শাকিল রানা
নাটক, বিজ্ঞাপন ও চলচ্চিত্রের পরিচিত মুখ চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার মেয়ে লাবণ্য চৌধুরী। ঢাকা কমার্স কলেজের একাদশ শ্রেণির এই শিক্ষার্থী সমানতালে ছুটছে স্বপ্নের পিছু পিছু। মজার ব্যাপার হলো, তার অভিনয় ও পড়াশোনার বয়স এক্কেবারে সমান—গুনে গুনে ১০ বছর। প্রথম শ্রেণিতে পড়ার সময় একটি বিজ্ঞাপনে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে শুরু হয় রুপালি জগতে যাত্রা।
বাবা আইনজীবী ইলিয়াস চৌধুরী ও মা সুবর্ণা শারমীন আলোর একমাত্র মেয়ে লাবণ্য। মা-বাবার অনুপ্রেরণায় লাবণ্য পড়াশোনার বাইরে অভিনয়ে এসেছে। বাবা চাইতেন, লাবণ্য মিডিয়ায় কাজ করুক। মা-ও উৎসাহ, অনুপ্রেরণা দিয়েছেন। আর এখন পরিবারের সবাই তাকে সহযোগিতা করে।
চার বছর বয়সে লায়ন্স অগ্রগতি সংগীত একাডেমিতে নাচ ও গানের মধ্য দিয়ে সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যাত্রা শুরু লাবণ্যের। নৃত্যাঞ্চলে নাচ শিখেছে সে। ২০১২ সালে নির্মাতা গাজী শুভ্রর প্রাণ মামা ওয়েফার বিজ্ঞাপনে প্রথম অভিনয় করে লাবণ্য। এরপর আনিসুল হকের গল্পে জুয়েল রায়হানের পরিচালনায় ‘মৌরাণী’ টেলিফিল্মে অভিনয় করে। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে। একক নাটক, টেলিফিল্ম ও ধারাবাহিক মিলিয়ে প্রায় ১২টি নাটকে অভিনয় করেছে লাবণ্য। তবে তার অভিনীত বিজ্ঞাপনের সংখ্যা চমকে ওঠার মতো—৮০টি! এ ছাড়া এখন পর্যন্ত ৮টি চলচ্চিত্র, ৫টি স্বল্পদৈর্ঘ্য এবং কয়েকটি ওয়েব ফিল্মে অভিনয় করেছে। উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে দেবী, কৃষ্ণপক্ষ, মা ও প্রিয় সত্যজিৎ। স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে আছে বঙ্গমাতা ও শিরিনের একাত্তর যাত্রা। এ ছাড়া নির্মাণাধীন আছে আওয়াল চৌধুরীর ‘আগুনের পাখি’ নামে একটি চলচ্চিত্র।
কলেজের শিক্ষক ও সহপাঠীদের কাছেও ভীষণ প্রিয় লাবণ্য। এই ভালোবাসা পুরস্কারের চেয়ে কোনো অংশে কম নয় বলে মনে করে লাবণ্য। অষ্টম শ্রেণিতে পড়ার সময় একটি জাতীয় পত্রিকার অর্ধেক পাতাজুড়ে তার ছবি ও সাক্ষাৎকার ছাপা হয়েছিল। সেদিন স্কুলে যায়নি লাবণ্য। পত্রিকায় ছবি দেখে শিক্ষকেরা তাকে খুঁজতে থাকেন। পরদিন স্কুলে গিয়ে তাঁদের সঙ্গে দেখা করে লাবণ্য। আপাতত অভিনয় আর পড়াশোনা নিয়েই ব্যস্ততা তার। পড়াশোনা শেষে সিএ করার ইচ্ছা রয়েছে বলে জানিয়েছে লাবণ্য।
নাটক, বিজ্ঞাপন ও চলচ্চিত্রের পরিচিত মুখ চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার মেয়ে লাবণ্য চৌধুরী। ঢাকা কমার্স কলেজের একাদশ শ্রেণির এই শিক্ষার্থী সমানতালে ছুটছে স্বপ্নের পিছু পিছু। মজার ব্যাপার হলো, তার অভিনয় ও পড়াশোনার বয়স এক্কেবারে সমান—গুনে গুনে ১০ বছর। প্রথম শ্রেণিতে পড়ার সময় একটি বিজ্ঞাপনে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে শুরু হয় রুপালি জগতে যাত্রা।
বাবা আইনজীবী ইলিয়াস চৌধুরী ও মা সুবর্ণা শারমীন আলোর একমাত্র মেয়ে লাবণ্য। মা-বাবার অনুপ্রেরণায় লাবণ্য পড়াশোনার বাইরে অভিনয়ে এসেছে। বাবা চাইতেন, লাবণ্য মিডিয়ায় কাজ করুক। মা-ও উৎসাহ, অনুপ্রেরণা দিয়েছেন। আর এখন পরিবারের সবাই তাকে সহযোগিতা করে।
চার বছর বয়সে লায়ন্স অগ্রগতি সংগীত একাডেমিতে নাচ ও গানের মধ্য দিয়ে সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যাত্রা শুরু লাবণ্যের। নৃত্যাঞ্চলে নাচ শিখেছে সে। ২০১২ সালে নির্মাতা গাজী শুভ্রর প্রাণ মামা ওয়েফার বিজ্ঞাপনে প্রথম অভিনয় করে লাবণ্য। এরপর আনিসুল হকের গল্পে জুয়েল রায়হানের পরিচালনায় ‘মৌরাণী’ টেলিফিল্মে অভিনয় করে। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে। একক নাটক, টেলিফিল্ম ও ধারাবাহিক মিলিয়ে প্রায় ১২টি নাটকে অভিনয় করেছে লাবণ্য। তবে তার অভিনীত বিজ্ঞাপনের সংখ্যা চমকে ওঠার মতো—৮০টি! এ ছাড়া এখন পর্যন্ত ৮টি চলচ্চিত্র, ৫টি স্বল্পদৈর্ঘ্য এবং কয়েকটি ওয়েব ফিল্মে অভিনয় করেছে। উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে দেবী, কৃষ্ণপক্ষ, মা ও প্রিয় সত্যজিৎ। স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে আছে বঙ্গমাতা ও শিরিনের একাত্তর যাত্রা। এ ছাড়া নির্মাণাধীন আছে আওয়াল চৌধুরীর ‘আগুনের পাখি’ নামে একটি চলচ্চিত্র।
কলেজের শিক্ষক ও সহপাঠীদের কাছেও ভীষণ প্রিয় লাবণ্য। এই ভালোবাসা পুরস্কারের চেয়ে কোনো অংশে কম নয় বলে মনে করে লাবণ্য। অষ্টম শ্রেণিতে পড়ার সময় একটি জাতীয় পত্রিকার অর্ধেক পাতাজুড়ে তার ছবি ও সাক্ষাৎকার ছাপা হয়েছিল। সেদিন স্কুলে যায়নি লাবণ্য। পত্রিকায় ছবি দেখে শিক্ষকেরা তাকে খুঁজতে থাকেন। পরদিন স্কুলে গিয়ে তাঁদের সঙ্গে দেখা করে লাবণ্য। আপাতত অভিনয় আর পড়াশোনা নিয়েই ব্যস্ততা তার। পড়াশোনা শেষে সিএ করার ইচ্ছা রয়েছে বলে জানিয়েছে লাবণ্য।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
২০ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
২০ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
২০ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
২০ ঘণ্টা আগে