জসিম উদ্দীন
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে আপনার অনুভূতি ও অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
উত্তর: একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার বিষয়টা নিঃসন্দেহে আনন্দের ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০১৪ সালে হবিগঞ্জে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতেই এই বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। শুরু থেকে চেষ্টা করছি আমার ওপর যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তা সুচারুভাবে পালন করতে।
প্রশ্ন: অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা কতটা চ্যালেঞ্জিং?
উত্তর: অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা অবশ্যই চ্যালেঞ্জিং। তবে আমরা চেষ্টা করছি ক্যাম্পাসটি অস্থায়ী হলেও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সব সুযোগ-সুবিধা শিক্ষার্থীদের জন্য নিশ্চিত করতে। শিক্ষার গুণগত মান সমুন্নত এবং একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করতে আমরা উন্নত মানের গবেষণাগার তৈরি করেছি। কৃষিশিক্ষার ব্যবহারিক পড়াশোনার জন্য মাঠ গবেষণাগারের জন্য আমরা জমিও ভাড়া করেছি। ছাত্রীদের জন্য একটি অস্থায়ী হল স্থাপন করেছি।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস কবে হতে পারে?
উত্তর: স্থায়ী ক্যাম্পাসের জায়গা অধিগ্রহণের জন্য উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব এরই মধ্যে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসটি হবে ২৫০ একরের স্মার্ট একটি ক্যাম্পাস।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মানোন্নয়নে আপনি কী কী পদক্ষেপ নিয়েছেন?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি, মাৎস্যবিজ্ঞান, প্রাণিসম্পদ বিজ্ঞান ও প্রাণী চিকিৎসা অনুষদে শিক্ষা কার্যক্রমের শেষ সেমিস্টারটি রেখেছি শিক্ষার্থীদের ইন্টার্নশিপের জন্য। ইন্টার্নশিপের এই ব্যবস্থা তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং একাডেমি ও ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে একটা যোগসূত্র স্থাপন করবে, যা সামগ্রিক কৃষি উন্নয়নের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষার্থীদের সাঁতার শেখার জন্যও আলাদা কোর্স রাখা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা যাতে মুক্তবুদ্ধির চর্চা করতে পারে, সে জন্য ৪০টি কম্পিউটার সংবলিত সেন্ট্রাল ডিজিটাল লাইব্রেরি তৈরি করেছি। এ ছাড়া ক্যাম্পাসে সেন্ট্রাল ওয়াই-ফাই সেবা চালু করা হয়েছে। সেন্ট্রাল ডিজিটাল লাইব্রেরিতে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের লাইব্রেরি ও স্বনামধন্য জার্নালগুলোর এক্সেস রয়েছে। ফলে শিক্ষার্থীরা তাদের প্রয়োজনমতো প্রয়োজনীয় তথ্য জানার সুযোগ পাচ্ছে।
প্রশ্ন: বর্তমান প্রশাসনের হাত ধরে গবেষণা ও সম্প্রসারণ কার্যক্রমে কতটা অগ্রগতি হয়েছে?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা এরই মধ্যে গবেষণা প্রকল্পের কাজ শুরু করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়টির রিসার্চ সিস্টেমের মাধ্যমে এই প্রকল্পগুলো পরিচালিত হচ্ছে।
প্রশ্ন: আপনার বিশ্ববিদ্যালয় টেকসই কৃষির উন্নয়নে কতটা ভূমিকা রাখবে?
উত্তর: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ইরই মধ্যে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। বর্তমানে আমরা নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছি। হবিগঞ্জ মূলত হাওরাঞ্চল হওয়ায় দেশের সামগ্রিক কৃষির উন্নতিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই লক্ষ্যে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা শুরু হয়েছে। এ ছাড়া আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ফারমার্স সাপোর্ট সার্ভিস’ নামে একটি সহায়তা কেন্দ্র চালু করেছি। এখানে বিভিন্ন পর্যায়ের চাষি ও কৃষকদের জন্য বিভিন্ন পরামর্শ সেবা, রোগনির্ণয় ও চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়। এই কার্যক্রমগুলোর সুফল খুব শিগগিরই দেখা যাবে।
প্রশ্ন: ‘ইনস্টিটিউট অব প্রিসিশন অ্যাগ্রিকালচার’ কৃষিশিক্ষা ও গবেষণায় কতটা সাফল্য বয়ে আনবে?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে ইরই মধ্যে ‘ইনস্টিটিউট অব প্রিসিশন অ্যাগ্রিকালচার’ নামে একটি ইনস্টিটিউট স্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ মাধ্যমে মৎস্য, কৃষি ও প্রাণিসম্পদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে ডেটা, সেন্সর, রোবোটিকস এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে একটি নির্দিষ্ট এবং সঠিক পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে উৎপাদন ও মানের উন্নতি করা হবে। আমরা আশা করছি, এই ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের কৃষিতে নতুন দিকের উন্মোচন করবে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের কৃষিকে কীভাবে স্মার্ট করে তোলা সম্ভব বলে মনে করেন?
উত্তর: প্রচলিত পদ্ধতির কৃষির সঙ্গে ইরই মধ্যে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে সারা বিশ্বে কৃষি উৎপাদনে আরও উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। সেগুলোর ইতিবাচক ব্যবহারে বাংলাদেশের কৃষিকে স্মার্ট কৃষিতে রূপান্তর করতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে এই প্রতিষ্ঠান।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে আপনার অনুভূতি ও অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
উত্তর: একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার বিষয়টা নিঃসন্দেহে আনন্দের ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০১৪ সালে হবিগঞ্জে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতেই এই বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। শুরু থেকে চেষ্টা করছি আমার ওপর যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তা সুচারুভাবে পালন করতে।
প্রশ্ন: অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা কতটা চ্যালেঞ্জিং?
উত্তর: অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা অবশ্যই চ্যালেঞ্জিং। তবে আমরা চেষ্টা করছি ক্যাম্পাসটি অস্থায়ী হলেও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সব সুযোগ-সুবিধা শিক্ষার্থীদের জন্য নিশ্চিত করতে। শিক্ষার গুণগত মান সমুন্নত এবং একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করতে আমরা উন্নত মানের গবেষণাগার তৈরি করেছি। কৃষিশিক্ষার ব্যবহারিক পড়াশোনার জন্য মাঠ গবেষণাগারের জন্য আমরা জমিও ভাড়া করেছি। ছাত্রীদের জন্য একটি অস্থায়ী হল স্থাপন করেছি।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস কবে হতে পারে?
উত্তর: স্থায়ী ক্যাম্পাসের জায়গা অধিগ্রহণের জন্য উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব এরই মধ্যে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসটি হবে ২৫০ একরের স্মার্ট একটি ক্যাম্পাস।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মানোন্নয়নে আপনি কী কী পদক্ষেপ নিয়েছেন?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি, মাৎস্যবিজ্ঞান, প্রাণিসম্পদ বিজ্ঞান ও প্রাণী চিকিৎসা অনুষদে শিক্ষা কার্যক্রমের শেষ সেমিস্টারটি রেখেছি শিক্ষার্থীদের ইন্টার্নশিপের জন্য। ইন্টার্নশিপের এই ব্যবস্থা তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং একাডেমি ও ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে একটা যোগসূত্র স্থাপন করবে, যা সামগ্রিক কৃষি উন্নয়নের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষার্থীদের সাঁতার শেখার জন্যও আলাদা কোর্স রাখা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা যাতে মুক্তবুদ্ধির চর্চা করতে পারে, সে জন্য ৪০টি কম্পিউটার সংবলিত সেন্ট্রাল ডিজিটাল লাইব্রেরি তৈরি করেছি। এ ছাড়া ক্যাম্পাসে সেন্ট্রাল ওয়াই-ফাই সেবা চালু করা হয়েছে। সেন্ট্রাল ডিজিটাল লাইব্রেরিতে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের লাইব্রেরি ও স্বনামধন্য জার্নালগুলোর এক্সেস রয়েছে। ফলে শিক্ষার্থীরা তাদের প্রয়োজনমতো প্রয়োজনীয় তথ্য জানার সুযোগ পাচ্ছে।
প্রশ্ন: বর্তমান প্রশাসনের হাত ধরে গবেষণা ও সম্প্রসারণ কার্যক্রমে কতটা অগ্রগতি হয়েছে?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা এরই মধ্যে গবেষণা প্রকল্পের কাজ শুরু করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়টির রিসার্চ সিস্টেমের মাধ্যমে এই প্রকল্পগুলো পরিচালিত হচ্ছে।
প্রশ্ন: আপনার বিশ্ববিদ্যালয় টেকসই কৃষির উন্নয়নে কতটা ভূমিকা রাখবে?
উত্তর: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ইরই মধ্যে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। বর্তমানে আমরা নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছি। হবিগঞ্জ মূলত হাওরাঞ্চল হওয়ায় দেশের সামগ্রিক কৃষির উন্নতিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই লক্ষ্যে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা শুরু হয়েছে। এ ছাড়া আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ফারমার্স সাপোর্ট সার্ভিস’ নামে একটি সহায়তা কেন্দ্র চালু করেছি। এখানে বিভিন্ন পর্যায়ের চাষি ও কৃষকদের জন্য বিভিন্ন পরামর্শ সেবা, রোগনির্ণয় ও চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়। এই কার্যক্রমগুলোর সুফল খুব শিগগিরই দেখা যাবে।
প্রশ্ন: ‘ইনস্টিটিউট অব প্রিসিশন অ্যাগ্রিকালচার’ কৃষিশিক্ষা ও গবেষণায় কতটা সাফল্য বয়ে আনবে?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে ইরই মধ্যে ‘ইনস্টিটিউট অব প্রিসিশন অ্যাগ্রিকালচার’ নামে একটি ইনস্টিটিউট স্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ মাধ্যমে মৎস্য, কৃষি ও প্রাণিসম্পদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে ডেটা, সেন্সর, রোবোটিকস এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে একটি নির্দিষ্ট এবং সঠিক পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে উৎপাদন ও মানের উন্নতি করা হবে। আমরা আশা করছি, এই ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের কৃষিতে নতুন দিকের উন্মোচন করবে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের কৃষিকে কীভাবে স্মার্ট করে তোলা সম্ভব বলে মনে করেন?
উত্তর: প্রচলিত পদ্ধতির কৃষির সঙ্গে ইরই মধ্যে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে সারা বিশ্বে কৃষি উৎপাদনে আরও উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। সেগুলোর ইতিবাচক ব্যবহারে বাংলাদেশের কৃষিকে স্মার্ট কৃষিতে রূপান্তর করতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে এই প্রতিষ্ঠান।
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
৪ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে জোহা চত্বরে অবস্থান নিয়ে আমরণ অনশন শুরু করেন তিন শিক্ষার্থী। পরে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হন।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১৮ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
২১ ঘণ্টা আগে