বিজ্ঞপ্তি
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশের (এআইইউবি) নতুন উপাচার্য হিসেবে অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম যোগদান করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর ও রাষ্ট্রপতি তাঁকে চার বছরের জন্য এআইইউবির উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন।
সাইফুল ইসলাম ২০২২ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ডিআইইউ) ভাইস চ্যান্সেলর ছিলেন। তিনি ২০১৬ থেকে ২০২০ পর্যন্ত বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১৩ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম।
সাইফুল ইসলাম ১৯৭৫ সালে বুয়েট থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি পান। তিনি ১৯৭৭ সালে বুয়েট থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি পান। ১৯৮৬ সালে যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি ডিগ্রি নেন। অধ্যাপক ইসলাম ১৯৭৫ সালে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রভাষক হিসেবে বুয়েটে কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৮৮ সালে বুয়েটে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক হন।
অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (আইইবি) লাইফ ফেলো, বাংলাদেশ কম্পিউটার সোসাইটির লাইফ ফেলো, ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি (আইইটি)-ইউকের ফেলো, ইঞ্জিনিয়ারিং কাউন্সিল, ইউকের চার্টার্ড ইঞ্জিনিয়ার, আইইইই এসআরএমআইইইইয়ের (ইউএসএ) সিনিয়র সদস্য।
অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম ১৯৯১-৯৩ সালে, বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান ছিলেন এবং ১৯৯৫-৯৭ সালে তিনি ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন হিসেবে সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৯৬ সালে বুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান ছিলেন। ৪৮ বছরের শিক্ষকতা জীবনে তিনি একাডেমিক, প্রশাসনিক ও গবেষণার ক্ষেত্রে দেশে-বিদেশে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে খ্যাতি অর্জন করেছেন। জাতীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বার্থে বিভিন্ন প্রকল্পের সঙ্গে তিনি সম্পৃক্ত ছিলেন এবং বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছেন।
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশের (এআইইউবি) নতুন উপাচার্য হিসেবে অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম যোগদান করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর ও রাষ্ট্রপতি তাঁকে চার বছরের জন্য এআইইউবির উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন।
সাইফুল ইসলাম ২০২২ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ডিআইইউ) ভাইস চ্যান্সেলর ছিলেন। তিনি ২০১৬ থেকে ২০২০ পর্যন্ত বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১৩ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম।
সাইফুল ইসলাম ১৯৭৫ সালে বুয়েট থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি পান। তিনি ১৯৭৭ সালে বুয়েট থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি পান। ১৯৮৬ সালে যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি ডিগ্রি নেন। অধ্যাপক ইসলাম ১৯৭৫ সালে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রভাষক হিসেবে বুয়েটে কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৮৮ সালে বুয়েটে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক হন।
অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (আইইবি) লাইফ ফেলো, বাংলাদেশ কম্পিউটার সোসাইটির লাইফ ফেলো, ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি (আইইটি)-ইউকের ফেলো, ইঞ্জিনিয়ারিং কাউন্সিল, ইউকের চার্টার্ড ইঞ্জিনিয়ার, আইইইই এসআরএমআইইইইয়ের (ইউএসএ) সিনিয়র সদস্য।
অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম ১৯৯১-৯৩ সালে, বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান ছিলেন এবং ১৯৯৫-৯৭ সালে তিনি ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন হিসেবে সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৯৬ সালে বুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান ছিলেন। ৪৮ বছরের শিক্ষকতা জীবনে তিনি একাডেমিক, প্রশাসনিক ও গবেষণার ক্ষেত্রে দেশে-বিদেশে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে খ্যাতি অর্জন করেছেন। জাতীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বার্থে বিভিন্ন প্রকল্পের সঙ্গে তিনি সম্পৃক্ত ছিলেন এবং বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছেন।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
২০ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
২০ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
২০ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
২০ ঘণ্টা আগে