মুসাররাত আবির
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সম্ভাবনার নতুন দরজা উন্মোচন করে দিয়েছে। বিশাল তথ্যভান্ডার বিশ্লেষণ তো বটেই, এটি এখন হয়ে উঠেছে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার ক্ষেত্র। ফলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে আলাদা করে বিশ্ববিদ্যালয়ই গড়ে উঠছে পৃথিবীতে।
কেবল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে পড়াশোনা করার জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতে গড়ে উঠেছে বিশ্বের প্রথম আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিশ্ববিদ্যালয়। এর নাম মোহাম্মদ বিন জায়েদ ইউনিভার্সিটি অব আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স। এখানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে কেবল পুঁথিগত বিদ্যাচর্চা নয়, গবেষণাও করা হয়।
মানবজাতি ভবিষ্যতে কী কী সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে এবং এআইয়ের সাহায্যে কীভাবে সেই সব সমস্যার সমাধান বের করা যায়, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনার মূল উদ্দেশ্য তাই। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের এমনভাবে শিক্ষাদান করা হয়, যাতে তাঁরা সমাজে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারেন।
যেসব বিষয় পড়া যাবে
মোহাম্মদ বিন জায়েদ ইউনিভার্সিটি অব আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সে স্নাতক পর্যায়ে পড়া যায় না। পড়তে হয় স্নাতকোত্তর পর্যায়ে। এখানে পিএইচডি করার সুযোগ রয়েছে। পড়াশোনার বিষয়গুলো হলো:
সুযোগ-সুবিধা
এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা কিন্তু কেবল আরব আমিরাতের শিক্ষার্থীদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। পুরো বিশ্বের ৪১টি দেশের ২৭২ জন শিক্ষার্থী এখানে পড়াশোনা করছেন। তবে ছেলেদের তুলনায় এখানে মেয়েদের অংশগ্রহণের হার বেশ কম, মাত্র ২৮ শতাংশ। এখানে অনেক শিক্ষার্থীকেই একদম বিনা মূল্যে পড়াশোনা করার সুযোগ দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে নানান বৃত্তির ব্যবস্থা রয়েছে। টিউশন ফি মওকুফ বা ছাড়ের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের বাড়তি ভাতা দেওয়া হয়। এ ছাড়া নানা সুযোগ-সুবিধার মধ্যে ক্যাম্পাসের ভেতরেই থাকার ব্যবস্থা, রেসিডেন্স ভিসা, স্বাস্থ্য ভাতা ইত্যাদিও দেওয়া হয়।
স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থীদের ৮ হাজার দিরহাম বা প্রায় ২ লাখ ৫৬ হাজার টাকা দেওয়া হয়। আর অবিবাহিত পিএইচডি শিক্ষার্থীদের ১০ হাজার দিরহাম বা প্রায় ৩ লাখ ২০ হাজার টাকা ভাতা দেওয়া হয়। আর বিবাহিত শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয় ১৫ হাজার দিরহাম বা প্রায় ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
সূত্র: বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সম্ভাবনার নতুন দরজা উন্মোচন করে দিয়েছে। বিশাল তথ্যভান্ডার বিশ্লেষণ তো বটেই, এটি এখন হয়ে উঠেছে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার ক্ষেত্র। ফলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে আলাদা করে বিশ্ববিদ্যালয়ই গড়ে উঠছে পৃথিবীতে।
কেবল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে পড়াশোনা করার জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতে গড়ে উঠেছে বিশ্বের প্রথম আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিশ্ববিদ্যালয়। এর নাম মোহাম্মদ বিন জায়েদ ইউনিভার্সিটি অব আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স। এখানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে কেবল পুঁথিগত বিদ্যাচর্চা নয়, গবেষণাও করা হয়।
মানবজাতি ভবিষ্যতে কী কী সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে এবং এআইয়ের সাহায্যে কীভাবে সেই সব সমস্যার সমাধান বের করা যায়, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনার মূল উদ্দেশ্য তাই। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের এমনভাবে শিক্ষাদান করা হয়, যাতে তাঁরা সমাজে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারেন।
যেসব বিষয় পড়া যাবে
মোহাম্মদ বিন জায়েদ ইউনিভার্সিটি অব আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সে স্নাতক পর্যায়ে পড়া যায় না। পড়তে হয় স্নাতকোত্তর পর্যায়ে। এখানে পিএইচডি করার সুযোগ রয়েছে। পড়াশোনার বিষয়গুলো হলো:
সুযোগ-সুবিধা
এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা কিন্তু কেবল আরব আমিরাতের শিক্ষার্থীদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। পুরো বিশ্বের ৪১টি দেশের ২৭২ জন শিক্ষার্থী এখানে পড়াশোনা করছেন। তবে ছেলেদের তুলনায় এখানে মেয়েদের অংশগ্রহণের হার বেশ কম, মাত্র ২৮ শতাংশ। এখানে অনেক শিক্ষার্থীকেই একদম বিনা মূল্যে পড়াশোনা করার সুযোগ দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে নানান বৃত্তির ব্যবস্থা রয়েছে। টিউশন ফি মওকুফ বা ছাড়ের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের বাড়তি ভাতা দেওয়া হয়। এ ছাড়া নানা সুযোগ-সুবিধার মধ্যে ক্যাম্পাসের ভেতরেই থাকার ব্যবস্থা, রেসিডেন্স ভিসা, স্বাস্থ্য ভাতা ইত্যাদিও দেওয়া হয়।
স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থীদের ৮ হাজার দিরহাম বা প্রায় ২ লাখ ৫৬ হাজার টাকা দেওয়া হয়। আর অবিবাহিত পিএইচডি শিক্ষার্থীদের ১০ হাজার দিরহাম বা প্রায় ৩ লাখ ২০ হাজার টাকা ভাতা দেওয়া হয়। আর বিবাহিত শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয় ১৫ হাজার দিরহাম বা প্রায় ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
সূত্র: বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
১১ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
১১ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
১১ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে