মো. গোলাম রব্বানী
দেশের চার প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)। এখানে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার শিক্ষার্থী লেখাপড়া করছে। কিন্তু চুয়েটের হলে মানসম্মত ইন্টারনেট-সেবা না পাওয়ায় প্রতিনিয়ত ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে সরবরাহ করা ইন্টারনেট-সুবিধার পাশাপাশি ফি পরিশোধের মাধ্যমে বাণিজ্যিকভাবে ‘ইনফোকম’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান এই ক্যাম্পাসে ইন্টারনেট সরবরাহ করে থাকে। প্রতিষ্ঠানটির নিম্নমানের সেবায় অতিষ্ঠ শিক্ষার্থীরা। নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি পরিশোধ করেও মিলছে না কাঙ্ক্ষিত সেবা। অথচ অনলাইনভিত্তিক পড়াশোনা, চাকরির মৌখিক পরীক্ষা থেকে শুরু করে ই-লার্নিং, অ্যাসাইনমেন্ট, প্রেজেন্টেশন, রিপোর্ট কিংবা যেকোনো প্রশ্ন সমাধানের প্রস্তুতির জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার করতে হয় শিক্ষার্থীদের। কচ্ছপগতির ইন্টারনেট-ব্যবস্থায় সেসব ঠিকমতো করা যাচ্ছে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু হলে ইন্টারনেট-সুবিধা বাড়ানোর জন্য হল কর্তৃপক্ষ পুরো হলের রাউটার, হাব ও ইন্টারনেট-সংযোগের তারগুলো নতুনভাবে স্থাপন করেছে। কিন্তু ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ কম থাকায় পর্যাপ্ত সুবিধা মিলছে না। এরই পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয়ভাবে সরবরাহ করা ইন্টারনেটের মান বাড়াতে হবে বলে জানিয়েছেন হলটির প্রভোস্ট।
সম্প্রতি বঙ্গবন্ধু হলে সমাপনী বর্ষের শিক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ইন্টারনেট-সুবিধা উন্নত করার তাগিদ দেন চুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। তবে সময় গেলেও সমাধানের লক্ষণীয় কোনো পদক্ষেপ নেয়নি প্রশাসন। তাই ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ইন্টারনেট-সুবিধা বাড়ানোর দাবি জানাই।
লেখক: শিক্ষার্থী, চুয়েট
দেশের চার প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)। এখানে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার শিক্ষার্থী লেখাপড়া করছে। কিন্তু চুয়েটের হলে মানসম্মত ইন্টারনেট-সেবা না পাওয়ায় প্রতিনিয়ত ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে সরবরাহ করা ইন্টারনেট-সুবিধার পাশাপাশি ফি পরিশোধের মাধ্যমে বাণিজ্যিকভাবে ‘ইনফোকম’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান এই ক্যাম্পাসে ইন্টারনেট সরবরাহ করে থাকে। প্রতিষ্ঠানটির নিম্নমানের সেবায় অতিষ্ঠ শিক্ষার্থীরা। নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি পরিশোধ করেও মিলছে না কাঙ্ক্ষিত সেবা। অথচ অনলাইনভিত্তিক পড়াশোনা, চাকরির মৌখিক পরীক্ষা থেকে শুরু করে ই-লার্নিং, অ্যাসাইনমেন্ট, প্রেজেন্টেশন, রিপোর্ট কিংবা যেকোনো প্রশ্ন সমাধানের প্রস্তুতির জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার করতে হয় শিক্ষার্থীদের। কচ্ছপগতির ইন্টারনেট-ব্যবস্থায় সেসব ঠিকমতো করা যাচ্ছে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু হলে ইন্টারনেট-সুবিধা বাড়ানোর জন্য হল কর্তৃপক্ষ পুরো হলের রাউটার, হাব ও ইন্টারনেট-সংযোগের তারগুলো নতুনভাবে স্থাপন করেছে। কিন্তু ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ কম থাকায় পর্যাপ্ত সুবিধা মিলছে না। এরই পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয়ভাবে সরবরাহ করা ইন্টারনেটের মান বাড়াতে হবে বলে জানিয়েছেন হলটির প্রভোস্ট।
সম্প্রতি বঙ্গবন্ধু হলে সমাপনী বর্ষের শিক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ইন্টারনেট-সুবিধা উন্নত করার তাগিদ দেন চুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। তবে সময় গেলেও সমাধানের লক্ষণীয় কোনো পদক্ষেপ নেয়নি প্রশাসন। তাই ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ইন্টারনেট-সুবিধা বাড়ানোর দাবি জানাই।
লেখক: শিক্ষার্থী, চুয়েট
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
৯ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
৯ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
৯ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগে