ক্যাম্পাস ডেস্ক
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ইনোভেশন শোকেসিং শিরোনামে উদ্ভাবনী ধারণার প্রদর্শনীবিষয়ক একটি অনুষ্ঠান হয়ে গেল। ৯ মে ২০২৪ সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত সিকৃবির কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের নিচতলার ডিসপ্লে সেকশনে এটি অনুষ্ঠিত হয়।
ইনোভেশন টিম ও ই-গভর্ন্যান্স কমিটির উদ্যোগে ইনোভেশন শোকেসিংয়ের উদ্বোধন করেন ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ডা. মো. জামাল উদ্দিন ভূঞা।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারতের আসাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি সায়েন্স অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. বি এন সাইকিয়া, আসাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি ক্লিনিক্যাল কমপ্লেক্সের পরিচালক প্রফেসর ড. ভূপেন শর্মা, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন কাউন্সিলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. ছিদ্দিকুল ইসলাম। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন সিকৃবির বিভিন্ন অনুষদের ডিন, দপ্তরপ্রধান, বিভিন্ন অনুষদের শিক্ষক, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক, প্রক্টর, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সিকৃবির ইনোভেশন ও ই-গভর্ন্যান্স কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মো. রফিকুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অংশ নিয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি দপ্তর। দিনব্যাপী এই শোকেসিংয়ে বিভিন্ন স্টলে ছিল শিক্ষার্থীদের ভিড়। বিভিন্ন স্টলে যেসব বিষয় প্রদর্শন করা হয়েছিল, সেগুলোর ওপর অনুষ্ঠিত হয় প্রশ্ন ও উত্তরপর্ব। উদ্ভাবনী দলগুলো জানায়, তারা তাদের আইডিয়াগুলো দেশব্যাপী ছড়িয়ে দিতে চায়।
শোকেসিংয়ের অনেক আইডিয়ার মধ্যে একটি ছিল আবর্জনা রিসাইক্লিং করে ভার্মিকম্পোস্ট বা কেঁচোসার তৈরির পদ্ধতি। কেউ দেখিয়েছেন স্মার্ট ডাইনিং টেকনোলজি কিংবা ট্যানারি ইন্ডাস্ট্রি ব্যবস্থাপনার আধুনিক ধারণা। সোলার পাওয়ার্ড একুয়াফোনিক্স ব্যবহার করে খাদ্য নিরাপত্তার ধারণাও ছিল এখানে। তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে বাংলাদেশের কুটিরশিল্প, নকশিকাঁথা ও ক্ষুদ্র পর্যায়ের হস্তশিল্প ছড়িয়ে দেওয়ার স্টলও ছিল এ প্রদর্শনীতে। প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষকেরা অ্যাপস ব্যবহার করে কোনো মধ্যস্বত্বভোগী ছাড়া সরাসরি কীভাবে পণ্য বা ফসল ভোক্তার কাছে পৌঁছাতে পারেন, সেসবের নতুন নতুন ধারণাও ছিল এই ইনোভেশন শোকেসিংয়ে।
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনোভেশন টিমের ফোকাল পয়েন্ট খলিলুর রহমান ফয়সাল জানিয়েছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে মেধাবীদের খোঁজা এ প্রদর্শনীর প্রধান উদ্দেশ্য। শ্রেষ্ঠ আইডিয়াগুলোকে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এ ছাড়া শোকেসিং শেষে শ্রেষ্ঠ দলগুলোকে পুরস্কার দেওয়া হয়।
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ইনোভেশন শোকেসিং শিরোনামে উদ্ভাবনী ধারণার প্রদর্শনীবিষয়ক একটি অনুষ্ঠান হয়ে গেল। ৯ মে ২০২৪ সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত সিকৃবির কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের নিচতলার ডিসপ্লে সেকশনে এটি অনুষ্ঠিত হয়।
ইনোভেশন টিম ও ই-গভর্ন্যান্স কমিটির উদ্যোগে ইনোভেশন শোকেসিংয়ের উদ্বোধন করেন ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ডা. মো. জামাল উদ্দিন ভূঞা।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারতের আসাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি সায়েন্স অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. বি এন সাইকিয়া, আসাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি ক্লিনিক্যাল কমপ্লেক্সের পরিচালক প্রফেসর ড. ভূপেন শর্মা, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন কাউন্সিলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. ছিদ্দিকুল ইসলাম। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন সিকৃবির বিভিন্ন অনুষদের ডিন, দপ্তরপ্রধান, বিভিন্ন অনুষদের শিক্ষক, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক, প্রক্টর, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সিকৃবির ইনোভেশন ও ই-গভর্ন্যান্স কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মো. রফিকুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অংশ নিয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি দপ্তর। দিনব্যাপী এই শোকেসিংয়ে বিভিন্ন স্টলে ছিল শিক্ষার্থীদের ভিড়। বিভিন্ন স্টলে যেসব বিষয় প্রদর্শন করা হয়েছিল, সেগুলোর ওপর অনুষ্ঠিত হয় প্রশ্ন ও উত্তরপর্ব। উদ্ভাবনী দলগুলো জানায়, তারা তাদের আইডিয়াগুলো দেশব্যাপী ছড়িয়ে দিতে চায়।
শোকেসিংয়ের অনেক আইডিয়ার মধ্যে একটি ছিল আবর্জনা রিসাইক্লিং করে ভার্মিকম্পোস্ট বা কেঁচোসার তৈরির পদ্ধতি। কেউ দেখিয়েছেন স্মার্ট ডাইনিং টেকনোলজি কিংবা ট্যানারি ইন্ডাস্ট্রি ব্যবস্থাপনার আধুনিক ধারণা। সোলার পাওয়ার্ড একুয়াফোনিক্স ব্যবহার করে খাদ্য নিরাপত্তার ধারণাও ছিল এখানে। তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে বাংলাদেশের কুটিরশিল্প, নকশিকাঁথা ও ক্ষুদ্র পর্যায়ের হস্তশিল্প ছড়িয়ে দেওয়ার স্টলও ছিল এ প্রদর্শনীতে। প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষকেরা অ্যাপস ব্যবহার করে কোনো মধ্যস্বত্বভোগী ছাড়া সরাসরি কীভাবে পণ্য বা ফসল ভোক্তার কাছে পৌঁছাতে পারেন, সেসবের নতুন নতুন ধারণাও ছিল এই ইনোভেশন শোকেসিংয়ে।
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনোভেশন টিমের ফোকাল পয়েন্ট খলিলুর রহমান ফয়সাল জানিয়েছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে মেধাবীদের খোঁজা এ প্রদর্শনীর প্রধান উদ্দেশ্য। শ্রেষ্ঠ আইডিয়াগুলোকে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এ ছাড়া শোকেসিং শেষে শ্রেষ্ঠ দলগুলোকে পুরস্কার দেওয়া হয়।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
১ দিন আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
১ দিন আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
১ দিন আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
১ দিন আগে