দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হব, দেশের উন্নয়নে কাজ করব। আমরা যদি ভাষাশহীদদের আদর্শে আদর্শিত হই, তাহলে দেশ থেকে দুর্নীতি দূর হবে, সত্যিকার অর্থে সোনার বাংলা গড়ে উঠবে। আর সেই সোনার বাংলায় সোনার মানুষগুলো সুখে-শান্তিতে, সুস্থ-স্বাভাবিক জীবনযাপন করবে।
মো. মোকাদ্দেস আলী
শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বাংলা ভাষা নিয়ে কাজ করা এখন সময়ের দাবি
আমাদের বাংলা ভাষার সুপরিচিত গৌরবান্বিত ইতিহাস আমরা সবাই জানি। তাই সেদিক থেকে কথা শুরু না করে, একটি বাস্তব ঘটনার বিবরণ তুলে ধরছি—একদিন রাস্তায় গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছিলাম, পাশে আট-নয় বছর বয়সী কিছু বাচ্চা দাঁড়িয়ে গল্প করছিল। হঠাৎ খেয়াল করলাম, টানা ১৫ মিনিট তারা কেবল ইংরেজিতে কথা বলছে, বাংলা শব্দ ব্যবহার করছে বড়জোর দুই-তিনটি। বুঝলাম তারা ইংলিশ মিডিয়ামে পড়াশোনা করে। আন্তর্জাতিক ভাষার গুরুত্ব, আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে এগিয়ে যাওয়ার বুলি—কিছুই অজানা নয়। কিন্তু তাই বলে কি দুটো বাচ্চা নিজেদের মধ্যে মায়ের ভাষা বাদ দিয়ে অন্য ভাষায় গল্প করবে? মাতৃভাষার আন্তরিকতা প্রবল শীতে কাঁথার ওমের মতো। যে উষ্ণতা কেড়ে নিতে চাইল বলে ভাষাশহীদেরা রাজপথে রক্ত ঝরালেন, তা এখন আস্তে আস্তে কেন এত কমে যাচ্ছে—এ নিয়ে আমি বেশ শঙ্কিত। ভাষা দিবসে শহীদদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করার পাশাপাশি বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাংলা ভাষা নিয়ে কাজ করা এখন সময়ের দাবি। পারিবারিক, সামাজিক ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে মূল সমস্যাগুলো নিয়ে দ্রুত কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে একটা সময় এই জাতি হয়তো তার শেকড়কে ভুলে যাবে। আর যে গাছের শেকড় দুর্বল তা খুব সহজেই উপড়ে ফেলা যায়—তা তো সবাই জানেনই।
মাহবুবা জামান মীম
শিক্ষার্থী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়
ভাষা নিয়ে সচেতনতাই পারে বাংলাকে যথাযথ মর্যাদা দিতে
বাংলা আমাদের মায়ের ভাষা। একুশে ফেব্রুয়ারি আমাদের কাছে শুধু আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস নয়; বরং এটি আমাদের আত্মত্যাগ ও সাংস্কৃতিক চেতনার স্মারক। একুশে ফেব্রুয়ারি আমাদের বাঙালি আত্মপরিচয়ের দিন। ভাষা দিবসে ভাষাশহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানানোর লক্ষ্যে পালিত হয় মাতৃভাষা দিবস। কিন্তু একটি অপ্রিয় সত্য হলো, আমরা এখনো বাংলা ভাষাকে সঠিক মর্যাদা ও সম্মান দিতে পারিনি। ভাষা নিয়ে আমাদের সচেতনতা শুধু ফেব্রুয়ারি মাসেই সীমাবদ্ধ। যা ভাষাকে বিকৃত হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারেনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় যখন দেখি, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা বাংলা ভাষা ও একুশে ফেব্রুয়ারি নিয়ে কোনো ধারণা রাখে না, তখন তা বাঙালি হিসেবে নিজের অস্তিত্ব নিয়ে ভাবায়। পাশ্চাত্য সংস্কৃতি দ্বারা এখন আমরা প্রভাবিত। ভাষা নিয়ে সচেতনতাই পারে বাংলাকে যথাযথ মর্যাদা দিতে।
সিহাবুন সাকিব
শিক্ষার্থী, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস
বাংলায় মনের শান্তি খুঁজে পাওয়া যায়
নিজ মাতৃভাষা সবার কাছেই প্রিয়। বিশ্বায়নের যুগে শ্রেষ্ঠতার প্রতিযোগিতায় সচরাচর ইংরেজির ব্যবহার করা হলেও, মনের শান্তি খুঁজে পাওয়া যায় এই বাংলায়। আর হয়তো সে জন্যই ১৯৫২ সালে সালাম, বরকত, রফিক, জব্বাররা হয়েছিলেন ভাষাশহীদ এবং আমরা পেয়েছি আমাদের বাংলা ভাষা। ইদানীং বাংলা ও ইংরেজির সংমিশ্রণে আমাদের অনেকেই কথা বলে থাকে, অনেকে আবার মজার ছলে বা হেয় করে একে বলে ‘বাংলিশ’। আমি অবশ্য এর নেতিবাচক দিকের চেয়ে ইতিবাচক দিকটাই বেশি দেখি। ব্যাকরণে পড়েছিলাম ভাষার চলন সম্পর্কে। ভাষা স্থির থাকে না, সময়ের বিবর্তনে ভাষারও পরিবর্তন হয়। ঠিক এমনটাই হচ্ছে এখন। অনেকে মেনে নিচ্ছে, অনেকে মেনে নিতে পারছে না। আমার মনে হয় একে বিকৃত ভাষা হিসেবে না দেখে ভাষার পরিবর্তন হিসেবে দেখলেই ভালো হয়।
জান্নাত আরা সিনথিয়া
শিক্ষার্থী, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
ভাষাশহীদদের মতো দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হব
ভাষা পরস্পরের ভাবের আদান-প্রদানের মাধ্যম, বোধগম্য শব্দের সমষ্টি। ভাষা মানুষের আচরণ, স্বভাব, সভ্যতা, কৃষ্টি ও সংস্কৃতিকে প্রকাশ করে। একটি শিশু তার মাতৃভাষাতেই প্রথম কথা বলতে শেখে। বাংলা আমাদের মাতৃভাষা। আমরা বাংলা ক্যালেন্ডারে বাংলা মাসের তারিখ হিসাব করে ভাষা দিবস পালন করলে এর মর্যাদা বা গুরুত্ব আরও বেশি হতো। যাঁদের আত্মত্যাগে রাষ্ট্রভাষা বাংলা পেয়েছি, তাঁদের সম্মান জানাতে আমরা ব্যর্থ। আমরা রেলিতে জুতা পায়ে রাখি, জুতা পরে বেদিতে উঠে পড়ি। অনেকে অলসতা করি, সকালে উঠতে কষ্টবোধ করি। উদ্বিগ্নতার বিষয় হলো—এত বছর পরেও বাংলা বর্ণমালা খুব কম মানুষই সঠিকভাবে উচ্চারণ করতে পারে। ভাষার মাসে শুদ্ধ উচ্চারণ কর্মশালা ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা যুগোপযোগী আয়োজন হতে পারে বলে মনি করি। ভাষাশহীদেরা আমাদের শ্রদ্ধার পাত্র। আমরা তাঁদের গভীরভাবে স্মরণ করব এবং তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করব। তাঁদের মতো দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হব, দেশের উন্নয়নে কাজ করব। আমরা যদি ভাষাশহীদদের আদর্শে আদর্শিত হই, তাহলে দেশ থেকে দুর্নীতি দূর হবে, সত্যিকার অর্থে সোনার বাংলা গড়ে উঠবে। আর সেই সোনার বাংলায় সোনার মানুষগুলো সুখে-শান্তিতে, সুস্থ-স্বাভাবিক জীবনযাপন করবে।
মো. মোকাদ্দেস আলী
শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বাংলা ভাষা নিয়ে কাজ করা এখন সময়ের দাবি
আমাদের বাংলা ভাষার সুপরিচিত গৌরবান্বিত ইতিহাস আমরা সবাই জানি। তাই সেদিক থেকে কথা শুরু না করে, একটি বাস্তব ঘটনার বিবরণ তুলে ধরছি—একদিন রাস্তায় গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছিলাম, পাশে আট-নয় বছর বয়সী কিছু বাচ্চা দাঁড়িয়ে গল্প করছিল। হঠাৎ খেয়াল করলাম, টানা ১৫ মিনিট তারা কেবল ইংরেজিতে কথা বলছে, বাংলা শব্দ ব্যবহার করছে বড়জোর দুই-তিনটি। বুঝলাম তারা ইংলিশ মিডিয়ামে পড়াশোনা করে। আন্তর্জাতিক ভাষার গুরুত্ব, আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে এগিয়ে যাওয়ার বুলি—কিছুই অজানা নয়। কিন্তু তাই বলে কি দুটো বাচ্চা নিজেদের মধ্যে মায়ের ভাষা বাদ দিয়ে অন্য ভাষায় গল্প করবে? মাতৃভাষার আন্তরিকতা প্রবল শীতে কাঁথার ওমের মতো। যে উষ্ণতা কেড়ে নিতে চাইল বলে ভাষাশহীদেরা রাজপথে রক্ত ঝরালেন, তা এখন আস্তে আস্তে কেন এত কমে যাচ্ছে—এ নিয়ে আমি বেশ শঙ্কিত। ভাষা দিবসে শহীদদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করার পাশাপাশি বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাংলা ভাষা নিয়ে কাজ করা এখন সময়ের দাবি। পারিবারিক, সামাজিক ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে মূল সমস্যাগুলো নিয়ে দ্রুত কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে একটা সময় এই জাতি হয়তো তার শেকড়কে ভুলে যাবে। আর যে গাছের শেকড় দুর্বল তা খুব সহজেই উপড়ে ফেলা যায়—তা তো সবাই জানেনই।
মাহবুবা জামান মীম
শিক্ষার্থী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়
ভাষা নিয়ে সচেতনতাই পারে বাংলাকে যথাযথ মর্যাদা দিতে
বাংলা আমাদের মায়ের ভাষা। একুশে ফেব্রুয়ারি আমাদের কাছে শুধু আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস নয়; বরং এটি আমাদের আত্মত্যাগ ও সাংস্কৃতিক চেতনার স্মারক। একুশে ফেব্রুয়ারি আমাদের বাঙালি আত্মপরিচয়ের দিন। ভাষা দিবসে ভাষাশহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানানোর লক্ষ্যে পালিত হয় মাতৃভাষা দিবস। কিন্তু একটি অপ্রিয় সত্য হলো, আমরা এখনো বাংলা ভাষাকে সঠিক মর্যাদা ও সম্মান দিতে পারিনি। ভাষা নিয়ে আমাদের সচেতনতা শুধু ফেব্রুয়ারি মাসেই সীমাবদ্ধ। যা ভাষাকে বিকৃত হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারেনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় যখন দেখি, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা বাংলা ভাষা ও একুশে ফেব্রুয়ারি নিয়ে কোনো ধারণা রাখে না, তখন তা বাঙালি হিসেবে নিজের অস্তিত্ব নিয়ে ভাবায়। পাশ্চাত্য সংস্কৃতি দ্বারা এখন আমরা প্রভাবিত। ভাষা নিয়ে সচেতনতাই পারে বাংলাকে যথাযথ মর্যাদা দিতে।
সিহাবুন সাকিব
শিক্ষার্থী, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস
বাংলায় মনের শান্তি খুঁজে পাওয়া যায়
নিজ মাতৃভাষা সবার কাছেই প্রিয়। বিশ্বায়নের যুগে শ্রেষ্ঠতার প্রতিযোগিতায় সচরাচর ইংরেজির ব্যবহার করা হলেও, মনের শান্তি খুঁজে পাওয়া যায় এই বাংলায়। আর হয়তো সে জন্যই ১৯৫২ সালে সালাম, বরকত, রফিক, জব্বাররা হয়েছিলেন ভাষাশহীদ এবং আমরা পেয়েছি আমাদের বাংলা ভাষা। ইদানীং বাংলা ও ইংরেজির সংমিশ্রণে আমাদের অনেকেই কথা বলে থাকে, অনেকে আবার মজার ছলে বা হেয় করে একে বলে ‘বাংলিশ’। আমি অবশ্য এর নেতিবাচক দিকের চেয়ে ইতিবাচক দিকটাই বেশি দেখি। ব্যাকরণে পড়েছিলাম ভাষার চলন সম্পর্কে। ভাষা স্থির থাকে না, সময়ের বিবর্তনে ভাষারও পরিবর্তন হয়। ঠিক এমনটাই হচ্ছে এখন। অনেকে মেনে নিচ্ছে, অনেকে মেনে নিতে পারছে না। আমার মনে হয় একে বিকৃত ভাষা হিসেবে না দেখে ভাষার পরিবর্তন হিসেবে দেখলেই ভালো হয়।
জান্নাত আরা সিনথিয়া
শিক্ষার্থী, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১১ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
১৪ ঘণ্টা আগেমেরিন ফিশারিজ একাডেমি (এমএফএ) বা বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ একাডেমি (বিএমএফএ) মৎস্য শিল্প, বণিক জাহাজ এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট মেরিটাইম শিল্পগুলোতে প্রবেশ করতে আগ্রহী ক্যাডেটদের জন্য বাংলাদেশ সরকারের একটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান। এটি বাংলাদেশের একমাত্র সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বা
১৯ ঘণ্টা আগে২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) স্নাতক প্রথম বর্ষ ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির রেজিস্ট্রার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এবিএম ফয়সাল বাতেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে